মেকআপের সাথে সানস্ক্রিনের ব্যবহার



ফাওজিয়া ফারহাত অনীকা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, লাইফস্টাইল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেশ কয়েকটি মেকআপ পণ্য ব্যবহার করা হলে ত্বকের উপর একটি স্তর তৈরি হয়। আপনি যদি ভেবে থাকেন, মেকআপের এই স্তর ত্বককে রোদের ক্ষতিকর আলো থেকে সুরক্ষিত রাখবে, তবে আপনি ভুল। রোদের আলোকে একমাত্র এসপিএফ সমৃদ্ধ সানস্ক্রিনই প্রতিরোধ করতে পারে পুরোপুরিভাবে। সাধারণ কোন মেকআপ পণ্য তা একেবারেই পারে না।

বাইরে যে সকল অনুষ্ঠান বা আয়োজন করা হয়, সেখানে উপস্থিত থাকতে চাইলে ত্বকের সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করে নিতে হবে প্রথমেই। এক্ষেত্রে মেকআপের সাথে কীভাবে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা যাবে সেটাই জানানো হয়েছে।

সানস্ক্রিন পাউডার মেকআপের উপর ব্রাশ করা

পাওডার বেসড সানস্ক্রিন খুব সহজেই মেকআপের উপর ব্যবহার করা যায়। বিশেষ করে ফুল বেসড মেকআপ করা হলে মেকআপের উপরে হালকাভাবে সানস্ক্রিন বুলিয়ে নিলেই কাজ হলে। বেশিরভাগ সানস্ক্রিন ওয়াটার-রেসিস্ট্যান্ট হওয়ার দরুন মেকআপের উপরে সানস্ক্রিন ব্যবহারে পিকচার-পারফেক্ট মেকআপ লুক পাওয়া যায়। আরও ভালো দিক হচ্ছে, সানস্ক্রিন পাউডার ত্বকের তৈলাক্ততা কমাতে এবং একইসাথে ত্বকের আর্দ্রতাকে রক্ষা করতে কাজ করে।

মেকআপ

মেকআপের উপরে সানস্ক্রিন স্প্রে করা

স্প্রে বেসড সানস্ক্রিন ব্যবহারে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন অনেকেই। মেকআপের উপর স্প্রে বেসড সানস্ক্রিনের ব্যবহার মুখ, গলা ও ঘাড়ে খুব ভালো কভারেজ দিবে। তবে স্প্রে বেসড সানস্ক্রিন ব্যবহারের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে, স্প্রে না শুকানো পর্যন্ত কোনভাবেই মুখের ত্বকে হাত দেওয়া যাবে না।

হাতের কাছে যদি স্প্রে বেসড সানস্ক্রিন না থাকে তবে SPF সমৃদ্ধ সেটিং স্প্রে ব্যবহারেও সানস্ক্রিনের মতো কাজ হবে। মুখে ও গলায় মেকআপ করা হয়ে গেলে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে সেটিং স্প্রে ব্যবহার করতে হবে এবং শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। প্রয়োজন হলে শেষ ধাপে হালকা পাউডার বুলিয়ে নেওয়া যেতে পারে।

এসপিএক সমৃদ্ধ কমপ্যাক্ট পাউডার ব্যবহার

আপনি যদি সানস্ক্রিন পাউডার বা ক্রিমের ভক্ত না হয়ে থাকেন তবে রোদ থেকে ত্বককে সুরক্ষিত রাখতে ব্যবহার করতে হবে কমপ্যাক্ট পাউডার। কমপ্যাক্ট পাউডার ব্যবহারের সুবিধা হলো, বেশিরভাগ কমপ্যাক্ট পাউডারই এসপিএফ (SPF) সমৃদ্ধ। এতে করে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা না হলেও ত্বকের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। এছাড়া কমপ্যাক্ট পাউডার ওয়াটার-রেসিস্ট্যান্ট হওয়ায় মেকআপও সুরক্ষিত থাকে।

মিনারেল মেকআপের ব্যবহার

যদি দিনের সময়ে বাইরে লম্বা সময় থাকার পরিকল্পনা থাকে তবে এসপিএফ সমৃদ্ধ মিনারেল ফাউন্ডেশন পাউডার ব্যবহার করতে হবে। মিনারেল মেকআপ পুরো মুখের ত্বকসহ গলা ও ঘাড়ের অংশে ভালো কভারেজ দিবে। এছাড়া মিনারেল বেসড ফাউন্ডেশন ত্বকের তৈলাক্ততা কমাবে। প্রায় সকল ব্র্যান্ডের মিনারেল ফাউন্ডেশন বাজারে সহজলভ্য। ফাউন্ডেশন কেনার সময় প্যাকেট ও পণ্যের লেবেলে এসপিএফ সমৃদ্ধ মিনারেল ফাউন্ডেশন দেখে কিনতে হবে।

সানস্ক্রিন ক্রিম ব্যবহার

মেকআপের শুরুতে ত্বককে প্রস্তুত ও ময়েশ্চারাইজ করতে সাধারণ ময়েশ্চারাইজারের পরিবর্তে সানস্ক্রিন ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। কিছু সানস্ক্রিন ক্রিম ত্বককে শুষ্ক করে ফেলে এবং কিছু সানস্ক্রিন ক্রিম ত্বককে তৈলাক্ত করে তোলে। আপনার সানস্ক্রিন ক্রিমটি ত্বকে ব্যবহার কর দেখুন সেটা কীভাবে ত্বকের সাথে স্যুট করে। সানস্ক্রিন ব্যবহারের পর সাধারণ মেকআপের নিয়ম অনুযায়ি মেকআপ করা হলে ত্বককে রোদের হাত থেকে নিরাপদে রাখা সম্ভব হবে।

আরও পড়ুন:

মেকআপে প্রাইমার ব্যবহার কতটা জরুরি?

হাতব্যাগে থাকুক প্রয়োজনীয় প্রসাধনী

ওজন কমবে মেথির গুণে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনলাইনে হাল ফ্যাশনের জামাকাপড় দেখেই হাত নিশপিশ করে, তবে কেনার আগেই মাথায় শত চিন্তা আসে! যা ভুঁড়ি হয়েছে, তাতে পোশাকগুলি পরলে আদৌ মানাবে তো? রোগা হতে গেলে তো ভারী কসরত করতে হবে, আর ওতেই যে বড্ড অনীহা! রোগা হতে গেলে যে জিমে গিয়ে ভারী শরীরচর্চা করতে হবে, এমনটা একেবারেই নয়। রোজ নিয়ম করে হাঁটাহাটি করে আর খাদ্যাভ্যাসে রাশ টানলেই কিন্তু ওজন কমানো যায়। এর পাশাপাশি কিছু মশলার গুণেও কিন্তু ওজন ঝরানোর প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করা যায়। মেথিরও সেই গুণ রয়েছে।

মেথি চা

চা তো খান রোজ, এ বার সেই চায়েই যোগ করুন কয়েকটা মেথির বীজ। হজমশক্তি তো বাড়বেই, সঙ্গে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণও হবে। স্বাদে তেঁতো হলেও কাজ দেবে ষোলো আনা। একেবারেই খেতে না পারলে, চায়ে যোগ করে দিন এলাচ কিংবা আদা।

কী করে বানাবেন? ফুটিয়ে তাতে কয়েক দানা মেথি মিশিয়ে দিন। তার পর চা ও এলাচ দিয়ে ফুটিয়ে নিন কিছুক্ষণ। খালি পেটে এমন চা খেলে মেদ ঝরবে খুব সহজে।

মেথির পানি

ঠাকুরমা-দিদিমারা পেট গরম হলেই মেথির পানি খাওয়ার পরামর্শ দিতেন। পেট ঠান্ডা করার পাশাপাশি এটি কিন্তু খিদেও কমায়। খাওয়ার ইচ্ছা কমে যায় বলে স্বাভাবিক ভাবেই ওজন নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা নেয় এই পানীয়।

অঙ্কুরিত মেথি

ভিটামিন ও নানা খনিজপদার্থে ভরপুর মেথিবীজ হজমে সাহায্য করে। একটা পাত্রে মেথিবীজ নিয়ে তার উপর একটা ভিজে কাপড় ঢাকা দিয়ে রাখুন। মাঝেমাঝেই কাপড়টিতে পানি দিন। দিন তিনেক পর মেথি বীজের অঙ্কুরোদ্গম হবে। এই অঙ্কুরিত মেথি খেলে তা খুব সহজেই কমিয়ে দেবে শরীরের মেদ।

মেথি গুঁড়ো

মেথিতে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় ক্যারোটিনয়েড, যা দ্রুত ওজন কমায়। বাজার চলতি মেথি গুঁড়োর উপর ভরসা না করে, বাড়িতেই শুকনো খোলায় মেথি ভেজে গুঁড়িয়ে নিন। এর পর তা গরম পানিতে মিশিয়ে খান। এই পানিতে লেবু ও মধুও মেশাতে পারেন। মেথিগুঁড়ো ব্যবহার করতে পারেন তরকারিতেও। দেখবেন, ফল মিলছে হাতেনাতে।

;

চা-কফির নেশা কাটাবেন যেভাবে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এই সময়ে চা কিংবা কফিতে চুমুক না দিলে যে খুব ক্ষতি হবে, তা নয়। কিন্তু কোনও মতেই নেশা ছাড়তে পারছেন না। কিন্তু পুষ্টিবিদেরা বলছেন, সকালে ঘুম থেকে উঠে বা সারা দিনে কাজের মাঝে অগুণতি বার কফি পান করলে এই গরমে শারীরিক সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, খালি পেটে কফি পান করলে কর্টিজলের ক্ষরণ অনেক বেড়ে যায়। মানসিক চাপ বা ‘স্ট্রেস’-এর অত্যতম কারণ এই হরমোনটি। তাই যদি চা-কফি পানে লাগাম টানতে চান, তিন পন্থা অবলম্বন করে দেখতেই পারেন।

শরীরচর্চায় মন দিন

বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, শরীরচর্চা করতে শুরু করলে অনেক সময় চা বা কফির নেশা কমতে শুরু করে। কারণ, প্রশিক্ষক বা পুষ্টিবিদদের দেওয়া খাবার তালিকায় ক্যাফেইন জাতীয় পানীয়ের মাত্রায় হ্রাস টানতে বলা থাকে।

এমন মানুষদের সঙ্গে মিশুন যারা চা বা কফি পান করেন না

কথায় বলে সৎসঙ্গে স্বর্গবাস। সত্যিই যদি ক্যাফেইন জাতীয় পানীয়ের নেশা থেকে মুক্তি পেতে চান, তা হলে এমন মানুষদের সঙ্গ নিন, যারা কথায় কথায় চা, কফি পান করেন না।

চা, কফির বদলে স্বাস্থ্যকর পানীয়র অভ্যাস করুন

যখনই চা বা কফি পান করতে ইচ্ছে করবে তখন এমন কোনও পানীয় খেতে চেষ্টা করুন, যা স্বাস্থ্যকর। অনেকেই গরম থেকে মুক্তি পেতে ঠান্ডা চা বা কফি পান করে থাকেন। তার বদলে ফলের রস, স্বাস্থ্যকর শরবত খেতে পারেন।

;

মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমায় যেসব অভ্যাস



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দৈনন্দিন জীবনে কিছু অভ্যাস আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দিচ্ছে। দিনের পর দিন এই অভ্যাসগুলোর কারণেই মস্তিষ্কের ক্ষতি করে চলেছি আমরা। জেনে নিন কোন কোন অভ্যাস বাদ দিলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়বে।

১. অতিরিক্ত অন্ধকারে থাকা 

অতিরিক্ত অন্ধকারে থাকার অভ্যাস মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করে। এই অভ্যাস মনে বিষণ্ণতা তৈরি করে। এই বিষণ্ণতা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা মন্থর করে দেয়। এ কারণেই শীতপ্রধান দেশে আত্মহত্যার হার বেশি। প্রাকৃতিক আলোতে থাকলে আমাদের মস্তিষ্ক ভালোভাবে কাজ করে।

২. উচ্চশব্দে গান শোনা

কানে বড় হেডফোন গুজে ঘণ্টার পর ঘণ্টা উচ্চস্বরে গান শোনা মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করে। টানা ৩০ মিনিট অতি উচ্চমাত্রার শব্দে থাকলে এক জনের শ্রবণশক্তি সম্পূর্ণরূপে লোপ পেতে পারে। শ্রবণশক্তি লোপ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতিশক্তিও লোপ পেতে পারে। সেই সঙ্গে ব্রেনের টিস্যু নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

৩. বেশি বেশি স্ক্রিন টাইম

অতিরিক্ত ‘স্ক্রিন টাইম’ও নানা দিক থেকে মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করে। অফিসে গিয়ে সারাক্ষণ ল্যাপটপের সামনে বসে থাকা, বাড়ি ফিরেও মোবাইলে ওয়েব সিরিজ দেখা— সব মিলিয়ে দিনের বেশির ভাগ সময়টাই কেটে যায় পর্দার সামনে। এতে চোখের ক্ষতি তো হচ্ছেই, সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও কমে যাচ্ছে। স্ক্রিন টাইম যত বেশি হবে, ততই আমরা অন্যদের সঙ্গে কথা কম বলি, অন্য কাজেও মনোযোগ কম দিই, ফলে মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে অচল হয়ে পড়ে।

৪. অতিরিক্ত একা থাকা

এখন আমাদের ফেসবুকে বন্ধুসংখ্যা হাজার হাজার হলেও নিজ জীবনের সব সমস্যা ভাগ করে নেওয়ার জন্য বন্ধুর বড় অভাব। অনেকে এমন আছেন, যারা কোনও অনুষ্ঠানবাড়িতে যেতে চান না। পারিবারিক অনুষ্ঠান হোক কিংবা অফিসের পার্টি— সব কিছুই এড়িয়ে চলতে ভালবাসেন তারা। এর প্রভাব পড়ে মস্তিষ্কের উপর। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, যারা কাছের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেন, তারা অন্যদের তুলনায় হাসিখুশি ও কর্মদক্ষ হন। তাদের স্মৃতিশক্তিও অন্যদের তুলনায় বেশি হয়।

৫. অতিরিক্ত চিনি খাওয়া

অতিরিক্ত চিনি খাওয়াও মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর। এ দিকে বার্গার, ভাজাভুজি, আলুর চিপ্‌স বা নরম পানীয়ের মতো খাবার স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার জন্য দায়ী হতে পারে। অন্য দিকে, সবুজ শাকসব্জি, ফল ও বাদামজাতীয় খাবার মস্তিষ্কের ক্ষতি রোধ করে।

;

ঘরোয়া উপায়ে র‍্যাশের রাশ টানুন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গরমকালে অতিরিক্ত ঘামের ফলে বড়দের গায়ে র‍্যাশ, ঘামাচি হয়। সারাক্ষণ ডায়াপার পরলে গরমকালে শিশুদের ত্বকেও নানা রকম সমস্যা দেখা যায়। অথচ ডায়াপার না পরালেও নয়। রাতে ঘুমোনোর সময়ে বার বার পোশাক, বিছানা ভিজিয়ে ফেললে ঝামেলায় পড়তে হয় মা-বাবাকে। তাই দিনের বেশির ভাগ সময়ে ডায়াপার পরিয়ে রাখলে অভিভাবকেরা অনেকটা নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন।

তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, গরমকালে ডায়াপার পরলে অনেক শিশুরই ত্বকে র‍্যাশ হয়। তা নিয়ে চিন্তার বিশেষ কোনও কারণ নেই। ঘরোয়া কিছু টোটকাতেই এই সমস্যা সমাধান করা যায়।

নারকেল তেল

নারকেল তেলের অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের গুণাগুণ ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। পাশাপাশি এই তেলের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল যৌগগুলি ত্বকে কোনও রকম সংক্রমণ হতে দেয় না।

অ্যালোভেরা

কাটা, ছড়া, পুড়ে যাওয়া— যে কোনও সমস্যায় অ্যালোভেরা দারুণ কাজ করে। শিশুদের ত্বকের যে কোনও সমস্যায় ব্যবহার করা যায় এই ভেষজ। অ্যালোভেরার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল যৌগ ত্বকের যে কোনও প্রকারের সংক্রমণ রুখে দিতে পারে। তবে গাছ থেকে পাতা কেটে সরাসরি এই জেল শিশুর ত্বকে না মাখানোই ভাল।

ওটসের গুঁড়ো

ওটসের গুঁড়োর সঙ্গে পানি মিশিয়ে নিন। শিশুকে স্নান করানোর আগে তার গায়ে এই মিশ্রণ ভাল করে মাখিয়ে দিন। হালকা হাতে ঘষে নিয়ে পানি ঢেলে ধুয়ে ফেলুন। ডায়াপার থেকে হওয়া র‌্যাশ, ঘামাচি দূর হবে সহজেই।

;