নোস ব্লিডিং বন্ধে ঘরোয়া উপায়



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা ২৪.কম
নোস ব্লিডিং বন্ধে ঘরোয়া উপায়। ছবি: সংগৃহীত

নোস ব্লিডিং বন্ধে ঘরোয়া উপায়। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোস ব্লিডিং বা এপিসটাক্সিস খুব সাধারণ একটি সমস্যা। নোস ব্লিডিং দুই প্রকার- ইন্টেরিয়র ও পোস্টারিয়র ব্লিডিং। সামনের অংশে কোনও রক্ত জালক ছিঁড়ে গেলে সেখানে ইন্টেরিয়র ব্লিডিং হয়। অন্য দিকে, গলার কাছের অংশের রক্ত জালক ছিঁড়ে গেলে পোস্টারিয়র ব্লিডিং হয়।

কোনো কোনো ক্ষেত্রে এই ব্লিডিং অন্তত ২০ মিনিট পর্যন্ত চলতে পারে। ঘরোয়া উপায় ইন্টেরিয়র ব্লিডিং বন্ধ করা গেলেও পোস্টারিয়র ব্লিডিং বন্ধ করবার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন। আপনার যদি মাঝে মধ্যেই নোস ব্লিডিং এর অভিজ্ঞতা থাকে তবে এই ঘরোয়া টোটকাগুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

নোস ব্লিডিং হওয়ার কারণ:

আমাদের নাকের ভিতরের ক্ষুদ্র রক্ত জালক দেহের অন্যতম স্পর্শকাতর অংশ। এই রক্তজালকে কোনও রকম আঁচ লাগলেই নোস ব্লিডিং শুরু হয়ে যায়। নীচে কয়েকটি নোস ব্লিডিং এর কারণ উল্লেখ করা হল।

গরম, তপ্ত ইনডোর এয়ার
শুষ্ক, গরম আবহাওয়া
শ্বাসযন্ত্রের ইনফেকশন
জোরে নাক টানা বা নাক ঝাড়া
নাকে বা মুখে আঘাত পাওয়া
এলার্জি রিএকশন
প্রচুর পরিমাণে নাকের স্প্রে ব্যবহার
বাহ্যিক কোনও বস্তু নাকে প্রবেশ করানো
রক্তস্বল্পতা
রাসায়নিক উত্তেজকের প্রভাব

নোস ব্লিডিং বন্ধে ঘরোয়া উপায়:

১. নাক চেপে রাখা

বুড়ো আঙুল আর অনামিকার সাহায্যে নাকের নরম অংশ ৫-১০ মিনিট চেপে ধরলে সেপ্টামের উপর রক্তের চাপ পড়ে। ফলে খুব তাড়াতাড়ি ব্লিডিং বন্ধ হয়ে যায়। তবে সেই সময় অবশ্যই মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়া চালু রাখবেন। ধীরে ধীরে চাপ দেওয়া ছাড়বেন আর অন্তত ৫ মিনিট শান্ত হয়ে বসবেন। ব্লিডিং বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত এই পদ্ধতি রিপিট করবেন।


২. ভিটামিন K

ভিটামিন K সমৃদ্ধ খাদ্য যেমন কলা, পালং শাক, সর্ষে শাক, ব্রোকলি, বাঁধাকপি শরীরে কলিজেন উৎপন্ন করে যা নাকের ভিতরের অংশকে আদ্র রাখতে সাহায্য করে। দীর্ঘদিনের সুস্থতার জন্য ভিটামিন K সমৃদ্ধ খাবার খান। সবুজ শাক সবজি রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।

৩. ভিটামিন C

প্রতিদিন ভিটামিন C সমৃদ্ধ খাদগ্রহণের ফলে রক্ত জালকগুলো মজবুত হয় ফলে সহজে ছিঁড়ে যেতে পারে না। ফলে নোস ব্লিডিং বন্ধ হয়।

৪. আপেল সিডার ভিনিগার
রক্ত জালকগুলো মজবুত করতে সক্ষম হওয়ায় এটি একটি অত্যন্ত উৎকৃষ্ট ঘরোয়া ওষুধ। এর জন্য আপনাকে সামান্য তুলো ভিনিগারে ভিজিয়ে নাকের ক্ষতিগ্রস্ত জায়গায় কমপক্ষে ১০ মিনিটের জন্য রাখতে হবে। এটি তাৎক্ষণিক কাজ শুরু করে।

৫. স্যালাইন পানি
শীতকালে নাকের ভিতরের শুষ্ক ভাব নোস ব্লিডিং এর অন্যতম প্রধান কারণ। স্যালাইন পানি এই সমস্যা দূর করতে পারে। নাকের ভিতরের অংশের আদ্রতা ফিরিয়ে আনতে একটা বাটিতে কিছুটা স্যালাইন পানি ভালো করে মিশিয়ে নাকের মধ্যে কয়েক ফোঁটা রাখুন।

৬. গোলমরিচ গুঁড়ো
এটি উদ্দীপকে কাজ করায় রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। ফলে আহত স্থানের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করতে পারে। নোস ব্লিডিং শুরু হলেই এক চা চামচ গোলমরিচ গুঁড়ো জলে মিশিয়ে খেয়ে নিতে পারলে অতি দ্রুত ব্লিডিং বন্ধ হয়ে যায়।

৭. বিছুটি পাতা
বিছুটি পাতা একটি প্রাকৃতিক হাইমোস্তাটিক উপাদান। বিছুটির রস এলার্জি-জনিত নোস ব্লিডিংও বন্ধ করতে সক্ষম। বিছুটি জলে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে তার মধ্যে তুলো ভিজিয়ে নাকে 5-10 মিনিট লাগালে নোস ব্লিডিং বন্ধ হয়ে যায়।

৮. পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি
জলের ঘাটতির জন্য নাকের ভিতরের মিউকাস পর্দা শুকিয়ে যায়। যার ফলে নোস ব্লিডিং শুরু হয়। তাই সারাদিন প্রচুর পানি পান করা প্রয়োজন।

ডায়াবেটিস থাকলে দুধ খাওয়া কি ঝুঁকির?



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পেলেই জীবনে একটা বড়সড় পরিবর্তন চলে আসে। নিয়মের বেড়াজালে জড়িয়ে পড়ে প্রাত্যহিক জীবন। বিশেষ করে খাওয়াদাওয়ায় একটা বদল আসে। কারণ এই রোগ শরীরে বাসা বাঁধলে অনেক খাবার খাওয়া যায় না। সেই বিধিনিষেধের তালিকায় রয়েছে বেশ কিছু স্বাস্থ্যকর খাবারও। ডায়াবেটিস থাকলে দুধ খাওয়া যায় কি না, তা নিয়ে একটা দ্বন্দ্ব কাজ করে অনেকের মনেই। অনেকেরই মনে হয়, দুধ খেলে বোধ হয় বেড়ে যেতে পারে ডায়াবেটিসের মাত্রা। সত্যিই কি তাই? চিকিৎসকেরা কিন্তু অন্য কথা বলছেন।

চিকিৎসকদের মতে, ডায়াবেটিক রোগীদের দুধ খাওয়ার ক্ষেত্রে কোনও বাধা নেই। কারণ দুধের মতো স্বাস্থ্যকর পানীয় খুব কমই রয়েছে। দুধে রয়েছে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ, বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন এবং সেই সঙ্গে ক্যালশিয়াম। এগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য জরুরি। দুধে থাকা ক্যালশিয়াম ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। সেই সঙ্গে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমায়। ফলে দুধ খাওয়া যেতেই পারে। তবে পরিমাণে রাশ টানতে হবে। দিনে এক গ্লাস দুধ খেলে কোনও সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তবে দুধের সঙ্গে কয়েকটি জিনিস যদি মিশিয়ে খেতে পারেন, তা হলে আরও বেশি উপকার পাওয়া যায়।

>> হলুদ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ডায়াবেটিস জব্দ করতেও এর জুড়ি মেলা ভার। দুধের সঙ্গে যদি হলুদ মিশিয়ে খাওয়া যায়, তবে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে। এই পানীয় খেলে ডায়াবেটিস সংক্রান্ত নানা শারীরিক সমস্যা থেকেও মুক্তি মেলে।

>> রক্তে শর্করার মাত্রা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম দারচিনি। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে। দুধের সঙ্গে যদি নিয়মিত দারচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে খাওয়া যায়, তা হলে রক্তে শর্করার মাত্রা অনেকটাই বাগে থাকবে।

>> দুধের সঙ্গে বাদামবাটা মিশিয়ে খেলেও শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপাদান পৌঁছবে। প্রোটিন, ফাইবার থেকে ক্যালশিয়াম— একসঙ্গে সব কিছু পাবে শরীর। নিয়ন্ত্রণে থাকবে ডায়াবেটিস। রোজের ডায়েটে কাঠবাদাম বা সোয়া দুধ রাখলেও বেশ উপকার পাওয়া যায়।

;

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে চান?



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনিয়ন্ত্রিত জীবনধারা, অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া এবং শরীরচর্চার অভাবের জেরে বেশির ভাগ মানুষেরই হার্টের স্বাস্থ্য খারাপ হচ্ছে। উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে ‘খারাপ’ কোলেস্টেরল— এ সব যেন মানুষের নিত্যসঙ্গী। তবে রক্তের বিভিন্ন উপাদানের মাত্রা যদি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে যায়, তাহলে ওষুধ তো খেতেই হবে। সঙ্গে পছন্দের প্রায় সব খাবারেই নিষেধাজ্ঞা জারি হয়ে যাবে। তবে পুষ্টিবিদেরা বলছেন, রোজকার খাবারে কিছু পরিবর্তন আনলেই পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার আগেই হার্টের যাবতীয় সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।

খাসির বদলে মুরগি

বিরিয়ানি হোক বা পোলাও সঙ্গে মাংসের কোনও পদ ছাড়া জমে না। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা বলছেন, এই ধরনের ‘লাল’ মাংস খেলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। তাই খাসির বদলে মুরগির মাংস খাওয়া তুলনায় স্বাস্থ্যকর।

ভাজার বদলে বেক

অনেক চেষ্টা করেও ভাজাভুজি খাবারের লোভ সামলাতে পারছেন না। এই অভ্যাসের ফলেই কিন্তু অজান্তেই বেশির ভাগ মানুষের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেড়ে চলেছে। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, ভাজার বদলে যদি বেকড খাবার খাওয়ার অভ্যাস করা যায়, তবে এই সমস্যা অনেকটাই ঠেকিয়ে রাখা যেতে পারে।

পাউরুটিতে মাখনের বদলে ডিম

সকালের খাবারে পাউরুটি খান অনেকেই। কিন্তু পুষ্টিবিদেরা বলছেন, পাউরুটির ওপর মাখন দেওয়ার অভ্যাস ছাড়তে হবে। শুধু পাউরুটি খেতে যদি সমস্যা হয়, তবে ডিম ফেটিয়ে তার মধ্যে পাউরুটি ডুবিয়ে, তা বেক করে নিন। স্বাদ এবং স্বাস্থ্য দুই-ই থাকবে।

আইসক্রিমের বদলে ইয়োগার্ট

মন খারাপ হলে মাঝে মধ্যেই আইসক্রিম খেয়ে ফেলেন। তৎক্ষণাৎ মন ভাল করতে এই টোটকা সত্যিই কার্যকর। কিন্তু সমস্যা হল আইসক্রিম খাওয়ার অভ্যাসে রক্তে বাড়তে থাকা কোলেস্টেরল। পরবর্তীকালে যা হৃদরোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

নরম পানীয়ে বদলে ফলের রস

গরমে তেষ্টা মেটাতে বার বার ঠান্ডা পানীয়ে চুমুক দিচ্ছেন। কিন্তু এই পানীয়ে থাকা কৃত্রিম শর্করা যে হৃদযন্ত্রের ক্ষতি করছে, টের পেয়েছেন কী? পুষ্টিবিদেরা বলছেন, এই তেষ্টা মেটাতে এবং স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে নরম পানীয় না খেয়ে ফল থেকে তৈরি রস খেতে পারেন।

;

জাম খেতে হবে নিয়ম মেনে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলছে মধুমাস। বাজারে ফলের অভাব নেই। তবে গরমে জামের কদর খানিকটা বেশি। জামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ। পটাশিয়াম, ফসফরাস, ক্যালশিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ জাম শরীরের অনেক সমস্যার সমাধান করে।

তবে সেসব সুফলগুলো পেতে হলে জাম খাওয়ার সময় এবং পরে মেনে চলতে হবে কয়েকটি নিয়ম। সেগুলো জেনে নিন-

১. ফল খাওয়ার পর এমনিতেই পানি পানে বারণ করা হয়। তেষ্টা পেলেও জাম খেয়ে কখনও পানি পান করবেন না। নইলে ডায়েরিয়া ও বদহজমের মতো সমস্যা হতে পারে। জাম খাওয়ার অন্তত আধা ঘণ্টা পরে পানি পান করুন।

২. খালি পেটে জাম না খাওয়ায় ভালো। এতে বদহজম, অম্বল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

৩. জাম খাওয়ার পর দুধ, পনির, দইয়ের মতো দুগ্ধজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।

৪. জাম এবং হলুদ খুবই মারাত্মক জুড়ি। এই দুটো জিনিস কখনও একসঙ্গে খাবেন না। জাম খাওয়ার পর তাই হলুদ দিয়ে তৈরি কোনও খাবার না খাওয়াই ভাল।

৫. জাম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আচারজাতীয় কোনও খাবার না খাওয়াই ভালো।

;

যে ৩ উপায় দূর হতে পারে ব্রণের দাগ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্দিষ্ট একটি বয়সে বেশির ভাগ ছেলেমেয়ের মুখে ব্রণর সমস্যা দেখা যায়। বিশেষ করে যাদের ত্বক তৈলাক্ত, ব্রণের সমস্যা যেন আরও জাঁকিয়ে বসে। অনেক চেষ্টা করার পর ব্রণ দূর হলেও সমস্যা যে একবারে মিটে গেল, তা কিন্তু একেবারেই নয়। ব্রণের জন্য যে দাগ রয়ে যায়, তা মুখের সৌন্দর্য নষ্ট করে। ব্রণের দাগ সহজে যেতে চায় না। এই দাগ ম্লান হতে কয়েক মাস, কখনও আবার কয়েক বছরও লেগে যায়। অনেক চেষ্টা করেও পুরোপুরি চলে যায়নি, এমন উদাহরণও রয়েছে।

চিকিৎসকেরা বলছেন, ব্রণ কমে গেলেও অনেকের মুখে দাগছোপ থেকে যায়। যেটি আসলে ‘হাইপারপিগমেন্টেশন’ নামে পরিচিত। ব্রণর থেকেও এই দাগগুলি বেশি চিন্তিত থাকেন অনেকে। একটা ভয়ও কাজ করে মনের মধ্যে— আদৌ ত্বক আবার আগের মতো হবে তো? এই ধরনের দাগ দূর করতে বাজারে অনেক প্রসাধনী পাওয়া যায়। সবগুলি যে ফলদায়ক হবে, এমন নয়। কিছু ক্ষেত্রে তা খরচসাপেক্ষও বটে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিলে এই সমস্যা অনেকটাই দূর করা সম্ভব।

নিয়মিত ত্বকের যত্ন

ব্রণ কমে গিয়েছে মানেই ত্বকের পরিচর্যায় ইতি টানলে চলবে না। ব্রণ কমে যাওয়ার পর ত্বকের যত্ন নিয়ে যেতে হবে নিয়ম করে। বিশেষ করে করা ‘সিটিএম’ অর্থাৎ ক্লিনজ়িং, টোনিং এবং ময়েশ্চারাইজ়িং বন্ধ করলে চলবে না।

রোদ থেকে ত্বকের সুরক্ষা

দাগছোপ যুক্ত মুখে রোদ লাগলে তা দূর করা আরও সমস্যার হয়ে যায়। তাই রোদে বেরোনোর আগে অবশ্যই সানস্ক্রিন মাখার অভ্যাস করতে হবে। বাড়িতে থাকলেও ‘এসপিএফ-৩০’ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করা

স্ক্রাব করার ফলে ত্বকের মৃত কোষ দূর হয়। রোমকূপে জমে থাকা ময়লা বাইরে বেরিয়ে যায়। দাগছোপ তৈরি হওয়ারও অবকাশ কমে। এ ক্ষেত্রে ‘আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড’ বা ‘বিটা হাইড্রক্সি অ্যাসিড’ যুক্ত এক্সফোলিয়েট ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা।

;