'বিএনপি সিপিডির বাজেট বক্তব্য কাকাতুয়ার শেখানো বুলি'

  বাজেট অর্থবছর ২০২১-২২


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ

তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ

  • Font increase
  • Font Decrease

বাজেট পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি সিপিডিসহ বিভিন্ন অর্থনীতিবিদদের বক্তব্য কাকাতুয়ার শেখানো বুলি বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।

শুক্রবার (৪ জুন) বাজেট পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

প্রস্তাবিত বাজেটে করোনাভাইরাস মহামারির বিশেষ পরিস্থিতি বিবেচনায় নেওয়া হয়নি দাবি করে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, দুর্বল অনুমিতি ও বাস্তবায়নের সীমাবদ্ধতা বাজেট বাস্তবায়নকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলবে। বাজেটে অনুমিতি দুর্বল।

এদিকে নতুন বাজেটে সাধারণ মানুষের উন্নয়নের কোনো ‘জায়গা নেই’ বলে দাবি করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

এসব বক্তব্যের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে যখন আমরা সরকার গঠন করি তখন বাজেটের পরিমাণ ছিল ৮৮ হাজার কোটি টাকা। সেই থেকে বার বছরেরর মাথায় আটগুণ বৃদ্ধি পেয়ে বাজেটের অংক দাড়িয়েছে ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। ২০০৯ সালে মানুষের মাথাপিছু আয় ছিল ছয়’শ ডলার, আজকে মানুষের মাথাপিছু আয় পাকিস্তান ভারতকে ছাড়িয়ে ২ হাজার ২শ ২৭ ডলার হয়েছে।

প্রকৃত পক্ষে ৩০শে জুনের পর এই মাথাপিছু আয় আরও বাড়বে। কারণ যেই মাথাপিছু আয় ২ হাজার ২শ ২৭ ডলার, সেখানে মে এবং জুন মাসের আয় ও রেমিটেন্স হিসেব করা হয় নি। সেই হিসেবে আমাদের মাথাপিছু আয় বাড়বে। এই যে মাথাপিছু আয় আমরা ভারতেকে ছাড়িয়ে গেলাম এটা কিন্তু ভারতের পত্র পত্রিকায় টেলিভিশনে আলোচনার ঝড় বইছে। কিন্তু আমাদের দেশে যারা অর্থনীতি নিয়ে কাজ করছেন, নানান সময় নানা মত দেন তারা এটি নিয়ে একটি বাক্য বলেছে এমন, শুনতে পাই নি। যেটি অত্যান্ত দুঃখ জনক।

সিপিডির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, অর্থনীতিবিদরা যারা সব সময় সরকারের নানা দোষ খোঁজেন, সরকারকে নানা পরামর্শ দেন তাদের মুখেও কোন কথা শুনতে পাই না। তারা কি দেশকে এবং দেশের মানুষের প্রসংশা করতে কুণ্ঠা বোধ করছেন? এটি আমার প্রশ্ন।

সিপিডির যারা বক্তব্য রেখেছেন তাদের অনুরোধ জানাবো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বাজেটগুলো বিশ্লেষণ করার জন্য। সিপিডি নয় আরও অনেকে বলেছে এই বাজেট ঝণ নির্ভবর, এই বাজেট ঘাটতি বাজেট।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরে হাছান মাহমুদ বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরে বাজেটে ঘাটতি হচ্ছে ১৫.২ শতাংশ, যুক্তরাজ্য ইউকেতে জিডিপির তুলনায় ঘাটতি বাজেট হচ্ছে ১৪.৩ শতাংশ, ভারতে জিডিপির তুলনায় ঘাটতি বাজেট ২০২০-২১ অর্থ বছরে জিডিপির তুলনায় ছিল ৯.৩ শতাংশ, জাপানে জিডিপির তুলনায় ঘাটতি ছিল ১২.৬২ শতাংশ।

আমাদের যে বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে সেখানে জিডিপির তুলনায় ৬.২ শতাংশ। ভারতের তুলনায় আমাদের ঘাটতি অনেক কম। গত বাজেটে ঘাটতি বাজেট ছিল ৬.১ শতাংশ। সেটি করোনা মাহামারিরর মধ্যেও সেই বাজেট বাস্তবায়ন হয়েছে। সুতরাং তাদের কাছে অনুরোধ জানাবো পৃথিবীর অন্যান্য দেশের বাজেট গুলো বিশ্লেষণ করার জন্য। গত বাজেটেও যে ঘাটতি বাজেট সেটি যে বাস্তবায়িত হয়েছে সেটির জন্য একটু প্রসংশা করেন।

বাজেট বাস্তবায়ন না হলে দেশ এগিয়েছে কিভাবে এমন প্রশ্ন রেখে হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের বাজেট বাস্তবায়নের হার হচ্ছে ৯৫ শতাংশ। কোন কোন বছর ৯৮ শতাংশ বাস্তবায়িত হয়েছে এটা কেউ দেখে না। প্রতিবারই দেখবেন বাজেট ঘোষণার পর পরই বলা হয় এই বাজেট অবাস্তবায়ন যোগ্য, এই বাজেট উচ্চ বিলাশী নানা ধরনের কথা বলা হয়, এই বাজেটে জনগনের কোন কিছু নেই। কিছু সংগঠন কিছু রাজনৈতিক দল এগুলো বলে বেড়াচ্ছেন।

তাই যদি হয় তাহলে এই বার বছরে দেশটা এগিয়ে গেল কিভাবে? বার বছরে মানুষের মাথাপিছু আয় এত উন্নিত হলো কিভাবে। বার বছরে দেশটা বদলে গেল কিভাবে?

বিএনপির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, গত বার বছরে উনারা সাধারণ মানুষের উন্নয়ন দেখতে পায় নি। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, বাংলাদেশে সাধারণ মানুষের ব্যপক উন্নয়ন হয়েছে বিধায় আগে যেখানে এক মুঠো মোটা চাল খাবে এটাই ছিল মানুষের প্রত্যাশা। এখন মানুষ আর মোটা চাল খায় না, বাংলাদেশের মানুষ এখন আর অভুক্ত থাকে না। সন্ধার পরে কিংবা ভর দুপুরে শহরের অলিতে গলিতে কিংবা গ্রাম গ্রামান্তরে মা আমাদের একটু বাসি ভাত দেন এই ডাক শুনা যায় না। এইদেশে এখন সহজে ছেড়া কাপড় পরা মানুষ দেখা যায় না। বাংলাদেশে এখন খালি পায়ে মানুষ দেখা যায় না। বাংলাদেশে এখন আকাশ থেকেও কুড়ে ঘড় পাওয়া যায় না।

এটা সাধারণ মানুষের উন্নয়নের কারণেরই হয়েছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম সাহেবরা গত সাড়ে বাড় বছর ধরে বাজেট ঘোষণার পর কিংবা সরকারের কোন পদক্ষেপে দেখতে পান না। তারা চোখ থাকতেও অন্ধ কান থাকতেও বদির। ফখরুল সাহেবরা দেখেও দেখেন না এবং শুনেও শুনেন না।

   

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালের পথে খালেদা জিয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। 

বুধবার (১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তাকে বহনকারী গাড়িটি গুলশানের বাসভবন থেকে রওয়ানা হয়।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার।

তিনি জানান, মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কিছু জরুরি স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় গুলশান-২ এর বাসভবন ফিরোজা থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন তিনি।

  বাজেট অর্থবছর ২০২১-২২

;

‘শুধু বিএনপি নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় মানুষ আবারও জেগে উঠেছে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুধু বিএনপি নয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে দেশের মানুষ আবারও জেগে উঠেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, শুধু ডান আর বাম নয় সব পন্থির মানুষই সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়।

বুধবার (১ মে) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মহান মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিক দলের সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশ আজ দানবের কবলে পড়ে তছনছ হয়ে গেছে। যা বুঝেও না বুঝার ভান করে সরকার। শুধু ডান বা বাম নয় সব পন্থির মানুষ সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, সরকারের অপরাধ, দেশের গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। দেশটাকে তামাশায় পরিণত করেছে। তারা গণতন্ত্রের লেবাস পরে। শুধু বিএনপি নয়, সব গণতান্ত্রিক মানুষ আবারও জেগে উঠছে। তারা আন্দোলনের বিপ্লব করবে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন মির্জা ফখরুল।

  বাজেট অর্থবছর ২০২১-২২

;

বিএনপিতে ভাঙন আওয়ামী লীগ চায় না: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপিতে ভাঙন আওয়ামী লীগ চায় না বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তারা (বিএনপি) নিজেরা নিজেদের ভাঙনের জন্য দায়ী হবে।

বুধবার (০১ মে) বিকেলে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে শ্রমিক লীগ আয়োজিত সমাবেশ ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সম্পর্কে ভিতরের অনেক কথা শোনা যায়। নেতাদের কারও সঙ্গে কারও মিল নাই। যাকে পছন হয় না তাকে বলে সরকারের এজেন্ট। নেতায় নেতায় ঝগড়া করে একে অন্যকে দোষ দেয়। বিএনপিকে আমরা ধ্বংস করতে চায় না, বিএনপির ভাঙন আমরা চাই না। তারা নিজেরা নিজেদের ভাঙনের জন্য দায়ী হবে। ঘরে এতো শত্রু, বিএনপির ধ্বংসের জন্য বাইরের শত্রুর প্রয়োজন হবে না।

বিএনপি নেতাদের লজ্জা শরম নাই উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ বলেছেন, একসময় মনে করতাম বাংলাদেশ আমাদের জন্য বোঝা। আজ বাংলাদেশের যে উন্নয়ন, অগ্রগতি এটা দেখে আমি লজ্জা পাচ্ছি। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী দেখতে পায়, আর বিএনপি কালো চশমা পরেছে, তারা দেখতে পায় না।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি বিদেশিদের কাছে নালিশ করে, কার কাছে নালিশ করবেন? যাদের কাছে নালিশ করতেন তাদেরও বেসামাল অবস্থা। এখন আমেরিকায় আরব বসন্ত। ৪০টা বিশ্ববিদ্যালয় ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ করছে। পিছনের দরজা দিয়ে সমাবেশে উপস্থিত হয়। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী চীন সফরে গেছে কয়দিন আগে, সে সময় সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলো আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন এতো প্রতিবাদ? তখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন, এটা গণতন্ত্রের অংশ। প্রফেসরকে লাঠিপেটা, কি নির্যাতন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে, কি যে বর্বরতা। তখন ভাবতে অবাক লাগে, এই দেশ নাকি গণতন্ত্রের প্রবক্তা, মানবাধিকারের কথা বলে।

শ্রমিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আদমজীর মত জোট মিল যাদের হাতে বন্ধ হয়েছে, শ্রমিক হত্যার রক্ত যাদের হাতে এই দেশ তাদের ক্ষমা করবে না। শেখ হাসিনা শ্রমিকবান্ধব প্রধানমন্ত্রী। আজকে শ্রমিকের ওপর কোন নির্যাতন নাই। বঙ্গবন্ধু আন্দোলন করেছেন, শ্রমিকের আন্দোলন করেছেন। নুরু মিয়ার রক্ত ৬ দফা আন্দোলনকে স্বাধীনতা আন্দোলনে পরিণত করেছে।

শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শ্রমিকদের অধিকার দিবসে আমি বলবো আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকবেন। নেত্রী যা করেছে ভবিষ্যতে আরও করবেন। নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করে শত্রুতা সৃষ্টি করবেন না।

  বাজেট অর্থবছর ২০২১-২২

;

নির্বাচনী পর্যবেক্ষণে আ. লীগকে আমন্ত্রণ জানাল বিজেপি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখানোর জন্য আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে দেশটির ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। সাতটি ধাপে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

বুধবার (০১ মে) আওয়ামী লীগের উপদফতর সম্পাদক সায়েম খান এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, ভারতে দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় আছে বিজেপি। অন্যদিকে, বাংলাদেশে পরপর চারটি জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এই সময়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে যুগান্তকারী উন্নয়ন হয়েছে। এই উন্নয়ন পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছে।

সায়েম খান জানান, ভারতের ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি তাৎপর্যপূর্ণ। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গণতন্ত্র ভারত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি যে আস্থাশীল এবং আওয়ামী লীগকে যে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও তাদের প্রকৃত বন্ধু মনে করে, এই আমন্ত্রণ সেই ইঙ্গিতই বহন করে।

তিনি জানান, বিজেপির নির্বাচনী প্রস্তুতি ও প্রচারণা পর্যবেক্ষণের জন্য আওয়ামী লীগকে পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে তারা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে একজন প্রতিনিধি প্রেরণের জন্য অনুরোধ করেছে। এই আমন্ত্রণের প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে দলের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং সংসদ সদস্য ড. সেলিম মাহমুদকে আওয়ামী লীগ সভাপতি ভারত সফরে মনোনীত করেছেন।

আরও জানান, এই সফরটি মূলত পাঁচ দিনের। ১ মে থেকে ৫ মে পর্যন্ত। এই সফরে আওয়ামী লীগ প্রতিনিধির সঙ্গে বিজেপির সিনিয়র নেতাদের বৈঠক রয়েছে। দিল্লির বাইরে বিজেপির নির্বাচনী প্রচারণা সরেজমিনে দেখানোর জন্য বিজেপি আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিকে ছত্রিশগড়ে নিয়ে যাবেন। ভারতের নির্বাচন ১৯ এপ্রিল শুরু হয়েছে, যা ১ জুন পর্যন্ত চলবে। ৪ জুন ভোটের ফলাফল ঘোষিত হবে।

  বাজেট অর্থবছর ২০২১-২২

;