খুলে গেল স্বপ্ন সেতুর দ্বার, নবযুগের ‘টার্নিং পয়েন্টে’ বাংলাদেশ

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
খুলে গেল স্বপ্ন সেতুর দ্বার, নবযুগের ‘টার্নিং পয়েন্টে’ বাংলাদেশ

খুলে গেল স্বপ্ন সেতুর দ্বার, নবযুগের ‘টার্নিং পয়েন্টে’ বাংলাদেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলার, বাঙালির ইতিহাসে যুক্ত হলো লাল হরফের গৌরবময় দিন। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে নবযুগের 'টার্নিং পয়েন্ট' স্পর্শ করলো বাংলাদেশ। পদ্মা সেতুর আনুষ্ঠানিক যাত্রারথে সংযোগ, গতি, উন্নয়ন, জনমৈত্রী আর বাঙালির ক্ষমতায়নের শিখরস্পর্শী প্রত্যাশা খুঁজে পেলো বাস্তবের দিশা।    

শনিবার (২৫ জুন) প্রমত্তা নদীর সেতুবন্ধনে লক্ষ-কোটি মানুষের হর্ষ ও আনন্দধ্বনিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন ঐতিহাসিক পদ্মা সেতু।

ঘড়িতে যখন ১২টা, মাওয়া পয়েন্টে একজন যাত্রী হিসেবে টোল পরিশোধের পর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগে মাওয়া পয়েন্টে প্রধানমন্ত্রী স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধনী খাম এবং বিশেষ সিলমোহর উন্মোচন করেন।


তিনি সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে হেলিকপ্টারযোগে ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে মাওয়া পয়েন্টে পৌঁছান। সেখানে তিনি সুধী সমাবেশে যোগ দেন কর্মসূচিতে যোগ দেন।

পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের সঙ্গে সঙ্গে খুলে গেলো স্বপ্নের দ্বার। পূরণ হলো দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের বহু যুগের লালিত স্বপ্ন। সেতুর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে বিশ্ববাসী আরেকবার জানল বাংলাদেশের অহং, আবেগ ও আভিজাত্যের জৌলুশ।

পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোটি কোটি দেশবাসীর সঙ্গে আমিও আজ আনন্দিত, গর্বিত এবং উদ্বেলিত। অনেক বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে আর ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে প্রমত্তা পদ্মার বুকে আজ বহু-কাঙ্ক্ষিত সেতু দাঁড়িয়ে গেছে। এই সেতু শুধু ইট-সিমেন্ট-স্টিল-লোহার কংক্রিটের একটি অবকাঠামো নয় এ সেতু আমাদের অহঙ্কার, আমাদের গর্ব, আমাদের সক্ষমতা আর মর্যাদার প্রতীক। এ সেতু বাংলাদেশের জনগণের।

শেখ হাসিনা বলেন, তারুণ্যের কবি, দ্রোহের কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য্যের ভাষায় তাই বলতে চাই: সাবাস, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়ঃ জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার, তবু মাথা নোয়াবার নয়।

মাওয়া প্রান্তের ফলক উন্মোচনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাওয়া পয়েন্ট থেকে শরীয়তপুরের জাজিরা পয়েন্টের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করবেন। প্রধানমন্ত্রী বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে জাজিরা পয়েন্টে পৌঁছে সেতু ও ম্যুরাল ২-এর উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন করবেন।

এদিকে, পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আয়োজিত সুধী-সমাবেশে দেশি-বিদেশি কয়েক হাজার অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এরপর প্রধানমন্ত্রী শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্ত থেকে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার কাঁঠালবাড়িতে যাবেন। সেখানে তিনি আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় যোগ দেবেন। আওয়ামী লীগ এ জনসভায় ১০ লাখ লোক জমায়েত করার ঘোষণা দিয়েছেন। জনসভায় যোগদান শেষে জাজিরা প্রান্তের সার্ভিস এরিয়া-২ তে যাবেন। সেখান থেকে তিনি হেলিকপ্টারযোগে ঢাকায় ফিরে আসবেন।

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

আশুগঞ্জ উপজেলা ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
আশুগঞ্জ উপজেলা ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত

আশুগঞ্জ উপজেলা ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলা গৃহহীন ও ভূমিহীন মুক্ত ঘোষণা করবেন গ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ২২ মার্চ সকালে গণভবন থেকে সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সারাদেশের কয়েকটি উপজেলার সাথে আশুগঞ্জ উপজেলাকেও গৃহহীন ও ভূমিহীন মুক্ত ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী।

সোমবার (২০ মার্চ) দুপুরে আশুগঞ্জ উপজেলা সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন করে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার শ্যামল চন্দ্র বসাক।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “বাংলাদেশে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না” প্রধানমন্ত্রী মেখ হাসিনার এ নির্দেশনা বাস্তবায়নে মুজিববর্ষে ‘ক’ শেণির ভূমিহীন ও গৃহহীনদের অনুকূলে ঘর প্রদানের জন্য প্রথম পর্যায়ে আশুগঞ্জ উপজেলায় ১৫ টি দ্বিতীয় পর্যায়ে ৭৩ টি, তৃতীয় পর্যায়ে ২৮ টি ও চতুর্থ পর্যায়ে ২০ টিসহ মোট ১৩৬টি ঘর প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে সদর ইউনিয়নে ৩৮ টি, তালশহরে ৫টি, আড়াইসিধায় ৫৬ টি, শরীফপুরে ৩৩ টি ও তারুয়া ইউনিয়নে ৪টি পরিবারকে এই ঘর প্রদান করা হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২২মার্চ সকালে আনষ্ঠানিকভাবে সারাদেশের কয়েকটি উপজেলার সাথে আশুগঞ্জ উপজেলাকেও গৃহহীন ও ভূমিহীন মুক্ত ঘোষনা করবেন।

এসময় বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক্স ও অনলাইন গণমাধ্যমের স্থানীয় প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

;

রাঙামাটিতে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাচ্ছে ৪৩৯ পরিবার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাঙামাটি
রাঙামাটিতে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাচ্ছে ৪৩৯ পরিবার

রাঙামাটিতে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাচ্ছে ৪৩৯ পরিবার

  • Font increase
  • Font Decrease

রাঙামাটিতে ৪র্থ পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাচ্ছে ৪৩৯ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার।

সোমবার (২০ মার্চ) সকালে রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান মিজানুর রহমান।

এতে রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এস এম ফেরদৌস ইসলাম, মো.সাইফুল ইসলাম, রাঙামাটি পাবলিক কলেজের অধ্যক্ষ তাছাদ্দিক হোসেন কবিরসহ স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা।

প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের আনুষ্ঠানিকতার ন্যায় আগামী ২২ মার্চ বুধবার রাঙামাটি জেলায় ৩য় পর্যায়ের লংগদু উপজেলার অবশিষ্ট ৪০টি ঘর এবং ৪র্থ পর্যায়ে রাঙামাটি সদর উপজেলায় ৮৪টি, বাঘাইছড়ি উপজেলায় ৮০টি, লংগদু উপজেলায় (৩য় পর্যায়ের ৪০টি ঘরসহ) ৮৩ টি, নানিয়ারচর উপজেলায় ২৭টি, বরকল উপজেলায় ৪০টি, রাজস্থলী উপজেলায় ১৪টি, জুরাছড়ি উপজেলায় ৭০টি এবং কাউখালী উপজেলায় ৪১ টিসহ মোট ৪৩৯ টি ঘর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে উপকারভোগী পরিবারের নিকট হস্তান্তর করবেন। এই প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট উপজেলার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন অথবা সুবিধাজনক স্থানে জনপ্রতিনিধি, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সরকারি কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, উপকারভোগী, সুধীজন ও সাংবাদিকবৃন্দের উপস্থিতিতে উপকারভোগী পরিবারবর্গের মাঝে ঘর হস্তান্তর কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

;

মাদারীপুরে বাস দুর্ঘটনায় পরিবহন মালিকের বিরুদ্ধে মামলা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাদারীপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাদারীপুরের শিবচরে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় ১৯ জন যাত্রী নিহতের ঘটনায় ইমাদ পরিবহনের কর্তৃপক্ষকে দায়ী করে মামলা করেছে হাইওয়ে পুলিশ।

রোববার (১৯ মার্চ) রাতে শিবচর থানায় ইমাদ পরিবহন কর্তৃপক্ষসহ অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলাটি করেন শিবচর হাইওয়ে পুলিশ সার্জেন্ট জয়ন্ত সরকার। 

মাদারীপুরের শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন জানান, রোববার ভোরে খুলনা থেকে রাজধানী ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে ইমাদ পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস। যাত্রাবাড়ী-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের কুতুবপুরে আসলে চালক নিয়ন্ত্রণ হারায়। এতে সড়কের নিচে পড়ে আন্ডারপাস সেতুর সঙ্গে ধাক্কা খায় এবং বাসটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায়।

এই দুর্ঘটনায় নিহত ১৯ জনের মধ্যে ১৭ জনের নাম পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে।

নিহতরা হলেন-গোপালগঞ্জ গোপীনাথপুর এলাকার তৈয়ব আলীর ছেলে হেদায়েত মিয়া, বনগ্রাম এলাকার শামসুল শেখের ছেলে মোসতাক আহম্মেদ, সদর উপজেলার নশর আলী শেখের ছেলে সজীব শেখ, পাচুরিয়া এলাকার মাসুদ হোসেনের মেয়ে সুইটি আক্তার, টুঙ্গিপাড়ার কাঞ্চন শেখের ছেলে করিম শেখ, সদর উপজেলার আবু হেনা মোস্তফার মেয়ে আফসানা মিমি, মোকসেদপুর এলাকার আমজেদ আলীর ছেলে মাসুদ আলী, খুলনার সোনাডাঙা এলাকার শেখ মোহাম্মদ আলীর ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন, খুলনা সাউথ মেন্টাল রোড এলাকার চিত্তরঞ্জন ঘোষের ছেলে চিন্ময় প্রসুন ঘোষ, ডুমুরিয়া এলাকার পরিমল সাদু খায়ের ছেলে মহাদেব কুমার সাদু খা, আমতলা এলাকার শাহজাহান মোল্লার ছেলে আশফাকুর জাহান লিংকন, বাগেরহাট জেলার শান্তি রঞ্জন মজুমদারের ছেলে অনাদি মজুমদার, ফরিদপুর হিদাডাঙ্গা এলাকার সৈয়দ মুরাদ আলীর ছেলে মো. ইসমাইল, নড়াইল লোহাগড়া এলাকার বকু শিকদারের ছেলে ফরহাদ শিকদার, বাসের চালক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আলী আকবরের ছেলে জাহিদ হাসান ও বাস সুপারভাইজার মো. মিরাজ এবং বাসের হেলপার পাবনার সুজানগর এলাকার গহর আলীর ছেলে ইউসুফ আলী।

উল্লেখ, রোববার সকাল ৮টার দিকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়কের (ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে) মাদারীপুর জেলার শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় ১৯ জন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনার পর হাইওয়ে পুলিশ, শিবচর থানার পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের দল উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে।

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

;

বৃষ্টিতে ঢাকার বায়ুমানের কিছুটা উন্নতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বস্তির বৃষ্টির কল্যাণে ঢাকার বায়ুর মানের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। সোমবার (২০ মার্চ) সকাল সাড়ে ৬টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) ১৪৬ স্কোর অর্জন করে ১২তম অবস্থানে উঠে এসেছে ঢাকা, যা সুস্থ মানুষের জন্য সহনীয়। তবে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর।

একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ পর্যন্ত “অস্বাস্থ্যকর” হিসেবে বিবেচিত হয় বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য। একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে স্বাস্থ্য সতর্কতাসহ তা জরুরি অবস্থা হিসেবে বিবেচিত হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ ও অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।

অন্যদিকে ৩০১ থেকে ৪০০-এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

এ তালিকায় ১৯০ একিউআই স্কোর নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচেন; ১৮৫ নিয়ে দ্বিতীয় পাকিস্তানের লাহোর। তৃতীয স্থানে থাকা চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের স্কোর ১৮৪ এবং পঞ্চম স্থানে থাকা ইরাকের বাগদাদের স্কোর ১৭৯।

মেগাসিটি ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে ভুগছে বায়ুদূষণে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।

২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদফতর ও বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ুদূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো: ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলা।

বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদফতরের মতে, বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশে প্রতি বছর ৮০ হাজার মানুষ মারা যাচ্ছেন।

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

;