ধেয়ে আসছে রিমাল, পায়রা থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল। ঘূর্ণিঝড়টি এখন পায়রা বন্দর থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে আছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

রোববার (২৬ মে) দুপুরে আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুকের দেওয়া আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-১২ -এ এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’ উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় (২০.৫ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯.৩০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে। এটি রোববার (২৬ মে) দুপুর ১২টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৩৫ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩১৫ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ২২০ কি.মি. দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ২০০ কি.মি. দক্ষিণে অবস্থান করছিল। বাংলাদেশ উপকূলীয় এলাকায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাবে বৃষ্টিসহ দমকা/ঝড়ো হাওয়া অব্যাহত রয়েছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৩-৪ ঘণ্টার মধ্যে মোংলার নিকট দিয়ে সাগর আইল্যান্ড (পশ্চিবঙ্গ) খেপুপাড়া উপকূল অতিক্রম করতে পারে। প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্র অতিক্রমের পর এর নিম্নভাগ অতিক্রম করতে পারে।

আরও বলা হয়, প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কি.মি., যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুব্ধ রয়েছে।

পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ০৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ০৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরসমূহকে ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর ও তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার নদী বন্দরসমূহকে ৪ নম্বর নৌ-মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রবর্তী অংশ ও বায়ুচাপ পার্থকের আধ্যিকের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৮ থেকে ১২ ফুট উচ্চতর বায়ু তাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হতে পারে। অতিভারী বর্ষণের প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।

   

রাত ৮টার মধ্য বর্জ্য অপসারণ করা হবে: মেয়র আতিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পশু কোরবানির পর দুপুর ২টা থেকে রাত ৮টা অর্থাৎ ৬ ঘণ্টার মধ্যে সব এলাকায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণের ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

সোমবার (১৭ জুন) দুপুরে মিরপুর স্টোডিয়াম এলাকায় বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম উদ্বোধন শেষে এই ঘোষণা দেন।

মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, কোরবানির বর্জ্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অপসারণের জন্য সিটি কর্পোরেশনের ১০ হাজার পরিচ্ছন্নতা কর্মী কাজ করছে।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

ঈদের দিনে দর্শনার্থীর চাপ নেই চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেনে



অভিজিত রায় (কৌশিক), স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আযহা। ঈদ উপলক্ষে সরকারি ছুটিতে রয়েছে দেশবাসী। সাধারণত ছুটির দিনগুলোতে রাজধানীর বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে মানুষের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেলেও আজ সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র ফুটে উঠেছে রাজধানী মিরপুরে অবস্থিত চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেনে। নেই ঈদকে কেন্দ্র করে দর্শনার্থীর চাপ। তবে হকারের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো।

গরমের তীব্রতা এবং কোরবানি ঈদে মানুষের ব্যস্ততাকে দর্শনার্থী না থাকার কারণ হিসেবে দেখছেন কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে আগামীকাল দর্শনার্থীর চাপ বাড়তে পারে বলেও জানান তারা।

সোমবার (১৭জুন) দুপুরে রাজধানী মিরপুরে অবস্থিত চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

সরেজমিনে চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন ঘুরে দেখা গেছে, দর্শনার্থীদের উপস্থিতির জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে এই দুটি স্থান। হাতেগোনা কিছু মানুষের আগমন ঘটলেও সাধারণ দিনের তুলনায় অনেক কম দর্শনার্থী ঘুরতে এসেছেন এখানে। অনেকটা অবসর সময় কাটাচ্ছেন চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেনে দায়িত্বরত কর্মকর্তারা। এদিকে ঈদকে কেন্দ্র করে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী হকারদের উপস্থিতি রয়েছে চোখে পড়ার মতো। তবে দর্শনার্থীদের উপস্থিতি না থাকাই হতাশ তারা।

অনেকটা অবসর সময় কাটাচ্ছেন চিড়িয়াখানায় দায়িত্বরত কর্মকর্তারা

ময়ুরের পাখা বিক্রেতা সিরাজ বার্তা ২৪.কমকে বলেন, সকাল ১০টা থেকে এখানে আছি। এখন পর্যন্ত তিন থেকে চারটি ময়ূরের পাখা বিক্রি করতে পেরেছি। ছুটির দিনে অনেক মানুষ ঘুরতে আসে এখানে আমাদেরও বেচা বিক্রি ভালো হয়। কিন্তু এবার মানুষ কম তাই বেচা বিক্রিও কম।

ইন্ডিয়ান আইস গোলা নামের একটি ভ্যান নিয়ে আইসক্রিম বিক্রেতা বলেন, সকাল থেকে তেমন কোনো মানুষ এখানে ঘুরতে আসে নাই। আমাদেরও বেচাকেনা নেই। সন্ধ্যার আগে হয়তো একটু বেচাকেনা বাড়তে পারে তারপরেও ঠিকভাবে বলা যায় না।

এদিকে পোস্তগোলা থেকে বোটানিক্যাল গার্ডেন ও চিড়িয়াখানা ঘুরতে এসেছেন জসীম উদ্দিন। তিনি বলেন, আজকে ছুটির দিন। ঈদ উপলক্ষে অনেকেই এখানে ঘুরতে আসে। তাই আমিও ভাবলাম একটু ঘুরে আসি। ভেবেছিলাম অনেক চাপ থাকবে কিন্তু এসে দেখছি মানুষ খুবই কম।

তবে দর্শনার্থী না থাকার কারণ হিসেবে চিড়িয়াখানার পরিচালক ড.মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম তালুকদার বার্তা২৪.কমকে বলেন, ঈদুল আযহার দিনটাতে প্রতিবছর তুলনামূলক চাপ কম থাকে। তবে এবার আমরা যেটা খেয়াল করেছি এবার প্রচণ্ড তাপ প্রবাহের পর থেকেই দর্শনার্থীর সংখ্যা অনেক কমে গেছে। এবারের আবহাওয়া কিন্তু মানুষের খুব একটা অনুকূলে না, সব থেকে বড় একটা বিষয়। এই আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় পর কারণ মনে করছি। আমরা আশা করছি আগামীকাল দর্শনার্থীর সংখ্যা বাড়বে। কারণ সাধারণত কোরবানির ঈদে মানুষ কোরবানির কাজে ব্যস্ত থাকে।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

বর্জ্য অপসারণে ডিএনসিসির জোর তৎপরতা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদে পশু কোরবানির পর ৬ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণে জোর তৎপরতা শুরু করেছে ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)।

সোমবার (১৭ জুন) দুপুরের পর থেকে ডিএনসিসির আওয়াতীন বিভিন্ন ওয়ার্ডে ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা এই বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করে।

সরজমিনে রাজধানীর ফার্মগেট, আগারগাঁও মিরপুর এলাকার বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। ইতিমধ্যে মিরপুর এলাকার প্রধান সড়কগুলো থেকে বর্জ্য অপসারণ শেষ হয়েছে। ময়লাবাহী বড় বড় ট্রাকে করে বর্জ্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।


এসময় পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্জ্য অপসারণ করে রাস্তায় ব্লিচিং পাউডার দিতে দেখা যায়।

এর আগে, সকালে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম ঈদের নামাজ শেষে ৬ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণের ঘোষণা দেন।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

নিরব ঢাকায় সরব পুলিশ, দায়িত্বের মাঝেই ঈদের আনন্দ



আল-আমিন রাজু, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পালিত হচ্ছে ঈদুল আজহা। কর্মব্যস্ত রাজধানী ছেড়ে অনেকেই ছুটে গেছেন নাড়ির টানে আপন ঠিকানায়। ফলে রাজধানীজুড়ে নেমে এসেছে নিরবতা। নেই আগের মতো কর্ম ব্যস্ততা। আর এই নিরব ঢাকার নিরাপত্তা ও সড়কের শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সদস্যরা।

সোমবার (১৭ জুন) রাজধানীজুড়ে এমন চিত্র দেখা যায়। থানা পুলিশের মতো সমান তালে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা। যদিও আগের সেই ব্যস্ততা নেই। তবে ফাঁকা সড়কে অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে সেদিকে নজর রাখছে ট্রাফিক পুলিশ।

রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে দায়িত্ব পালন করেছেন সার্জেন্ট মোহাম্মদ আবু সালেক।

এই ঈদ নিয়ে টানা তৃতীয় ঈদ কাটছে পরিবারের বাইরে। তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, এই নিয়ে তৃতীয় ঈদ, ছুটি পাইনি। এমন কি পায়ে ব্যথা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। এবার ট্রেনিংয়ে থাকায় ঈদের ছুটিতে যেতে পারিনি। আর শেষ সময়ে ছুটি পেলেও টিকিট না পাওয়ায় বাড়িতে যেতে পারিনি। কারণ আগে থেকে ছুটি দেওয়ার ঘোষণা আসে না। ফলে শেষ সময়ে এসে ছুটি পেলেও সেটা আর নেওয়ার উপায় থাকে না। আমাদের তো নিজস্ব গাড়ি নেই। বাস ট্রেনের টিকিট না পেলে তো যাওয়ার উপায় থাকে না। আবার মোটরসাইকেল চালিয়ে যাওয়ায় ঝুঁকি আছে।


তিনি আরও বলেন, ট্রেনিং করতে গিয়ে পায়ে ব্যথা পেয়েছি। কিন্তু লোকবল সংকটের কারণে বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ নেই। ঈদের ছুটি শেষ না হলে নতুন ছুটিতেও যেতে পারবে না। শুধু আমি না, যে কেউ অসুস্থ হলে তাকেও দায়িত্ব চালিয়ে যেতে হবে। এটাই পুলিশের দায়িত্ব। আমাদের সব সময় দায়িত্বের মাঝে থাকতে হয়। এতেই আমাদের ঈদের আনন্দ।

পরিবারের জন্য মন খারাপ হলেও দায়িত্বের মাঝেই আনন্দ খুঁজে নেন ট্রাফিক কনস্টেবল লুৎফর রহমান।

তিনি বলেন, বাবা-মা বেঁচে নেই। স্ত্রী ও তিন সন্তান ময়মনসিংহের ত্রিশালে নিজ বাড়িতে থাকে। গত ঈদে ছুটিতে গিয়েছিলাম। তাই নিয়ম অনুযায়ী এবার ছুটি পাবো না। পরিবারের জন্য মন খারাপ হলেও কাজের মাঝেই আনন্দে আছি। সবার ছুটে চলা দেখার মাঝেই আমাদের আনন্দ।

জানা গেছে, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান ঈদ উপলক্ষে ডিএমপির দায়িত্বরত প্রত্যেক সদস্যের জন্য বিশেষ খাবারের আয়োজন করেছেন। ঈদের দিন দুপুরে ডিএমপির পক্ষ থেকে পোলাও, মাংস, ফিরনি, কোমল পানীয় সরবরাহ করা হয়েছে।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;