ক্যামেরুনকে ১-০ গোলে হারালো সুইজারল্যান্ড

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’


স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ক্যামেরুনকে ১-০ গোলে হারালো সুইজারল্যান্ড

ক্যামেরুনকে ১-০ গোলে হারালো সুইজারল্যান্ড

  • Font increase
  • Font Decrease

জয় দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করলো সুইজারল্যান্ড। সুইজারল্যান্ড শক্তিশালী ক্যামেরুনকে ১-০ গোলে পরাজিত করেছে।

আজ কাতারের আল-ওয়াকরাহ’র আল-জানুব স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ জি’ গ্রুপের ম্যাচে দ্বিতীয়ার্ধে সুইজারল্যান্ডের হয়ে জয়সুচক গোলটি করেছেন ব্রিল এমবোলো। টানা পঞ্চমবারের মতো বিশ^কাপে খেলতে আসা সুইজারল্যান্ডের এটি ছিল ১২তম আসর। অপরদিকে আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে সুইজারল্যান্ড ও ক্যামেরুনের মধ্যে প্রথম এই লড়াইয়ে জয় হলো সুইসদের।

ম্যাচের শুরুতে খুব একটা ঝুঁকি না নিয়ে পরস্পরকে যাচাই করে নিতে দেখা যায় দল দুটিকে। তবে প্রথম পরিকল্পিত আক্রমনটি এসেছে ক্যামেরুন থেকে। ম্যাচের ১০ম মিনিটে বাঁ প্রান্ত দিয়ে কার্ল টোকো-একাম্বি ডি বক্সে ঢুকে শট নিলে সেটি ফিস্ট করেন সুইস গোল রক্ষক ইয়ান সোমার। ফিরতি বলে এরিক ম্যাক্সিম চুপো-মোটিং শট নিলে সেটি লক্ষ্যভ্রস্ট হয়।

১৩ মিনিটে সুইস ফরোয়ার্ড ব্রিল এমবোলো ডি বক্সে ঢুকে পড়লেও এর আগে অফসাইডের বাঁশি বজিয়ে দেন কর্তব্যরত রেফারি। পরের মিনিটে প্রতিআক্রমন চালিয়ে একাম্বি ডি বক্সে এসেই খেই হারিয়ে ফেলেন। ফলে পোস্টে শট নিতে ব্যর্থ হন।

এরপর ৩০ মিনিটে ডান প্রান্ত দিয়ে মিড ফিল্ডার মার্টিন হোংলা সুইস ডি বক্সে ঢুকে চলন্ত অবস্থায় শট নিলে সেটি ঝাপিয়ে পড়ে ফিরিয়ে দেন গোলরক্ষক সোমার। দুই মিনিটে সুইস স্ট্রাইকার ব্রিল এমবোলো ডান প্রান্ত দিয়ে ক্যামেরুনের ডি বক্সে ঢুকে সেটি সরাসরি পোস্টে শট না নিয়ে পাস দিতে গিয়ে ব্যর্থ হন।

ব্রায়ান এমবেমোর ক্রস ডি বক্সের লাইন থেকে ৩৪ মিনিটে চুপো মোটিং নিয়ন্ত্রণে নিতে গেলে তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন সুইস ডিফেন্ডার সিলভান উইডমার। ফলে ভালো একটি সুযোগ হাতছাড়া হয় ক্যামেরুনের।

কিন্তু ৩৮ মিনিটে অদম্য সিংহদের রক্ষনের ভুলে বল পেয়ে যান এমবোলো। তবে বাঁ প্রান্ত দিয়ে পোস্টের কাছে এসেই পড়ে যান তিনি। ইনজুরি টাইমে কর্নার থেকে রুবেন ভারগাসের ক্রসের বলে লাফিয়ে উঠে হেড করেছিলেন সুইস ডিফেন্ডার ম্যানুয়েল আকাঞ্জি। কিন্তু মাথার পেছনে লেগে বলটি সাইডলাইন অতিক্রম করে। ফলে গোল শুন্য ড্রয়ে বিরতিতে যায় দল দুটি।

বিরতি থেকে ফেরার পরপরই দারুন এক ভেল্কি দেখায় সুইজারল্যান্ড। কিছু বুঝে উঠার আগেই পরিকল্পিত এক আক্রমন থেকে গোল খরা দূর করে তারা। ম্যাচের ৪৮মিনিটে ডান প্রান্ত থেকে জিহার্দান শাকিরির ক্রসের বল ডান পা দিয়ে জালে জড়ান ব্রিল এমবোলো (১-০)।

এরপর দুই দলের মধ্যে আক্রমন ও পাল্টা আক্রমনে ম্যাচ এগিয়ে গেলেও গোলের মোক্ষম সুযোগ সৃস্টি করতে পারেনি কোন পক্ষ। ম্যাচের ৮২তম মিনিটে অবশ্য ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেয়েছিল সুইজারল্যান্ড। কিন্তু কাজে আসেনি। ম্যাচের ৮৮তম মিনিটে ডিবক্সের বাইরে থেকে জোড়ালো একটি শট নিয়েছিলেন সুইস অধিনায়ক সাকিরি। এবারও দেয়াল হয়ে দড়ান গোল রক্ষক আন্দ্রে ওনানা। বিপরীতে ক্যামেরুনকে দেখা যায়নি গোল পরিশোধের জন্য আরো উজ্জীবিত হয়ে খেলতে। প্রথমার্ধে সম্ভবত বেশী শক্তি ক্ষয় করায় দ্বিতীয়ার্ধে কিছুটা ক্লান্ত মনে হয়েছে অদম্য সিংহদের।

ইনজুরি টাইমের ৫ম মিনিটে সাকিরি একাই বল নিয়ে ক্যামেরুনের ডিবক্সে ঢুকে গিয়েছিলেন। এ সময় গোল রক্ষক ওনানাকে একা পেয়েও গোল করতে পারেননি তিনি। ফলে ১-০ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা।

   

ছয় ম্যাচ পর জয়ে ঘুম ভালো হওয়ার স্বস্তি ডু প্লেসির



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু হারের বৃত্তে আটকে গিয়েছিল। গত ২৫ মার্চ পাঞ্জাব কিংসকে হারানোর পর টানা ছয় ম্যাচ হেরে বসেছিল তারা। ঠিক এক মাস পর আবারও জয়ের দেখা পেয়েছে বেঙ্গালুরু। উড়তে থাকা সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে ৩৫ রানে হারিয়েছে দলটি। দীর্ঘ সময় পর জয় পেয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন বেঙ্গালুরু অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসি।

ম্যাচের পর পুরস্কার বিতরণীতে ডু প্লেসি কণ্ঠে ঝরেছে স্বস্তি, ‘বড় স্বস্তি পেলাম। আপনি যে অবস্থানেই থাকেন না কেন, জয় না পেলে তা আপনার মানসিকতায়, আত্মবিশ্বাসে প্রভাব ফেলে। আজকে (গতকাল) রাতে একটু ভালো ঘুম হবে।’

চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত বেঙ্গালুরুর গল্পটা তীরে এসে তরী ডোবার। হায়দরাবাদের বিপক্ষে আগের ম্যাচটাইতেই যেমন ২৮৮ রান তাড়া করতে গিয়ে ২৫ রান দূরে থামতে হয় তাদের। কলকাতার বিপক্ষে হারটা তো আরও হৃদয়বিদারক, ২২৩ রান তাড়া করতে নেমে ১ রানের আক্ষেপে পুড়তে হয়েছিল কোহলিদের।

অবশেষে হায়দরাবাদের বিপক্ষে বেঙ্গালুরু কাঙ্ক্ষিত সে জয়ের দেখা। এই জয়ের পর দলের আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়বে বলে মনে করেন ডু প্লেসি, ‘আপনি শুধু কথা দিয়ে কাউকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলে পারবে না, ভুয়া আত্মবিশ্বাসও তৈরি করা সম্ভব না। শুধুমাত্র পারফরম্যান্সের মাধ্যমেই আত্মবিশ্বাস পাওয়া যায়।’

এই জয়ের পর অবশ্য পয়েন্ট টেবিলে বেঙ্গালুরুর অবস্থানে কোনো পরিবর্তন আসেনি। ১০ দলের লিগে এখনো তলানিতেই তাদের অবস্থান। নামের পাশে যদিও পয়েন্ট দুই থেকে বেড়ে চার হয়েছে।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

টানা দুই হারে সিরিজ খোয়ানোর শঙ্কায় পাকিস্তান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজটা দারুণ ছন্দে শুরু করেছিল পাকিস্তান প্রথম ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে যাওয়ার পর দ্বিতীয় ম্যাচে ৭ উইকেটের বিশাল জয় পায় কিউইদের বিপক্ষে। কিন্তু পরের দুই ম্যাচ জিতে এখন পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে নিউজিল্যান্ড। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে ৪ রানে স্বাগতিক পাকিস্তানকে হারিয়ে ব্ল্যাকক্যাপসরা।

লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টস জিতে কিউইদের ব্যাটিংয়ে পাঠায় পাকিস্তান। ওপেনার টিম রবিনসনের ঝোড়ো ফিফটিতে শুরুটা দুর্দান্ত হয় সফরকারীদের। ৩৬ বলে ৫১ রান আসে তার ব্যাটে। ৩৪ রান করেন তিনে নামা ডিন ফক্সক্রফট। তাতে ২০ ওভারে কিউইদের স্কোর দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ১৭৮।

৩ ওভার বল করে পাকিস্তানের পক্ষে ২০ রান খরচায় সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন আব্বাস আফ্রিদি।

জবাব দিতে নামা পাকিস্তানের শুরুটা হয় নড়বড়ে। দ্বিতীয় ওভারে স্রেফ ৫ রানে সাজঘরের পথ ধরেন অধিনায়ক বাবর আজম। সাইম আইয়ুব, উসমান খান, ইফিতিখার আহমেদরা সেট হয়েও উইকেট ছুঁড়ে দেন। পাকিস্তানের আশার ভেলা ভাসিয়ে রাখেন চারে নামা ফখর জামান। ৪৫ বলে ৪ চার এবং ৩ ছয়ে ৬১ রান করেন এই ব্যাটার।

শেষদিকে ইমাদ ওয়াসিম ১১ বলে ২২ রানের ক্যামিও খেলে পাকিস্তানকে জয়ের হাতছোঁয়া দূরত্বে নিয়ে গেলেও শেষ ধাপ পার করাতে ব্যর্থ হন। লক্ষ্য থেকে চার রান দূরেই থামতে হয় পাকিস্তানকে। পুরো ২০ ওভার ব্যাট করে ৮ উইকেটে ১৭৪ রান তুলতে সমর্থ হয় তারা।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় একই মাঠে সিরিজের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড। কিউইদের সামনে যেখানে থাকছে সিরিজ জয়ের সুযোগ, পাকিস্তানের জন্য সেটা সিরিজ বাঁচানোর চ্যালেঞ্জ।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

ডিপিএলে বিতর্কিত আউট নিয়ে মুশফিকের ব্যতিক্রমী প্রতিবাদ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ম্যাচ শেষে প্রাইম ব্যাংকের ক্রিকেটাররা মোহামেডানের ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলাতেই আসেননি। তামিম মাঠে ঢুকলেও সেটা ছিল আম্পায়ারদের কারণ জানাতে। তিনিও শুধুমাত্র মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করেছেন। মূলত মুশফিকুর রহিমের একটা ক্যাচ ধরাকে কেন্দ্র করেই এমনটা। যার কারণে খেলাও বন্ধ ছিলো ১৬ মিনিট। তামিম তখন আম্পায়াদের ভিডিওটাও দেখিয়েছিলেন যে সেটা ক্যাচ নয়, ছক্কা ছিলো। আসলেও তাই। ক্যাচ ধরার পর ফিল্ডার আবু হায়দার রনির পা স্পর্শ করেছিলো বাউন্ডারি-লাইন।

এবার সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই মুশফিকুর রহিমের ফেসবুক পোস্ট। ক্যাচ ধরার সময় রনির পা বাউন্ডারির দড়ি স্পর্শ করেছে, এমন ছবি আপলোড দিয়ে মুশফিক লিখেন, 'মাশাআল্লাহ।' মূহূর্তেই যা হয়ে যায় ভাইরাল। অনেকেই বাহবা দিচ্ছেন এমন প্রতিবাদের। আবার অনেকেই প্রশ্নও তুলছেন মুশফিকের পেশাদারিত্ব নিয়ে।

মুশফিকের সেই পোষ্টে দুঃখ পোষণ করে কমেন্ট করেছেন প্রাইম ব্যাংকের আরেক ক্রিকেটার রুবেল হোসেন। ক্রিকেটার ছাপিয়ে এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন চিত্রনায়ক আরেফিন শুভ।

ডিপিএলে আম্পায়ারিং বিতর্ক এই আসরে এবারই প্রথম না। প্রাইমের বিপক্ষে আবাহনীর নাঈম শেখের নিশ্চিত আউট না দেওয়ায় প্রতিবাদ করেছিলেন তামিম। সাকিবের স্টাম্পে লাথি কিংবা স্টাম্প উপড়ে ফেলা তো উদাহরণ হয়ে আছেই।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

শেখ রাসেল বীচ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন সিলেট ও চট্টগ্রাম



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারের ডিভাইন ইকো রিসোর্ট পয়েন্টে আয়োজিত হয়েছে ষষ্ঠ শেখ রাসেল বীচ ফুটবল টুর্নামেন্টের বালক ও বালিকা অনূর্ধ্ব-১৫। তিন দিন ব্যাপী হওয়া এই টুর্নামেন্টের ফাইনাল ছিল শুক্রবার। যেখানে বালক বিভাগে চট্টগ্রাম বিভাগকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সিলেট বিভাগ। অন্যদিকে বালিকা বিভাগে সিলেটকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ।

বাংলাদেশ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়াধীন ক্রীড়া পরিদপ্তর কর্তৃক এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়। যেখানে খেলা শেষে বিজয়ীদের মধ্যে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পুরস্কার বিতরণ করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মহিউদ্দিন আহমেদ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুব ও ক্রীড়া সচিব বলেন, ‘শেখ রাসেল ফুটবল বীচ টুর্নামেন্ট আয়োজনের মাধ্যমে দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারকে বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরার পাশাপাশি স্পোর্টস ট্যুরিজমকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। এছাড়াও খেলোয়াড়দের শারীরিক সক্ষমতা ও মনোবল বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এ বীচ ফুটবল টুর্নামেন্ট।
এখান থেকে বাছাইকৃত সেরা খেলোয়াড়দের উন্নত প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করা হবে।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জাহিদ ইকবালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. আবুল হোসেন। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন ক্রীড়া পরিদপ্তরের পরিচালক আ ন ম তরিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ও ক্রীড়া পরিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এবারের অনূর্ধ্ব-১৫ বীচ ফুটবল টুর্নামেন্টে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগের মোট ১৬টি দল অংশ নেয়।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;