করোনার বিস্তার রোধে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে যা শিক্ষণীয়



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাজ্যে প্রথম করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্তের ১১ দিন আগে দক্ষিণ কোরিয়ার করোনা শনাক্ত করা হয়। কিন্তু এই দুইটি দেশের অবস্থা এখন বিপরীত। যেখানে যুক্তরাজ্যে করোনার বিস্তার রোধ করা যাচ্ছে না সেখানে দক্ষিণ কোরিয়া সফলভাবে করোনার বিস্তার ঠেকাতে সক্ষম হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা রোধে দক্ষিণ কোরিয়ার সাফল্য থেকে অনুকরণ করতে পারে আক্রান্ত দেশগুলো।

দক্ষিণ কোরিয়া সংক্রমণ রোধে যেসব ব্যবস্থা গ্রহণ করে ব্যাপক হারে টেস্টিং করা, রিয়েল টাইম ট্র্যাকিং ও আইসোলেশন/সঙ্গরোধের ব্যবস্থা জোরদার।

করোনার সংক্রমণের শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই দক্ষিণ কোরিয়া স্টেটিং কিট তৈরিতে দেশীয় কোম্পানিগুলোকে নির্দেশ দেয়। এখন দেশটিতে প্রতিদিন দশ লাখ টেস্টিং কিট তৈরি হচ্ছে।

ব্যাপক হারে টেস্টিং

দক্ষিণ কোরিয়ায় যখন করোনার বিস্তার শুরু হতে থাকে তখন কীভাবে এর সংক্রমণ ঠেকানো তার কাজ শুরু করে দিয়েছিল। অর্থাৎ উন্নত দেশগুলো যখন ভাবছিল সংক্রমণ খুব বেশি বিস্তার লাভ করবে না তখন দক্ষিণ কোরিয়া নিজেদের প্রস্তুত করছিল।

এমনকি যুক্তরাজ্য র‍্যাপিড টেস্টিং করবে কি না এমন সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছিল, সেখানে ফেব্রুয়ারির ১০ তারিখ দক্ষিণ কোরিয়ায় মাত্র ২৭ জন আক্রান্ত হয়েছিল। আর তখনই আড়াই হাজারেরও বেশি মানুষের ওপর স্টেস্টিং করে ফেলেছিল কোরিয়া।

দক্ষিণ কোরিয়া একমাত্র দেশ যেখানে ব্যাপকভাবে স্টেটিং চালাতে স্টেস্টিং বুথ খোলাসহ ফ্রি স্টেস্টিং কার্যক্রম শুরু করে।

দক্ষিণ কোরিয়ার সোসাইটি ফর ল্যাবরেটরির মেডিসিন সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক পরিচালক ডাঃ লি হিউক মিন বলেন, যুক্তরাজ্য কিংবা যুক্তরাষ্ট্র তাদের সুবর্ণ সময়টাকে হারিয়ে ফেলেছে। কারণ তারা অপেক্ষা করছিল সংক্রমণ বিস্তারের। তারপর তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করা শুরু করে।

রিয়েল টাইম ট্র্যাকিং

লকডাউন নয় বরং রিয়েল টাইম ট্র্যাকিংয়ের দিকে জোর দেয় দক্ষিণ কোরিয়া। একইসঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়া লকডাউনের দিকে না যেয়ে যারা এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং রিয়েল টাইম ট্র্যাকিং অর্থাৎ আক্রান্তের সংস্পর্শে আসা সবাইকে আইসোলেশনের ব্যবস্থা নিশ্চিত করে।

করোনা রোধে বিশেষ অ্যাপ

করোনার বিস্তার রোধে বিশেষ অ্যাপ চালু করে দক্ষিণ কোরিয়া। পাশাপাশি অ্যাপের মাধ্যমে সেসব রোগীরা বাইরে গেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তাদের নিয়ন্ত্রণ করেছেন। অর্থাৎ সঙ্গরোধে যাওয়া ব্যক্তিদের এই অ্যাপ ডাউনলোড বাধ্যমূলক ছিল। এই অ্যাপের মাধ্যমে তাদের চলাচল ও গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করা হয়।

মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার

শুরু থেকেই মাস্ক ব্যবহারে কড়াকড়ি ও হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবহার নিশ্চিত করে দেশটি। এমনকি এর উৎপাদন অব্যাহত রেখেছে দক্ষিণ কোরিয়া এবং সকলের ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রতিটি দোকানে হ্যান্ড স্যানিটাইজার সংরক্ষণ করা হয়।

আরও পড়ুন- ক্লোরোকুইন ওষুধে কি করোনা নিরাময় সম্ভব?

গরমে কমবে করোনার সংক্রমণ, দাবি মার্কিন গবেষকদের

করোনার চিকিৎসায় চার ওষুধ নিয়ে কাজ করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

বন্যপ্রাণীর অবাধ বাণিজ্য, ভয়াবহ মহামারির দ্বারপ্রান্তে বিশ্ব

নীল আকাশ বলে দিচ্ছে, ভারত কতটা দূষণমুক্ত

পৃথিবীর যেসব অঞ্চল এখনো করোনামুক্ত

ক্ষমতার অন্দরমহলে করোনার আধিপত্য!

বাতাসে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সম্ভব?

লকডাউনের শেষ কবে?

   

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করতে চায় চীন: ব্লিঙ্কেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে বলে অভিযোগ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) চীন সফরের শেষ দিন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ অভিযোগ করেন। 

ব্লিঙ্কেন জানান, আসন্ন মার্কিন নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার ও হস্তক্ষেপ করার চীনা প্রচেষ্টার প্রমাণ রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে। যদিও এর আগে মার্কিন নির্বাচনে হস্তক্ষেপ না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।

ব্লিঙ্কেন যখন সিএনএনকে সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন তখনও শীর্ষ মার্কিন কর্মকর্তারা চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংসহ বিভিন্ন চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিভিন্ন ইস্যুতে বৈঠক করছিলেন। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য দুটি বিষয় ছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি খাত ও মস্কোকে চীনের সমর্থন।  

সিএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘আমরা দেখেছি যে, আমাদের নির্বাচনে প্রভাবিত করার প্রচেষ্টা চলছে; সম্ভবত হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা চলছে। আমরা এ প্রচেষ্টা দ্রুত বন্ধ হওয়া নিশ্চিত করতে চাই। আমরা খুব সাবধানে নির্বাচনে চীনের হস্তক্ষেপ পর্যবেক্ষণ করছি। এটি আমাদের কাছে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য।’

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক বছরের কম সময়ের মধ্যে এ নিয়ে দুবার চীন সফর করলেন। গত বছরের নভেম্বরে সান ফ্রান্সিসকোতে বৈঠক করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও জিনপিং। তখন চীনের প্রেসিডেন্ট প্রতিশ্রুতি দেন, তাঁর দেশ আমেরিকার নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করবে না। 

;

বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বৈঠকে গাজা নিয়ে কথা বলবে আরব-ইইউ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শীর্ষ আরব ও ইইউ কূটনীতিকরা সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে রোববার (২৮ এপ্রিল) দু‘দিনব্যাপী বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বৈঠকে মিলিত হচ্ছেন। কূটনৈতিক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা র্অথনৈতিক শীর্ষ সম্মেলনের পাশাপাশি গাজার চলমান যুদ্ধ নিয়ে বৈঠক করবেন।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) অর্থনৈতিক ফোরামের বিশেষ বৈঠকের দ্বিতীয় দিনে গাজা নিয়ে আলোচনা হবে। এতে যোগ দিচ্ছেন ফিলিস্তিনের নবনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মোস্তফা, মিসরের প্রধানমন্ত্রী মোস্তফা মাদবৌলি এবং গাজা উপত্যকার জন্যে জাতিসংঘের ত্রাণ সমন্বয়কারী সিগ্রিড কাগ।

ইউরোপীয় কর্মকর্তাদের মধ্যে ফরাসী পররাষ্ট্র মন্ত্রী স্টিফেন সেজার্ন গাজা যুদ্ধ নিয়ে আলোচনার জন্যে রিয়াদ সফরে আসছেন। এছাড়া তার ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন সফরেরও পরিকল্পনা রয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) এক কূটনৈতিক সূত্রে বলা হয়েছে, রিয়াদে গাজা ও আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়ে ইউরোপীয়ান, আমেরিকান ও আঞ্চলিক নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

এদিকে মুখপাত্র সেবাস্তিয়ান ফেশার বলেছেন, জার্মান পররাষ্ট্র মন্ত্রী আনালিনা বায়েরবক সোমবার রিয়াদে এসে পৌঁছাবেন এবং কাগ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী শেখ আবদুল্লাহ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানসহ অন্যান্যদের সাথে বৈঠকে যোগ দেবেন।

বার্লিনে ফেশার সাংবাদিকদের বলেছেন, বৈঠকে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন সংকট, উত্তেজনা হ্রাস ও শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যতের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হবে।
উল্লেখ্য সৌদি আরব কখনই ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়নি। কিন্তু হামাসের গত ৭ অক্টোবরের হামলার আগে মার্কিন প্রশাসনের প্রচেষ্টায় ইসরায়েল ও সৌদি আরর এক ঐতিহাসিক চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিল।

ফিলিস্তিনী সংগঠন হামাস গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে আকস্মিক বড়ো ধরনের  হামলা চালায়। এ সময়ে তারা প্রায় এক হাজার ১৭০ ইসরায়েলিকে হত্যা এবং ২৫০ জিম্মিকে আটক করে। এখনও তাদের কাছে ১৫০ জিম্মি আটক রয়েছেন।

এদিকে ৭ অক্টোবর ইসরায়েল গাজায় প্রতিশোধমূলক পাল্টা হামলা শুরু করে যা এখনও চলছে। গাজায় ইসরায়েলের অব্যাহত এ হামলায় ৩৪ হাজার ৩৫৬ ফিলিস্তিনী নিহত হয়েছেন। এদের অধিকাংশ নারী ও শিশু।

;

বেইজিংয়ে ঐক্য সংলাপে বসছে ফাতাহ-হামাস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেইজিংয়ে ঐক্য সংলাপে বসতে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনের দুই প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস ও ফাতাহের প্রতিনিধিরা। শিগগিরই এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে শুক্রবার নিশ্চিত করেছেন হামাস ও ফাতাহর নেতৃবৃন্দ এবং চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ঐক্য সংলাপে বসার উদ্দেশে ফিলিস্তিনের দুই প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস ও ফাতাহের প্রতিনিধিরা শুক্রবার বেইজিংয়ের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। সংলাপে ফাতাহের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন গোষ্ঠীটির জ্যেষ্ঠ নেতা আজাম আল আহমেদ, আর হামাসের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে থাকবেন ওই গোষ্ঠীর জ্যেষ্ঠ নেতা মুসা আবু মারজুক।

দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখাপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমরা ফিলিস্তিনের জাতীয় কর্তৃপক্ষকে শক্তিশালী দেখতে চাই এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী যেসব রাজনৈতিক পক্ষ সংলাপ এবং আলোচনার মাধ্যমে ঐক্য স্থাপন করতে চায়, তাদের প্রতি আমাদের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।’

দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে কূটনৈতিক কর্মকর্তা ওয়াং কেজিয়ান হামাসের প্রেসিডেন্ট ইসমাঈল হানিয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। সে সময় বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে এই শান্তি সংলাপের প্রস্তাব দেন ওয়াং কেজিয়ান এবং হানিয়েও তাতে সম্মতি দেন।

শুক্রবারের সংবাদ সম্মেলনে ওয়াং ওয়েনবিন জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনের প্রতিপক্ষ দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঐক্য স্থাপনই সংলাপের মূল উদ্দেশ্য।

উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরে মধ্যপ্রাচ্যে গভীর প্রভাব বিস্তারকারী চীনের এ বিষয়ে অতীত সাফল্যের রেকর্ড রয়েছে। ২০২৩ সালে সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে শান্তি স্থাপনে নেতৃত্ব দিয়েছিল বেইজিং। মধ্যপ্রাচ্যের এ দুই নেতৃস্থানীয় দেশের মধ্যে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে বৈরিতা চলছিল।

;

ব্রাজিলে গেস্টহাউসে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১০



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ ব্রাজিলের পোর্তো অ্যালেগ্রে শহরে গৃহহীনদের অস্থায়ী আশ্রয় হিসাবে ব্যবহৃত একটি গেস্টহাউসে শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) আগুন লেগে কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়েছে।

অগ্নিকাণ্ড এবং হতাহতের খবর রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছেন দেশটির কর্মকর্তারা।

রিও গ্র্যান্ডে ডো সুল রাজ্যের ফায়ার বিভাগ বলেছে, উদ্ধারকর্মীরা সেখান থেকে ১০ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে।

রিও গ্র্যান্ডে ডো সুল রাজ্যের ফায়ার বিভাগ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা ক্ষতিগ্রস্তদের সনাক্ত করতে এবং আগুনের কারণ অনুসন্ধান করতে ঘটনাস্থলে রয়েছেন।

রাজ্যের গভর্নর এডুয়ার্ডো লেইট বলেছেন, অগ্নিকাণ্ডের খবর তাকে গভীরভাবে বিচলিত করেছে।

তিনি এক্স-এ লিখেছেন, ‘ফায়ার ডিপার্টমেন্ট আগুন নেভাতে পাঁচটি ট্রাক এবং কয়েক ডজন অগ্নিনির্বাপক কর্মী প্রেরণ করেছে।’

তিনি আর লিখেছেন, ‘আমরা এই ট্র্যাজেডির কারণ অনুসন্ধানে কাজ চালিয়ে যাব। নিহতদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা।’

ব্রাজিলের মিডিয়ায় প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, তিন তলা ভবনটি আগুনে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে এবং য়ায়ার সার্ভিসকর্মীরা আগুন নেভানোর জন্য লড়াই করছে।

মেয়র সেবাস্তিয়াও মেলো এক্স-এ লিখেছেন, একাধিক আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে আহতদের সংখ্যা ১১ জন বলে জানানো হয়েছে।

;