কুষ্টিয়ায় সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাপের দংশনে সোয়াদ ইসলাম (৫) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুরে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটির মৃত্যু হয়। বুধবার দিবাগত রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় বিষধর একটি সাপে তাকে দংশন করে।

নিহত শিশু সোয়াদ দৌলতপুর উপজেলার দৌলতপুর সদর ইউনিয়নের দৌলতখালী চৌহদ্দিরমাঠ গ্রামের সুখ চাঁদ আলীর ছেলে।

দৌলতপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহিউল ইসলাম মহি জানান, সোয়াদ তার বাবা-মায়ের সাথে ঘুমিয়ে ছিল। বুধবার দিবাগত রাতে ঘুমের মধ্যে সোয়াদকে কিছু একটা কামড় দেয়। এসময় শিশুটি টের পেয়ে চিৎকার দিলে বাবা-মা ঘুম থেকে জেগে শিশুটির পাশেই একটি সাপ দেখতে পাই। পরে সুখ চাঁদ ঘরে থাকা ধারাল হাসুয়া দিয়ে সাপটিকে কোপ দিলে সাপটি মারা যায়। এরপর সোয়াদকে দ্রুত দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মৃত্যু হয়। তবে কি প্রজাতির সাপ তা কেউ নিশ্চিত হতে পারেনি বলে জানা গেছে।

এবিষয়ে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. তাপস কুমার সরকার বলেন, হাসপাতালে আসার সঙ্গে সঙ্গে শিশুটির চিকিৎসা শুরু হয়েছিল। এন্টিভেনম প্রয়োগ চলছিল। কিন্তু চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৫ জনের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৫ জনের মৃত্যু

বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৫ জনের মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৫জনের মৃত্যু। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৩৯ জন।

রোববার ( ৭ জুলাই) বিকেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ঘটনাস্থলেই পাঁচজনের মৃত্যু হয়। বাকিদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

;

মানিকগঞ্জে কুকুরের কামড়ে আহত ৬০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতাল

মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতাল

  • Font increase
  • Font Decrease

মানিকগঞ্জে কুকুরের কামড়ে নারী-শিশুসহ প্রায় ৬০ জন আহত হয়েছে। আহত ব্যক্তিদের মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।

রোববার (৭ জুলাই) বিকেলে জেলা হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স মো. সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, কুকুরের কামড়ে আহত বেশির ভাগ রোগী পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের সেওতা এলাকার বাসিন্দা।

এ বিষয়ে সেওতা কবরস্থানের পরিচ্ছন্নকর্মী ঘটু মিয়া বলেন, আমি বেলা ১০টার দিকে কবরস্থান পরিষ্কার করছিলাম। এসময় একটি কুকুর এসে আমার পায়ে কামড় দেয়। পরে দুই হাত দিয়ে কুকুরের মুখ ধরে টেনে ছাড়াই। এর পরে কুকুর আবার হাতে কামড় দিয়ে মাংস ছিঁড়ে নিয়ে যায়।

সালেহা বেগম জানান, আমি মানুষের বাড়ি বাড়ি ভিক্ষা করি। সেওতা এলাকায় ভিক্ষা করার সময় একটি কুকুর এসে আমার পায়ে কামড় দিয়ে মাংস ছিঁড়ে নিয়ে যায়। পরে আশেপাশের লোকজন আমাকে হাসপাতালে নিয়ে আসে।

পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ বলেন, আজ সকালে ২ থেকে ৩টি কুকুর আমার ওয়ার্ডের নারী-পুরুষ-শিশু-বৃদ্ধসহ প্রায় ৪০ জনকে কামড় দিয়েছে। এছাড়া রাস্তা দিয়ে চলাচল করা মানুষদের অনেকেই কামড়িয়েছে। গ্রামের মানুষসহ পৌরসভা লোকজন কুকুরগুলোকে ধরার চেষ্টা করছেও বলে জানান তিনি।

২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মো. বাহাউদ্দিন বলেন, কুকুরে কামড়ের রোগীদের ভ্যাকসিন ও প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত কাউকে ভর্তি করে চিকিৎসা সেবা দেওয়ার প্রয়োজন হয়নি। হাসপাতালে কুকুড়ে কামড়ের পর্যাপ্ত ভ্যাকসিন রয়েছে বলেও জানান তিনি।

;

যমুনার পানিতে ভেঙে গেল রাস্তা, হাজারো মানুষের দুর্ভোগ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
যমুনার পানিতে কয়েড়ায় রাস্তা ভাঙন, ছবি: বার্তা২৪.কম

যমুনার পানিতে কয়েড়ায় রাস্তা ভাঙন, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

যমুনা নদীর পানির প্রবল স্রোতে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে কয়েড়ায় নতুন ব্লক ইটের রাস্তা ভেঙে গেছে। ফলে কমপক্ষে কয়েকটি গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ যাতায়াতে চরম জনদুর্ভোগে পড়েছেন।

শনিবার (৬ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে পানির তীব্র স্রোতে রাস্তাটি ভেঙে যায়। মুহূর্তেই পুরো এলাকায় পানি প্রবেশ করে। রাস্তাটির ভাঙন দেখতে উৎসুক জনতা ভিড় জমায়।

এদিকে, কয়েড়ার রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ার ফলে চর কয়েড়া, কয়েড়া, আকালু ও নলুয়া গ্রামসহ আরও বেশ কয়েকটি এলাকায় পানি প্রবেশ করছে। যার কারণে এসব এলাকার নিম্নাঞ্চলের রাস্তাগুলো পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। এরমধ্যে কয়েড়া এলাকার পুঁইশাক, ঢেঁড়শ, কাঁচা মরিচ, ধুন্দুল, কলমি শাকসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি-ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে।

রোববার (৭ জুলাই) স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের কয়েড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন কয়েড়া পূর্বপাড়া, দক্ষিণপাড়া, চর কয়েড়া, আকালু ও নলুয়া যাওয়ার একমাত্র সংযোগ রাস্তা। কয়েক মাস আগে রাস্তার পিচ উঠিয়ে যত্রতত্রভাবে ঠিকাদার ব্লক ইটের রাস্তা পাকাকরণের কাজ করে। এনিয়ে স্থানীয়রা ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

এছাড়া রাস্তাটিতে আগে বেশ কয়েকটি কালভার্ট থাকলেও জমির মালিকরা সেটি বন্ধ করে দেয়। যার ফলে অল্প পানি হলেই রাস্তা তলিয়ে যায় এবং প্রতি বছর বন্যায় রাস্তা ভেঙে যায়। এরই ন্যায় গত শনিবার সন্ধ্যার দিকে পানির ব্যাপক স্রোতের কারণে নতুন ব্লক ইটের রাস্তাটি প্রায় ১৫ মিটার অংশজুড়ে ভেঙে যায়। রাস্তাটি ভেঙে গেলেও এখন পর্যন্ত মানুষের যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হয়নি।

স্থানীয় স্কুল শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক, সুমন সরকার, রাশেদ আলীসহ অনেকেই জানান, কালভার্ট না থাকায় প্রতি বছর বন্যায় রাস্তাটির বিভিন্ন স্থানেও ভাঙন দেখা দেয়। ফলে বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষের যাতায়াতে চরম দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে। বিশেষ করে স্কুল, মাদরাসা, কলেজগামীরা বেশি বিপাকে পড়েন। এসময় ভেঙে যাওয়া রাস্তাটি দ্রুত মেরামত করার জোর দাবি জানান তারা।

কয়েড়া ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. রুবেল সরকার বলেন, ‘ভেঙে যাওয়া রাস্তায় যাতায়াতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ভাঙনের সঙ্গে সঙ্গে ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউএনও মহোদয়কে অবগত করা হয়েছে। এছাড়াও একই গ্রামের উত্তরপাড়া জামে মসজিদের সামনেও আরও বেশি ভেঙেছে। আপাতত মানুষের যাতায়াতের জন্য অতি দ্রুতই বাঁশের সাঁকো নির্মাণের কাজ শুরু হবে’।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মামুনুর রশীদ জানান, ‘গোবিন্দাসী কয়েড়া গ্রামের রাস্তাটি পানির স্রোতে ভেঙে যাওয়ার বিষয়টি জানতে পেরেছি এবং ভাঙনের কারণে কয়েক এলাকার মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রাস্তা করে অতি দ্রুত বাঁশের সাঁকোর মাধ্যমে যাতায়াতের জন্য উপযোগী করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে’।

এদিকে, একইদিন শনিবার সকালে যমুনা নদীর পানির প্রবল স্রোতে উপজেলার একই ইউনিয়নের গোবিন্দাসী-ভালকুটিয়া-চিতুলিয়াপাড়ার সংযোগ রাস্তা প্রায় ৩০ মিটার অংশ ভেঙে যায়। সেখানেও প্রায় একই চিত্র। চারটি গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। এতে বন্ধ হয়ে গেছে মানুষের চলাচল। ফলে আশপাশের এলাকায় পানি প্রবেশ করে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা।

;

বাংলা ব্লকেডে অচল রাজধানী, সীমাহীন ভোগান্তি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
যানজটে অচল রাজধানীবাসী

যানজটে অচল রাজধানীবাসী

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা বাতিল করে ২০১৮ সালে সরকারের জারি করা পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড়, শাহবাগ, নীলক্ষেত, ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের মোড় ও চানখারপুলে সড়ক অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা। এর ফলে রাজধানীজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র যানজট। একদিকে দীর্ঘ যানজট অন্যদিকে গরমে হাঁসফাঁস করছে নগরবাসী।

রোববার (৭ জুলাই) দুপুর দেড়টার দিকে সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল এবং ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এই মোড়গুলো অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।

যান চলাচল স্থবির হয়ে আছে

এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়, দিয়েছি তো রক্ত আরও দেব রক্ত’, ‘জেগেছে রে জেগেছে ছাত্র সমাজ জেগেছে’, লেগেছে রে লেগেছে রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘কোটা না মেধা মেধা মেধা’, ‘সারা বাংলায় খবর দে কোটা প্রথার কবর দে. সহ নানা স্লোগান দিতে দেখা যায়।

একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মোস্তাফিজুর রহমান বিকেল ৫টার দিকে প্রাইভেটকারে মতিঝিল থেকে খিলক্ষেতের দিকে যাচ্ছিলেন। এই দূরত্ব যেতে তার সাধারণত ৩০-৪০ মিনিট সময় লাগে। কিন্তু আজ সপ্তাহের শুরুর দিনে শাহবাগ থেকে ফার্মগেট রুটে ব্যাপক যানজটে পড়েন তিনি। পরে রুট বদলে অন্য পথে এক ঘণ্টার বেশি সময় পর তিনি গন্তব্যে পৌঁছান।

আজওয়াদ রহমান নিহান। খিলক্ষেত থেকে বাসে বাংলামোটর আসতে তার এক ঘণ্টা লাগলেও আজকে তিনি ২ ঘণ্টাতেও গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেননি। শুধু আজওয়াদ রহমান নয়; এ চিত্র বের হওয়া প্রতিটি মানুষের।

কোটাবিরোধী আন্দোলনে পথশিশুরা

গন্তব্যে পৌঁছানোর প্রায় দেড় থেকে ২ ঘণ্টা হাতে সময় নিয়ে বেরিয়েছিলেন রাসেল আহমেদ। বিমানবন্দর থেকে মহাখালী আসতেই তার ২ ঘণ্টা শেষ। ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, দিনের বেশিরভাগ সময় এখন রাস্তাতেই কেটে যাচ্ছে। বাসা থেকে অফিস যেতে আর অফিস থেকে বাসায় ফিরতে প্রতিদিন পথেই সময় যায় ৫ ঘণ্টা।

ব্যক্তিগত গাড়ি করে বাসায় ফিরছিলেন আল্পনা আক্তার। তিনি তার এইচএসসি পরীক্ষার্থী মেয়েকে নিয়ে দীর্ঘ জ্যাম ঠেলে ধানমন্ডি এসেছেন। সাধারণ মানুষের খুব ভোগান্তি হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, দুপুর দুইটা থেকে রাস্তায় বসে আছি, এখন সাড়ে তিনটা বাজে।

গান আর স্লোগানে মুখর বাংলামোটর মোড়

এয়ারপোর্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউ পরিবহনের বাসচালক রুবেল বলেন, গাড়ি নিয়ে বাংলামোটর আসতেই দেখি রাস্তা বন্ধ। এখানেই প্রায় এক ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছি। কখন ছাড়বে জানি না।

ডিএমপির ধানমন্ডি জোনের সহকারী কমিশনার (ট্রাফিক) নবকুমার বিশ্বাস বলেন, কলাবাগান সাইন্সল্যাব, ধানমন্ডি, নীলক্ষেত আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে পুরো সড়ক বন্ধ হয়ে আছে। কোনো গাড়ি চলাচল করতে পারছে না। তবে ধানমন্ডি থেকে গাবতলীর সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

যানজটে নাকাল বাস ও সিএনজি চালকরা বলছেন, শিক্ষার্থীদের কয়েকদিন ধরে চলা আন্দোলনে যানজটের মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে অসহনীয় পর্যায়ে।

;