রেকর্ডের পাতায় তানজিম সাকিবের নাম

  ক্রিকেট কার্নিভাল


স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নেপালকে হারানোর মাধ্যমে আজ গ্রুপপর্বের লড়াই শেষ করল বাংলাদেশ। বোলারদের নৈপুণ্যে নেপালকে দেওয়া মাত্র ১০৭ রানের লক্ষ্যও আটকে দিল টাইগাররা। বিশেষ করে বাংলাদেশের পেসাররা এদিন ছিলেন অপ্রতিরোধ্য।

ইদের আনন্দ বাড়িয়ে তোলার এই জয়ের দিনের মূল নায়ক টাইগার পেসার তানজিম হাসান সাকিব। বল হাতে নিজের সেরাটাই করে দেখিয়েছেন তিনি। ৪ ওভার বল করে মাত্র ৭ রান খরচে চারটি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট শিকার করেছেন সাকিব, যেখানে আবার ছিল দুইটি মেইডেন ওভার। নেপালের টপ অর্ডারকে একাই গুঁড়িয়ে দিয়েছেন ডানহাতি এই পেসার।

দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের এই দিনে বাংলাদেশ দল এবং সাকিব গড়েছেন একের অধিক রেকর্ড। চলুন সে কীর্তিগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

১০৬

পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পূর্ণ ২০ ওভারের ম্যাচে এটিই ছিল যেকোনো দলের সফলভাবে সবচেয়ে কম রানে বিপক্ষ দলকে আটকে দেওয়া। এর আগের রেকর্ডটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার দখলে, গেল সপ্তাহে নিউইয়র্কে বাংলাদেশের বিপক্ষে তারা ১১৩ রান ডিফেন্ড করেছিল।

৪-২-৭-৪

এবারের বিশ্বকাপে পুরো ৪ ওভার বল করা বোলারদের মধ্যে এটিই সবচেয়ে ভালো বোলিং স্পেল। সব মিলিয়েও এটিই রেকর্ড।

২ মেইডেন

সাকিবের করা দুইটি মেইডেন ওভারও বিশ্বকাপের রেকর্ড। বাংলাদেশের প্রথম ও সব মিলিয়ে ষষ্ঠ বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টির বিশ্ব আসরে এক ম্যাচে দুটি মেইডেন নিলেন তিনি।

২১ ডট

তানজিম হাসান সাকিবের আজকের ম্যাচে করা ২১টি ডট বল পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলায় যেকোনো বোলার হিসেবে সবচেয়ে বেশি।

যৌথভাবে তানজিম সাকিব এবং মুস্তাফিজুর রহমান নেপালের বিপক্ষে ৭ রান করে দিয়েছেন, যা পুরুষদের টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে কম রান। এতে রিশাদ হোসেনের সাথে এই দুইজনের নামও যোগ হলো, এই বছরের শুরুতে হিউস্টনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে রিশাদ এই কীর্তি গড়েছিলেন।

৮৫

বাংলাদেশের বিপক্ষে নেপালের মোট ৮৫ রান সংগ্রহ করে পুরুষদের টি-টোয়েন্টিতে তৃতীয় সর্বনিম্ন দলীয় স্কোর, যেখানে দল অলআউট হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালে নরওয়ের জার্মানির বিরুদ্ধে সর্বনিম্ন ৭৬ রানে এবং ক্যামেরুনও ২০২২ সালে ঘানার বিপক্ষে ৭৬ রানে অলআউট হয়েছিল।

১০৬

নেপালের বিপক্ষে বাংলাদেশের করা ১০৬ রান পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আইসিসির পূর্ণ সহযোগী সদস্য হিসেবে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। এর আগে ২০১৪ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ইংল্যান্ড সর্বনিম্ন ৮৮ রানে অলআউট হয়।

এছাড়াও বাংলাদেশের ১০৬ রানে অলআউট হওয়া পুরুষদের টি-টোয়েন্টিতে আইসিসির পূর্ণ সহযোগী সদস্য দল হিসেবে পঞ্চম-নিম্নতম। ২০১৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের আগের সর্বনিম্ন অলআউট ছিল ১০৮ রানে।

   

কোপা আমেরিকায় যত রেকর্ড গড়েছেন মেসি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসির নামের পাশে লেখা আছে অগণিত সাফল্য ও কীর্তি। কত রেকর্ড যে মেসির ক্যারিয়ার জুড়ে তিনি গড়েছেন তার সঠিক হিসেব সম্ভবত তিনি নিজেও জানেন না। সবশেষে ২০২২ কাতার বিশ্বকাপ ট্রফি তুলে ধরে তো তিনি নিজের ফুটবলীয় ক্যারিয়ারকে পূর্ণতা দিয়েছেন।

বর্তমানে কোপা আমেরিকা আসর চলমান থাকায় আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন মেসি। ইতিমধ্যে গ্রুপপর্বে নিজেদের দুটি ম্যাচ খেলে ফেলেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। জুনের ২০ তারিখে কানাডার বিপক্ষে ২-০ গোলের জয়ের পর আজ (বুধবার) চিলির সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে ১-০ গোলের জয় ছিনিয়ে নিয়েছে আলবিসেলেস্তেরা। এ-গ্রুপে নিজেদের শেষ ম্যাচে ২৯ জুন পেরুর মুখোমুখি হবে লিওনেল স্কালোনির দল।

২০২১ সালে প্রথমবারের মতো কোপা আমেরিকার শিরোপা এবং নিজের ক্যারিয়ারে প্রথম আন্তর্জাতিক ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিলেন মেসি। এবারও শিরোপার জন্যই খেলছে পুরো দল। কোপা আমেরিকার মঞ্চেও লিওনেল মেসির আছে একাধিক রেকর্ড। চলুন সেগুলো জেনে নেওয়া যাক।

সবচেয়ে বেশি ম্যাচে মাঠে নামা

চলতি আসরে কানাডার বিপক্ষে ম্যাচটির মাধ্যমে মেসি তার ক্যারিয়ারের ৩৫তম কোপা আমেরিকার ম্যাচে মাঠে নেমেছিলেন, যা ইতিহাসে যেকোনো ফুটবলার হিসেবে সর্বোচ্চ। এর আগে সর্বোচ্চ ৩৪টি ম্যাচে মাঠে নেমেছিলেন চিলির সের্হিও লিভিংস্টোন।

প্রথম আর্জেন্টাইন হিসেবে সর্বোচ্চ আসর

আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম আর্জেন্টাইন খেলোয়াড় মেসি যিনি কোপা আমেরিকার সাতটি ভিন্ন আসরে খেলেছেন। ভেনেজুয়েলায় অনুষ্ঠিত ২০০৭ সালের কোপা আমেরিকা টুর্নামেন্টের পর থেকে তিনি প্রতিটি আসরেই জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন। এই টুর্নামেন্টে এবার তার সপ্তমবার উপস্থিত থাকার মাধ্যমে তিনি হেক্টর স্কারোন, মিটন মেলগার এবং কার্লোস বোর্জার সাথে তৃতীয় সর্বোচ্চবার কোপা আসর খেলা আর্জেন্টাইন ফুটবলার। শুধুমাত্র অ্যাঞ্জেল রোমানো এবং অ্যালেক্স আগুইনাগা আটবার করে এই টুর্নামেন্ট খেলেছেন।

এছাড়াও কোপা আমেরিকার মঞ্চে আরও কিছু রেকর্ডের খুব কাছে আছেন মেসি, হয়ত চলতি আসরেই সেগুলোও নিজের ঝুলিতে জমা করে ফেলবেন। যেমন-

চিলিতে ২০১৫ সালে এবং ব্রাজিলে ২০২১ সালের কোপা আসরে টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। এবারও যদি আসরের সেরা হিসেবে নির্বাচিত হন তাহলে তিনটি ভিন্ন আসরে সেরা ফুটবলার হওয়ার বিরল কীর্তি গড়বেন তিনি।

বর্তমানে মেসির মোট আন্তর্জাতিক গোল ১০৮টি, ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর ১৩০টি। আন্তর্জাতিক গোলের রেকর্ডে পৌঁছানোর জন্য যদিও মেসি এখনো রোনালদোর থেকে ২২ গোল পিছিয়ে আছেন, তবে শীঘ্রই এই তালিকার দুইয়ে উঠতে পারেন মেসি। অবসরপ্রাপ্ত ইরানের ফুটবলার আলী দাইয়ের আন্তর্জাতিক গোলসংখ্যা ১০৯টি। চলতি আসরে আর মাত্র দুটি গোল করলে পারলেই মেসি পেছনে ফেলবেন আলীকে।

চলতি কোপা আমেরিকায় মেসি যদি যেকোনো ম্যাচে একটি হ্যাটট্রিক করতে পারেন, তাহলে তালিকাভুক্ত দশ জন ফুটবলারদের সঙ্গে লেখা হবে মেসির নামও, যারা কোপা আমেরিকায় অন্তত দুইবার হ্যাটট্রিক করেছেন।

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

চলে গেলেন ডিএলএসের জনক ডাকওয়ার্থ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই যুগ আগে ক্রিকেটে ম্যাচের মধ্যে বৃষ্টি এলে পরিসংখ্যান মেলাতে লেগে যেত গোলযোগ। সেখানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) যেই পদ্ধতি ব্যবহার করত তা নিয়ে অনেকেরই ছিল অসন্তোষ। এতেই টনি লুইসকে নিয়ে বৃষ্টি বাঁধায় ম্যাচের পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ শুরু করেন ফ্র্যাঙ্ক ডাকওয়ার্থ। এবং তাদের সেই পদ্ধতি ১৯৯৯ সাল থেকে মেনে নেয় আইসিসি। পরবর্তীতে  বেশ কিছু দিন আগে আরও কিছু পরিবর্তন এনেছেন অস্ট্রেলিয়ান পরিসংখ্যানবিদ স্টিভেন স্টার্ন। যার ফলে এটিকে এখন বল হয় ডাকওয়ার্থ-লুইস-স্টার্ন পদ্ধতি বা সংক্ষেপে ডিএলএস। 

ডিএলএস পদ্ধতির গোড়াপত্তন অবশ্য ডাকওয়ার্থের হাতেই। ডাকওয়ার্থ ১৯৯২ সালে রয়্যাল স্ট্যাটিস্টিকাল সোসাইটির এক কনফারেন্সে একটি গবেষণাপত্র ছাপান, তার নাম ছিল ‘অ্যা ফেয়ার রেজাল্ট ইন ফাউল ওয়েদার’। সেখান থেকেই এটির শুরু। ডিএলএসে এই সহ-উদ্ভাবক ডাকওয়ার্থ আর নেই। গত শুক্রবার মারা গেছেন ৮৪ বছর বয়সে। 

তার মৃত্যুতে এক বিবৃতিতে শোক জানিয়েছে রয়্যাল স্ট্যাটিস্টিকাল সোসাইটি। সেখানে তারা লিখেছে, ‘ফ্র্যাঙ্ককে আমরা আমাদের এই পরিমণ্ডলে আরএসএস নিউজের সম্পাদক হিসেবে তার অবদানের জন্য মনে রাখব। আর ক্রিকেট তাকে মনে রাখবে ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতির সহ-উদ্ভাবক হিসেবে।’

বৃষ্টি আইন নিয়ে ডাকওয়ার্থের আগ্রহ ১৯৯২ বিশ্বকাপের দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের মধ্যকার সেমিফাইনাল ম্যাচের পর থকে। সে ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে ১৩ বলে ২২ রানের লক্ষ্য ছিল শেষ দিকে। এরপর বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হওয়ায় ১ বলে ২২ রানের লক্ষ্য দাঁড়ায়। তা দেখেই একটা ন্যায্য ফলাফলের জন্য কাজ করতে থাকেন ডাকওয়ার্থ। এই গবেষণার পর টনি লুইসের সঙ্গে মিলে পদ্ধতিটায় আরও কিছু পরিবর্তন আনা হয়। এই পদ্ধতিটা ১৯৯৯ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে প্রয়োগ করা হয়। সে বছরই আইসিসি এই পদ্ধতি মেনে নেয়।

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

দেশের উদ্দেশ্যে আজ রওনা দিবেন শান্তরা, পৌঁছাবেন শুক্রবার সকালে

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে খেলার অনেকটাই কাছে ছিল বাংলাদেশ। সুপার এইটে নিজেদের শুরুর দুই ম্যাচ হারলেও তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে আফগানদের বিপক্ষে ম্যাচে এই সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল নাজমুল হোসেন শান্তর দলের। আসরের শুরু থেকেই দারুণ ছন্দে থাকা আফগানদের ১১৫ রানেই আটকে দেয় মুস্তাফিজ-রিশাদরা। পরের সেমিতে যেতে সেই লক্ষ্যে ১২ ওভার ১ বলে পৌঁছাতে হতো লিটন-সাকিবদের। পরের সেটি করতে ব্যর্থ হন ব্যাটাররা এবং শেষ পর্যন্ত বৃষ্টি আইনে ম্যাচটাও ৮ রানে হেরে যায় তারা। 

এই হার দিয়েই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম এই আসর থেকে বিদায় নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের। বিশ্বকাপের ঠিক আগে যুক্তরাষ্ট্র সিরিজসহ লম্বা এই সফর শেষে আজ (বুধবার) দেশের উদ্দেশ্যে রওনা দিবে বাংলাদেশ দল। শুক্রবার সকাল আটটায় বাংলাদেশে পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের।  

বার্তা২৪-কে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশে ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ডেপুটি মিডিয়া ম্যানেজার জাহিদ চৌধুরী। 

চলতি আসরে গ্রুপপর্ব ও সুপার এইট মিলিয়ে সাত ম্যাচে তিনটিতে জয় পায় বাংলাদেশ, যার সবগুলোই গ্রুপপর্বে। ব্যাট হাতে ৭ ম্যাচে ২২ ছুঁইছুঁই গড় ১২৮.৫৭ স্ট্রাইক রেটে সর্বোচ্চ ১৫৩ রান করেছেন তাওহিদ হৃদয়। দলের বাকি ব্যাটারদের পারফর্ম ছিল পুরোদস্তুর ছন্নছাড়া। তবে শুরু থেকেই হতাশ করেনি দলের বোলিং বিভাগ। ৭ ম্যাচে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১৪টি উইকেট নিয়েছেন রিশাদ হোসেন, যা এখন পর্যন্ত আসরের চতুর্থ সর্বোচ্চ। 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

অস্ট্রিয়ার বিপক্ষে হারের পুরো দায় নিলেন ডাচ কোচ 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পোলিশদের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়িয়ে ২-১ ব্যবধানের দারুণ জয় ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের এবারের আসর শুরু করেছিল নেদারল্যান্ডস। পরের ম্যাচে শক্তিশালী ফান্সের বিপক্ষে করেছিল গোলশূন্য ড্র। এতেই গ্রুপপর্বে শেষ ম্যাচ জিতে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই শেষ ষোলোতে ওঠার সম্ভাবনা ছিল ১৯৮৮ আসরের চ্যাম্পিয়নদের। তবে গতরাতের ম্যাচটিতে দাপট দেখাল অস্ট্রিয়া। ডাচদের বিপক্ষে রোমাঞ্চকর ম্যাচে ৩-২ ব্যবধানের জয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে শেষ ষোলোতে পৌঁছায় সেন্ট্রাল ইউরোপের দেশটি। 

এদিকে এই হারে অবশ্য শেষ ষোলোতে ওঠা নিয়ে কোনো বাঁধার সামনে পড়েনি ডাচরা। গ্রুপে তৃতীয় স্থানে থাকলেও চার তৃতীয় সেরা দলের একটি হিসেবে আগেই শেষ ষোলোর টিকিট কেটেছিল তারা। তবে অস্ট্রিয়ার বিপক্ষে এমন হারে বেশ হতাশ ডাচ কোচ রোনাল্ড কোম্যান। হারের পুরো দায়  নিয়েছেন নিজের কাঁধেই। 

বার্লিনে গতরাতে ম্যাচের শুরুতেই ডাচ ফরোয়ার্ড মালেনের আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যায় অস্ট্রিয়া। পরে দ্বিতীয়ার্ধে দুবার সমতায় ফেরালেও শেষে ৮০তম মিনিটে মারসেল সাবিতজারের গোলে ৩-২ ব্যবধানের জয় পায় অস্ট্রিয়া। 

ম্যাচ শেষে দায় নিজের দিকে নিয়ে কোম্যান বলেন, আমিই দায়ী (হারের জন্য)। এই দল আমি গড়েছি, ভেবেছিলাম একসঙ্গে এটাই সেরা। তবে তা হয়নি। আমি নিজেও হতাশ যে, আমরা এভাবে ম্যাচ শুরু করছি। আমার মতে, আমাদের শুরুর পারফরম্যান্স অনেক বাজে ছিল, তবে পুরো ম্যাচের নয়।’

গ্রুপ ‘ডি’-তে তিন ম্যাচে চার পয়েন্ট নিয়ে ডাচরা গ্রুপপর্ব শেষ করলো তিনে থেকে। এদিকে রাতের আরেক ম্যাচে পোল্যান্ডের সঙ্গে ১-১ ব্যবধানের ড্রয়ে ফ্রান্স স্থান থামে দুইয়ে। এদিকে গ্রুপপর্বে কোনো ম্যাচ না জিতেই আসর থেকে বিদায় নিল পোলিশরা। এবং ৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে থেকে গ্রুপপর্ব শেষ করল অস্ট্রিয়া। 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;