ব্রিটিশ অনলাইন পত্রিকা দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট একবিংশ শতাব্দীর সেরা অভিনেতাদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। সেখানে স্থান পেয়েছে বিশ্বের ৬০ জন অভিনেতা। তালিকায় উঠে এসেছে মাত্র একজন ভারতীয় অভিনেতার নাম। আর তিনি হলেন অকাল প্রয়াত ইরফান খান।
অবাক হচ্ছেন কি? অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান, আমির খান নন, সেখানে সেরা অভিনেতা হিসেবে ইরফান খানের নাম উঠে এসেছে।
বিজ্ঞাপন
তালিকার ৪১ নম্বরে রয়েছে এই অভিনেতার নাম। ২০২০ সালে মাত্র ৫৩ বছর বয়সে এই অভিনেতা মারা যান।
১৯৮০ সাল থেকে ২০০০ সাল, তিনি যুদ্ধ করেছেন বলিউডে নিজের অবস্থান পোক্ত করতে। ২০০১ সালে আসিফ কাপাডিয়ার সিনেমা ‘দ্য ওয়ারিওর’ তাকে বড় ধরণের সাফল্য এনে দেয়। ইরফানের জন্ম ভারতের রাজস্থানে। এই সিনেমায় রাজস্থানের একজন যোদ্ধা হিসেবে ইরফানের ‘অটল দৃঢ়তা’র প্রসংশা করেছে পত্রিকাটি।
বিজ্ঞাপন
২০০৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত তিগমাংশু ধুলিয়ার ক্রাইম ড্রামা ‘হাসিল’, ২০০৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বিশাল ভরদ্বাজের গ্যাংস্টার ড্রামা ‘মকবুল’ এবং ২০০৬ সালে মীরা নায়ারের রোমান্টিক ড্রামা ‘দ্য নেমসেক’-এ ইরফান তার অভিনয় দিয়ে নজর কেড়েছিলেন।
তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য সিনেমার মধ্যে রয়েছে ‘লাইফ ইন আ মেট্রো’, ‘দ্য দার্জিলিং লিমিটেড’, ‘স্লামডগ মিলিয়নিয়ার’, ‘লাইফ অব পাই’, ‘ দ্য লাঞ্চবক্স’, ‘কিসা’, ‘হায়দার’, ‘পিকু’ ‘তালভার’, ‘হিন্দি মিডিয়াম’, ‘দ্য সং অব স্করপিয়নস’, ‘কারওয়ান’, ‘আংরেজি মিডিয়াম’।
দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট নির্বাচিত প্রথম সেরা ১০ অভিনেতার মধ্যে রয়েছে আরেক প্রয়াত অভিনেতা ফিলিপ সেমুর হফম্যান। তিনি মারা যান ২০১৪ সালে মাত্র ৪৬ বছর বয়সে। তিনি ২১ শতকের সেরা অভিনেতা হিসাবে স্থান পেয়েছেন। ২ নাম্বারে আছেন এমা স্টোন। সেরা অভিনেতার তালিকায় ৩ নাম্বারে আছেন ড্যানিয়েল ডে লুইস। ৪ নাম্বারে আছেন ডেনজেল ওয়াশিংটন। এছাড়া ৫-১০ নাম্বারে আছেন যথাক্রমে নিকোল কিডম্যান, ড্যানিয়েল কালুইয়া, সং কাং হো, কেট ব্ল্যানচেট, কলিন ফারেল ও ফ্লোরেন্স পুগ।
নন্দিত সঙ্গীতশিল্পী ফামহিদা নবী এখন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। কয়েকটি শোতে গাওয়ার পাশাপাশি ঘোরাঘুরি করে দারুণ সময় কাটাচ্ছেন। কিছু মুহূর্ত ফেসবুক ভক্তদের সঙ্গে ভাগাভাগিও করে নিচ্ছেন। সমসাময়িক বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি
কেমন আছেন?
আমি বেশ ভালো আছি। ঘুরতে আসলে কার না ভালো লাগে?
ফেসবুকে আপনি নানা ধরনের লেখালেখি করেন। লেখালেখির ব্যাপারটা কিভাবে এলো?
গানটা যেমন আমার ভাবনার একটি অংশ, তেমনি লেখাটাও আমার ভাবনারই অংশ। আমার যাপিত জীবনের নানা অভিজ্ঞতার কথাই আমার ফেসবুক অনুসারীদের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করি। আমার লেখায় সমসাময়িক বিষয়গুলো উঠে আসে। মানুষের বেঁচে থাকা, চিন্তার জগৎ, চাওয়া-না পাওয়ার কথাগুলোই তো লিখি। আমাদের চলার পথে কতো কর্মযজ্ঞ, কখনো তা ভুল হয়, কখনো বা ঠিক। জীবন কখনো সহজ, কখনো কঠিন। ভুল থেকে শিখে যে জীবন চলতে পারে তার জীবন সহজ হয়ে যায়। মুখে ফুটে ওঠে এক টুকরো হাসি। আর এসব আবেগ অনুভূতি নিয়েই তো গান।
লেখালেখি কবে থেকে শুরু হলো?
অনেক আগে থেকেই আমি লিখি। আর এখন তো ফেসবুকে ফাহমিদা নবী’স ডায়েরী নামের একটি অ্যালবামে লিখি। আমি জীবনকে অনেক সহজভাবে দেখি। জীবনে নানা চড়াই-উৎরাই আসবেই, কিন্তু হাসি ভুলে গেলে চলবে না। কাউকে একটা ফুল উপহার দিলে দেখবেন তার মুখে হাসি ফুটে ওঠে। এই হাসি তো অমূল্য। এগুলো আমি ছোট্ট বেলা থেকেই তো শিখিনি। এক একটা ঘটনা থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। আমার মনে হয়, আমার এই অভিজ্ঞতাগুলো জেনে কারও হয়তো ভালো লাগবে, কারও চিন্তার নতুন দিক উন্মোচিত হবে, কেউ কেউ আবার কিছু সমস্যার সমাধান হয়তো খুঁজে পাবে।
আপনি বিখ্যাত বাবার মেয়ে। এরপর নিজেদের যোগ্যতায় আপনারা দুই বোন (সামিনা চৌধুরী ও ফাহমিদা নবী) জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। দেশের অধিকাংশ মানুষ আপনাদের চেনে, অন্যরকম চোখে দেখে। এগুলো ভাবতে কেমন লাগে?
এটাকে আমার নিখাদ ভালোবাসা মনে হয়। এই ভালোবাসা এক অনন্য অর্জন। সবার ভাগ্যে তা জোটে না। এটা কেউ দুম করে পেয়ে যায় না। অনেকেই পপুলারিটি পেয়ে যেতে পারেন হুট করে, কিন্তু মানুষের মনে এভাবে জায়গা করে নেয়া সহজ নয়। অর্জন করতে হয়। আমার বাবা কিংবা আমরা ভাই বোনেরা কষ্ট, সাধনা আর সততা দিয়ে সেটা অর্জন করেছি। এবার নিউইয়র্কে আমার বাবার স্মরণে (প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী প্রয়াত মাহমুদুন্নবী) যে প্রোগ্রামটা করলাম, আমেরিকার মতো ব্যস্ত দেশে একটা ওয়ার্কিং ডে’তেও এতো মানুষ আসবেন, এভাবে নিঃস্বার্থ ভালোবাসা দেবেন সেটা ভাবতেই পারিনি। টানা তিন ঘণ্টা আমি গাইলাম, তারপরও দর্শক সিট ছেড়ে নড়ছিলেন না। এটা এক বিরল অভিজ্ঞতা আমার জন্য।
ফেসবুক খুললেই দেখা যায় এখন সবাই নাচ করে, গান করে, লেখালেখি করে, ফটোগ্রাফী করে। এই বিষয়টাকে কিভাবে দেখেন?
এখন যার যার ফেসবুক আইডি যেন নিজস্ব এক একটা টিভি চ্যানেল! এখন সব একা করা যায়। সবার মনেই গান আসে, কবিতা আসে। সবাই তা মানুষের সামনে প্রকাশ করতে চায়। কিন্তু এতোকিছু করেও তারা তাদের কাঙ্খিত জায়গাটিতে পৌঁছতে পারছে না। ফলে আমি বলবো- কেউ একটু শিখে, চর্চা করে তারপর ফেসবুকে প্রচার করে তাহলে কিন্তু সে নিজেকে একটা পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে। নিজের মেধাকে প্রকাশের যে সুযোগ ফেসবুক করে দিয়েছে সেটার সুন্দর ব্যবহার তাহলে করা সম্ভব।
আপনার প্রিয় গীতিকার-সুরকার কারা?
আমাকে যদি গান বাছাই করতে হয় তাহলে আমি কারও নাম দেখে বাছাই করি না। যার গানের কথা কিংবা সুর ভালো তারটাই বাছাই করি। ফলে আমার কাছে কার বয়স কতো, কার জনপ্রিয়তা কতোখানি এগুলো ম্যাটার করে না।
এমন কোন শিল্পী আছে যার সঙ্গে কাজ করতে পারলে মনে কতো সঙ্গীতজীবনের ষোলকলা পূর্ণ হলো?
আমি আবারও বলব, যে আমাকে বোঝে, যে আমাকে আমার চিন্তা-ভাবনার সঙ্গে মিল রেখে গান করবে, আমি তার সঙ্গে কাজ করেই নিজেকে ধণ্য মনে করি। আমি এমন অনেক কম বয়সীদের সঙ্গেও গান করেছি, যাদের সঙ্গে কাজ করে মনে হয়েছে দারুণ কিছু করলাম।
এমন কি কিছু আছে যা করা বাকী রয়ে গেলো?
আমি আমার গান নিয়ে আছি। গানের স্কুল ‘কারিগরী’ নিয়ে ব্যস্ত থাকি। এখন আমার একটা ইচ্ছে আছে দেশে এবং দেশের বাইরে বাচ্চাদের নিয়ে কিছু কাজ করতে চাই। কারণ তারাই তো আসলে ভবিষ্যতে আমাদের দেশের সংস্কৃতিকে টেনে নিয়ে যাবে সামনের দিকে।
স্বাধীনতা পুরস্কার, একুশে পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুনের মৃত্যুবার্ষিকী আজ (৩ জানুয়ারি)। ২০২১ সালের এই দিনে তিনি গত হয়েছিলেন। ২০২২ সাল থেকে বাংলা একাডেমি ‘রাবেয়া খাতুন কথাসাহিত্য পুরস্কার’ প্রবর্তন করেছে। রাবেয়া খাতুনের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘রাবেয়া খাতুন স্মৃতি পরিষদ ও রাবেয়া খাতুন ফাউন্ডেশন’ কবর জেয়ারত, বিশেষ দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।
খ্যাতিমান এই লেখকের উপন্যাস, ছোটগল্প, ভ্রমণকাহিনী, কিশোর উপন্যাস, স্মৃতিকথাসহ চলচ্চিত্র ও নাট্য জগতেও বিচরণ ছিল। তার মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস ‘মেঘের পরে মেঘ’ জনপ্রিয় একটি চলচ্চিত্র। ‘মধুমতি’ এবং ‘কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি’ও প্রশংসিত হয়েছে সব মহলে। তাঁর নিজস্ব সম্পাদনায় পঞ্চাশ দশকে বের হতো ‘অঙ্গনা’ নামের একটি মহিলা মাসিক পত্রিকা। তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা শতাধিক। উপন্যাস, গবেষণাধর্মী রচনা, ছোটগল্প, ভ্রমণ কাহিনী, কিশোর উপন্যাস, স্মৃতিকথা ইত্যাদি। রাবেয়া খাতুন বাংলাদেশের ভ্রমণসাহিত্যের অন্যতম লেখক।
গত ২৭ ডিসেম্বর ছিল এই গুণী লেখকের জন্মদিন। তার জন্মদিনকে ঘিরে ছিল তিনদিন ব্যাপী নানান আয়োজন। ২৬ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয় ইরাজ আহমেদ এর অনুবাদে- ‘FREEDOM’S FLAMES’ গ্রন্থ। ২৭ ডিসেম্বর লেখকের জন্মদিনে ‘Story of shumon and Mithu’ এবং ‘লাল সবুজ পাথরের মানুষ ও একাত্তরের নিশান’ গ্রন্থ দুটি প্রকাশিত হয়। আয়োজন করা হয় রাবেয়া খাতুন-এর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠান এবং শীতবস্ত্র বিতরণ। ২৮ তারিখে বাংলা একাডেমি প্রবর্তিত রাবেয়া খাতুন কথাসাহিত্য পুরস্কার প্রদান করা হয়। এ বছর রাবেয়া খাতুন কথাসাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন- সামগ্রীক অবদানের জন্য সুশান্ত মজুুমদার এবং ‘রাইমঙ্গল’ উপন্যাসের জন্য সুমন মজুমদার।
যে সময়ে ঢালিউডের সিনেমা দেখতে দর্শক প্রেক্ষাগৃহে আসে না বললেই চলে, তখন একটি সুপারহিট সিনেমা উপহার দেওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। সেই কঠিন কাজটিই করেছিলন নির্মাতা রায়হান রাফী। আর সেই ‘পরাণ’ ছবিতে জুটি বেঁধে অভিনয় করে দারুণ আলোচিত হন চিত্রনায়ক শরিফুল রাজ এবং জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মিম। এরপর একই নির্মাতার ‘দামাল’ ছবিতেও তারা জুটি বেঁধে প্রশংসা কুড়ান।
তাদের রসায়ন দর্শক বেশ পছন্দ করছিলো। গড়ে উঠতে পারতো একটি সফল জুটি। কিন্তু রাজের তৎকালীন স্ত্রী পরীমণি নানা ধরনের কুৎসা রটিয়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম আর রাজকে ঘিরে। ফলে মিম নিজের ইমেজের কথা চিন্তা করে রাজের সঙ্গে আর কাজ করবেন না বলে সিদ্ধান্ত নেন।
কিন্তু এখন সব সমীকরণ বদলে গেছে। পরী আর রাজের জীবনে নেই। এজন্যই কিছুদিন ধরে শোবিজে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে আবারও রাজ-মিম জুটি একসঙ্গে কাজ করতে চলেছেন।
শোনা যাচ্ছে, তৃতীয়বারের মতো রাজ-মিম জুটিকে দেখা যাবে ‘দানব’ নামের একটি সিনেমায়। আর তা পরিচালনা করবেন শাকিব খানের সাম্প্রতিক ছবি ‘দরদ’ নির্মান করে আলোচনায় থাকা পরিচালক অনন্য মামুন। ছবিটি প্রযোজনা করছে তার অ্যাকশন কাট এন্টারটেইনমেন্ট। সিনেমাটির শুটিং হবে বাংলাদেশ এবং থাইল্যান্ডে। পর্দায় দেখা যাবে ঈদুল ফিতরে।
তবে এ বিষয়ে এখনই মুখ খোলেননি অনন্য মামুন, রাজ কিংবা মিমের কেউই। তবে বছরের শেষ দিন অনন্য মামুন মিমের জিম করার একটি ছবি পোস্ট করে একটি স্ট্যাটাস দেন। তিনি লেখেন, `বছর শেষে আমার একটাই প্রশ্ন? মিম কেন, কি কারণে এত পরিশ্রম করছে? ৩টা মাস এতো কঠর পরিশ্রম দেখে আমি মুগ্ধ.. ভয় লাগে মেয়েটা না আবার দানব হয়ে যায়..’।
এই স্ট্যাটাস দেখেই অনেকে ধারণা করছেন মিম আর অনন্য মামুনের একসঙ্গে কাজ হতে চলেছে। আর তার জন্যই মিম তিন মাস ধরে নিজেকে প্রস্তুত করছেন। এবং স্ট্যাটাসেই ছবির নাম ‘দানব’ কথাটাও উল্লেখ রয়েছে।
দুই প্রজন্মের দুই শীর্ষ সঙ্গীত তারকা আসিফ আকবর ও ইমরান মাহমুদুল। ধারাবাহিকভাবে জনপ্রিয় গান উপহার দিয়ে যাচ্ছেন তারা।
এই দুই তারকার মধ্যে সম্পর্কের মধুরতা যেমন দৃঢ়, তেমনি দুজন দুজনার কাজের প্রতি মুগ্ধতাও অনেক। মাঝে মধ্যেই আড্ডায় মাতেন এই দুই তারকা। এবার দেশের সঙ্গীতের দুই নক্ষত্রকে একসঙ্গে করছে অডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ধ্রুব মিউজিক স্টেশন (ডিএমএস)। প্রতিষ্ঠানটি প্রকাশ করতে যাচ্ছে এই দুই তারকার গান। ইতোমধ্যে নির্মিত হয়েছে গানটির ভিডিও। ভিডিওতে চমক হিসেবে থাকছে এই দুই তারকার উপস্থিতি।
স্নেহাশীষ ঘোষের কাব্যমালায় ইমরান মাহমুদুলের সুর ও সঙ্গীতে ‘মন জানে’ শিরোনামের গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৈকত রেজা।
বিষয়টি নিয়ে আসিফ আকবর বলেন, ‘‘ইমরান মাহমুদুল এ প্রজন্মের সবচেয়ে জনপ্রিয় শিল্পী-কম্পোজার। পেশাদার মানসিকতা ধারণ করে সে। ‘মন জানে’ শিরোনামে আমরা একসঙ্গে যে গানটি করলাম আশা করি তা শ্রোতাদের হৃদয় ছুঁয়ে যাবে।’’
গানটি নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে ইমরান বলেন, ‘ছেলেবেলা থেকে আসিফ ভাইয়ের গান শুনে বড় হয়েছি। আমাদের কাছে তখন গান মানেই ছিল আসিফ ভাই। আসিফ ভাইয়ের জন্য গান করতে গেলেই মনের ভিতর অন্যরকম এক অনুভুতি কাজ করে। আমাদের এই কাজটি শ্রোতাদের ভালো লাগবে আমার বিশ্বাস।’
ধ্রুব মিউজিক স্টেশন জানায়, নতুন বছরে তারা শোতাদের উপহার দিচ্ছে ‘মন জানে’ শিরোনামের এই গান। ৫ জানুয়ারি তাদের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানের ভিডিও। পাশাপাশি গানটি শুনতে পাওয়া যাবে দেশি ও আর্ন্তজাতিক একাধিক অ্যাপে।