বাগেরহাটে পাঁচ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎহীন

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল


ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন বাগেরহাট জেলার অধিকাংশ এলাকা। প্রায় পাঁচ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎহীন। এর মধ্যে মোড়েলগঞ্জ, শরণখোলা, মোংলা ও রামপাল উপজেলার প্রায় অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ নেই। অন্যান্য এলাকাতেও বিদ্যুৎ ছিল আশা যাওয়ার মধ্যে।

বাগেরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহাব্যবস্থাপক সুশান্ত রায় বলেন, ঝড়ো হাওয়ায় বিদ্যুতের লাইনে গাছপালা উপড়ে পড়ায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

বাগেরহাট জেলায় চার লাখ ৮৫ হাজারের বেশি গ্রাহক রয়েছে। রিমালের প্রভাবে দমকা ঝড়ো হাওয়ায় পল্লী বিদ্যুতের মূল সঞ্চালন লাইনের বিভিন্ন স্থানে গাছপালা উপড়ে পড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ঝড়ে বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়েছে।

ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে বাগেরহাটের মোংলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রোববার রাত থেকে শুরু হওয়া ঝড়-বৃষ্টি ও বাতাস এখনও অব্যাহত রয়েছে।
অপরদিকে এখনও বন্ধ রয়েছে মোংলা বন্দরে অবস্থানরত সকল বাণিজ্যিক জাহাজের পণ্য ওঠানামার কাজ।

মোংলা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. জাফর রানা জানান, ঝড়ে প্রায় ৮ হাজার কাঁচা ও আধাপাকা ঘরবাড়ি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ১০ থেকে ১২টি গ্রাম প্লাবিত হয়ে জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে প্রায় ৬০ হাজার মানুষ। এখনও আশ্রয় কেন্দ্রে রয়েছে প্রায় ৩০ হাজার নারী-পুরুষ ও শিশু। এছাড়া বিভিন্ন এলাকার প্রায় ২ হাজার চিংড়ি ঘের প্লাবিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অঞ্জন বিশ্বাস।

বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহা. খালিদ হোসেন বলেন, এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত ও ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দি আছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এই সকল লোকের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শরণখোলা উপজেলার রায়েন্দা ইউনিয়নের রাজৈর এলাকায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। ফলে ওই এলাকার ৫ শতাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এছাড়া একই উপজেলার সাউথখালী ইউনিয়নের বগি ও চালিতাতলা এলাকায় রিং বেড়িবাঁধ উপচে পানি প্রবেশ করে অন্তত ৩টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।

মোরেলগঞ্জ, মোংলা ও রামপাল উপজেলার বেশকিছু এলাকা প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এসব এলাকায় অন্তত ২০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, বাগেরহাট সদর উপজেলার বিষ্ণুপুর, গোপালকাঠি, মোরেলগঞ্জের শ্রেণীখালি, পঞ্চকরণ, শরণখোলার রাজৈর এলাকায় বেড়িবাঁধ উপচে এবং ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। এসব এলাকার প্রায় ১৭শ মিটারের বেশি জায়গা থেকে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। তবে বাস্তবিক অর্থে এর পরিমাণ আরও বেশি।

   

অবসরের ছয় মাসের মধ্যে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভাতা দেওয়া অসম্ভব: শিক্ষামন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষামন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল জানিয়েছেন, অবসরের ছয় মাসের মধ্যে এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের অবসরভাতা দেওয়া সম্ভব নয়। তবে, বেসরকারি শিক্ষকদের অবসরভাতা ও কল্যাণভাতা পাওয়ার ক্ষেত্রে দেরি হওয়ার সমস্যা সমাধানে সরকার আন্তরিক রয়েছে।

বুধবার (২৬জুন) বিকেলে জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এ তথ্য জানান। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মোসা. তাহমিনা বেগমের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, এ খাতে পর্যাপ্ত অর্থ সংস্থান না থাকায় মূলত বেশি সময় লাগছে এবং সমস্যা তৈরি হচ্ছে। অনিষ্পন্ন আবেদনের সংখ্যা বিবেচনায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ডের অনুকূলে ৩০১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। তাই এখন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকসহ সব শিক্ষকদের অবসর গ্রহণের ৬ মাসের মধ্যে অবসরভাতা দেওয়া সম্ভব নয়।

ঝিনাইদহ-২ আসন থেকে নির্বাচিত স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য নাসের শাহরিয়ার জাহেদীর প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা মন্ত্রী জানান, বর্তমানে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৮ হাজার ৯৬৮টি। এর মধ্যে ৫ হাজার ১৮৪টি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে।

আরেক স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে মুহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরের আওতাধীন এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা ৮ হাজার ৩১৪টি, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত মাদ্রাসা ১৬ হাজার ১৭৯টি, স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা ৬ হাজার ৮৮৯টি, দাখিল ও আলিম মাদ্রাসা ৯ হাজার ২৯০টি, এমপিওভুক্ত দাখিল মাদ্রাসা ৮ হাজার ২২৯টি এবং এমপিওভুক্ত আলিম মাদ্রাসা ৮৫টি।

সরকারি দলের সদস্য আফজাল হোসেনের প্রশ্নের জবাবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে ভোলা পর্যন্ত প্রায় ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার সমুদ্র অঞ্চলের ভৌত, রাসায়নিক, সামুদ্রিক পরিবেশ ও ভূ-তাত্বিক গবেষণা সম্পন্ন করা হয়েছে। সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিদ্যমান ৬০ প্রজাতির সামুদ্রিক প্রবাল চিহ্নিত করা হয়েছে। যা মাছের ডিম পাড়া ও বসবাসের ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করে। এছাড়া সেন্টমার্টিন দ্বীপে জন্মানো ১৪৭ ধরনের সি-উইড বা সামুদ্রিক শৈবালের প্রজাতি চিহ্নিত করা হয়েছে।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

আগামী অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৬.৬ শতাংশ: আইএমএফ



বাসস
আইএমএফ

আইএমএফ

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৬.৬ শতাংশ হবে বলে প্রক্ষেপণ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), যা বাংলাদেশ সরকারের প্রক্ষেপণের খুব কাছাকাছি।

আগামী অর্থবছরের বাজেটে সরকার প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ৬.৭৫ শতাংশ। বাংলাদেশের আইএমএফ মিশন চিফ ক্রিস পাপেজর্জিউ সংস্থাটির এই প্রক্ষেপণের কথা তুলে ধরেন।

ক্রিস পাপেজর্জিউ বলেন, অর্থনীতিতে বৈশ্বিক ধাক্কা ও বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা দুর্বল করছে, যা মূলত বাংলাদেশের অর্থনীতিকে একাধিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে।

তিনি বলেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় কঠোর রাজস্ব ও মুদ্রানীতির প্রয়োগ এবং বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি ও সামগ্রিক চাহিদাকে সীমিত করার লক্ষ্যে আমদানি বিধিনিষেধের কারণে গত দেড় বছরে প্রবৃদ্ধির গতি হ্রাস পেয়েছে। তা সত্ত্বেও, বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ চালক- রফতানি তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়ে গেছে। তিনি মনে করেন, ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধির গতিপথ ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি এবং বৈশ্বিক ভারসাম্যহীনতার মতো সমস্যার সময়মত সমাধানের ওপর নির্ভর করছে।

চলতি অর্থবছরের প্রবৃদ্ধির বিষয়ে ক্রিস পাপেজর্জিউ বলেন, আমদানি সংকোচন নীতির কারণে চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫.৪ শতাংশ। তবে, দেশীয় সামষ্টিক অর্থনীতির দৃষ্টিভঙ্গি এবং বাহ্যিক অবস্থান ধীরে ধীরে স্থিতিশীল হওয়ার কারণে, আমরা আগামী অর্থবছরে ৬.৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা করছি। তবে দীর্ঘমেয়াদে উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারবাহিকতা ব্যবসায় পরিবেশের উন্নতি এবং কাঠামোগত সংস্কার বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবে।

তাই সংস্কার এজেন্ডায় অগ্রাধিকারের মধ্যে বিদেশি বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও বৈচিত্র আনায়ন, বিদেশি বিনিয়োগ আর্কষণ, আর্থিক খাত শক্তিশালী করা, রাজস্ব আয় বৃদ্ধি এবং অবকাঠামো উন্নয়নকে গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়ে জোরারোপ করেন তিনি।

ক্রিস পাপেজর্জিউ অবশ্য এও বলেন, গত এক দশকে বাংলাদেশ উচ্চহারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সামাজিক সূচকের অনেক উন্নতি করেছে। একইসাথে দারিদ্র্য হ্রাস এবং এসডিজি সূচকের স্থিতিশীল অগ্রগতি অর্জন করেছে। এই পটভূমির পরিপ্রেক্ষিতে, স্বল্পমেয়াদি অগ্রাধিকার বাণিজ্য আরও সম্প্রসারণ এবং সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করার জন্য একটি সক্ষম পরিবেশ তৈরি করা উচিত। এর মধ্যে রয়েছে তুলনামূলকভাবে উচ্চ অশুল্ক বাধা কমানো, বাণিজ্য-সম্পর্কিত ভৌত অবকাঠামো উন্নত করা এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থাসমূহের সেবা সহজ করা।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

গৌরনদীতে আলাউদ্দিন ভূঁইয়া মেয়র নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালের গৌরনদী পৌরসভার উপ-নির্বাচনে নারিকেল গাছ প্রতীকের মেয়র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ্ব মো. আলাউদ্দিন ভূঁইয়া বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছে।

বুধবার (২৬ জুন) বিকেলে নয়টি ওয়ার্ডের ১৪টি ভোট কেন্দ্রের বেসরকারি ফলাফলে ৫ হাজার ৭৫৮ ভোট বেশি পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।

এ দিন সকাল থেকেই ইভিএম’র মাধ্যমে বিকেল চারটা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ শেষে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত ফলাফলে নারিকেল গাছ মার্কার প্রার্থী আলহাজ্ব মো. আলাউদ্দিন ভূঁইয়া পেয়েছেন ১০ হাজার ৫৪৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী মোবাইল ফোন মার্কার প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এইচএম জয়নাল আবেদীন পেয়েছেন ৪ হাজার ৭৮৬ ভোট।

এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট বিল উত্থাপন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জাতীয় সংসদ/ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় সংসদ/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভাষা গবেষণা ট্রাস্ট তহবিল’ গঠনের জন্য আইনে সংশোধনী আনা হচ্ছে। বিলটি উপস্থাপন করেন শিক্ষামন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী।

বুধবার (২৬ জুন) জাতীয় সংসদে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট (সংশোধন) বিল উত্থাপন করা হয়েছে। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

বিল উপস্থাপনের পরে বিলটি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। কমিটিতে এক মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১০ সালে প্রণীত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট আইনে সংশোধনী এনে ভাষা গবেষণার জন্য ট্রাস্ট তহবিল করার বিধান যুক্ত করা হচ্ছে। বিলে বলা হয়েছে, এই ট্রাস্ট তহবিল দুটি অংশে বিভক্ত থাকবে। স্থায়ী তহবিল ও চলতি তহবিল। সরকারের দেওয়া অনুদান, স্থায়ী তহবিলের অর্থ বিনিয়োগ থেকে পাওয়া আয় বা মুনাফা এবং সরকার অনুমোদিত অন্য কোন উৎস থেকে পাওয়া অর্থ দিয়ে এই তহবিল গঠন করা হবে।

বিলে আরও বলা হয়েছে, বাংলা ভাষাসহ পৃথিবীর অন্যান্য ভাষা আন্দোলনের বিষয়ে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা, বাংলসহ পৃথিবীর অন্যান্য ভাষা গবেষণা ও ভাষা শিক্ষা বিস্তারের উদ্দেশ্যে বৃত্তি, অনুদান, প্রশিক্ষণে এই তহবিলের অর্থ ব্যয় করা যাবে।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;