বোলারদের কৃতিত্ব দিতে ভুলেননি পাওয়েল

  ক্রিকেট কার্নিভাল


স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুপার এইটে প্রথম দুটি ম্যাচের দুটিতেই জিতে গ্রুপ ‘টু’-এর শীর্ষে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। এদিকে দুটির মধ্যে একটি ম্যাচ জিতলেও নেট রানরেটে শক্ত অবস্থান ছিল ক্যারিবীয়দের। এদিকে গতকাল (রোববার) রাতে যুক্তরাষ্ট্রকে ১০ উইকেটে উড়িয়ে দিয়ে সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। এতে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ক্যারিবীয়দের ম্যাচের সমীকরণটি ছিল, যে জিতবে তারাই পৌঁছে যাবে সেমিতে। সেখানে আজ সকালে অ্যান্টিগার রোমাঞ্চকর সেই ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩ উইকেটে হারিয়ে শেষ চারের টিকিট কাটে প্রোটিয়ারা। 

টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ বরাবরই ব্যাটিং বিবেচনায় শক্তিশালী দল। এবং আজকের ম্যাচটি যখন ছিল অ্যান্টিগার স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়ামের ব্যাটিং সহায়ক পিচে, সেখানে দলটির সমর্থকরা স্বাভাবিকভাবেই চেয়ে ছিল বড় সংগ্রহের দিকে। তবে স্বাগতিকরা সেখানে তুলল কেবল ১৩৫ রান। রস্টন চেজ ৫২ এবং কাইল মায়ার্সের ৩৫ রান বাদে আরও কেউই পেরোতে পারেননি ২০ রানের গণ্ডি। এতেই দলের ব্যাটিং ইউনিটের এমন পারফর্মে মোটেও সন্তুষ্ট নন তাদের অধিনায়ক রভম্যান পাওয়েল। 

পাওয়েল নিজেও এদিন ফিরেছেন কেবল ১ রান করে। এতে আসরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে নিজেদের এমন ব্যাটিং পারফরম্যান্স ভুলে যেতে যান ৩০ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার। ম্যাচ শেষে পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘ছেলেদের কৃতিত্ব দিতে হবে, তারা শেষ পর্যন্ত লড়াই করেছে। তবে একটি ব্যাটিং ইউনিট হিসেবে এটি এমন একটি পারফরম্যান্স যা আপনি ভুলে যেতে চাইবেন। মাঝে আমরা ভালো ব্যাটিং করিনি। এটি সহজ উইকেট ছিল না, বিশেষ করে সেখানে শুরু করা। মাঝের ওভারগুলোতে আমরা ছন্নছাড়াভাবে উইকেট হারিয়েছি। যা আমাদের ব্যাটিংয়ের ভিত্তি ভেঙে দিয়েছে।’ 

ব্যাটিংটা ছন্নছাড়া হলেও স্বল্প পুঁজি নিয়ে বোলিংয়ে দারুণ প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন ক্যারিবীয় বোলাররা। আর এতেই তাদের কৃতিত্ব দিতে ভোলেননি পাওয়েল। ‘এটি একটি প্রশংসনীয় বোলিং প্রচেষ্টা ছিল। আমরা আমাদের সবটুকু দিয়ে জিততে চেয়েছিলাম। যদিও সংগ্রহ ছিল ১৩৫ রান, তবুও দল বিশ্বাস রেখেছিল।

ব্রাজিল কোচের কাছে প্রতিটা ম্যাচই নির্ণায়ক 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোপায় শিরোপা পুনরুদ্ধারের আসরের শুরুটা খুব একটা ভালো হয়নি ব্রাজিলের। গত ২৫ জুন গ্রুপপর্বে কোস্টা রিকার বিপক্ষে ম্যাচটি গোলশূন্য ড্রয়ে শেষ করেছে সেলেসাওরা। যদিও সেই ম্যাচে খেলোয়াড়দের পারফর্ম নিয়ে ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে বেশ সুনাম করেছিলেন ব্রাজিল কোচ দরিভাল জুনিয়র। প্রশংসা করেন নিজেদের পরবর্তী ম্যাচ প্যারাগুয়ের বিপক্ষে লড়াইয়ের আগে ম্যাচ পূর্ব সংবাদ সম্মেলনেও। আগের ম্যাচের ফলাফল নিয়ে যদিও খুব একটা ভাবছেন না দরিভাল। তবে তার মতে, দলের জন্য প্রতিটা ম্যাচই নির্ণায়ক। 

অবশ্য এই সময়ে এসে প্রতিটা ম্যাচ নির্ণায়ক হিসেবে না ভেবেও যে উপায় নেই ব্রাজিলের। কেননা কোস্টা রিকার বিপক্ষে ড্রয়ের পর এখন গ্রপপর্বে দুই ম্যাচের কোনোটিতে হোঁচট খেলেই বিদায়ের ঘণ্টা বেজে যেতে পারে ভিনিসিয়ুস-রদ্রিগোদের। ‘ডি’ গ্রুপে শীর্ষে আছে দারুণ ছন্দে থাকা কলম্বিয়া। এদিকে প্যারাগুয়েও কঠিন চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত। তাদের বিপক্ষে আগামীকাল গ্রুপপর্বে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে নামবে দরিভাল জুনিয়রের দল। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টায়। 

প্যারাগুয়ের বিপক্ষে ম্যাচটি সামনে রেখে তাই দরিভাল বলেন, ‘প্রতিটা ম‍্যাচই নির্ণায়ক, সেটা প্রীতি ম‍্যাচই হোক না কেন। ব‍্যাপারটা সব সময় একই থাকবে। আমরা এখান থেকে বের হতে পারব না।’ 

দরিভালের মতে এটা দলের পরিবর্তনের সময়। এই কোপা দিয়েই ব্রাজিলের হয়ে বড় কোনো টুর্নামেন্টে দায়িত্ব পালন করছেন ৬২ বছর বয়সী এই কোচ। তার কাছে প্রতিটা ম্যাচে দলের নেতিবাচক থেকে ইতিবাচক দিকটাই বেশি আছে। ‘আমাদের বুঝতে হবে, এটা পরিবর্তনের সময়, পালাবাদলের সময়। একটা দল রাতারাতি তৈরি করা যায় না… এটা সহজাত প্রক্রিয়া। স্রেফ সবশেষ ম‍্যাচ নয়, প্রতিটা ম‍্যাচে দল নেতিবাচকতার চেয়ে ইতিবাচকতা বেশি দেখাচ্ছে।’

এদিনও কোস্টা রিকার বিপক্ষে ম্যাচে ফলাফল ছাপিয়ে দলের ফুটবলারদের আরও একবার প্রশংসায় ভাসালেন দরিভাল। ‘এটা স্বাভাবিক যে আমরা সবাই গত ম‍্যাচেন (কোস্টা রিকার বিপক্ষে) ভিন্ন ফল প্রত‍্যাশা করেছিলাম। তবে আমরা যেভাবে পারফর্ম করেছি, এর প্রশংসা না করে পারা যায় না।’ 

১ ম্যাচে ১ পয়েন্ট নিয়ে ব্রাজিল আছেনগ্রুপপর্বের তালিকার দুইয়ে। এদিকে ৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে কলম্বিয়া। 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

এত লম্বা সময় ধরে দলের ব্যাটিংয়ের বাজে সময় দেখেননি তাসকিন 

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপের এবারের আসরে ৭ ম্যাচে ২১.৮৫ ব্যাটিং গড়ে ১৫৩ রান করেন তাওহিদ হৃদয়। যা বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। এতেই বোঝা যায় চলতি আসরে বাংলাদেশি ব্যাটাররা ছিল কতটা ফর্মহীন। পুরো আসরে দলের বোলাররা কাজটা অনেক সহজ করে দিলেও ব্যাটাররা একের পর এক দলকে করেছে হতাশ। নিজেদের বিশ্বকাপ মিশন শেষে দলের ব্যাটিংয়ের এমন হতশ্রী পারফর্ম সহসা মেনে নিলেন তাসকিন আহমেদও। 

এক দশক আগে ২০১৪-তে ঘরের মাটিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর দিয়েই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আগমন তাসকিনের। তার এই ১০ বছরের এই ক্যারিয়ারে এত লম্বা সময় ধরে দলের ব্যাটিংয়ের বাজে অবস্থা দেখেননি তাসকিন। 

বিশ্বকাপের আগে জিম্বাবুয়ে সিরিজের পর যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ এবং সবশেষ বিশ্বকাপ, তিন জায়গাতেই বাংলাদেশ দলের একটাই ড্রব্যাক, ব্যাটিংয়ে ছন্দহীন পারফর্ম। সেই প্রসঙ্গ টেনে আজ (শুক্রবার) সকালে দেশের ফিরে এয়ারপোর্টে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তাসকিন বলেন, ‘ব্যাটিং বিপর্যয়, টু বি অনেস্ট, প্রথম রাউন্ডে যুক্তরাষ্ট্রে যখন খেলা হয়েছে, তখন ব্যাটারদের প্রতি সাহায্যটা কম ছিল, আপনি যদি পরিসংখ্যান দেখেন, অন্যান্য দেশও ভুগেছে। ওখানে বোলারদের একটু সুবিধা ছিল। ওয়েস্ট ইন্ডিজে যাওয়ার পর উইকেট হয়তো কিছুটা ভালো হয়েছে, কিন্তু তাও আসলে এত লম্বা সময় ধরে ব্যাটিংয়ে বাজে সময় দেখিনি, দশ বছর ধরে খেলছি, এটা দ্রুত কাটিয়ে উঠবে দল, আশা করি।’

তাসকিন কথা বলেন সবশেষ আফগানিস্তান ম্যাচ নিয়েও। সেখানে দল অনেকটাই কাছে ছিল সেমিতে ওঠার। তবে শেষ পর্যন্ত ম্যাচটাও জিততে পারেনি নাজমুল হোসেন শান্তর দল। এতে ভক্তদের মতো নিজেদের হতাশার কথাও শোনালেন তাসকিন। 

‘আসলে যে জিনিসগুলো হয়ে গেছে, আমরাও একটু দুঃখ পেয়েছি। ভক্ত-ক্রিকেটপ্রেমীদের সবাই একটু দুঃখিত যে প্রত্যাশা অনুযায়ী ফলাফল হয়নি। কয়েকটা ম্যাচে হয়তো আমাদের জেতার কথা ছিল, তা আমরা পারিনি। বিশেষ করে শেষ ম্যাচটা যেটা, ১২.১ ওভারে আমাদের চেজ করার ইন্টেন্ট সবারই ছিল, সেভাবেই খেলাটা শুরু করেছিলাম। একটা পর্যায়ে গিয়ে যখন মনে হলো আর হবে না ১২ ওভারে, তখন সাধারণভাবে জেতার চেষ্টা করা… এই পরিকল্পনাটা ছিল আমাদের। এরপর সে চেষ্টাটা করেও আমরা পারিনি দুর্ভাগ্যজনকভাবে। কি আর করা!’ 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

পজিটিভ দিক আছে, তবে নেগেটিভের সংখ্যাটাই বেশি: তাসকিন

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপটা বাংলাদেশের কেটেছে মন্দের ভালো। গ্রুপপর্ব ও সুপার এইট মিলিয়ে শান্তরা জিতেছে তিন ম্যাচ। বিশ্বকাপ মিশন শেষে আজ সকাল ৯টায় ঢাকায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ দল। দেশে পৌঁছেই এয়ারপোর্টে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন দলের সহ-অধিনায়ক তাসকিন আহমেদ। তার মতে, এই বিশ্বকাপের দলের কিছু পজিটিভ দিক আছে, তবে নেগেটিভের সংখ্যাটাই বেশি। 

গ্রুপপর্বে চার ম্যাচের তিনটিতেই জিতে সুপার এইটে পৌঁছায় শান্ত-তাসকিনরা। তবে সুপার এইটে তিন ম্যাচের একটিতেও জেতেনি তারা। সবশেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের দেওয়া ১১৬ রানের লক্ষ্য ১২ ওভার ১ বলে তুললেই প্রথমবারের মতো সেমিতে উঠে যেত বাংলাদেশ। তবে শেষ পর্যন্ত সেই ম্যাচটিও হেরে যায় তারা। এতেই বিশ্বকাপে দলের পারফর্মে ইতিবাচক দিকের চেয়ে নেতিবাচক দিকটাই বেশি দেখছেন তাসকিন। 

গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তাসকিন বলেন, ‘পজিটিভ দিক আছে। বোলিং ডিপার্টমেন্ট ভালো করেছে পুরো টুর্নামেন্টে, সুপার এইটে উঠেছি, প্রথম বারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৩টা জয় পেয়েছি…পজিটিভ দিক আছে, তবে নেগেটিভের সংখ্যাটাই বেশি। সবার মতো আমরাও হতাশ, প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো হয়নি।’

তাসকিন নেতিবাচক দিকটা মূলত দেখছেন ব্যাটিং বিভাগ নিয়েই। তবে আসরের শুরু থেকেই বোলাররা ছিলেন দারুণ ছন্দে। এতে বোলারদের আলাদাভাবে প্রশংসা করলেন তিনি। তবে আশা রাখছেন আরও ভালো পারফরম্যান্সের দিকে। ‘বোলিং ইউনিট শেষ কয়েক বছর ধরেই ভালো করে আসছে। আল্লাহর রহমতে সে ধারাবাহিকতাটা ধরে রাখছে ইউনিটটা। সামনে আরও ভালো হবে, ভালোর তো কোনো শেষ নেই।’ 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

বিশ্বকাপ শেষে ঢাকায় ফিরল বাংলাদেশ দল

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘ এক যাত্রাই ছিল বৈকি! গেল মাসে যুক্তরাষ্ট্র সফর দিয়ে শুরু। সেখানে তিন ম্যাচের সিরিজ খেলে এরপর লম্বা এক বিশ্বকাপ খেলতে হয়েছে বাংলাদেশকে। তা শেষে আজ শুক্রবার ঢাকায় পা রেখেছে বাংলাদেশ দল। 

বিশ্বকাপটা এবার ভালো-মন্দের মিশেলে কেটেছে বাংলাদেশের। সব মিলিয়ে তিন ম্যাচে জিতেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। নিজেদের ইতিহাসে এক বিশ্বকাপে এত বেশি ম্যাচ কখনোই খেলেনি বাংলাদেশ দল। ইতিহাসে দ্বিতীয় বারের মতো খেলেছে সুপার এইটে।

যদিও সামগ্রিক বিচারে এই সাফল্য নেহায়েত নগণ্যই। শেষ ম্যাচে হিসেব কষে জিততে পারলে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করার সুযোগ ছিল। বাংলাদেশ সে সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেনি। ফলে সুপার এইট দিয়েই শেষ হয়েছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন।

এই বিশ্বকাপের মিশন শেষ করে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। আজ সকাল ৯টায় ঢাকায় পা রাখেন তাসকিন আহমেদরা। 

বিশ্বকাপ মিশনটা গেল ২৫ জুন শেষ হয়েছে দলের। অ্যান্টিগা থেকে বাংলাদেশ ঢাকার পথে যাত্রা শুরু করে গত বুধবার। সেখান থেকে মায়ামি, দুবাই হয়ে আজ সকালে ঢাকায় এসে পৌঁছেছে টাইগাররা। 

বিশ্বকাপের আসরে গ্রুপপর্ব ও সুপার এইট মিলিয়ে সাত ম্যাচে তিনটিতে জয় পায় বাংলাদেশ, যার সবগুলোই গ্রুপপর্বে। ব্যাট হাতে ৭ ম্যাচে ২২ ছুঁইছুঁই গড় ১২৮.৫৭ স্ট্রাইক রেটে সর্বোচ্চ ১৫৩ রান করেছেন তাওহিদ হৃদয়। দলের বাকি ব্যাটারদের পারফর্ম ছিল পুরোদস্তুর ছন্নছাড়া। 

শুরু থেকেই অবশ্য পারফর্ম করেছে দলের বোলিং বিভাগ। ৭ ম্যাচে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১৪টি উইকেট নিয়েছেন রিশাদ হোসেন। যা সুপার এইটের শেষ পর্যন্ত ছিল আসরের চতুর্থ সর্বোচ্চ। 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;