পেনশন স্কিম নিয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষ, তদন্ত কমিটি গঠন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষ, ছবি: বার্তা২৪.কম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষ, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির 'প্রত্যয়' স্কিম প্রত্যাহারের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) চলমান আন্দোলন কর্মসূচির দ্বিতীয় দিনে দুই গ্রুপ কর্মকর্তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও মারামারির ঘটনা ঘটেছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে প্রশাসনিক ভবন সংলগ্ন এলাকায় এ সংঘর্ষে উভয় গ্রুপের কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন।

এই ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (২ জুলাই) বিকেলে রেজিস্ট্রার মো. মনিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।

গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. শফিউল আলমকে আহ্বায়ক ও রেজিস্ট্রার মো. মনিরুল ইসলামকে সদস্য সচিব করে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাখাওয়াত হোসেন, পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. খোরশেদ আলম ও একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহফুজ আলম। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে রেজিস্ট্রার বরাবর প্রেরণের জন্য বলা হয়।

ববিতে সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িতদের একপক্ষ সরাসরি কর্মকর্তা এবং অন্যপক্ষ ধীরে ধীরে প্রমোশন পেয়ে কর্মকর্তা হয়েছেন। যে কারণে প্রথম পক্ষের কর্মকর্তারা ডিরেক্ট অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন তৈরি করে দ্বিতীয় পক্ষ থেকে নিজেদের পৃথক ও বড় দেখাতে চান বলে অভিযোগ দ্বিতীয় পক্ষ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন কর্মকর্তাদের। তারা উভয়েই সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রত্যয় প্রত্যাহারের দাবিতে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করছিলেন। 

হাসপাতালে ভর্তিকৃতরা হলেন- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ও সিনিয়র মেডিকেল অফিসার ডা. তানজিম হাসান, সহকারী রেজিস্ট্রার তৌফিকুল ইসলাম রাহাত, সেকশন অফিসার মাহমুদুল হাসান, মিজানুর রহমান ও আবু সায়েম। অন্যদিকে ডিরেক্ট অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ও পরিকল্পনা দফতরের ডেপুটি ডিরেক্টর আবু হাসান, প্রকৌশল দপ্তরের উপপ্রধান প্রকৌশলী মুরশীদ আবেদীন, অর্থদপ্তরের ডেপুটি একাউন্টস অফিসার ইকবাল মিয়া এবং সহকারী রেজিস্টার আনোয়ার সাদাত হাসপাতালে ভর্তি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার বেলা ১টার দিকে প্রশাসনিক ভবনের নিচতলায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ব্যানার টানিয়ে কর্মবিরতি পালন করছিল। কিছু সময়ের পর ওই স্থানে ডিরেক্ট অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন লেখা ব্যানার নিয়ে তা ঝোলাতে আরেকটি গ্রুপ সেখানে অবস্থান নিতে চায়। এ নিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে দুই গ্রুপ মারামারিতে জড়িয়ে পরেন। পরবর্তীতে শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং পুলিশ এসে তাদের শান্ত করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

ডিরেক্ট অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারের সভাপতি ও ববির অর্থ ও হিসাব বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক সুব্রত কুমার বাহাদুর বার্তা২৪.কমকে জানান, মঙ্গলবার কর্মবিরতি পালন করতে প্রশাসনিক ভবন (১ম) এর নিচতলায় ব্যানার নিয়ে যাই। এ সময় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা ওই ব্যানার ছিঁড়ে ফেলে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। পরবর্তীতে আরো একটি ব্যানার আনা হয়। সেই ব্যানারও তারা কেড়ে নিয়ে যায়। এরপর চেয়ার নিয়ে তারা আমাদের ওপর হামলা চালায়। হামলায় আমাদের ছয় কর্মকর্তা আহত হয়েছেন বলে জানান ডিরেক্ট অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি।

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং ববির ডেপুটি রেজিস্ট্রার বাহাউদ্দিন গোলাপ বার্তা২৪.কমকে জানান, তাদের সংগঠনটি বৈধ সংগঠন। সংগঠনের রেজিস্ট্রেশন রয়েছে এবং তিনি অফিসার্সদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত সভাপতি হয়েছেন। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকেই বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকা ৪টি সংগঠন বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে ভূমিকা রাখছে। হঠাৎ করে রাতারাতি একটি ব্যানার নিয়ে আরেকটি সংগঠন গড়ে উঠেছে। 

হামলার বিষয়ে তিনি বলেন, তারা মঙ্গলবার আমাদের সাথেই কর্মবিরতিতে অংশ নিয়েছেন। আকস্মিক তারা সংগঠনের নামে ব্যানার নিয়ে এসে প্রশাসনিক ভবনের নিচতলায় অবস্থান নেয়। এ সময় তাদেরকে অন্যত্র সরে যেতে বললে তারা তাদের অবস্থানে অনঢ় থাকেন। এ নিয়ে বাগবিতণ্ডার এক পর্যায়ে ওই সংগঠনের কর্মকর্তারা চেয়ার নিয়ে আমাদের কর্মকর্তাদের ওপর হামলা চালায়। হামলা প্রতিহত করতে গেলে সংঘর্ষ হয়। এতে আমাদের পক্ষের ৪ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনার বিচার দাবি করেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি গোলাপ।

বন্দর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ.আর. মুকুল বার্তা২৪.কমকে জানান, ঘটনার সময় তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন। কর্মকর্তাদের দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে। তাৎক্ষণিক প্রক্টর, শিক্ষক এবং পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন। বিষয়টি তাদের অভ্যন্তরীণ, এ কারণে পুলিশ কোনো হস্তক্ষেপ করবে না। তবে প্রক্টর জানিয়েছে যাতে এ ধরনের ঘটনার আর পুনরাবৃত্তি না হয় সে জন্য পদক্ষেপ নেবেন।

বিষয়টি নিয়ে বিব্রত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি। তবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল কাইউম বার্তা২৪.কমকে জানিয়েছেন, হাতাহাতির আকস্মিকতায় আমিও হতভম্ব হয়েছি। তাৎক্ষণিক পরিস্থিতি শান্ত করা হয়েছে। এতে কয়েকজন সামান্য আহত হয়েছেন। তবে এ ধরনের ঘটনা যাতে আর না ঘটে তার জন্য উভয় গ্রুপকে নিয়ে বৈঠক করা হবে।

একজন নোবেল বিজয়ী সামান্য এমডি’র জন্য এতো লালায়িত কেন: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

পদ্মা সেতুতে বিনিয়োগ করার জন্য এডিবি, বিশ্বব্যাংকের মতো বিদেশি অনেক সংস্থাই এগিয়ে এসেছিল। কিন্তু একটি ব্যাংকের এমডি (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) পদের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ আটকে যায়। এই পদ নিয়েই যত জটিলতা যত সমস্যা। ব্যাংকের আইন অনুযায়ী একজন ২০ বছর পর্যন্ত এমডি থাকতে পারবে। ইতোমধ্যে তার বয়স ৭০ হয়ে গেছে। অতিরিক্ত সময় থেকে ফেলেছেন। তাহলে সে আর ব্যাংকের এমডি পদে থাকেন কিভাবে। একজন নোবেল বিজয়ী সামান্য এমডির জন্য এতো লালায়িত কেন? এই প্রশ্নের উত্তর কখনো পেলাম না।

তিনি বলেন, এই পদের জন্য বড় বড় দেশের অ্যাম্বাসেডর আমার অফিসে এসে আমার অফিসারদের সাথে উচ্চস্বরে কথা বলে। তাদেরকে বলে এমডির পদ না থাকলে বিদেশি অর্থায়ন বন্ধ হয়ে যাবে। এমডির পদের জন্য হিলারি ক্লিনটন, শেরি ব্লেয়ার আমাকে ফোন করেছেন। এছাড়াও বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা আসলো। আমি শুধু তাদেরকে বলেছি এই এমডি পদে কী মধু আছে? 

শুক্রবার (৫ জুলাই) পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি একথা বলেছেন।

পদ্মা সেতুর উত্তর থানা সংলগ্ন মাঠে এই সমাপনী অনুষ্ঠান ও সুধী সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। এই একই মাঠে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ও রেল সংযোগ প্রকল্পের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগে যারা কথায় কথায় খবরদারি করতো, পদ্মা সেতু নির্মাণের পর তাদের মানসিকতা বদলে গেছে। এই সেতুর জন্য দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের আর্থসামাজিক দ্বার উন্মোচিত হয়েছে।

এই অনুষ্ঠানের আয়োজন নিয়ে সরকার প্রধান বলেন, সাধারণত কোনো প্রকল্পের শেষে সমাপনী অনুষ্ঠান হয় না। কিন্তু পদ্মাসেতুর ওপর দিয়ে অনেক ঝড় গেছে। এই সেতুর সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাতেই এই আয়োজন।

তিনি বলেন, পদ্মা সেতু আমাদের গর্বের সেতু। একটি সিদ্ধান্ত আমাদের ভাবমূর্তি পালটে দিয়েছে। বিশ্ববাসী এখনামাদের সমীহ করে চলে। 

;

নোয়াখালীতে কাভার্ডভ্যান চাপায় ভাই-বোনের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
সোনাইমুড়ী থানা, ছবি: সংগৃহীত

সোনাইমুড়ী থানা, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে কাভার্ডভ্যান চাপায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা আরোহী ভাই-বোনের মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (৫ জুলাই) দুপুর পৌনে ১টার দিকে উপজেলার বেগমগঞ্জ টু সোনাইমুড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের বগাদিয়া উত্তর ব্রিজ সংলগ্ন মদিনা মসজিদের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত মো.ইয়াছিন (১৭) ও বিউটি আক্তার (২৪) উপজেলার বজরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বগাদিয়া গ্রামের বশির উল্যার নতুন বাড়ির মৃত বশির উল্যার সন্তান।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার সকালে অন্তঃসত্ত্বা বিউটি ছোট ভাই ইয়াছিনকে নিয়ে ডাক্তার দেখাতে উপজেলার সোনাইমুড়ী বাজারে যায়। দুপুর পৌনে ১টার দিকে ডাক্তার দেখিয়ে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা যোগে ভাই-বোন বাড়ির উদ্দেশে রওয়ানা করেন। যাত্রা পথে অটোরিকশাটি বেগমগঞ্জ টু সোনাইমুড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের বগাদিয়া উত্তর ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় পৌঁছালে পেছনে না দেখে সড়কের কাটা দিয়ে আকস্মিক অটোরিকশা চালক রিকশাটি বাম দিক থেকে ডান দিকে ঢুকিয়ে দেয়। ওই সময় বেগমগঞ্জগামী কাভার্ভভ্যান তাদের চাপা দিলে ঘটনাস্থলে ভাই-বোনের মৃত্যু হয়। পরে স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করে।

চন্দ্রগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন বলেন, শুক্রবার সকালে কুমিল্লা থেকে বেগমগঞ্জের উদ্দেশে ছেড়ে আসা একটি কাভার্ডভ্যান অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থালেই ভাই বোনের মৃত্যু হয়। ঘটনার পরপরই ঘাতক চালকরা পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে হাইওয়ে পুলিশ কাভার্ড ভ্যান ও অটোরিকশা জব্দ করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় নিয়মিত মামলা প্রক্রিয়াধীন।

;

স্পেশাল ট্রেনে চড়ে চট্টগ্রাম থেকে কক্সাবাজার আসবেন স্পিকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারে আসবেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। আগামী ১৯ জুলাই সকাল ৭টায় চট্টগ্রাম থেকেই ‘ঈদ স্পেশাল ট্রেন-৯’ -এ সুপার সেলুন কোচে করে তিনি এই ভ্রমণ করবেন। রেলমন্ত্রীর পর সরকারের প্রথম কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এই রুটে ট্রেনে ভ্রমণ করছেন।

স্পিকারের একান্ত সচিব (অতিরিক্ত সচিব) এমএ কামাল বিল্লাহ জানান, স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী ১৯ জুলাই নিজেই কক্সবাজারে ট্রেনে করে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আগামী ১৮-২০ জুলাই চট্টগ্রাম-কক্সবাজার জেলা সফর করবেন তিনি। ১৮ জুলাই চট্টগ্রাম সফর করবেন। ১৯ জুলাই চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার যাবেন বিশেষ সেলুন কোচে করে।

চট্টগ্রাম রেলের বিভাগীয় ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেনে করে কক্সবাজার যাবেন স্পিকার। সেজন্য বিশেষ সেলুন কোচ সংযোজন করা হয়েছে। সকাল ৭টায় চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে ট্রেনটি ছেড়ে যাবে।

;

এক মাসেও সন্ধান মেলেনি নিখোঁজ যুবকের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বরিশাল
নিখোঁজ অভিষেক ঘোষে

নিখোঁজ অভিষেক ঘোষে

  • Font increase
  • Font Decrease

নিখোঁজের এক মাস পরেও অভিষেক ঘোষের (২৬) সন্ধান মেলেনি। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। একমাত্র ছেলেকে খুঁজে না পেয়ে পাগলপ্রায় নিখোঁজ তরুণের বাবা-মা। অভিষেক বরিশালের গৌরনদী উপজেলা বিল্বগ্রাম এলাকার মৃণাল কান্তি ঘোষের ছেলে।

শুক্রবার (৫ জুলাই) দুপুরে নিখোঁজ যুবকের পিতা মৃণাল কান্তি ঘোষ জানান, গত ২ জুন বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয় অভিষেক। এরপর বিভিন্ন স্থানে খুঁজেও তাকে পাওয়া যায়নি। একমাত্র সন্তানকে খুজে পেতে ৪ জুন থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, অভিষেক একটু বাউল প্রকৃতির ছেলে। ছেলেকে খুঁজে পেতে তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। বরিশাল গৌরনদী মডেল থানার ওসি (তদন্ত) মাজহারুল ইসলাম জানান, পুলিশের পক্ষ থেকে তাকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।

;