রং তুলির আঁচড়ে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক ও অভিন্ন। এ অভিন্ন চেতনাকে বিস্তৃত করতে খুলনায় রং তুলির আচঁড়ে ক্ষুদে শিশু শিল্পীরা মনের মাধুরী মিশিয়ে বঙ্গবন্ধু ও সোনার বাংলাদেশকে চিত্রাঙ্কনের মাধ্যমে স্মরণ করেছে।

রোববার (১৭ মার্চ) সকালে খুলনা প্রেসক্লাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৯তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্য খুলনা মহানগর ছাত্রলীগের উদ্যোগে চিত্রাঙ্কন, কবিতা আবৃত্তি ও বঙ্গবন্ধুর ভাষণের প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও কেক কাটার আয়োজন করা হয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/17/1552824283826.jpg

এ আয়োজনে শতাধিক ক্ষুদে শিল্পীর অংশগ্রহণে সকাল থেকে শুরু হওয়া এ চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা চলে দুপুর পর্যন্ত। এ সময় শিশুরা ক্যানভাসে-ক্যানভাসে মহান নেতা বঙ্গবন্ধুকে রং-তুলির আচঁড়ে ফুটিয়ে তোলেন। রং-তুলির আঁচড়ে আঁচড়ে চিত্রিত হয়ে ওঠে জাতির জনকের মুখচ্ছবি ও নানাদিক। স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতির চিন্তামগ্ন সময় থেকে শুরু করে রঙ-তুলিতে উঠে আসে, তার ভাষণ, পোর্ট্রেট আর বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার প্রতিচ্ছবি। অনেকে আবার আকেঁ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপ। অনুষ্ঠানে আগত অভিভাবক, দর্শনার্থী থেকে শুরু করে আয়োজকরাও মুগ্ধ হন শিশুদের এ চিত্রকর্ম দেখে।

এ আয়োজন সম্পর্কে মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন বার্তা২৪.কমকে বলেন, বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। মহান এ নেতার জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতো না। জাতির জনক আামাদের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। তার অবদান অনস্বীকার্য। তাই এ নেতার জন্মদিনে ক্ষুদে শিক্ষার্র্থীদের চেতনায় বঙ্গবন্ধুকে ধারণের জন্যই আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/17/1552824306796.jpg

মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাহজালাল হোসেন সুজনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর আ. লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, জেলা আ. লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ প্রশাসক শেখ হারুনুর রশিদ, আ. লীগ নেতা নূর ইসলাম বন্দ, খুলনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শেখ সাহেব আলী প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রাসেল।

কোটা ইস্যু: ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে জাবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন



জাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখাসহ ৪ দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। এর আগে টানা চারদিন মহাসড়কে অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে শিক্ষার্থীরা।

শুক্রবার (৫ জুলাই) বিকাল ৪টায় মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে বিকাল সাড়ে ৩টায় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে একটি বিক্ষোভ-মিছিল বের করে শহীদ মিনার প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক সংলগ্ন ঢাকা আরিচা মহাসড়কে গিয়ে শেষ হয়।

শিক্ষার্থীদের প্রস্তাবিত ৪ দফা দাবিসমূহ হচ্ছে- ২০১৮ সালে ঘোষিত সরকারি চাকুরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখতে হবে; ১৮' এর পরিপত্র বহাল সাপেক্ষে কমিশন গঠন করে দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারি চাকুরিতে (সকল গ্রেডে) অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাদ দিতে হবে এবং সংবিধান অনুযায়ী কেবল অনগ্রসর ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর কথা বিবেচনা করা যেতে পারে; সরকারি চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা সুবিধা একাধিকবার ব্যবহার করা যাবে না এবং কোটায় যোগ্য প্রার্থী না পাওয়া গেলে শূন্য পদগুলোতে মেধা অনুযায়ী নিয়োগ দিতে হবে; দুর্নীতিমুক্ত, নিরপেক্ষ ও মেধাভিত্তিক আমলাতন্ত্র নিশ্চিত করতে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।

মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাদের বক্তব্যেকোটা ব্যবস্থার সমালোচনা করেন। এছাড়া কোটার মাধ্যমে বৈষম্য তৈরি হচ্ছে বলে তাদের মতামত তুলে ধরেন। এসময় হাইকোর্টে শুনানির তারিখ পেছানো এবং প্রধান বিচারপতির ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের করা মন্তব্যের সমালোচনা করেন শিক্ষার্থীরা।

মানববন্ধনে নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মেহের আফরোজ শাওলী বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি সবোর্চ্চ আদালত তার ক্ষমতাকে ব্যবহার করে আমাদের উপর নিপীড়ন করছে। ওবায়দুল কাদের বলছে এই আন্দোলনে জামাত-শিবির ভর করেছে। আমাদের ন্যায়ের আন্দোলনকে প্রতিহত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা এদেশের ক্ষমতাসীন চক্র করে যাচ্ছে। আমরা এতে পরাস্ত হবো না। কারণ আমরা এদেশের মানুষ। এটি আমাদের অধিকার।

গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী স্বপন মাহমুদ বলেন, আমরা চাইনা আন্দোলন দীর্ঘায়িত হোক। ২০১৮ সালের পরিপত্র বহাল করে সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল করা হোক। একটি মেধা ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে কোটা বাদ দেয়া একান্ত প্রয়োজন বলে মনে করি।

কোটা বিরোধী আন্দোলন গণমানুষের আন্দোলন মন্তব্য করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য-সচিব মাহফুজ ইসলাম মেঘ বলেন, আমাদের আন্দোলন গণ মানুষের আন্দোলন। এখানে কোনো নির্দিষ্ট দলের শিক্ষার্থীরা আসেনি। যারা এসেছে সবাই সাধারণ শিক্ষার্থী। যারা আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে চান তাদের বলছি, স্বাধীনতার চেতনা আমাদের শিখাইতে আইসেন না। যদি আজ মুক্তিযুদ্ধ হইতো এখানে যারা আছে তারাই যুদ্ধ করতে আসতো।

মানববন্ধন শেষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক আরিফ সোহেল পরবর্তী কর্মসূচি সম্পর্কে বলেন, শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি হলে গিয়ে গণসংযোগ করা হবে। এছাড়া রবিবার বিকেল ৩টা থেকে পুনরায় মহাসড়ক অবরোধ করা হবে।

;

‘পদ্মা সেতু নির্মাণে অনেক ঝড়ঝাপটা পার করতে হয়েছে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌজন্য: ফোকাস বাংলা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌজন্য: ফোকাস বাংলা

  • Font increase
  • Font Decrease

পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে অনেক ঝড়ঝাপটা পার করতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার (৫ জুলাই) পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি একথা বলেছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক ঝড়ঝাপটা পার করে পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে হয়েছে। সাধারণত কোনো প্রকল্প শেষ হলে সেই শেষ হওয়ার অনুষ্ঠান হয় না। কখনো করা হয় না, শেষ হয়ে যায়। তবে পদ্মা সেতু অনেক ঝড় ঝাপটা পার করে, অনেক বাধা অতিক্রম করে নির্মাণ করতে হয়েছে। বাংলাদেশের জনগণের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এতে সভাপতিত্ব করেন।

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মনজুর হোসেন। প্রকল্পের বিস্তারিত তুলে ধরেন পদ্মা বহুমুখী সেতুর প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই পদ্মা সেতুর থিমসং প্রচার করা হয়। এছাড়া পদ্মা সেতুর ওপর একটি প্রামাণ্য চিত্র দেখানো হয়। সুধী সমাবেশে সেতুমন্ত্রীর ও সেতু মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা স্মারক প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সেতু বিভাগের সচিব মো. মনজুর হোসেন, সেতু বিভাগের সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম, পদ্মা সেতু প্রকল্পের পরিচালক মো. শফিকুল ইসলামসহ অনেকে।

;

তিস্তা ব্যারাজের বাঁধে ধস, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
তিস্তা ব্যারাজের বাঁধে ধস, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ। ছবি: বার্তা২৪.কম

তিস্তা ব্যারাজের বাঁধে ধস, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের পাশে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা শহর রক্ষা চন্ডিমারী বাঁধে ধস দেখা দিয়েছে। প্রতি বছরেই তিস্তা নদীর পানি বাড়লেই ভাঙন আতঙ্ক দেখা দেয়। মূলত শুষ্ক মৌসুমে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনই নদী ভাঙনের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নদীর পাড় ভাঙছে। তীর রক্ষা বাঁধে ধস নামছে।

বাঁধের পাশ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারণে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ স্থানীদের। একাধিকবার পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের বিষয়টি জানালে তারা শুধু পরিদর্শন করে যাচ্ছেন। প্রয়োজনীয় কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন না। ফলে দ্রুত সময়ের মধ্যে ওই বাঁধ মেরামত করা না গেলে বাঁধ ভেঙে যেতে পারে। এতে তিস্তা নদীর গতিপথ উল্টো দিকে চলে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে।

জানা গেছে, তিস্তা ব্যারাজের ফ্লাড বাইপাসের পাশে সাধুর বাজার থেকে দক্ষিণ দিকে হাতীবান্ধা শহর রক্ষার্থে একটি বাঁধ নির্মাণ করে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ওই বাঁধটি এলাকায় চন্ডিমারী বাঁধ নামে পরিচিত। সেই বাঁধের ৬০/৭০ ফুট অংশ ধসে যাচ্ছে। জিও ব্যাগ পানিতে ভেসে যাচ্ছে কয়েক দিন ধরে। পানি কমে যাওয়ার ফলে ভাঙন বেড়ে গেছে কয়েক গুণ।

তিস্তাপাড়ের লোকজনের অভিযোগ, গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে পরিদর্শন করেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা। কিন্তু এখনো জরুরি কাজ শুরু না হওয়ার কারণে তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। এই বাঁধ ভেঙে গেলে তিস্তা নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয়ে উল্টো দিকে যাবে। এতে হাতীবান্ধা শহরে তিস্তা নদীর পানি ঢুকে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। তাই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

ওই এলাকার হাসান মিয়া বলেন, গতবারও এখানে ভাঙন শুরু হয়েছিল। পরে কয়েকটি জিও ব্যাগ ফেলে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। কিন্তু শুষ্ক মৌসুমে তারা আর কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি।

স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আক্কাস আলী জানান, তিনি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। নির্বাহী প্রকৌশলী পরিদর্শন করেছেন। দ্রুত কাজ শুরু হবে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ দৌলা বার্তা২৪.কমকে জানান, স্থানীয়রা বলার পরেই ওই স্থানে কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়েছিল। তিস্তার পানি বৃদ্ধি হওয়ার ফলে হঠাৎ করে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলা শুরু হয়েছে। আশা করছি ওই স্থানে বড় ধরনের ক্ষতি হবে না।

;

কুমিল্লায় ছেলের হাতে মা খুন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ‌কুমিল্লা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কু‌মিল্লার লাকসা‌মে টাকা না পে‌য়ে ক্ষিপ্ত হ‌য়ে দা দিয়ে কুপিয়ে মাকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। মানসিক ভারসাম্যহীন ওই ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (৫ জুন) বেলা সা‌ড়ে ৩টার দিকে উপজেলার এলাইচ গ্ৰামে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লাকসাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন খান।

ওসি জানান, আটক মানসিক প্রতিব‌ন্ধী আহসানুজ্জামান বাহার ওর‌ফে পাগলা বাহার (৬০) জন্মগতভা‌বে মান‌সিক ভারসাম‌্যহীন। প্রায়ই টাকার জন্য ঘ‌রের জিনিসপত্র ভাঙচুর করতো সে। শুক্রবার নামাজের পরে বাসায় এসে বসত বাড়িতে থাকা দা দিয়ে মা নূরজাহান বেগমকে (৯০) কু‌পি‌য়ে হত‌্যা ক‌রে।

ওসি আরও জানান, এ ঘটনায় এক‌টি মামলা প্রক্রিয়াধীন র‌য়ে‌ছে।

;