এক নজরে আলোচিত-প্রশংসিত
চলতি বছরের সকল সফলতা ও ব্যার্থতা নিয়ে কয়েক ঘণ্টা পরই ২০২০ সালকে স্বাগত জানাবে সারা বিশ্ব। এরই মধ্যে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত সারা বিশ্ব। পিছিয়ে নেই নেই সিনেমার দুনিয়ার অন্যতম বড় বাজার বলিউড ও বলিউড তারকারা। ২০১৯ কেমন কেটেছে বলিউডের। সিনেমা থেকে শুরু করে সেখানকার তারকাদের চলতি বছরের হালচালের এক নজরে খবর নিয়েছে বার্তা২৪.কম।
সফল যারা
হিন্দি ছবির জন্য ২০১৯ ছিল রেকর্ড গড়ার বছর। এবার মোট ১৬টি ছবি বক্স অফিসে ১০০ কোটি রুপি আয় করেছে। ‘গুড নিউজ’-এর এই তালিকায় যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এছাড়া ১০০ কোটির ক্লাবে ঢুকতে পারে ‘পতি পত্নি অউর ও’। কমেডি থেকে শুরু করে অ্যাকশন ও সামাজিক বক্তব্যধর্মীসহ বিভিন্ন ধাঁচের ছবি দর্শকদের মন জয় করেছে।
১৬টি ছবির মধ্যে ১৫০ কোটি রুপির ঘর পেরিয়েছে ‘ছিচ্চোরে’, ‘কেসারি’ ও ‘টোটাল ধামাল’। ২০০ কোটি রুপির অভিজাত ক্লাবে নাম লিখিয়েছে ‘মিশন মঙ্গল’, ‘উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ ও ‘ভারত’। ২৫০ কোটি রুপির বেশি আয় করেছে ‘কবির সিং’। আর ৩০০ কোটি রুপির বনেদি ক্লাবে যুক্ত হয়েছে ‘ওয়ার’।
ফক্স স্টার স্টুডিওসের চারটি ছবি (টোটাল ধামাল, মিশন মঙ্গল, ছিচ্চোরে, হাউসফুল ফোর) ও টি-সিরিজের চারটি ছবি (ভারত, কবির সিং, দে দে পেয়ার দে, সাহো) আছে ১০০ কোটির ক্লাবে। ‘পতি পত্নি অউর ও’ যদি এই ঘরে ঢুকতে পারে তাহলে টি-সিরিজের সংখ্যা বাড়বে।
প্রযোজকদের মধ্যে সাজিদ নাদিয়াড়ওয়ালার তিনটি ছবি (সুপার থার্টি, ছিচ্চোরে, হাউসফুল ফোর), অক্ষয় কুমারের প্রতিষ্ঠান কেপ অব গুড ফিল্মসের তিনটি ছবি (কেসারি, মিশন মঙ্গল, গুড নিউজ), জি স্টুডিওসের দুটি ছবি (কেসারি, ড্রিমগার্ল), করণ জোহরের ধর্মা প্রোডাকশন্সের দুটি ছবি (কেসারি, গুড নিউজ) ও সালমান খান ফিল্মসের দুটি ছবি (ভারত, দাবাং থ্রি)।
অভিনেতাদের মধ্যে বছরটা সবচেয়ে সফল ছিল আয়ুষ্মান খুরানা ও ভিকি কৌশলের। দু’জনের ছবি অভাবনীয় ব্যবসা করেছে, এছাড়া উভয়ে ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন।
অক্ষয় কুমার এবার সর্বাধিক চারটি ১০০ কোটি রুপির ছবি (কেসারি, মিশন মঙ্গল, গুড নিউজ, হাউসফুল ফোর) উপহার দিয়েছেন। এছাড়া অজয় দেবগণ (দে দে পেয়ার দে, টোটাল ধামাল), আয়ুষ্মান খুরানা (ড্রিম গার্ল, বালা), সালমান খান (ভারত, দাবাং থ্রি), হৃতিক রোশন (ওয়ার, সুপার থার্টি), চাঙ্কি পান্ড (হাউসফুল ফোর, সাহো) ও জ্যাকি শ্রফের (ভারত, সাহো) দুটি করে ছবি আছে ১০০ কোটি রুপির ক্লাবে। তাদের মধ্যে ‘টোটাল ধামাল’ ছবিতে ভয়েস দিয়েছেন জ্যাকি। এছাড়া ‘গালি বয়’ তারকা রণবীর সিংয়ের ‘সিম্বা’ এ বছরও আয় করেছে, কারণ এটি মুক্তি পেয়েছিল ২০১৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর।
অভিনেত্রীদের মধ্যে দুটি করে ১০০ কোটি রুপির ছবি উপহার দিয়েছেন ইয়ামি গৌতম (উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক, বালা), শ্রদ্ধা কাপুর (সাহো, ছিচ্চোরে), কিয়ারা আদভানি (কবির সিং, গুড নিউজ), কীর্তি কুলহারি (উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক, মিশন মঙ্গল), টাবু (দে দে পেয়ার দে, ভারত), সোনাক্ষী সিনহা (মিশন মঙ্গল, দাবাং থ্রি)। সোনাক্ষী অবশ্য ‘টোটাল ধামাল’ ছবির একটি আইটেম গানে নেচেছেন। ‘পতি পত্নি অউর ও’ যদি এই ক্লাবে পৌঁছায় তাহলে ভূমি পেডনেকর যোগ দেবেন তাদের সঙ্গে। তার অভিনীত ‘বালা’ আছে এই তালিকায়।
শুক্রবারের রাজা
২০১৯ সালে বক্স অফিসের আলো কেড়েছেন বেশ কয়েকজন তারকা। তবে মুক্তির প্রথম দিনে সবচেয়ে বেশি আয়ে এগিয়ে আছেন হাতেগোনা কয়েকজন। হৃতিক রোশনের ‘ওয়ার’ (৫০ কোটি ৬১ লাখ রুপি), সালমান খানের ‘ভারত’ (৪১ কোটি ৬২ লাখ রুপি) ও ‘দাবাং থ্রি’ (২৪ কোটি ৫০ লাখ রুপি), অক্ষয় কুমারের ‘মিশন মঙ্গল’ (২৮ কোটি ৪৫ লাখ রুপি) ও ‘কেসারি’ (২০ কোটি ৪০ লাখ রুপি), প্রভাসের ‘সাহো’ (২৫ কোটি ৮২ লাখ রুপি), শহিদ কাপুরের ‘কবির সিং’ (২০ কোটি ২২ লাখ রুপি)।
আলোচিত অভিনেতা
আয়ুষ্মান খুরানা (আর্টিক্যাল ফিফটিন, ড্রিম গার্ল, বালা), রণবীর সিং (গালি বয়), অক্ষয় কুমার (কেসারি, মিশন মঙ্গল, হাউসফুল ফোর, গুড নিউজ), সাইফ আলি খান (লাল কাপ্তান), শহিদ কাপুর (কবির সিং)।
আলোচিত অভিনেত্রী
কঙ্গনা রনৌত (জাজমেন্টাল হ্যায় কেয়া), আলিয়া ভাট (গালি বয়), ভূমি পেড়নেকর ও তাপসী পান্নু (সান্ড কি আঁখ), বিদ্যা বালান (মিশন মঙ্গল), ইয়ামি গৌতম (বালা)।
ব্যবসাসফল ৫
ওয়ার (২৯২ কোটি ৭১ লাখ রুপি), কবির সিং (২৭৬ কোটি ৩৪ লাখ রুপি), উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক (২৪৪ কোটি রুপি), হাউসফুল ফোর (২০৫ কোটি ৪৯ লাখ রুপি), ভারত (১৯৭ কোটি ৩৪ লাখ রুপি), সাহো, গালি বয়, ছিচ্চোরে, সুপার থার্টি, মিশন মঙ্গল, কেসারি
আলোচিত ছবি
উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক (ভিকি কৌশল ও ইয়ামি গৌতম, পরিচালক: আদিত্য ধর), গালি বয় (রণবীর সিং ও আলিয়া ভাট, পরিচালক: জোয়া আখতার), বালা (আয়ুষ্মান খুরানা, ভূমি পেডনেকর ও ইয়ামি গৌতম, পরিচালক: অমর কৌশিক), আর্টিক্যাল ফিফটিন (আয়ুষ্মান খুরানা, পরিচালক; অনুভব সিনহা), সান্ড কি আঁখ (ভূমি পেডনেকর ও তাপসী পান্নু, পরিচালক: তুষার হিরানন্দানি)।
প্রশংসিত ছবি
ফটোগ্রাফ (নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকি ও সানিয়া মালহোত্রা, পরিচালক: রিতেশ বাত্রা), গালি বয় (রণবীর সিং ও আলিয়া ভাট, পরিচালক: জোয়া আখতার), আর্টিক্যাল ফিফটিন (আয়ুষ্মান খুরানা, পরিচালক; অনুভব সিনহা), ছিচ্চোরে (সুশান্ত সিং রাজপুত ও শ্রদ্ধা কাপুর, পরিচালক: নিতেশ তিওয়ারি), সঞ্চিরিয়া (সুশান্ত সিং রাজপুত ও ভূমি পেডনেকর, পরিচালক: অভিষেক চৌবে)
প্রশংসিত অভিনেতা-অভিনেত্রী
সোনম কাপুর ও দুলকার সালমান (দ্য জয়া ফ্যাক্টর), প্রতীক বাব্বর ও তাহির রাজ ভাসিন (ছিচ্চোরে), অক্ষয় খান্না (সেকশন ৩৭৫), সানিয়া মালহোত্রা (ফটোগ্রাফ), গুলশান দেবিয়াহ (মর্দ কো দর্দ নাহি হোতা), শ্বেতা ত্রিপাঠি (গন কেশ), শ্বেতা বসু প্রসাদ (দ্য তাশখন্দ ফাইলস), মোহিত রানা ও মানসী পারেখ গোহিল (উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক), অন্নু কাপুর (ড্রিম গার্ল, দ্য ফকির অব ভেনিস), টনি লুক (বদলা), রাসিকা দুগ্গাল ও সুমিত কৌল (হামিদ), সোহম মজুমদার (কবির সিং), মনোজ পাহওয়া ও কুমুদ মিশ্র (আর্টিক্যাল ফিফটিন), সুরজ পাঞ্চোলি (স্যাটেলাইট শঙ্কর), আথিয়া শেঠি (মতিচোর চাকনাচোর), বিশাল জেথোয়া (মারদানি টু)।
সত্যি ঘটনা অবলম্বনে
১. গণিতবিদ আনন্দ কুমারের বায়োপিক ‘সুপার থার্টি’ (হৃতিক রোশন ও ম্রুনাল ঠাকুর, পরিচালক: বিকাশ বেহেল)।
২. ২০১৬ সালে পাকিস্তানসংলগ্ন কাশ্মীর সীমান্তে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অভিযান নিয়ে ‘উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ (ভিকি কৌশল ও ইয়ামি গৌতম, পরিচালক: আদিত্য ধর)।
৩. ভারতের ১৩তম প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বায়োপিক ‘দি অ্যাক্সিডেন্টাল প্রাইম মিনিস্টার’ (অনুপম খের ও অক্ষয় খান্না, পরিচালক: বিজয় রত্নাকর গুট্টে)।
৪. ‘থাকরে’ (নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকি ও অমৃতা রাও, পরিচালক: অভিজিৎ পানসে)।
৫. ১৮৯৭ সালে সারাগারহি যুদ্ধে দশ হাজার আফগান সৈন্যের বিরুদ্ধে ২১ জন শিখ সৈন্যের যুদ্ধকে ঘিরে ‘কেসারি’ (অক্ষয় কুমার ও পরিণীতি চোপড়া, পরিচালক: অনুরাগ সিং)।
৬. ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার বিজ্ঞানীদের জীবন অবলম্বনে ‘মিশন মঙ্গল’ (অক্ষয় কুমার, বিদ্যা বালান, সোনাক্ষী সিনহা, তাপসী পান্নু)।
৭. শার্পশুটার চান্দ্রো ও প্রকাশি তোমরের বায়োপিক ‘সান্ড কি আঁখ’ (ভূমি পেডনেকর ও তাপসী পান্নু, পরিচালক: তুষার হিরানন্দানি)।
৮. ১৮ বছরের কিশোরী আয়শা চৌধুরীর বায়োপিক ‘দ্য স্কাই ইজ পিঙ্ক’ (ফারহান আখতার, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া ও জায়রা ওয়াসিম, পরিচালক: সোনালি বোস)।
৯. ২০০৮ সালে দিল্লির জামিয়া নগরের বাটলা হাউসে পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের বন্দুকযুদ্ধকে ঘিরে ‘বাটলা হাউস’ (জন আব্রাহাম ও ম্রুনাল ঠাকুর, পরিচালক: নিখিল আদভানি)।
১০. ১৭৬১ সালে পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধের ঘটনা নিয়ে ‘পানিপথ’ (অর্জুন কাপুর ও কৃতি স্যানন, পরিচালক: আশুতোষ গোয়াড়িকর)।
১১. ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর মৃত্যু অবলম্বনে ‘দি তাশখন্দ ফাইলস’ (মিঠুন চক্রবর্তী, নাসিরুদ্দিন শাহ ও শ্বেতা বসু প্রসাদ, পরিচালক: বিবেক অগ্নিহোত্রী)।
১২. ভারতীয় মুজাহিদীনের প্রতিষ্ঠাতা ইয়াসিন ভাটকালকে গ্রেফতারের কাহিনি ‘ইন্ডিয়াস মোস্ট ওয়ান্টেড’ (অর্জুন কাপুর, পরিচালক: রাজকুমার গুপ্ত)।
প্রথাবিরোধী ছবি
আর্টিক্যাল ফিফটিন (আয়ুষ্মান খুরানা, পরিচালক; অনুভব সিনহা), জাজমেন্টাল হ্যায় কেয়া (কঙ্গনা রনৌত ও আয়ুষ্মান খুরানা, পরিচালক: প্রকাশ কোভেলামুড়ি), বালা (আয়ুষ্মান খুরানা, ভূমি পেডনেকর ও ইয়ামি গৌতম, পরিচালক: অমর কৌশিক), উজড়া চামান (সানি সিং, পরিচালক: অভিষেক পাঠক), এক লাড়কি কো দেখা তো অ্যায়সা লাগা (সোনম কাপুর, রাজকুমার রাও, অনিল কাপুর ও জুহি চাওলা, পরিচালক: শেলি চোপড়া ধর), খান্দানি শাফাখানা (সোনাক্ষী সিনহা, পরিচালক: শিল্পী দাশগুপ্ত), সেকশন ৩৭৫ (অক্ষয় খান্না ও রিচা চাড্ডা, পরিচালক: অজয় বেহেল), মারদানি টু (রানি মুখার্জি, পরিচালক: গোপি পুত্রান), গন কেশ (শ্বেতা ত্রিপাঠি, পরিচালক: কাসিম খালো)।
বড় পর্দায় অনুপস্থিত
এ বছর বলিউডের কয়েকজন সুপারস্টার ও নতুন প্রজন্মের তারকার শূন্যতা ছিল চোখে পড়ার মতো, যাদের একটি ছবিও মুক্তি পায়নি বড় পর্দায়। এ তালিকায় আছেন শাহরুখ খান, দীপিকা পাড়ুকোন, রণবীর কাপুর, আনুশকা শর্মা, সারা আলি খান ও জানভি কাপুর।
জনপ্রিয় গান
আপনা টাইম আয়েগা (গালি বয়), পস্তাওগে (অরিজিৎ সিং), ও দিন (ছিচ্চোরে), বেখেয়ালি (কবির সিং), তেরি মিট্টি (কেসারি), তুঝে কিতনা চাহনে লাগে (কবির সিং), চাষনি (ভারত), ঘুঙরু (ওয়ার), কলঙ্ক (কলঙ্ক), ফকিরা ঘর আ জা (জংলী),ও সাকি সাকি (বাটলা হাউস), বাস্তে (ধানি ভানুশালি), দুনিয়া (লুকা চুপি), কোকা কোলা (লুকা চুপি), তেরা বান জাউঙ্গা (কবির সিং), সাইকো সাইয়া (সাহো)।
সেরা ৫ সংলাপ
আপনা টাইম আয়েগা (গালি বয়), হাউ’স দ্য জোশ (উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক), আজ রাজা কা বেটা রাজা নাহি বানেগা, রাজা ওহি বানেগা জো হাকদার হোগা (সুপার থার্টি), উমিদ, হোপ দুনিয়া কে সাবসে বড়ি তাকাত হ্যায়… অর ইসি তাকাত নে হাম সাব কো জিন্দা রাখ হ্যায় (ভারত), তুমহারা রেজাল্ট ডিসাইড নাহি কারতা হ্যায় কি তুম লুজার তো কি নাহি…তুমহারি কোশিশ ডিসাইড কারতি হ্যায় (ছিচ্চোরে)।
প্রেম ও ছাড়াছাড়ি
এ বছর বলিউডে প্রেমের হাওয়ায় ভেসেছেন বেশকিছু তারকা। তারা একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন, কেউবা সম্পর্ক বদল করেছেন। একইভাবে ছাড়াছাড়ির ঘটনাও ছিল।
প্রেমে পড়েছেন রণবীর কাপুর-আলিয়া ভাট, মালাইকা অরোরা-অর্জুন কাপুর, ফারহান আখতার-শিবানি ডান্ডেকার, কার্তিক আরিয়ান-অনন্যা পাণ্ডে, সুশান্ত সিং রাজপুত-রিয়া চক্রবর্তী, আরবাজ খান-জর্জিয়া আন্দ্রিয়ানি, হুমা কুরেশি-পরিচালক মুদাসসার আজিজ, কৃতি খারবাদা-পুলকিত সম্রাট, অর্জুন রামপাল-গ্যাব্রিয়েলা ডিমিত্রিয়াডিস।
ছাড়াছাড়ি হয়েছে কার্তিক আরিয়া-সারা আলি খান, ইলিয়েনা ডি’ক্রুজ-অ্যান্ড্রু নিবোন, অর্জুন রামপাল-মেহের জেসিয়া, ইমরান খান-অবন্তিকা মালিক, দিয়া মির্জা-সাহিল সংঘ, ডিজাইনার মাসাবা গুপ্তা-প্রযোজক মধু মান্টেনা।
টুইটারে শীর্ষে
লাইক ও রিটুইট ভিত্তিতে অভিনেতাদের তালিকায় আছে যথাক্রমে অমিতাভ বচ্চন, অক্ষয় কুমার, সালমান খান, শাহরুখ খান, তামিল তারকা বিজয়, এ. আর. রাহমান, রণবীর সিং, অজয় দেবগণ, মহেশ বাবু, অ্যাটলি। অভিনেত্রীদের মধ্যে শীর্ষে সোনাক্ষী সিনহা। এরপর আছেন যথাক্রমে আনুশকা শর্মা, লতা মঙ্গেশকর, প্রযোজক অর্চনা কল্পাতি, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, আলিয়া ভাট, কাজল আগারওয়াল, সানি লিওনি, মাধুরী দীক্ষিত, রাকুল সিং প্রীত।
সবচেয়ে টুইট হওয়া ছবি
গালি বয়, কবির সিং, মিশন মঙ্গল, কেসারি, হাউসফুল ফোর, উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক, কলঙ্ক, সুপার থার্টি, দ্য তাশখন্দ ফাইলস, আর্টিক্যাল ফিফটিন।
গুগল সার্চে শীর্ষ ছবি
কবির সিং, সুপার থার্টি, মিশন মঙ্গল, গালি বয়, ওয়ার, হাউসফুল ফোর, উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক
আইএমডিবি’র দৃষ্টিতে সেরা ১০ ওয়েব সিরিজ
কোটা ফ্যাক্টরি, স্যাক্রেড গেমস টু, দ্য ফ্যামিলি ম্যান, দিল্লি ক্রাইম, হিউমারাসলি ইউরস, টিভিএফ ট্রিপলিং, মেড ইন হ্যাভেন, ফ্লেমস, ইনসাইড এজ, বার্ড অব ব্লাড।