২০২৫ সালকে উপলক্ষ্য করে ‘সারা’ লাইফস্টাইল এর এই আয়োজনে থাকছে নির্দিষ্ট পণ্যের উপর ২৫% থেকে ৭০% পর্যন্ত মূল্য ছাড়। বরাবরের মতো প্রতিষ্ঠানটির রাজধানীতে ৮টি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ শহরে ৭টিসহ সারাদেশে মোট ১৫টি আউটলেট সহ সারা’র ই-কমার্স ও সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মেও থাকছে বিশাল এ অফারের বৈচিত্র্য।
এই অফার চলাকালীন অন্যান্য সকল অফার বন্ধ থাকবে। শুধুমাত্র মূল্যহ্রাসের এই অফারে ক্রেতারা পণ্য ক্রয় করতে পারবেন। এছাড়া এই অফার চলাকালীন ‘সারা’র ব্যতিক্রমী ব্যাগ ডিসকাউন্ট অফারটিও থাকছে না। সারা’র এই অফারের আওতায় থাকছে মেনজ, উইমেনস, বয়েজ, গার্লস, ইউনিসেক্স, এক্সেসরিস ও লেদার ক্যাটাগরির এক লাখের বেশি পণ্য। ২৫% থেকে ৭০% পর্যন্ত মূল্য ছাড়ের এই পোশাকের আয়োজন থাকছে ছোট বড় সকল বয়সী মানুষের জন্য।
পুরুষদের পোষাকের মধ্যে একটিভ ওয়্যার, ব্লেজার, বটম, ক্যাজুয়াল শার্ট, কটি, ডেনিম শার্ট, ফতুয়া, ফরমাল শার্ট, জ্যাকেট, পাঞ্জাবি, পলো ও টি শার্টে মিলছে অফারটি। উইমেন্স ক্যাটাগরিতে আকর্ষণীয় মূল্য ছাড়টি মিলছে টুপিস, থ্রিপিস, বটম, ক্যাপ, ক্যাজুয়াল শার্ট, ক্রপ টপ, জ্যাকেট, মডেস্ট, নাইট ওয়্যার,শাড়ি, ওড়না, পার্টি ওয়্যার, সিঙ্গেল পিস, টি শার্ট সহ আরও কিছু পণ্যে।
বয়েজ ক্যাটাগরিতে থাকছে টু পিস, বটম, ক্যাজুয়াল শার্ট, ডেনিম শার্ট, জ্যাকেট, জাম্পসুট, কাবলি, কাতুয়া, পাঞ্জাবি, পলো ও টিশার্টে। আর গার্লস ক্যাটাগরির টুপিস, থ্রিপিস, বটম, ফ্রক, জ্যাকেট, জাম্পসুট, ওড়না, সিঙ্গেলপিস ও টিশার্টে পাওয়া যাচ্ছে এ সুযোগটি। অন্যদিকে লেদার ও এক্সেসরিসে লেডিস পার্টস, মানিব্যাগ ও ব্যাগেও থাকছে চোখ ধাঁধানো এ ডিসকাউন্ট। এছাড়া বাকি ইউনিসেক্স ক্যাটাগরির ডেনিম সাল ও মাস্কেও দেয়া হচ্ছে অবিশ্বাস্য মূল্য ছাড়টি।
উল্লেখ্য, দেশের অন্যতম পরিবেশ বান্ধব পোশাক উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্নোটেক্স্ গ্রুপের সিস্টার কনসার্ন হিসেবে ২০১৮ সালে পথ চলা শুরু করে সারা লাইফ স্টাইল লিমিটেড। ইতোমধ্যে মানসম্পন্ন ও রুচিশীল পোশাক সরবরাহ করে লাখ লাখ ক্রেতাদের কাছে প্রিয় ব্যান্ডের জায়গা দখল করেছে।
ঢাকার মিরপুর-৬ এ অবস্থিত ‘সারা’র প্রথম আউটলেট নিয়ে কাজ শুরুর পর বসুন্ধরা সিটির লেভেল ১, ব্লক এ এর ৪০ এবং ৫৪ নম্বর শপটি ছিল ‘সারা’র দ্বিতীয় আউটলেট। তৃতীয় আউটলেটটি হলো বাড়ি- ১৯ বি/৪সি ও বি/৪ ডি, ব্লক-এফ, রিং রোড, মোহাম্মদপুর এ ঠিকানায়। উত্তরায় ‘সারা’র পোশাক পাওয়া যাবে হাউজ নম্বর-২২, সোনারগাঁ জনপদ, সেক্টর-৯, উত্তরা, ঢাকা এ ঠিকানায়।
বারিধারা জে ব্লকে আছে ‘সারা’র আরেকটি আউটলেট। বনশ্রী ই ব্লকের ১ নম্বর রোডের ৪৮ নম্বর বাড়িতে রয়েছে ‘সারা’র ষষ্ঠ আউটলেট। ঢাকার বাইরে ‘সারা’র প্রথম আউটলেট রংপুরে জাহাজ কোম্পানির মোড়েই। রাজধানী ঢাকার ওয়ারীতে (বাড়ি ৩৬/১ নম্বর, ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩) রয়েছে ‘সারা’র অষ্টম আউটলেট।
‘সারা’র নবম আউটলেট রাজশাহীতে (বাড়ি- ৫৩ ও ৫৪, ইউনাইটেড টাওয়ার, রানি বাজার, রাজশাহী-৬০০০) ও রাজধানী ঢাকার বাসাবোতে (বাড়ি- ৯৬/২, পূর্ব বাসাবো, সবুজবাগ, ঢাকা-১২১৪) রয়েছে ‘সারা’র দশম আউটলেট। বগুড়ায় (হোল্ডিং নং-১১৩, ১০৯ সিটি সেন্টার, জলেশ্বরীতলা বগুড়া -৫৮০০) রয়েছে ‘সারা’র একাদশতম আউটলেট।
সিলেটে (হাউজ- ৩১ এ, কুমারপাড়া, ওয়ার্ড ১৮, ভিআইপি রোড, সদর, সিলেট- ৩১০০) চালু হয়েছে ‘সারা’র আরও একটি আউটলেট। ফেনীতে (‘ওহাব টাওয়ার’, হোল্ডিং নং- ৩১০, শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার সড়ক, ওয়ার্ড নং ১৬, ফেনী শহর) কার্যক্রম শুরু হয়েছে ‘সারা’র আরও একটি আউটলেটের। বরিশাল শহরে (বিবির পুকুর পাড়, ফকির কমপ্লেক্স, ১১২ সদর রোড, বরিশাল-৮২০০) রয়েছে ‘সারা’র আরও একটি আউটলেট। সম্প্রতি নারায়নগঞ্জে (টি এস এন প্লাজা ১৪৫/০৪, বঙ্গবন্ধু রোড,- নারায়ণগঞ্জ-১৪০০) চালু হয়েছে সারা’র আরও একটি নতুন আউটলেট।
এছাড়াও খুব শীঘ্রই খুলনা শহরের শিববাড়ী মোড়ে ‘সারা’র আরও একটি নতুন আউটলেট চালু হতে যাচ্ছে। সারা’র ওয়েবসাইট থেকে অর্ডার করলে ঢাকার ভেতরে অর্ডারে হোম ডেলিভারি পেতে পারেন। এছাড়া ঢাকার বাইরে সারা দেশে কুরিয়ারের মাধ্যমেও আপনার অর্ডার করা পণ্য ডেলিভারি পাবেন।
বিয়ের আগে নতুন বর-কনের গায়ে কাঁচা হলুদ মেখে আনন্দ আয়োজন করা হয়। হলুদের উপকারিতার কথা সকলেই জানেন৷ হলুদ শুধু ত্বককে উজ্জ্বল ও সুন্দর করে তা নয়৷ জীবাণু নাশ করারও ক্ষমতা রয়েছে এই খাদ্য উপাদানের।
এছাড়াও যেকোনো রান্নায় হলুদগুড়ো একটি অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। রান্নায় সাধারণত প্রক্রিয়াজাত করা গুড়া হলুদ ব্যবহার করা হয়৷ তবে রান্না করা হোক বা রূপচর্চা,আগে কাঁচা হলুদ বেটেই৷ ব্যবহার করা হতো৷ কালের বিবর্তনে আবারও কাঁচা হলুদ ব্যবহার বেড়েছে, তবে তা আধুনিক উপায়ে৷ সৌন্দর্য সচেতন মানুষের মধ্যে এখন জনপ্রিয় হচ্ছে হলুদ চা।
কাঁচা হলুদ কিন্তু চা বানিয়েও খেতে পারেন। সহজ এই পদ্ধতিতে অনেক উপকার পাওয়া যায়। কাঁচা হলুদে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বি-৬, পটাশিয়াম, ফাইবার, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন সি থাকে। এছাড়া কাঁচা হলুদে থাকা কারকিউমিন, যা বিভিন্ন রোগ থেকে আমাদের বাঁচায়। আয়ুর্বেদশাস্ত্রমতে, হলুদ রক্তকে শুদ্ধ করে। যেভাবে বানাবেন কাঁচা হলুদের চা, নিচে উল্লেখ করা হলো।
আদার মতো হলুদের মূল দিয়ে পুষ্টিকর ও সুস্বাদু চা তৈরি যায়। জনস হপকিনস মেডিসিনের একজন অনকোলজি বিশেষজ্ঞ, ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান ও পুষ্টিবিদ, মেরি-ইভ ব্রাউন কাঁচা হলুদের প্রস্তুত প্রণালি দিয়েছেন এভাবে-
১. কাঁচা হলুদের কাটা মূল নিন। ভালো করে ময়লা ছাড়িয়ে পরিষ্কার করে রাখুন।
২.এবার আদার মতো কুচি কুচি করে কেটে নিন। ২ টেবিল চামচ সম পরিমাণ কুচি করা হলুদ নিন। (বিকল্প হিসেবে কেউ যদি সহজে গুড়ো হলুদ ব্যবহার করতে চান, তাহলে ২ চা-চামচ হলুদগুঁড়া নিয়ে নিন)
৩. ১-২ কাপ পানি ফুটিয়ে নিন।
৪. পানির মধ্যে হলুদ দিয়ে কম আঁচে ৫ মিনিট সেদ্ধ করুন। তারপর ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নিন।
৫. স্বাদ বাড়িয়ে মুখরোচক করতে লেবু ও মধু যোগ করুন।
তৈরি হয়ে গেল কাঁচা হলুদের চা। এই চা আপনি গরম বা ঠান্ডা, দুইভাবে খেতে পারেন।
নতুন একটি বছর শুরু হওয়ার সাথে সাথে শুরু হয়েছে নতুন একটি প্রজন্ম। ২০২৫ সালে জন্ম নেয়া প্রতিটি শিশু হবে জেনারেশন-বিটা বা জেন-বিটা। জেন-বিটার এই পর্যায় চলবে ২০৩৯ সাল পর্যন্ত। অর্থাৎ আগামী ১৫ বছর ধরে যেসব শিশু জন্মাবে, তারাই জেন-বিটা নামে পরিচিতি পাবে।
প্রজন্মের ধারণাটি সময়ের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে পরিবর্তিত হয়, এবং একটি প্রজন্মের গড়ে ওঠা একটি বিশেষ পর্যায়ের ঘটনা। সাধারণভাবে, ২০ থেকে ২৫ বছর, অর্থাৎ দুই যুগের ব্যবধানে এক প্রজন্ম তৈরি হয়। যদিও এই সময়সীমা নির্ধারণে বিভিন্ন পরিসংখ্যান এবং তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়, তবুও প্রযুক্তির অগ্রগতি, বিশ্বায়ন এবং সভ্যতার উন্নতি এই প্রক্রিয়ায় গভীর প্রভাব ফেলে।
অন্যান্য দেশে প্রজন্মের এই ধারণাটি বেশ আগে থেকে গড়ে উঠলেও আমাদের দেশে এটি ২০২৪ সালে ব্যাপকভাবে প্রসারিত হয়েছে। কারণ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে জেন-জি প্রজন্মের তরুণরা। আর এখান থেকেই মূলত প্রজন্মের এ ধারণাটি দেশব্যাপী বিস্তার লাভ করেছে। জেন-জি হচ্ছে সেই প্রজন্ম যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত হয়েছিল। আর হাসিনার পতনের পর দেশে বেশ জনপ্রিয় শব্দ হয়ে ওঠে জেন-জি শব্দটি।
জেন-জি'র পরের প্রজন্ম হলো জেনারেশন-আলফা। ২০১০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যারা জন্মেছে তারা এই প্রজন্মের অন্তর্গত। তবে ২০২৪ সাল বিদায়ের মাধ্যমে শেষ হয়েছে জেন-আলফা যুগের।
এদিকে রোমান সংখ্যা দিয়ে গণনা শুরু হওয়া আলফা প্রজন্মের পর ২০২৫ সালে যে শিশুরা জন্ম নিবে, তারা হবে জেন-বিটা বা জেনারেশন বিটা। এ প্রজন্মের শিশুরা বেড়ে উঠবে তথ্য-প্রযুক্তির সর্বোচ্চ সুবিধা নিয়ে। যাদের বাবা-মায়েরা মিলেনিয়াল অথবা জেন-জির শুরুর দিকে জন্ম নেওয়া। বিটা প্রজন্মের মূল লড়াই হবে এআইয়ের (আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স) সঙ্গে। ধারণা করা হচ্ছে, এই প্রজন্মকে শেখায় শেপ দেবে মূলত এআই। তাই তাদের সৃজনশীলতার অভাব থাকতে পারে। আরেকটি মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই প্রজন্মের অনেকেই হয়তো ২২ শতককে স্বাগত জানানোর সুযোগ পাবে।
সামাজিক বিশ্লেষক, জনসংখ্যাবিদ ও অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ম্যাকক্রিন্ডেল বলেছেন, ২০৩৫ সালের মধ্যে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ১৬ শতাংশ হবে এই জেন-বিটার মানুষ।
তিনি আরও বলেছেন, জেন-বিটা প্রজন্ম বিশ্বের জনসংখ্যায়ও ব্যাপক পরিবর্তন দেখবে। কারণ পৃথিবীতে এ মুহূর্তে জন্মহার কমে গেছে। অপরদিকে বেড়েছে আয়ুস্কাল। অর্থাৎ তাদের সময় বিশ্ব এতটা জনবহুল থাকবে না বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তথ্যসূত্র: সিবিসি নিউজ।
শিশুরা প্রচণ্ড অনুকরণপ্রিয় হয়। হাঁটা-চলা থেকে শুরু করে সবকিছুই তারা বড়দের থেকে শেখে। বিশেষ করে শিশুদের যদি কোনো বড় ভাই বা বোন থাকে , তবে তাদের প্রভাব নবজাতকদের জীবনে অনেক গভীরভাবে পড়ে। প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বড় শিশুরা তাদের ছোট ভাই বা বোনের একজন মেন্টর বা শিক্ষকরূপ হয়ে ওঠে। যেমন নেতৃত্ব, শরীরের স্থিতিস্থাপকতা, সহানুভূতি, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং ছোট বড় কাজে দক্ষতা সহ বিভিন্ন জিনিস। দৈনন্দিন কার্যক্রমের মাধ্যমে অগ্রজ শিশুরা তাদের ছোট ভাইবোনদের এসব কাজে পারদর্শী হতে সাহায্য করে।
দায়িত্ববোধ: শিশুরা বেশ গভীরভাবে অনুজদের দায়িত্ববোধের শিক্ষা দিয়ে থাকে। নিজেদের প্রতিদিনকার কাজ করার জন্য ছোটদের অনুপ্রেরণা দেয় বড় ভাইবোনরা।
ভালো ব্যবহার: ছোটরা সাধারণত বড়দের ভদ্র আচরণ এবং তাদের প্রতি সম্মান করার আচরণ বড়দের দেখেই শেখে। তাই সঠিক আচরণ এবং ভালোভাবে বিকাশ ঘটাতে শিশুদের একদম ছোটবেলা থেকেই শিক্ষাদান প্রয়োজন।
জীবন যাপন: খাবার খাওয়া, খেলাধুলা করা থেকে শুরু করে প্রতিদিনের সবকিছু থেকেই ছোটরা বড় ভাই-বোনদের থেকে অনুপ্রাণিত হয়। এমনকি কথা বলা বা অনুভব প্রকাশ করা, ধৈর্য্য, অন্যদের বোঝার মতো ব্যাপারগুলো শেখার ব্যাপারেও বড়দের প্রভাব থাকে।
নেতৃত্ব: বড় ভাই-বোন ছোট ভাইবোনের রোল মডেল হয়। তাদের শিক্ষা বা উপদেশ দেওয়ার কাজ করে বড় সন্তানরা। এমনকি নেতৃত্বদানের ব্যাপারটাও শিশুরা বড়-ভাইবোনদের থেকে শিখতে পারে, যা বড় হওয়ার পর জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজে লাগে।
সমস্যা সমাধান: বাচ্চারা ছোট কিংবা বড় সব সমস্যা সমাধান করা বড়দের দেখেই শেখে। এই গুণের কারণে শিশুরা স্বাবলম্বীও হয়।
সময়: শিশুরা ছোট অবস্থাতেই বড় ভাই-বোনদের স্কুলে যেতে দেখে। পড়াশোনার পাশাপাশি বড় শিশুদের খেলাধুলাও করতে হয়। তাই কাজের তালিকা করার ক্ষেত্রে সময়ের ব্যবহার কীভাবে করতে হয় তা সম্পর্কে ছোট শিশুদের আগেই ধারণা তৈরি হতে শুরু করে।
সহানুভূতি: ছোট শিশু জন্ম নেওয়ার পর স্বাভাবিকভাবেই বড় শিশুদের দিক থেকে মনোযোগ আর ভালোবাসা কমতে শুরু করে। ছোটদের বেশি মনোযোগ প্রয়োজন হয় বিধায় বড় শিশুদের অনেক ক্ষেত্রে মানিয়ে নেওয়ার অভ্যাস তৈরি হয়। এই থেকেই তাদের মধ্যে অন্যদের অনুভূতি বোঝা এবং মূল্যায়ন করা, দয়াভাব, সহযোগিতা, ত্যাগের মনোভাব এবং মানবিক বন্ধন তৈরি হয়। বড় ভাই-বোনদের থেকে ছোট শিশুরাও এই শিক্ষাগুলো পায়।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া