দেড়শো বছর পর মার্কিন ঐতিহ্য অস্বীকার ট্রাম্পের

  মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ডোনাল্ড ট্রাম্প

ডোনাল্ড ট্রাম্প

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে ডোনাল্ড ট্রাম্প হচ্ছেন চতুর্থ প্রেসিডেন্ট, যিনি উত্তরসূরির শপথ অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন না। এতে করে প্রায় দেড়শো বছরের ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটলো। এর আগে শেষবার এমন ঘটনা ঘটেছিল ১৮৬৯ সালে বিদায়ী প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রু জনসনের সময়।

উত্তরসূরির শপথ অনুষ্ঠানে আরও যে দুইজন প্রেসিডেন্ট উপস্থিত থাকেননি। এরা হলেন-জন অ্যাডামস ও তার ছেলে জন কুইন্সি অ্যাডামস। এবারও এই তিন প্রেসিডেন্টের পথে হাঁটলেন ট্রাম্প। তার উত্তরসূরির জো বাইডেনের শপথ অনুষ্ঠানে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আর এর জন্য বুধবার (২০ জানুয়ারি) সকালেই ফ্লোরিডায় রওনা হবেন তিনি।  

এদিকে বাইডেন ও কমলা হ্যারিসের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দায়িত্ব পড়েছে ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের উপর। তিনি জানিয়ে দিয়েছেন শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকছেন।

মার্কিন ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, দেড়শ বছর আগে ৪ মার্চ, ১৮৬৯। ওয়াশিংটন ডিসি-র সকাল গড়িয়ে দুপুর। আর ঠিক সে সময় বিদায়ী প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রু জ্যাকসন আগামী প্রেসিডেন্ট ইউলিসিস গ্র্যান্টের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ঐতিহ্য অনুসারে বিদায়ী প্রেসিডেন্ট এবং তাঁর স্ত্রী উদ্বোধনের দিন সকালে হোয়াইট হাউসে নতুন প্রেসিডেন্ট এবং তার স্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে থাকেন।  কিন্তু তিনি শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেননি।

আমেরিকার ক্ষমতা হস্তান্তরের গল্পটা প্রতি চার বছর পর পর ২০ জানুয়ারিতে আসে। আমেরিকার গণতন্ত্র পরিণত হওয়ার আগে এমন ঘটনা ঘটেছে আরও দুবার। ১৮০১ সালে এই ঘটনা ঘটান জন অ্যাডামস। এর পর আবার সেই পথেই হাঁটেন তাঁর ছেলে জন কুইন্সি অ্যাডামস, ১৮২৯ সালে। অর্থাৎ ট্রাম্পসহ এবার মোট চার হলো। তবে এই ঘটনাগুলো আমেরিকার গণতন্ত্রের একেবারে শুরুর একশো বছরের।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরে ২০ জানুয়ারি দুপুর ১২টায় বিদায়ী রাষ্ট্রপ্রধানকে পাশে নিয়ে আমেরিকায় শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর ঘটে, অভিষিক্ত হন নতুন প্রেসিডেন্ট। যুক্তরাষ্ট্রের এই ঐতিহ্যের অর্থ হলো নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের সার্বভৌমত্বকে বৈধতা দেওয়া। শপথ অনুষ্ঠানে না যাওয়ার এই চারটি ঘটনার মূল কারণ হলো নির্বাচনের পরাজয় মেনে নিতে পারেননি তারা।

১৫২ বছর পর ২০২১ সালে ট্রাম্প আবারও মার্কিন ঐতিহ্যকে অস্বীকার করলেন। ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হলেও ভোট কারচুরি অভিযোগ এনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, আমি চাই ২০ জানুয়ারি শান্তিপূর্ণ হস্তান্তর হোক।  কিন্তু আমি শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেব না।

অন্যদিকে বাইডেন জানিয়েছেন তিনি ট্রাম্পের সাথে এ বিষয়ে একমত।

গত ৩ নভেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ৩০৬ টি ইলেকটোরাল ভোট পেয়ে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন বিজয়ী হন। অন্যদিকে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পেয়েছেন ২৩২ টি ইলেকটোরাল ভোট। তবে ভোট গ্রহণের দিন থেকে ভোটে কারচুপির অভিযোগ এনে ফলাফল মানতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। এমনকি তার প্রচার শিবির জালিয়াতির অভিযোগ এনে একাধিক মামলা করে। তবে প্রমাণ হাজির করতে না পারায় সবগুলো মামলা খারিজ করে দেন আদালত।

গত ৩ জানুয়ারি কংগ্রেস অধিবেশনে পরাজয় মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বক্তব্য দেন ট্রাম্প। এরপর বিক্ষুব্ধ সমর্থকরা যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট ভবন ক্যাপিটল হিলে হামলা চালান। ওই হামলায় এক পুলিশ সদস্যসহ ৫ জন নিহত হন। যা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা। এরপরেই সুর নরম করে ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হন ট্রাম্প। তবে তিনি বাইডেনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে থাকছেন না।     

   

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করতে চায় চীন: ব্লিঙ্কেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে বলে অভিযোগ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) চীন সফরের শেষ দিন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ অভিযোগ করেন। 

ব্লিঙ্কেন জানান, আসন্ন মার্কিন নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার ও হস্তক্ষেপ করার চীনা প্রচেষ্টার প্রমাণ রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে। যদিও এর আগে মার্কিন নির্বাচনে হস্তক্ষেপ না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।

ব্লিঙ্কেন যখন সিএনএনকে সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন তখনও শীর্ষ মার্কিন কর্মকর্তারা চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংসহ বিভিন্ন চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিভিন্ন ইস্যুতে বৈঠক করছিলেন। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য দুটি বিষয় ছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি খাত ও মস্কোকে চীনের সমর্থন।  

সিএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘আমরা দেখেছি যে, আমাদের নির্বাচনে প্রভাবিত করার প্রচেষ্টা চলছে; সম্ভবত হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা চলছে। আমরা এ প্রচেষ্টা দ্রুত বন্ধ হওয়া নিশ্চিত করতে চাই। আমরা খুব সাবধানে নির্বাচনে চীনের হস্তক্ষেপ পর্যবেক্ষণ করছি। এটি আমাদের কাছে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য।’

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক বছরের কম সময়ের মধ্যে এ নিয়ে দুবার চীন সফর করলেন। গত বছরের নভেম্বরে সান ফ্রান্সিসকোতে বৈঠক করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও জিনপিং। তখন চীনের প্রেসিডেন্ট প্রতিশ্রুতি দেন, তাঁর দেশ আমেরিকার নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করবে না। 

  মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

;

বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বৈঠকে গাজা নিয়ে কথা বলবে আরব-ইইউ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শীর্ষ আরব ও ইইউ কূটনীতিকরা সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে রোববার (২৮ এপ্রিল) দু‘দিনব্যাপী বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বৈঠকে মিলিত হচ্ছেন। কূটনৈতিক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা র্অথনৈতিক শীর্ষ সম্মেলনের পাশাপাশি গাজার চলমান যুদ্ধ নিয়ে বৈঠক করবেন।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) অর্থনৈতিক ফোরামের বিশেষ বৈঠকের দ্বিতীয় দিনে গাজা নিয়ে আলোচনা হবে। এতে যোগ দিচ্ছেন ফিলিস্তিনের নবনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মোস্তফা, মিসরের প্রধানমন্ত্রী মোস্তফা মাদবৌলি এবং গাজা উপত্যকার জন্যে জাতিসংঘের ত্রাণ সমন্বয়কারী সিগ্রিড কাগ।

ইউরোপীয় কর্মকর্তাদের মধ্যে ফরাসী পররাষ্ট্র মন্ত্রী স্টিফেন সেজার্ন গাজা যুদ্ধ নিয়ে আলোচনার জন্যে রিয়াদ সফরে আসছেন। এছাড়া তার ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন সফরেরও পরিকল্পনা রয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) এক কূটনৈতিক সূত্রে বলা হয়েছে, রিয়াদে গাজা ও আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়ে ইউরোপীয়ান, আমেরিকান ও আঞ্চলিক নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

এদিকে মুখপাত্র সেবাস্তিয়ান ফেশার বলেছেন, জার্মান পররাষ্ট্র মন্ত্রী আনালিনা বায়েরবক সোমবার রিয়াদে এসে পৌঁছাবেন এবং কাগ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী শেখ আবদুল্লাহ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানসহ অন্যান্যদের সাথে বৈঠকে যোগ দেবেন।

বার্লিনে ফেশার সাংবাদিকদের বলেছেন, বৈঠকে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন সংকট, উত্তেজনা হ্রাস ও শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যতের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হবে।
উল্লেখ্য সৌদি আরব কখনই ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়নি। কিন্তু হামাসের গত ৭ অক্টোবরের হামলার আগে মার্কিন প্রশাসনের প্রচেষ্টায় ইসরায়েল ও সৌদি আরর এক ঐতিহাসিক চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিল।

ফিলিস্তিনী সংগঠন হামাস গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে আকস্মিক বড়ো ধরনের  হামলা চালায়। এ সময়ে তারা প্রায় এক হাজার ১৭০ ইসরায়েলিকে হত্যা এবং ২৫০ জিম্মিকে আটক করে। এখনও তাদের কাছে ১৫০ জিম্মি আটক রয়েছেন।

এদিকে ৭ অক্টোবর ইসরায়েল গাজায় প্রতিশোধমূলক পাল্টা হামলা শুরু করে যা এখনও চলছে। গাজায় ইসরায়েলের অব্যাহত এ হামলায় ৩৪ হাজার ৩৫৬ ফিলিস্তিনী নিহত হয়েছেন। এদের অধিকাংশ নারী ও শিশু।

  মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

;

বেইজিংয়ে ঐক্য সংলাপে বসছে ফাতাহ-হামাস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেইজিংয়ে ঐক্য সংলাপে বসতে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনের দুই প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস ও ফাতাহের প্রতিনিধিরা। শিগগিরই এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে শুক্রবার নিশ্চিত করেছেন হামাস ও ফাতাহর নেতৃবৃন্দ এবং চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ঐক্য সংলাপে বসার উদ্দেশে ফিলিস্তিনের দুই প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস ও ফাতাহের প্রতিনিধিরা শুক্রবার বেইজিংয়ের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। সংলাপে ফাতাহের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন গোষ্ঠীটির জ্যেষ্ঠ নেতা আজাম আল আহমেদ, আর হামাসের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে থাকবেন ওই গোষ্ঠীর জ্যেষ্ঠ নেতা মুসা আবু মারজুক।

দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখাপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমরা ফিলিস্তিনের জাতীয় কর্তৃপক্ষকে শক্তিশালী দেখতে চাই এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী যেসব রাজনৈতিক পক্ষ সংলাপ এবং আলোচনার মাধ্যমে ঐক্য স্থাপন করতে চায়, তাদের প্রতি আমাদের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।’

দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে কূটনৈতিক কর্মকর্তা ওয়াং কেজিয়ান হামাসের প্রেসিডেন্ট ইসমাঈল হানিয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। সে সময় বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে এই শান্তি সংলাপের প্রস্তাব দেন ওয়াং কেজিয়ান এবং হানিয়েও তাতে সম্মতি দেন।

শুক্রবারের সংবাদ সম্মেলনে ওয়াং ওয়েনবিন জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনের প্রতিপক্ষ দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঐক্য স্থাপনই সংলাপের মূল উদ্দেশ্য।

উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরে মধ্যপ্রাচ্যে গভীর প্রভাব বিস্তারকারী চীনের এ বিষয়ে অতীত সাফল্যের রেকর্ড রয়েছে। ২০২৩ সালে সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে শান্তি স্থাপনে নেতৃত্ব দিয়েছিল বেইজিং। মধ্যপ্রাচ্যের এ দুই নেতৃস্থানীয় দেশের মধ্যে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে বৈরিতা চলছিল।

  মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

;

ব্রাজিলে গেস্টহাউসে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১০



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ ব্রাজিলের পোর্তো অ্যালেগ্রে শহরে গৃহহীনদের অস্থায়ী আশ্রয় হিসাবে ব্যবহৃত একটি গেস্টহাউসে শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) আগুন লেগে কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়েছে।

অগ্নিকাণ্ড এবং হতাহতের খবর রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছেন দেশটির কর্মকর্তারা।

রিও গ্র্যান্ডে ডো সুল রাজ্যের ফায়ার বিভাগ বলেছে, উদ্ধারকর্মীরা সেখান থেকে ১০ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে।

রিও গ্র্যান্ডে ডো সুল রাজ্যের ফায়ার বিভাগ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা ক্ষতিগ্রস্তদের সনাক্ত করতে এবং আগুনের কারণ অনুসন্ধান করতে ঘটনাস্থলে রয়েছেন।

রাজ্যের গভর্নর এডুয়ার্ডো লেইট বলেছেন, অগ্নিকাণ্ডের খবর তাকে গভীরভাবে বিচলিত করেছে।

তিনি এক্স-এ লিখেছেন, ‘ফায়ার ডিপার্টমেন্ট আগুন নেভাতে পাঁচটি ট্রাক এবং কয়েক ডজন অগ্নিনির্বাপক কর্মী প্রেরণ করেছে।’

তিনি আর লিখেছেন, ‘আমরা এই ট্র্যাজেডির কারণ অনুসন্ধানে কাজ চালিয়ে যাব। নিহতদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা।’

ব্রাজিলের মিডিয়ায় প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, তিন তলা ভবনটি আগুনে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে এবং য়ায়ার সার্ভিসকর্মীরা আগুন নেভানোর জন্য লড়াই করছে।

মেয়র সেবাস্তিয়াও মেলো এক্স-এ লিখেছেন, একাধিক আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে আহতদের সংখ্যা ১১ জন বলে জানানো হয়েছে।

  মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

;