ফিরে এলেন টাইগারদের বিশ্বকাপ জেতানো কোচ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রিকেটে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সাফল্যটা এসেছিল ২০২০ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ পর্যায়ে। সেবার আকবর আলীর নেতৃত্বে বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুলেছিল বাংলাদেশের যুবারা। সেই দলের অনেকেই এখন বাংলাদেশ জাতীয় দলের নিয়মিত একাদশেও খেলছে। যার হাত ধরে ক্রিকেটে এতবড় সাফল্যটা পেয়েছিল বাংলাদেশ, সেই নাভিদ নেওয়াজকে আবারও অনূর্ধ্ব-১৯ দলের দায়িত্ব দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

এই লঙ্কান কোচ ঢাকায় পা রেখেছেন আজ। বিসিবির কাছ থেকে নিজের দায়িত্ব বুঝে নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলেছেন। দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশের যুবাদের দায়িত্ব পেয়ে রোমাঞ্চিত নাভিদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ দলকে নিয়ে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথাও।

তিনি বলেছেন, ‘ঘরে ফিরতে পেরে ভালো লাগছে। বাংলাদেশে প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের মধ্যে যথেষ্ট গভীরতা আছে। আমি বাংলাদেশের সব জায়গায় যেতে চাই, প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের খুঁজে বের করতে চাই। দু-তিন বছর পর আবার বাংলাদেশে কাজ করতে পারছি, ভালো লাগছে।’

নাভিদের হাত ধরেই অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটে সেরা সাফল্য পেয়েছিল বাংলাদেশ। এরপর অবশ্য আর তেমন কোনো সাফল্য নেই। তাই নাভিদকে নতুন করে ফেরানোর মানে ফের বিশ্বমঞ্চে সাফল্য চায় বাংলাদেশ। স্বাভাবিকভাবেই তাই এবার বাড়তি চাপ থাকবে নাভিদের ওপর। তিনি অবশ্য বিষয়টাকে চাপ হিসেবে না নিয়ে চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিচ্ছেন।

যা নিয়ে এই লঙ্কান কোচ বলেন, ‘আমি বর্তমানে মনোযোগ দিতে চাইব, চার বছর আগে যা হয়েছে, তা অতীত। অতীতে ভালো করেছি, তাই সামনেও ভালো করব, বিষয়টা তেমন নয়। বরাবরের মতো বিসিবি এবারও দারুণ কিছু পরিকল্পনা সাজিয়েছে, যা অতীতে সাফল্য এনে দিয়েছে। আশা করছি, এবারও তা কাজে দেবে।’

বাংলাদেশের অনেক ক্রিকেটারই বয়সভিত্তিক পর্যায়ে দারুণ ক্রিকেট খেলে নজরে আসলেও পরে জাতীয় দলে গিয়ে সেই অর্থে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চাপে ভেঙে পড়ে। একটা সময় হারিয়েও যায়।

যা নিয়ে নাভিদ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চ্যালেঞ্জটা অন্য রকম। আপনি ১৮-১৯ বছর বয়সে ভালো ক্রিকেটার হলেও ২৫-২৬–এ গিয়ে যে তারকা বনে যাবেন, বিষয়টি তেমন নয়। কতটা পরিশ্রম করছেন, তার ওপর সব নির্ভর করে। ক্রিকেট খেলাটা এখন অনেকটাই বিশ্লেষণনির্ভর। খেলোয়াড়দের নিজের ভুল ধরতে হয়, শোধরাতে হয়। সে জন্য বয়সভিত্তিকের পর বিসিবির এইচপি ও অন্য বয়সভিত্তিক পর্যায়ের কার্যক্রম আছে। যেন বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপের মতো জায়গায় ছেলেরা আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলতে পারে, নিজেদের ঘাটতি মেটাতে পারে।’

সমালোচনাটা দলের প্রাপ্য, বললেন রিজওয়ান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওয়ানডে বিশ্বকাপের ভরাডুবি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভুলিয়ে দেবে পাকিস্তান, বাবর আজমের দলের কাছে সমর্থক এবং দর্শকদের প্রত্যাশা ছিল তেমনটিই। তবে সবাইকে হতাশ করে এবার গ্রুপপর্বও পেরোতে পারেনি পাকিস্তান। হেরেছে আইসিসির সহযোগী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের মতো দলের বিপক্ষে। সেই সঙ্গে ভারতের বিপক্ষে হেরে ছিটকে গেছে গ্রুপপর্ব থেকেই। এমন বিদায়ের পর পাকিস্তানে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে দল। যা নিয়ে এবার মুখ খুলেছেন রিজওয়ান।

বিশ্বকাপ চলাকালীন ড্রেসিং রুমে ক্রিকেটারদের গ্রুপিং ও দ্বন্দ্বের কথা বাইরে এসেছে। যাকে বলা হচ্ছে পাকিস্তানের বিশ্বকাপ ভরাডুবির অন্যতম কারণ হিসেবে। রিজওয়ান অবশ্য তেমনটি মনে করেন না।

ড্রেসিং রুমের পলিটিক্স নিয়ে রিজওয়ান বলেন, ‘অনেকেই বলছে দলের মধ্যে রাজনীতি চলছে এবং কিছু পার্থক্য চোখে পড়েছে তাদের। যদি কোনো পার্থক্য থাকত, তবে কেন আমরা আগেও ম্যাচ হারলাম। এটা আসলে বাইরের আলোচনা। কেননা, এই একই দল ফাইনাল এবং সেমিফাইনাল খেলেছে। হ্যাঁ এটা এটা সত্য যে আমরা একটি ট্রফিও জিততে পারিনি।’

বিশ্বকাপ ব্যর্থতায় সমালোচনাটা তাদের প্রাপ্য মনে করেন রিজওয়ান। তবে এটাকে তিনি সফলতার মন্ত্র হিসেবেই দেখছেন। রিজওয়ান বলেন, ‘দল যে সমালোচনার মুখে আছে, সেটি ন্যায্য। যেহেতু আমরা প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে পারিনি, ফলে এটি আমাদের প্রাপ্যও। যেসব খেলোয়াড় সমালোচনা সহ্য করতে পারে না, তারা সফল হতেও পারবে না।’

পাকিস্তানের বিশ্বকাপ ব্যর্থতার পর দলে মেজর সার্জারি চালানোর কথা জানিয়েছিলেন পিসিবি প্রধান মহসিন নাকভি। তবে এটাকে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হিসেবেই দেখছেন রিজওয়ান। বলেন, ‘আমাদের হারের একাধিক কারণ আছে। দল হারলে কেউ বলতে পারে না যে শুধু ব্যাটিং বা বোলিং ভালো হচ্ছে। আর অস্ত্রোপচার স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। ব্যক্তি অসুস্থ হলে অস্ত্রোপচার জরুরি। পিসিবি চেয়ারম্যান পরিশ্রমী মানুষ। দলে কে থাকবে আর কে থাকবে না, সেটি ঠিক করা চেয়ারম্যানের অধিকার।’

;

কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় আছেন ব্রাজিল কোচ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রেকর্ড ৫ বারের বিশ্বকাপজয়ী দল ব্রাজিল। কোপা আমেরিকায় শিরোপা আছে ৯টি। চলতি কোপা আমেরিকাতেও অন্যতম ফেভারিট তারা। শিরোপার অন্যতম দাবিদার। তবে গ্রুপপর্বে যেই ফুটবল খেলেছে ব্রাজিল; তাতে ব্রাজিলকে বোধয় এখন আর কোপার অন্যতম ফেবারিটের তালিকায় রাখার সুযোগ নেই। বলতে গেলে গ্রুপপর্ব কোনো রকমে পারি দিয়ে কোয়ার্টার নিশ্চিত করেছে ব্রাজিল। তিন ম্যাচের মধ্যে জয় কেবল একটি। বাকি দুটিতেই ড্র।

গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচেও কলম্বিয়ার বিপক্ষে ১-১ গোলে পয়েন্ট ভাগ করতে হয়েছে ব্রাজিলকে। এই গ্রুপ থেকে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন কলম্বিয়া। অন্যদিকে ব্রাজিল গ্রুপ রানার্সআপ। যে কারণে কোয়ার্টারে ব্রাজিলকে মুখোমুখি হতে হবে গ্রুপ ‘সি’ এর চ্যাম্পিয়ন উরুগুয়ের বিপক্ষে। যেখানে গ্রুপপর্বে দারুণ ফুটবল খেলেছে উরুগুয়ে। দাপুটে জয় পেয়েছে তিন ম্যাচের তিনটিতেই। যা উরুগুয়ের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে ব্রাজিলের অন্যতম বড় চিন্তার কারণ। তাছাড়া এমন কঠিন ম্যাচে ব্রাজিল পাচ্ছে না দলের সেরা ফুটবলার ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে। যা ব্রাজিলের দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দিচ্ছে আরও।

ব্রাজিল কোচ দরিভাল জুনিয়রকেও দেখা গেল বেশ চিন্তিতই। উরুগুয়ের বিপক্ষে যে কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে তাদের তিনি মানছেন সেটিও। কলম্বিয়ার বিপক্ষে ড্র’য়ের পর দরিভাল বলেন, ‘এটি একটি প্রক্রিয়া, যার অনেকগুলো ধাপ রয়েছে। এর কোনো ধাপ বাদ দিয়ে আপনি পরের ধাপে যেতে পারবেন না। আমরা চমৎকার প্রস্তুতি নিয়েছি। তবে একটি দল হিসেবে সব খুব খুঁটিনাটি বিষয় আওতায় আনার জন্য তা যথেষ্ট না। তাই যেকোনো সময় আমাদের ভোগতে হতে পারে।’

গ্রুপপর্বে দুই ম্যাচে হলুদ কার্ড দেখায় কোয়ার্টারে মাঠে নামতে পারবেন না ভিনি। উরুগুয়ের বিপক্ষে দলের সেরা তারকাকে ছাড়াই মাঠে নামা কঠিন ব্রাজিলের জন্য। যা মানছেন দরিভাল। তিনি বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে আমরা অনেক দিন ধরেই নেইমারকে পাচ্ছি না। কাজেই আমাদের এটাও মেনে নিতে হবে সব ম্যাচে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের আমরা পাবো না। অন্যদের তাই এগিয়ে আসতে হবে। এটাই একমাত্র উপায়। তবে আমি মনে করি উরুগুয়ের বিপক্ষে আমাদের ম্যাচটি কঠিন হতে যাচ্ছে।’

কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচে উরুগুয়ের বিপক্ষে ব্রাজিল মাঠে নামবে আগামী ৭ জুলাই সকাল ৭ টায়।

;

কোয়ার্টারে মেসির খেলা নিয়ে শঙ্কা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুক্রবার (৫ জুলাই) ইকুয়েডরের বিপক্ষে মাঠে নামবে আর্জেন্টিনা। যেখানে লিওনেল মেসির খেলা নিয়ে এখনো আছে অনিশ্চয়তা। দলের মূল তারকাকে দলে পাবেন কিনা সে বিষয়ে সন্দেহ আছে কোচ লিওনেল স্কালোনির।

গ্রুপপর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে চিলির বিপক্ষে খেলার সময় চোটে পড়েন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। ঊরুর মাংসপেশির সেই চোট বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই ভোগাচ্ছিল মেসিকে, সেদিনের ম্যাচে আবারও চোট পাওয়ায় দলের হয়ে সবশেষ পেরুর বিপক্ষে ম্যাচে তিনি একাদশে ছিলেন না।

আর্জেন্টাইন সংবাদমাধ্যম টিওয়াইসি স্পোর্টস জানিয়েছে, মেসি এখন আগের চেয়ে ভালো বোধ করছেন। আর্জেন্টিনার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (এএফএ) প্রকাশিত এক ভিডিওতে মেসি বল নিয়ে অনুশীলন করছেন এমনটাও দেখা গেছে। অনুশীলনের পাশাপাশি নিজের ফিটনেস নিয়েও কাজ করছেন মেসি।

টিওয়াইসির তথ্য মতে, যদি শুরুর একাদশে মেসিকে রাখার সুযোগ না হয়, প্রয়োজনে তাকে বেঞ্চ থেকে পরবর্তীতে মাঠে নামাবেন কোচ। আর মেসি বেঞ্চে থাককালীন দলের অধিনায়কের দায়িত্বে দেখা যাবে ডি মারিয়াকে। দলের কোচিং স্টাফদের মতামত অনুযায়ী, মেসি ও ডি মারিয়াকে তারা একসঙ্গে খেলাতে চান না। তাই এই দুজনকে একে অন্যের বিকল্প হিসেবে খেলতে হবে এই সম্ভাবনাই বেশি।

;

আবারও হারল মুস্তাফিজ-হৃদয়ের ডাম্বুলা সিক্সার্স



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এলপিএলের প্রথম ম্যাচে ব্যর্থ হয়েছিলেন তাওহিদ হৃদয় ও মুস্তাফিজুর রহমান। হেরেছিল তাদের দল ডাম্বুলা সিক্সার্সও। দ্বিতীয় ম্যাচে অবশ্য ঘুরে দাঁড়ানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছিল দলটি। কুসাল পেরেরার অপরাজিত ৫২ বলে ১০২ রানের দুর্দান্ত ইনিংসে জাফনা কিংসকে ১৯২ রানের বড় লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছিল তারা তবে শেষ পর্যন্ত কিংস সে লক্ষ্য টপকে গেছে ৪ উইকেট হাতে রেখেই।

আজ ব্যাট করার সুযোগ হয়নি হৃদয়ের। বোলিংয়ে ৩০ রান খরচায় ২ উইকেট পেলেও দলকে জেতাতে পারেননি ফিজ।

প্রথম ম্যাচে রান পাননি পেরেরা। এদিন যেন সেটাই শোধে আসরে মিটিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। ব্যাট হাতে শুরুতে নেমে ইনিংসের শেষ পর্যন্ত উইকেটে ছিলেন। ৫২ বলে ৫ ছক্কা ও ১০ চারে করেন ১০২ রান। তার দিনে ফার্নান্দো করে ৩৫ বলে ৪০ ও চাপম্যান ২৩ বলে ৩৩ রান। ডাম্বুলার ইনিংস থামে ২ উইকেটে ১৯১ রানে। ব্যাট করার সুযোগ হয়নি হৃদয়ের।

আগের ম্যাচে বল হাতে দলকে ডুবিয়েছিলেন ফিজ। ৪৪ রান খরচায় তুলেছিলেন ১ উইকেট। এদিন অবশ্য বোলিংটা নেহায়েত মন্দ করেননি তিনি। ২ উইকেট তুলেছেন মাত্র ৩০ রান খরচায়। শুরুতে ৩৬ রানের মধ্যে ৩ ব্যাটারকের ফিরিয়ে চেপেও ধরেছিলেন। তবে পরবর্তীতে সেই চাপ ধরে রাখা যায়নি। ব্যাট হাতে আভিষ্কা ফার্নান্দো ৩৪ বলে ৮০ রানের ইনিংস খেলে জয়টা কেড়ে নেয় ডাম্বুলার কাছ থেকে।

তাকে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন আরেক ব্যাটার চারিথ আসালাঙ্কা। ৩৬ বলে ৫০ রান করেন এই ব্যাটার। তবে শেষ দিকে লড়াই জমিয়ে তুলেছিল ডাম্বুলা। ম্যাচ সুপার ওভারে গড়ানোর মতো পরিস্থিতিও তৈরি হয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত সেসব কিছুই হয়নি। ইনিংসের শেষ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে জাফনাকে ম্যাচ জিতিয়েছেন ফাবিন অ্যালেন।

এদিন ব্যাট হাতে সুবিধা করতে না পারলেও ফিল্ডিংয়ে দারুণ এক থ্রুতে ধনঞ্জয়া ডি সিলভাকে সাজঘরে ফিরিয়েছেন তাওহিদ হৃদয়।

;