খুলনায় হাসপাতাল ও বিআরটিএ থেকে ১৭ দালাল আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, খুলনা, বার্তা২৪.কম
আটককৃত দালালরা / ছবি: বার্তা২৪

আটককৃত দালালরা / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

খুলনার শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতাল ও বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) কার্যালয় থেকে দালাল চক্রের ১৭ জন সক্রিয় সদস্যকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার শেখ মনিরুজ্জামান মিঠু বার্তা২৪.কমকে জানান, দুটি অভিযানে ১৭ জন দালাল আটক হয়েছে। এর মধ্যে শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতাল ও আশপাশ থেকে আটককৃতরা হলেন, বয়রা এলাকার ইউনুছ আলীর ছেলে মো. সৌরভ (২৯), বাস্তহারা এলাকার ইদ্রিস খাঁনের স্ত্রী নাসিমা বেগম (৪৯), খালিশপুরের হায়াত আলীর স্ত্রী জোসনা খাতুন (৩২), গোয়ালখালীর আবু মুছার স্ত্রী ইয়াছমিন (২৭), জুহুর শেখের স্ত্রী আছমা আক্তার (৪৩), আব্বাস আলীর স্ত্রী চম্পা বেগম (৩২), ইউনুছ খন্দকারের স্ত্রী সাহিদা বেগম (৫০), যশোরের আ. রহমানের মেয়ে বিউটি খাতুন (৩৫), দৌলতপুরের আবুল হোসেনের স্ত্রী নাহার আক্তার (২৯) ও নড়াইলের সৈয়দ আলী শেখের ছেলে আলাউদ্দীন আলাল (২৬)। তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ডাক্তার ও ডায়াগনাস্টিক সেন্টারের ৩০টি কার্ড এবং পাঁচটি টিকিট উদ্ধার করা হয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/07/1551959838049.jpg

জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আটককৃতরা দীর্ঘদিন যাবত শহীদ শেখ আবু নাসের বিষেশায়িত হাসপাতালের দালাল চক্রের সক্রিয় সদস্য হিসেবে কাজ চালিয়ে আসছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।

শেখ মনিরুজ্জামান আরও জানান, খানজাহান আলী থানাধীন শিরোমনীস্থ বিআরটিএ অফিস ও আশপাশের এলাকা থেকে যোগীপোলের নাজিম ফকিরের ছেলে আল আমিন ফকির (৩২), বেলাল মির্জার ছেলে ইব্রাহিম মির্জা (৬২), নুর আলী খাঁ’র ছেলে মঞ্জুর আহম্মেদ (৪০), আব্দুল গফ্ফারের ছেলে জিয়াউর রহমান (৪২), খলিলুর রহমানের ছেলে মোশারফ হোসেন (৪০), দৌলতপুরের আবুল মিয়ার ছেলে কামাল মিয়া (৪৪) ও শিরোমণি দক্ষিণপাড়ার আতিয়ার রহমানের ছেলে আহাদ আলীকে (২৯) আটক করা হয়।

তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আটককৃতরা দীর্ঘদিন যাবত খুলনা অফিসের বিআরটিএ’র দালাল চক্রের সক্রিয় সদস্য হিসেবে কাজ চালিয়ে আসছে।

আটককৃত দালালদের বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান তিনি।

গাইবান্ধায় পানিতে ডুবে বাক প্রতিবন্ধী যুবকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে গর্তের পানিতে ডুবে বাক প্রতিবন্ধী যুবক মহসিন মিয়ার (১৯) মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (১ জুলাই) সকালে উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের চরিতাবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মহসিন ওই গ্রামের আনারুল ইসলামের ছেলে।

বিষয়টি দুপুরে মুঠোফোনে বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহবুব আলম।

তিনি বলেন, রাস্তার ধারের গর্তে পড়ে বাক প্রতিবন্ধী এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এসময় নিহতের স্বজনদের বরাতে ওসি জানান, সোমবার সকালের দিকে পরিবারের লোকজনের অজান্তে বাক প্রতিবন্ধী ওই যুবক বাড়ি থেকে পার্শ্ববর্তী গুচ্ছগ্রামে দাদির বাড়িতে যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে স্থানীয় মশিউর রহমান নামের এক ব্যক্তির জমিতে থাকা গর্তের পানিতে পড়ে গিয়ে আর উঠতে পারেনি। পরে স্থানীয়রা তাকে গর্তের পানিতে ভাসতে দেখে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করেন।

;

ধানের জাত ও নমুনা চেয়ে সরকারকে মিল মালিকদের চিঠি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ধানের জাত ঠিকমতো না চেনায় কুষ্টিয়ার খাজানগরের চালকল মালিকরা ধানের জাত ও জাতের নমুনা চেয়ে কুষ্টিয়া কৃষি বিপণন অধিদপ্তরে চিঠি দিয়েছে কুষ্টিয়ার অটো রাইস মিল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন।

রোববার (৩০ জুন) কুষ্টিয়ার সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তার দপ্তরে এ চিঠি দেওয়া হয়।

চিঠিতে অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষে সভাপতি ওমর ফারুক উল্লেখ করেন, চালের বস্তার গায়ে ধানের জাত লিখতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে রাইস মিল (চালকল) মালিকদের। এজন্য সরকারের তালিকাভুক্ত ধানের জাতের নাম ও নমুনা সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন তিনি।

ওমর ফারুক জানান, সরকার বলছে, মিনিকেট বলে কোনো ধান নেই। কিন্তু আমরা এ নামে ধান কিনছি কৃষকদের কাছ থেকে। তাহলে ওই ধানের ক্ষেত্রে বস্তায় কি লিখব, তা জানার জন্যই এ চিঠি দেওয়া হয়েছে।

গত ১৪ এপ্রিল থেকে চালের বস্তায় ধানের জাত, মিলের ঠিকানা ও দাম লেখা বাধ্যতামূলক করা হলেও এখনও হাট-বাজার ও আড়তে কার্যকর হয়নি সরকারি সেই নির্দেশনা। বিক্রেতারা বলছেন, মিল মালিকদের কাছ থেকে নির্দেশনাযুক্ত চালের বস্তা হাতে পাননি তারা।

কুষ্টিয়ার সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা সুজাত হোসেন খান জানান, অন্য জাতের ধান থেকে মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত করে লাভবান হন মিল মালিকরা। তাই তারা এসব চিঠি দিচ্ছেন। চিঠিটি ঊর্ধ্বতন মহলে পাঠানো হয়েছে। নির্দেশনা এলে, তা বাস্তবায়ন করা হবে।

জেলা প্রশাসক মো. এহেতেশাম রেজা জানান, সরকার অনুমোদিত জাতের ধান ছাড়া অন্য নামে যেমন মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত করার সুযোগ নেই। করতে দেওয়া হবে না।

কুষ্টিয়ার খাজানগরে ৫০টির মতো অটোমেটিক রাইস মিল থেকে সারাদেশের সরু চালের সিংহভাগ সরবরাহ করা হয়। ধানের জাত যেটাই হোক, এখান থেকে মিনিকেট নামের চালই বেশি সরবরাহ হয়ে থাকে। বাজারে মিনিকেট চালের চাহিদা বেশি। এ কারণেই সরকার সিদ্ধান্ত নিয়ে পরিপত্র জারি করেছে যে চালের বস্তার গায়ে ধানের জাতের নাম ও চালের দাম লিখে দিতে হবে। আড়াই মাসের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও অধিকাংশ মিল মালিক বস্তার গায়ে এসব তথ্য লিখছেন না।

অপরদিকে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কুষ্টিয়ার বেশিরভাগ কৃষকই তাদের ধানের জাতের নাম উল্লেখ করেই বিক্রি করেন। এছাড়া কৃষি বিভাগও ধানের জাত উল্লেখ করেই বীজ বিতরণ ও প্রণোদনা দিয়ে থাকে। এছাড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রিপোর্ট অনুযায়ী উৎপাদিত ধানের জাত উল্লেখ থাকে। তবে মিলাররা এসব ধানকে সরু করে মিনিকেট বলে বিক্রি করেন। জাত উল্লেখ করে বিক্রি করলে মিলারদের মিনিকেটের ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে তারা এমনটা করছেন।

এছাড়া অদৃশ্য কারণেই কুষ্টিয়ার চালকল মালিকরা প্রশাসনের নির্দেশনা উপেক্ষা করে দিনের পর দিন মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত করে আসছেন। এর মধ্যে জাত না চেনার এ চিঠি তথ্য গোপন করে মিনিকেট বাজারজাত ও সরকারি নির্দেশনা অমান্যের জন্য কালক্ষেপণ মাত্র- এমনটাই মনে করেন সংশ্লিষ্ট।

;

ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল, ৩ ঘণ্টা বিলম্বে ঢাকাগামী কালনী এক্সপ্রেস



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, হবিগঞ্জ
শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশন/ছবি: বার্তা২৪.কম

শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশন/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী আন্তঃনগর কালনী এক্সপ্রেস হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রশিদপুর রেলস্টেশনে হঠাৎ ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়ে। এতে তিন ঘণ্টা দেরিতে ঢাকার উদ্দেশ্য ছেড়ে যায় ট্রেনটি।

সোমবার (১ জুলাই) সকাল পৌনে ৯ টার দিকে ঢাকা-সিলেট রেলপথের রশিদপুর রেলস্টেশনে এ ঘটনা ঘটে।

শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশনের সহকারী স্টেশন মাস্টার গৌর প্রসাদ দাস পলাশ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান- ট্রেনটি সকাল ৯ টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশন ছেড়ে যাবার কথা ছিল। কিন্তু রশিদপুর রেলস্টেশনে পৌঁছলে হঠাৎ ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। অনেক চেষ্টায়ও ইঞ্জিন সচল না হলে আখাউড়া থেকে আরেক ইঞ্জিন গিয়ে যাত্রীবাহী বগিগুলো নিয়ে দুপুর ১২টা ১৮ মিনিটে ঢাকার উদ্দ্যেশে রওয়ানা হয়।

;

ছাগলকাণ্ডে এবার কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে অভিযান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সাভারে কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার

সাভারে কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার

  • Font increase
  • Font Decrease

ছাগলকাণ্ডে আলোচিত সাদিক এগ্রোর সঙ্গে যোগসাজশ করে বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে ঢাকার সাভারে কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (১ জুলাই) বেলা পৌনে ১টায় অভিযান শুরু করে দুদক।

আলোচনা আছে নিষিদ্ধ ব্রাহমা জাতের গরু আমদানি করে বিক্রি করতেন বাংলাদেশি কাউবয় নামে খ্যাত ইমরান হোসেন।

দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে ৯ সদস্যের একটি এনফোর্সমেন্ট টিম গঠন করে কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে অভিযান শুরু করা হয়। অভিযানের নেতৃত্ব দেন দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল কালাম আজাদ।

কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে জব্দ থাকা গরুগুলো দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে নামমাত্র মূল্যে নিলামে কিনে নেন সাদিক এগ্রোর ইমরান।

গরুগুলো জবাই করে রমজানে সুলভ মূল্যে মাংস বিক্রি করার শর্তে ইমরানকে দেওয়া হয়েছিল। তবে ইমরান সুলভ মূল্যে বিক্রি না করেই গরুগুলো তার খামারে রেখে দেন। এছাড়াও নিষিদ্ধ ব্রাহমা গরু কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার থেকে সংগ্রহ করে কোটি টাকা দাম হাকিয়ে বাজারে তোলেন।

২০২৩ ও ২০২৪ সালের প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীতে প্রকাশ্যে ইমরান এই ব্রাহমা জাতিয় নিষিদ্ধ গরু উঠিয়েছিলেন।

এর আগে, আলোচিত ছাগলকাণ্ডের থাবা পড়ে সাদিক এগ্রোতে। রাজধানীর মোহাম্মপুরে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানটির অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।

জানা যায়, সাদিক এগ্রোর কর্ণধার ইমরান হোসেন। সদ্য শেষ হওয়া কোরবানির ঈদে তিনি আলোচনায় আসেন কোটি টাকার বংশীয় গরু ও ১৫ লাখ টাকার খাসি নিয়ে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মারফতে খবর বের হয় খাসিটি ১২ লাখ টাকায় মুশফিকুর রহমান ইফাত নামে এক যুবক কিনেছেন। যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্রেতাকে নিয়ে চলে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা। শেষ মুহূর্তে জানা যায় বুকিং মানি দিলেও খাসিটি নেননি ক্রেতা।

সাদিক অ্যাগ্রো ফার্মের মালিক ইমরান হোসেন গবাদিপশুর খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশনের (বিডিএফএ) সভাপতি। আলোচনা আছে, মাঝারি খামারিদের প্রলোভন দেখিয়ে কোরবানির সময় গরুর দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে নানা কৌশল অবলম্বন করে থাকে। ফলে ক্রেতারা গরু কিনতে অনুৎসাহিত হয়ে পড়েন। এতে প্রান্তিক খামারিদের অনেক গরু অবিক্রিত থেকে যায়। পড়ে এই মাঝারি খামারিরা ওই গরু কিনে এনে এক বছর পর বেশি দামে বিক্রি করে।

এদিকে, ছাগলকাণ্ডে সব হারানো জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদ্য সাবেক সদস্য মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী-সন্তানরা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন বলে গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সংবাদমাধ্যমে একের এক মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী-সন্তানদের সম্পদের খবর বেরিয়ে আসতে থাকলে প্রভাবশালী একটি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তিনি দেশ ছেড়েছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তার ঘনিষ্ঠ একাধিক কাস্টমস কর্মকর্তা জানান, রোববার (২৩ জুন) বিকেলের দিকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মতিউর ভারত পালিয়ে গেছেন।

ইতোমধ্যে মতিউর রহমানের সম্পদ অনুসন্ধানে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তিন সদস্যের একটি কমিটিও কাজ শুরু করেছে।

এর মধ্যেই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন জানাল সাদিক এগ্রোর অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। তাই মনে করা হচ্ছে ভাইরাল হতে গিয়ে নিজের ফাঁদে আটকে গেল প্রতিষ্ঠানটি।

;