করোনা প্রাদুর্ভাব রোধে আশা দেখাচ্ছে এশিয়া

  করোনা ভাইরাস


রিসাত সাব্বির, নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
চীনের শিশুরা রাস্তায় খেলা করছে, ছবি: সংগৃহীত

চীনের শিশুরা রাস্তায় খেলা করছে, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মহামারি করোনাভাইরাসে গোটা বিশ্বের প্রায় ১৭ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ১ লাখ মানুষের বেশি। তবে এই ভাইরাসের কড়ালগ্রাসে পড়েছে ইউরোপের প্রথম সারির দেশগুলো। মোট আক্রান্তের অর্ধেকের বেশি এই অঞ্চলের। ইউরোপে এখন পর্যন্ত প্রায় ৮ লাখ ১৭ হাজার মানুষ করোনায় আক্রান্ত। বিশ্বে মারা যাওয়ার সংখ্যার হিসেবে প্রায় ৭০ ভাগ ইউরোপের।

আশার কথা হচ্ছে, এশিয়া অঞ্চলে সংখ্যার হিসেবে উন্নতির চিত্রই প্রকাশ পাচ্ছে প্রতিনিয়ত। দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ নানা সিদ্ধান্তের কারণে ইউরোপ থেকে এশিয়ায় করোনার প্রাদুর্ভাব অনেকটা কম। চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং, তাইওয়ান, শ্রীলঙ্কাসহ এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশ করোনা মোকাবিলায় ইতিমধ্যে সফলতাও দেখিয়েছে।

এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী দেশ চীনের উহান শহর থেকে এই ভাইরাসটির উৎপত্তি। দেশটির প্রায় ৮১ হাজার মানুষ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। সেখান থেকেই বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে কোভিড-১৯।

চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসটি সামলাতে যেখানে ইউরোপের শক্তিশালী দেশগুলো হিমশিম খাচ্ছে। সেখানে এশিয়ায় শুক্রবারের (১০ এপ্রিল) সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ৭৪ হাজার ৫৬৪ জন। যার মধ্যে চীনের ৮১ হাজার অন্তর্ভুক্ত।

সেই হিসেবে এশিয়া অঞ্চলে চীন বাদে আক্রান্তের সংখ্যা মাত্র মাত্র ১ লাখ ৯২ হাজার ৬৫৭ জন। এদের মধ্যে ইরানেই আক্রান্তের সংখ্যাই ৬৪ হাজার ১৯২ জন। এছাড়া তুর্কিতে আক্রান্ত ৪৭ হাজার ২৯ জন।

সুস্থ হওয়ার দিক থেকেও আশার আলো দেখাচ্ছে এশিয়া। আক্রান্ত হওয়া ২ লাখ ৭৪ হাজারের মধ্যে ইতোমধ্যে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। যার মধ্যে ৭৭ হাজার ৪৫৫ জনই চীনের নাগরিক।

ইরানের সুস্থতার হারও বেশ ঊর্ধ্বগামী। ৬৮ হাজারের মাঝে ইতোমধ্যে প্রায় ৩৫ হাজার ৪৬৫ সুস্থ হয়েছেন। যা সংখ্যার বিচারে ৫০ ভাগের বেশি। চীনের পর এশিয়ার মধ্যে ইরানে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।

এদিকে, ইউরোপের চারটি দেশে যেখানে লাখের ওপর আক্রান্তের সংখ্যা রয়েছে সেখানে এশিয়ার কোনো দেশ সেই সংখ্যার আশপাশে নেই। চীনে আক্রান্তের সংখ্যা ৮১ হাজার হলেও গত কয়েক সপ্তাহ ধরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। সে হিসেবে চীনকে আপাতত তালিকা থেকে বাদ দেওয়াই যায়।

ঘুরে দাঁড়িয়েছে চীন
ঘুরে দাঁড়িয়েছে চীন

গত ২৪ ঘণ্টার হিসেবেও এশিয়ার চিত্র ইউরোপ থেকে অনেকটা উন্নতি করেছে। গত একদিনে ইউরোপে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৮ হাজার ৮৪৬ জন। মারা গেছেন ৪ হাজার ১২৬ জন। অন্যদিকে, এশিয়াতে আক্রান্তের সংখ্যা গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ হাজার ৬৬৭ জন। মারা গেছেন মাত্র ৩২৫ জন।

সব মিলিয়ে, ইউরোপে এখন পর্যন্ত ৮ লাখ ২৮ হাজার ৬৬৬ আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন দুই লাখ ১ হাজার ৬২৭ জন। বাকিদের মধ্যে ৫ লাখ ৫৬ হাজার ২৯১ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অন্যদিকে, এশিয়াতে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬৬৮ জন চিকিৎসাধীন রয়েছে।

মার্চের ২১ তারিখ বিবিসি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে যেখানে উল্লেখ করা হয় এশিয়ার কিছু দেশ খুব দ্রুত এই ভাইরাস নিয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক রিসার্চ পলিসির ডিরেক্টর টিক্কি প্যানজাস্টা বিবিসিকে জানায়, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য তাদের সুযোগ নষ্ট করে। চীনে প্রথম আক্রান্তের পর তাদের হাতে প্রায় দুই মাস সময় ছিল।

তিনি আরও বলেন, তাদের ধারণা ছিল চীন তাদের থেকে অনেক দূরে। এই ভাইরাস এখানে সংক্রমিত হবে না।

তিনি বিবিসিকে বলেন, প্রথম আক্রান্তের সময় ধারণা করা হয়েছিল এই ভাইরাস মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায় না। তারপরও মাত্র তিনদিনের মাথায় সিঙ্গাপুর, তাইওয়ান ও হংকং তাদের বর্ডারগুলোতে স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা করেছিল।

সুস্থ হওয়ার দিক থেকেও আশার আলো দেখাচ্ছে এশিয়া
সুস্থ হওয়ার দিক থেকেও আশার আলো দেখাচ্ছে এশিয়া

এই বিশেষজ্ঞের আলোকে দেশ তিনটির বর্তমান চিত্রের দিকে তাকালে দেখা যায়, সিঙ্গাপুরে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২ হাজার ১০৮ জন। যাদের মধ্যে মারা গেছে মাত্র ৭জন। হংকংয়ে ১ হাজার জন আক্রান্ত হলেও মারা গেছেন মাত্র ৪ জন। তাইওয়ান সবচেয়ে ভালো অবস্থায় রয়েছে এই দুই দেশ থেকে। দেশটিতে ৩৮৫ জন আক্রান্তের বিপরীতে মাত্র ৬ জন মারা গেছে।

এছাড়া, দি জাপান নিউজ নামের একটি পত্রিকা মার্চের ১৩ তারিখ একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে যেখানে উল্লেখ করা এশিয়ার বিভিন্ন দেশের এই ধরনের মহামারি রোগ সম্পর্কে কিছু ধারণা রয়েছে। এ বিষয়ে কিংস কলেজের অধ্যক্ষ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক নীতি প্রধান কেনজি সিবায়া তাদেরকে বলেন, কোভিড ১৯ এর আগে তারা এই ধরনের ভাইরাস নিয়ে আগেও কাজ করেছে। ২০০৩ সালে এশিয়াতে সার্স আঘাত করে। এরপর মার্স ও সোয়াইন ফ্লু আসে। এইগুলোই তাদের অভিজ্ঞ করে তুলেছে অন্যান্য দেশগুলোর থেকে।

   

বাংলাদেশের উন্নয়নের দিকে তাকালে আমাদের লজ্জা হয়: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেছেন, বাংলাদেশের উন্নয়নের দিকে তাকালে এখন তাদের লজ্জা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) পাকিস্তানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার (২৪ এপ্রিল) করাচিতে সিন্ধু প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর বাসায় ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন শাহবাজ শরিফ।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার আগে বাংলাদেশ অর্থ্যাৎ সে সময়ের পূর্ব পাকিস্তানকে দেশের বোঝা মনে করা হতো। কিন্তু তারা শিল্পায়নের প্রবৃদ্ধিতে অসাধারণ অগ্রগতি করেছে।

শাহবাজ শরিফ বলেন, আমি তখন খুবই ছোট ছিলাম যখন...আমাদেরকে বলা হতো যে এটা আমাদের কাঁধে একটি বোঝা। আজ আপনারা সবাই জানেন, সেই ‘বোঝা কোথায় পৌঁছেছে (অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে)। এবং এখন আমরা যখন তাদের দিকে তাকাই, তখন আমরা লজ্জা বোধ করি।

বর্তমানে বাংলাদেশ আর্থসামাজিক খাতের প্রায় সব সূচকে পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে আছে।

  করোনা ভাইরাস

;

পাটনায় হোটেলে অগ্নিকান্ড, দগ্ধ হয়ে ছয়জনের মৃত্যু



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের পাটনায় বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে এখনও পর্যন্ত ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস। ওই অগ্নিকান্ডে দগ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১৫ জন।

পাটনা রেল স্টেশনের কাছে অবস্থিত হোটেলের তিনটি ভবনে আগুন লাগে। সিলিন্ডার বিস্ফোরণের মাধ্যমে ওই অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত বলে জানা গেছে।

আগুন নেভানোর কাজ চলছে। ২০ জনকে নিরাপদে সেখান থেকে সরিয়ে নিয়েছেন উদ্ধারকারীরা।

হোটেল পলে প্রথমে আগুন লাগে। তারপর তা ছড়িয়ে পড়ে অমিত হোটেলে এবং অন্য বাড়িতে। এই ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে ফায়ার সার্ভিস।

আগুন নেভাতে ১৮টি দমকলের ইঞ্জিন কাজ করছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার আগেই পুড়ে মৃত্যু হয় হোটেলে থাকা তিনজনের। মৃতদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি।

এই বিষয়ে পুলিশ সুপার রাজীব মিশ্র সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে বলেন, ‘‌২০ জন মানুষকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে হোটেল থেকে। আগুনে পুড়ে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আহতদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’‌

  করোনা ভাইরাস

;

ইউক্রেনে সামরিক রসদ দ্রুত পাঠানোর উদ্যোগ যুক্তরাষ্ট্রের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গোলাবারুদ, অস্ত্র এবং অন্যান্য যুদ্ধের সরবরাহ দ্রুত ইউক্রেনে পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অগ্রযাত্রা থামাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দেশটিকে সমর্থন করার জন্য অনেক বিলম্বিত বিলে স্বাক্ষর করার পর বুধবার (২৪ এপ্রিল) এই উদ্যোগ নেওয়া হয়।

মোট ৯৫ বিলিয়ন তহবিলের চূড়ান্ত অনুমোদিত বিলের মধ্যে কিয়েভের জন্য ৬১ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স। যুদ্ধক্ষেত্রে বিপর্যয়ের সম্মুখীন ইউক্রেনের জন্য কয়েক মাস ধরে রাজনৈতিক বিতর্কের পর এই অনুমোদন দেওয়া হলো।

জো বাইডেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি এই সপ্তাহান্তে প্রতিনিধি পরিষদে এবং সিনেটে অনুমোদিত জাতীয় সুরক্ষা প্যাকেজ আইনে স্বাক্ষর করেছি।’

আগামী কয়েক ঘন্টার মধ্যে শিপমেন্টগুলো শুরু হবে বলে নিশ্চিত করছেন তিনি।

বাইডেনের বক্তব্যের কয়েক মিনিট পর পেন্টাগন নতুন তহবিল ব্যবহার করে কিয়েভের জন্য ১ বিলিয়ন ডলারের প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। যার মধ্যে রয়েছে বিমান প্রতিরক্ষা যুদ্ধাস্ত্র, আর্টিলারি রাউন্ড, হাইমার্স রকেট লঞ্চারের জন্য গোলাবারুদ, ট্যাঙ্ক-বিরোধী অস্ত্র এবং সাঁজোয়া যান।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বিল পাসের পরপরই দ্রুত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে বিল অনুমোদনের জন্য বাইডেনকে ধন্যবাদ জানান।

তিনি লিখেছেন, ‘আমি প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, কংগ্রেস এবং সমস্ত আমেরিকানদের কাছে কৃতজ্ঞ।’

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বুধবার নিশ্চিত করেছে যে, যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভের দীর্ঘস্থায়ী অনুরোধ পূরণ করে মার্চের সহায়তা প্যাকেজের অংশ হিসাবে ইউক্রেনে গোপনে দূরপাল্লার এটিএসিএমএস ক্ষেপণাস্ত্র পাঠিয়েছে।

পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা ইউক্রেনের অনুরোধে তাদের অপারেশনাল নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য শুরুতে এটি ঘোষণা করিনি।’ তিনি বলেন, ‘ক্ষেপণাস্ত্রগুলো চলতি মাসে ইউক্রেন হাতে পেয়েছে।’

মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে আরও দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর পরিকল্পনা করছে।

  করোনা ভাইরাস

;

ইউরোপ মরণশীল, এটি মারা যেতে পারে : ইমানুয়েল মাখোঁ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সতর্ক করে বলেছেন, ‘রাশিয়ার আগ্রাসনের কারণে অস্তিত্বের হুমকির সম্মুখীন হয়েছে ইউরোপ।’

তিনি মহাদেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের উপর কম নির্ভরশীল একটি বিশ্বাসযোগ্য প্রতিরক্ষা কৌশল গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।

তিনি ইউক্রেনে আগ্রাসনের পর রাশিয়ার আচরণকে আগ্রাসী বলে বর্ণনা করে বলেছেন, ‘মস্কোর সীমানা কোথায় তা এখন আর স্পষ্ট নয়।’

মাখোঁ রাশিয়া এবং চীন উভয়ের ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে তার বাণিজ্য নীতি সংশোধন করার আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, ‘আমাদের ইউরোপ আজ মরনশীল এবং এটি মারা যেতে পারে।’

তিনি ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র পাওয়ার ঝুঁকির দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘আগামী দশকে ইউরোপের দুর্বল হয়ে যাওয়ার বা এমনকি মরে যাওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি।’

ম্যাক্রোঁ অর্থনীতি এবং প্রতিরক্ষায় ইউরোপকে যুক্তরাষ্ট্রের উপর নির্ভর না করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘ইউরোপকে তার নিজের ভাগ্যের মালিক হতে হবে। কারণ, মহাদেশটি অতীতে শক্তির জন্য রাশিয়া এবং নিরাপত্তার জন্য ওয়াশিংটনের উপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল ছিল।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের নিজেদের জন্য একটি বিশ্বাসযোগ্য ইউরোপীয় প্রতিরক্ষার কৌশলগত ধারণা তৈরি করতে হবে।’

  করোনা ভাইরাস

;