চালু হচ্ছে ছয়টি নতুন ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

৬ জানুয়ারি থেকে ঠাকুরগাঁও ও বগুড়া এবং ১২ জানুয়ারি থেকে কুমিল্লা, নোয়াখালী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া  ও সাতক্ষীরায় ছয়টি নতুন ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু হচ্ছে।

বুধবার (২ জানুয়ারি) ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।  

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশন আনন্দের সাথে জানাচ্ছে যে, ৬ জানুয়ারি ঠাকুরগাঁও ও বগুড়া এবং ১২ জানুয়ারি থেকে কুমিল্লা, নোয়াখালী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও সাতক্ষীরায় ছয়টি নতুন ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু হতে যাচ্ছে। প্রান্তিক ও দূরবর্তী এলাকাসমূহে বসবাসকারী বাংলাদেশী নাগরিকদের ভারতীয় ভিসা চাহিদা পূরণ ও ভিসাপ্রাপ্তি সহজতর করার লক্ষ্যে ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু করা হচ্ছে।

বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন অংশে নয়টি ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু রয়েছে। এই ছয়টি নতুন ভিসা আবেদন কেন্দ্রসহ এই সংখ্যা মোট ১৫।

বাংলাদেশ জুড়ে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু এবং প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধাসমূহ, ভারতীয় ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সুদৃঢ় করতে এবং ভারত ও বাংলাদেশের মানুষে মানুষে সম্পর্ক শক্তিশালী করার জন্য ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্কের সহযোগিতায় ভারতীয় হাই কমিশনের অব্যাহত প্রচেষ্টারই প্রতিফলন বলেও জানানো হয়।

ফের নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীদের কর্মবিরতি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম,নরসিংদী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে একীভূত করে অভিন্ন চাকরিবিধি বাস্তবায়ন এবং চুক্তিভিত্তিক ও অনিয়মিত কর্মচারীদের নিয়মিতকরণের দুই দফা দাবিতে সারাদেশের ন্যায় ফের কর্মবিরতি পালন শুরু করেছে নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তবে বিশেষ ব্যবস্থায় জরুরী বিদ্যুৎ সেবা চালু রেখেই কর্ম বিরতির পালন করছে তারা।

সোমবার (১ জুলাই) সকাল থেকে এই কর্মবিরতি পালন শুরু হয়েছে। অনির্দিষ্টকালের এ কর্মবিরতির কারণে বিদ্যুৎ সেবা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহের কাজে নিয়োজিত একমাত্র প্রতিষ্ঠান পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গ্রাহক প্রায় ১২ কোটি।

সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সেবা দিতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঝড়-বৃষ্টি প্রাকৃতিক দুর্যোগ মাথায় নিয়ে দিনরাত সেবা দিয়ে যাচ্ছে । কিন্তু সমিতির তদারকি প্রতিষ্ঠান পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (বিআরইবি) দ্বৈত নীতির কারণে ন্যায্য সুযোগ সুবিধা হতে বঞ্চিত হচ্ছে দেশের ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় ৪০ হাজার কর্মকর্তা এবং কর্মচারী। একই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করলেও পদ-পদবী, বেতন-ভাতা, বোনাসসহ পদোন্নতির ক্ষেত্রে চরম বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছে। শুধু তাই নয় বিআরইবির অদক্ষতা ও নিম্নমানের সামগ্রীর কারণে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। বিতরন লাইনে ব্যবহৃত নিম্নমানের মালামালের জন্য উত্তম গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়না।

আন্দোলনকারীরা বলেন, এসব বৈষম্যের বিরুদ্ধে এবং অভিন্ন চাকরি বিধি বাস্তবায়নের দাবিতে চলতি বছরের ৫ মে থেকে কর্মবিরতি পালন করেন কর্মকর্তা কর্মচারীরা। এরপর ১০ মে বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুরোধে সমস্যা সমাধানে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে আলোচনায় বসবে বিদ্যুৎ বিভাগের এমন আশ্বাসে কাজে ফিরে যাই। পাশাপাশি বিদ্যুৎ বিভাগের চাহিদা অনুযায়ী দাবি দাওয়া উল্লেখ করে সারাদেশের ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৩৭ হাজার ৫৪২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর স্বাক্ষর সম্বলিত চিঠি বিদ্যুৎ বিভাগসহ বিআরইবিতে জমা দেয়া হয়। যেখানে বোর্ডের প্রতি অনাস্থা জানানো হয়।

কিন্তু ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে আলোচনায় বসার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত কোন উদ্যোগ নেওয়া হয় নাই এবং সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক সাসপেন্ড, সংযুক্ত ও স্ট্যান্ড রিলিজ যারা আছে সবাইকে এক সপ্তাহের মধ্য অব্যাহতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও সাসপেন্ড দুইজন ও স্ট্যান্ড রিলিজ দুইজনকে অদ্যাবধি অব্যাহতি দেওয়া হয় নাই। তাই আবারো বাধ্য হয়ে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের নিপিড়ন ও শোষণ থেকে বাঁচতে পুনরায় কর্মবিরতিতে যেতে হলো।

সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ঘোষিত দুটি দাবির মধ্যে স্মার্ট ও টেকসই বিদ্যুৎ ব্যবস্থা বিনির্মানে আরইবি-পিবিএস একীভূত করণসহ অভিন্ন চাকরি বিধি বাস্তবায়ন করতে হবে এবং ভবিষ্যতে বিদ্যুৎ ব্যবস্থা সচল রাখতে এবং গ্রাহক সেবার মান উন্নয়নের জন্য সকল চুক্তিভিত্তিক ও অনিয়মিত কর্মচারীদের চাকরি নিয়মিত করতে হবে।

;

নীলফামারীতে মক্তব শিক্ষককে গলা কেটে হত্যা চেষ্টা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারী সদরে আবুল হোসেন (৫০) নামে এক মক্তব শিক্ষককে গলা কেটে হত্যা চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা।

সোমবার (১ জুলাই) ভোরে সদর উপজেলার পলাশবাড়ীর নীলফামারী-ডোমার মহাসড়কের তরনীবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

আবুল হোসেন সদরের অচীনতলা এলাকার মৃত সবীর উদ্দিনের ছেলে। তিনি ওই এলাকার একটি মক্তবের শিক্ষক বলে জানা গেছে।

স্বজন ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সকালে তিনি ফজরের নামাজ শেষে সাইকেলযোগে মক্তবের দিকে যাচ্ছিলেন। নীলফামারী-ডোমার মহাসড়কের তরনীবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় পৌঁছালে অতর্কিতভাবে দুর্বৃত্তরা তার উপর হামলা চালায়। এ সময় পেছন থেকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার গলা কেটে হত্যা চেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। পরে তার গোঙানির শব্দে আশপাশের লোকজন ছুটে আসলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। এরপর তাকে উদ্ধার করে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করান স্থানীয়রা। সেখানকার দায়িত্বরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকেজ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

নীলফামারী সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) তানভীরুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় এজাহার পেয়েছি। মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন। ওই এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ দেখে হামলাকারীদের শনাক্তের চেষ্টা করা হচ্ছে। কি কারণে এই হামলা করা হয়েছে তা জানা যায়নি। আহত ব্যক্তি সুস্থ হওয়ার পর বা আসামিদের আটকের পর এটা বলা যাবে।

;

সন্তানের মরদেহ নদীতে ভাসিয়ে দিতে বাধ্য করার অভিযোগ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, হবিগঞ্জ
ছবি: সংগৃহীত, পানিতে ডুবে মারা যাওয়া দুই শিশুর মরদেহ নদীতে ভাসিয়ে দিতে বাধ্য করা হয়

ছবি: সংগৃহীত, পানিতে ডুবে মারা যাওয়া দুই শিশুর মরদেহ নদীতে ভাসিয়ে দিতে বাধ্য করা হয়

  • Font increase
  • Font Decrease

হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় পানিতে ডুবে মারা যাওয়া দুই শিশুর মরদেহ বস্তায় ভরে নদীতে ভাসিয়ে দিতে বাধ্য করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মৃত শিশু দুটির নাম প্রলয় দাস (৭) ও সূর্য দাস (৬)।

শিশুদের পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, পঞ্চায়েতের দোহাই দিয়ে তোপের মুখে ফেলে প্রলয় দাস ও সূর্য দাসের মরদেহ বস্তায় ভরে কালনী-কুশিয়ারা নদীতে ভাসিয়ে দিতে বাধ্য করা হয়েছে।

প্রলয় দাসের বাবা গোবিন্দ দাসের অভিযোগ, প্রলয়ের মরদেহ মাটি চাপা দেওয়ার পর স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত কমিটির সদস্যদের তোপের মুখে সন্ধ্যায় মরদেহটি মাটির নিচ থেকে উত্তোলন করে বস্তায় ভরে নদীতে ফেলতে বাধ্য হয়েছেন তিনি।

একইভাবে সূর্য দাসের মরদেহটিও নদীতে ফেলতে বাধ্য করা হয়েছে বলে জানা গেছে। মাটি চাপা দেওয়া নিজ ছেলে প্রলয় দাসের মরদেহ উত্তোলন না করতে সমাজপতিদের পায়ে পড়ে কান্না করেও মন গলাতে পারেননি তার বাবা রুবেল দাস।

গোবিন্দ দাস বার্তা২৪.কম বলেন, ২৯ জুন (শনিবার) দুপুর ১২টার দিকে আমার ৭ বছরের ছেলে প্রলয় ও প্রতিবেশী রুবেল দাসের ৬ বছর বয়েসি ছেলে সূর্য দাস অন্যান্য শিশুর সঙ্গে মাহমুদপুর মাঠে ফুটবল খেলা শেষে মাঠের কাছে থাকা সোমেশ্বরী পুকুরে স্নান করতে নামে। এক পর্যায়ে তারা দু’জন পা পিছলে পুকুরের গভীরে তলিয়ে মারা যায়।

বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে আমি আমার ছেলেকে পাহাড়পুর মহাশ্মশানের দেওয়াল সংলগ্ন মাটির নিচে সমাহিত করি। কিন্তু গ্রাম পঞ্চায়েত কমিটির সেক্রেটারি দীপেশ দাস ও কোষাধ্যক্ষ অসিত সরকারসহ গ্রামের মুরব্বিরা আমাকে ডেকে মরদেহ তুলে নদীতে ভাসিয়ে দিতে বলেন।

আমি মরদেহ না তোলার জন্য গ্রাম পঞ্চায়েত কমিটির সেক্রেটারি, কোষাধ্যক্ষসহ উপস্থিত সবার হাতে-পায়ে ধরে কান্নাকাটি করি। তারপরেও তারা আমার কথা শোনেননি! পঞ্চায়েত কমিটির চাপে পড়ে বাধ্য হয়ে সন্ধ্যায় আমি ছেলের মরদেহ তুলে নদীতে ভাসিয়ে দিই।

সূর্য দাসের বাবা রুবেল দাসও একই অভিযোগ করে বলেন, শ্মশানে গোবিন্দ দাসের ছেলের মরদেহ সমাহিত করতে বাধা দেওয়ার বিষয়টি জানার পর বাধ্য হয়ে আমার ছেলে সূর্যের মরদেহ বস্তায় ভরে নদীতে ভাসিয়ে দিই।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে গ্রাম পঞ্চায়েত কমিটির সেক্রেটারি দীপেশ দাস বলেন, এটা আমার একার সিদ্ধান্ত নয়। গ্রাম কমিটির সবার সিদ্ধান্তে এটা করা হয়েছে।

কোষাধ্যক্ষ অসিত সরকার বলেন, গ্রামের পঞ্চায়েত কমিটির সিদ্ধান্ত হলো শ্মশানের পরিবেশ পরিষ্কার রাখার জন্য এর পাশে কোনো সমাধি করা যাবে না। এই সিদ্ধান্ত এলাকার সবার জন্য, আমার একার নয়!

স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সুসেনজিৎ চৌধুরী বলেন, ‘বিষয়টি লোকমুখে শুনেছি। ঘটনাটি অমানবিক! শ্মশান তো মানুষের সৎকারের জন্যই। এখানে সমাহিত করা হলে শ্মশান পরিচ্ছন্নতার বিষয় কেন আসবে’!

আজমিরীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ডালিম আহমেদ বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে দেখছি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

;

ছাগলকাণ্ড: সাভারে কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে দুদকের দল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,সাভার (ঢাকা)
ছবি:  সাভারে কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার দুদকের দল

ছবি: সাভারে কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার দুদকের দল

  • Font increase
  • Font Decrease

ছাগলকাণ্ডে আলোচিত সাদিক এগ্রোর দুর্নীতির অভিযোগে তথ্য সংগ্রহ করতে সাভারে কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার পরিদর্শন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই খামার থেকেই আলোচিত ছাগলকাণ্ডের সাদিক এগ্রোতে নিষিদ্ধ ব্রাহমা গরু সরবরাহ করা হয়েছে।

সোমবার (১ জুলাই) দুপুর পৌনে ১টার দিকে দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে ৯ সদস্যের একটি এনফোর্সমেন্ট টিম সাভারে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে প্রবেশ করে। নেতৃত্ব দেন দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল কালাম আজাদ।

অভিযোগ উঠেছিল, কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে জব্দ থাকা গরুগুলো নিলামে কিনে নেন সাদিক এগ্রোর ইমরান। গরুগুলো জবাই করে সুলভ মূল্যে মাংস বিক্রি করার শর্তে ইমরানকে দেওয়া হয়েছিল। তবে ইমরান সুলভ মূল্যে বিক্রি না করেই গরুগুলো তার খামারে রেখে দেন। এছাড়াও নিষিদ্ধ ব্রাহমা গরু কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার থেকে সংগ্রহ করে কোটি টাকা দাম হাকিয়ে বাজারে তোলেন।

দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ২০২১ সালে জুনের দিকে আমেরিকা থেকে ১৮ টি ব্রাহমা গরু অবৈধভাবে আমদানি করা হয়। পরে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ গরুগুলো আটক করে মামলা করে। গরুগুলো বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে হস্তান্তর করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। পরে গরুগুলো জবাই করে সুলভ মূল্যে মাংস বিক্রি করার শর্তে ইমরানকে দেওয়া হয়েছিল। আমরা কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে এসেছি তাদের কাছ থেকে কাগজপত্র সংগ্রহ করার জন্য। এরপরে সাদিক এগ্রোতে গিয়ে কাগজগুলো আমরা মিলিয়ে দেখব।

কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার থেকে বেরিয়ে সাভারের ভাকুর্তা এলাকায় অবস্থিত সাদিক এগ্রো'র উদ্দেশ্যে রওনা দেয় দুদকের দলটি।

;