দূর্গতদের জন্য এনজিওগুলো যা করতে পারে, জানালেন পিকেএসএফ এমডি

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল


আশরাফুল ইসলাম, পরিকল্পনা সম্পাদক বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিঘাত মোকাবেলায় কাজ করা বেসরকারি সংস্থা বা এনজিওগুলোকে অর্থায়ন করে থাকে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ)। উপকূলীয় জনপদে দূর্যোগপ্রবণ এলাকায় অনেক এনজিও সক্রিয় রয়েছে। বড় ধরণের প্রাকৃতিক দূর্যোগে এসব এনজিওগুলো কি ভূমিকা নেয় তা জানতে চেষ্টা করেছে বার্তা২৪.কম

ঘূর্ণিঝড় রিমালে দেশের ১৯ জেলার ১০৭টি উপজেলা আক্রান্ত হওয়ার পর সোমবার সন্ধ্যায় পিকেএসএফ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ড. নমিতা হালদারের সঙ্গে কথা বলেছে বার্তা২৪.কম

ঘূর্ণিঝড় রিমালে ক্ষয়ক্ষতি কাটাতে এনজিওগুলো কি করতে পারে জানতে চাইলে ড. নমিতা হালদার বলেন, ‘‘আমাদের যারা উপকার ভোগী আছেন তাদের দূঃখ দুর্দশা...আমাদের যেগুলো পার্টনার অর্গানাইজেশন আছে তারা তথ্য সংগ্রহ করবে। তারপর যে ধরণের সহযোগীতা দিতে হয় দিবে। আমাদের একটা ‘সাহস’ লোন আছে। এর সুদের হার অত্যন্ত কম। ঘুর্ণিঝড় রিমালের ক্ষেত্রে পার্টনার অর্গানাইজেশনগুলো এরকম সুপারিশ করতে পারে।’’

‘আমাদের আরেকটা প্রকল্প আছে যেখানে দুর্যোগ প্রেরিত আটটি জেলায় একটা নির্দিষ্ট ক্রাইটেরিয়ার মধ্যে সাইক্লোন যদি হিট করে তাহলে জাইকার একটি প্রকল্প আছে সেখান থেকে দুর্গতরা আর্থিক সহযোহিতা পায়। এটা আমরা টেক কেয়ার করছি। পার্টনারদের সঙ্গে স্ট্রং কমিউনিকেশন হচ্ছে’-বলেন পিকেএসএফ ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

-নমিতা হালদার। ছবি: সংগৃহীত

তিনি বলেন, ‘আমরা তো সামান্য সুযোগ নিয়ে সহযোগিতা করতে পারি, সরকার তো আছেই। আমরা সীমিত আকারে যারা আমাদের পার্টনার তাদের যারা উপকারভোগী, যে সমস্ত সমিতি গঠিত আছে; যেমন ধরুন উপকূলে এখন কাজ করছে আদ দ্বীন, নবলোক, হিট বাংলাদেশ, কোডেক প্রভৃতি আমাদের যেভাবে তথ্য দিবে, তারা নিজেরা তো সাহায্য-সহযোগিতা করবেই। সেইসঙ্গে তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আমাদের কি করণীয় তাও আমরা নির্ধারণ করব।’

‘আমরা ঠিক অনুদান-সহায়তা করতে পারি না’ জানিয়ে সরকারের সাবেক এই সচিব বলেন, ‘ আমরা তাৎক্ষণিকভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারি না। সফট কিছু লোন আছে, প্রয়োজন অনুযায়ী দিতে পারে। আপনি জানেন যে, সরকার এখানে বেশি অগ্রগামী। আমরা সরকারকে অনুসরণ করি। কোথায় গ্যাপ আছে। কোথায় আমরা গেলে মানুষ আর একটু উপকৃত হবে, এসব দেখে শুনে আমরা সিদ্ধান্ত নিই।’

পূর্বের দূর্যোগগুলোতে পিকেএসএফ সহায়তাপুষ্ট এনজিওগুলো কি ধরণের সহযোগিতা দেওয়ার দৃষ্টান্ত আছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি যতটা জেনেছি, সেখানে পানি থেকে শুরু করে যে উপকরণ যেখানে লাগে; মূলতঃ পানি, খাদ্য, ওষুধ-সেগুলো সরবরাহ করেছে আমাদের পার্টনার অর্গানাইজেশনগুলো। অকাঠামো নির্মাণ বা বড় কোন কার্যক্রমে আমরা যেতে পারি না।’

   

নোয়াখালীতে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
নোয়াখালীতে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

নোয়াখালীতে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ করে হত্যা মামলার পলাতক প্রধান আসামি মো.হাবিবুর রহমানকে (২১) গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-১১

তিনি উপজেলার বজরা ইউনিয়নের ২নম্বর ওয়ার্ডের রশিদপুর গ্রামের কালাগাজী বেপারী বাড়ির মৃত মো. মোস্তাফার ছেলে।

বুধবার (২৬ জুন) সকালে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী কোম্পানি কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) সহকারী পুলিশ সুপার মো. গোলাম মোর্শেদ। এর আগে, গতকাল মঙ্গলবার তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ঢাকার খিলক্ষেত এলাকার লা মেরিডিয়ান হোটেলের সামনে থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আসামি হাবিবুর রহমান ভিকটিমের প্রতিবেশী হয়। ভিকটিম রশিদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।

ভিকটিমকে স্কুলে যাওয়ার পথে প্রেম নিবেদনসহ বিভিন্ন ধরনের কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল হাবিবুর। আসামির পরিবারকে একাধিকবার বিষয়টি জানালেও আসামির পরিবার কোন প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি বেলা সাড়ে ১০টার দিকে ভিকটিম স্কুলে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হয়। এরপর একই দিন বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে স্থানীয়রা ভিকটিমের মরদেহ একটি পরিত্যক্ত বাড়ির বাগানের আমগাছের নিচে পড়ে থাকতে দেখে। পরবর্তীতে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহের সুরত হাল প্রতিবেদন তৈরি করে লাশ মর্গে প্রেরণ করে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ভিকটিম প্রেমের প্রস্তাবে রাজী না হলে আসামি হাবিবুর ক্ষিপ্ত হয়ে তার সহযোগীদের সাথে নিয়ে ভিকটিম স্কুল থেকে একাকী আসার পথে আসামিরা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ধর্ষণ করে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এরপর স্থানীয় বেগমের পরিত্যক্ত বাড়ির পাশে লাশ ফেলে চলে যায়। এ ঘটনায় ভিকটিমের মা বাদী হয়ে সোনাইমুড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্তে আসামি ১৮ বছরের কম হওয়ায় মামলার বিচারিক কার্যক্রম বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালে হস্তান্তর করা হয়।

র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী কোম্পানি কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) সহকারী পুলিশ সুপার মো. গোলাম মোর্শেদ বলেন, আসামি জামিন পেয়ে পলাতক থাকায় বিজ্ঞ আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারী করে। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় র‍্যাব-১১ নোয়াখালীর আভিযানিক দল পলাতক আসামিকে গ্রেফতার করে। আসামির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সোনাইমুড়ী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী থানা এলাকা থেকে দেশি অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী জসিম ও তার এক সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) কর্ণফুলী থানাধীন মহলখান এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতাররা হলেন- কর্ণফুলী থানাধীন উত্তর বন্দর এলাকার মৃত নসু মিয়া ওরফে নজু মিয়ার ছেলে মো. জসিম উদ্দিন ওরফে টুয়েন্টি জসিম (৩৮) এবং বাঁশখালীর সাধনপুর গ্রামের দিল মোহাম্মদের ছেলে মো. সেলিম (২৮)।

র‌্যাব-৭ জানায়, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে মাদক কেনাবেচার উদ্দেশে মহলখান এলাকায় অস্ত্রধারী মাদক কারবারিরা অবস্থান করছে, এমন খবর পেয়ে মঙ্গলবার বিকেল চারটার দিকে অভিযান চালিয়ে জসিম ও সেলিম নামে দুই অস্ত্রধারীকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে একটি দেশীয় তৈরি রিভলবার এবং তিন রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতাররা দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় প্রভাব বিস্তারসহ বিভিন্ন মাদক কারবারিদের মাদকদ্রব্য কেনাবেচা ও বহনে নিরাপত্তা দিতে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে আসছিল।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করে র‌্যাব-৭ এর জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) মো. শরীফ-উল আলম বলেন, গ্রেফতার জসিমের বিরুদ্ধে কর্ণফুলী ও আনোয়ারা থানায় মাদক, অস্ত্র, ডাকাতি ও চুরির ৫টি এবং সেলিমের বিরুদ্ধে নগরীর পতেঙ্গা থানায় ২টি মামলা রয়েছে। দুজনকে পরবর্তী আইগত ব্যবস্থা নিতে কর্ণফুলী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

থানচিতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
পাহাড়ি এলাকা/ছবি: সংগৃহীত

পাহাড়ি এলাকা/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের থানচি উপজেলায় কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) বিরুদ্ধে যৌথ বাহিনীর অভিযানে কেএনএফের এক সদস্যের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (২৬ জুন) সকালে উপজেলার বাকলাই এলাকার সিম্পলাম্পি পাড়া থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আব্দুল করিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আজ সকালে বাকলাই এলাকা থেকে আমরা একজনের লাশ উদ্ধার করেছি। তবে নিহতের পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বান্দরবানের থানচি উপজেলার সিম্পলাম্পি পাড়া ও তাজিংডং পাহাড়ে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে কেএনএফের পোশাক পরা এক যুবকের মরদেহ পাওয়া যায়।

পোশাক দেখে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সদস্য।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী দ্রুত পাসের দাবি নারী এমপিদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত দেশ বিনির্মাণে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় প্রণীত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনীর দ্রুত পাসের দাবি জানিয়েছেন তামাক বিরোধী সংসদীয় নারী ফোরামের সদস্যরা।

বুধবার (২৬ জুন) নারী মৈত্রী আয়োজিত রাজধানীর কৃষিবিদ ইন্সটিটিউটে “তামাকমুক্ত বাংলাদেশ অর্জনে বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনে করনীয়” শীর্ষক মতবিনিময় সভায় ফোরামভুক্ত নারী সংসদ সদস্যরা এ দাবি জানান।

তামাক বিরোধী সংসদীয় নারী ফোরামের আহ্বায়ক ও সংসদ সদস্য শবনম জাহান শিলা’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য মাহফুজা সুলতানা (নারী আসন-৬), জারা জাবিন মাহবুব (নারী আসন-৭), মাসুদা সিদ্দিক রোজী (নারী আসন-৩৪), নাজমা আকতার (নারী আসন-৩৭), অনিমা মুক্তি গোমেজ (নারী আসন ২৯), শেখ আনার কলি পুতুল (নারী আসন-৩০), মাহফুজা সুলতানা (নারী আসন-৬), আশরাফুন্নেছা (নারী আসন-৪৪), কানন আরা বেগম (নারী আসন-৪১), লাইলা পারভীন (নারী আসন-১৩), সানজিদা খানম (নারী আসন-৩২), সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়ছমীন (নারী আসন-৩৫) এবং হাসিনা বারি চৌধুরী (নারী আসন-৩১)।

তামাক বিরোধী সংসদীয় নারী ফোরামের বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরেন ফোরামের আহ্বায়ক শবনম জাহান শিলা।

তিনি বলেন, তামাকের কারণে প্রতিবছর এক লক্ষ ৬১ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করেন। এই মৃত্যুর হার হ্রাস করার লক্ষ্যে তামাক বিরোধী সংসদীয় নারী ফোরাম এর পক্ষ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে আমরা আইন সংশোধনী পাশের লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রী বরাবর স্বাক্ষরকৃত চিঠি প্রেরণ করেছি। এছাড়াও আমরা পার্লামেন্টে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন দ্রুত পাশের দাবি জানিয়েছি। পাশাপাশি অধিকতর জনমত সৃষ্টির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং গনমাধ্যমে তামাক বিরোধী বিভিন্ন ধরনের প্রচারণা অব্যাহত রেখেছি।

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন দ্রুত পাসের দাবি জানান ফোরামের অন্যান্য সদস্যরাও। তারা বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম রক্ষার দায়িত্ব আমাদেরই। তরুনদের ধূমপানের অভ্যাস দেশের নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগের বিষয়। তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা তামাকবিরোধী আন্দোলনে অনেকাংশে সহায়ক হতে পারে। তামাকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ার ও কথা ব্যক্ত করেন তারা।

এছাড়াও ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিসের প্রতিনিধি মিসেস অ্যাড্রিয়েন পিজাটেলা, ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস এর দক্ষিণ এশীয় কর্মসূচির পরিচালক ড. মাহিন মালিক এবং নারী মৈত্রীর সভাপতি মাসুমা আলম সভায় উপস্থিত ছিলেন। তারা নারী সংসদ সদস্যদের উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী প্রস্তাব সমর্থন করার জন্য ফোরাম সদস্যদের অনুরোধ জানান।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;