১৭০ রান যথেষ্ট বলে মনে করছেন রাহুল দ্রাবিড়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

১১ বছর ধরে কোনো আইসিসি টুর্নামেন্টে শিরোপার দেখা পায়নি ভারত। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আসর সহ টানা তিন ফরম্যাটের ফাইনালেই খেলতে নামছেন রোহিত-কোহলিরা। সবশেষ গতবছর ওয়ানডে বিশ্বকাপ ফাইনাল ঘরের মাটিতে হেরেছে তারা, এর আগে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও হারের হতাশা হজম করেছে ভারত।

আজ তাই জয়ের উদ্দেশ্যেই মাঠে নামছে রোহির শর্মার দল। কিন্তু তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে পথের কাঁটা হতে প্রস্তুত দক্ষিণ আফ্রিকা, যারা বিগত ২৬ বছর কোনো টুর্নামেন্টের ফাইনালের মঞ্চে নামতে পারেননি। আজ ভারতকে হারিয়ে ইতিহাস গড়তে মরিয়া প্রোটিয়ারাও।

চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দুই ফাইনালিস্ট দলই এবার একটি ম্যাচেও হারের মুখ দেখেনি। অপরাজিত থেকে শিরোপা তুলে নেওয়ার কীর্তির খুব নিকটে দু’দল। ব্রিজটাউনের মাঠে আজ কেমন রান হতে পারে কিংবা দলের খেলোয়াড়দের কাছে প্রত্যাশা কেমন, এ সম্পর্কে জানিয়েছেন ভারতের কোচ রাহুল দ্রাবিড়।

সাবেক এই ভারতীয় ব্যাটারের মতে, দল শারীরিক ও মানসিকভাবে একদম প্রস্তুত। তিনি বলেন, 'এটা দারুণ ব্যাপার যে আমরা একটানা ভালো ক্রিকেট খেলছি। আমরা শেষ তিনটি ফরম্যাটেই ফাইনালে পৌঁছেছি এবং এর কৃতিত্ব খেলোয়াড়দের দিচ্ছি। আমরা ভালো খেললে অবশ্যই জিতব। ফাইনালে খেলোয়াড়রা সাধারণত বেশি চাপ অনুভব করে। আমাদের শুধু নিশ্চিত করতে হবে যে আমরা সবদিক দিয়ে প্রস্তুত।’

বার্বাডোজের কিংসিন্টন ওভালে চলতি বিশ্বকাপের আটটি ম্যাচ হয়েছে। প্রথম চারটি ম্যাচের তিনটিতেই আগে ব্যাট করা দল জিতেছে। এমনকি সুপার এইটে ভারত-আফগানিস্তানও খেলেছে এই মাঠে। যেখানে আফগানদের ৪৭ রানে হারান রোহিতরা। তবে এই মাঠে আজই প্রথমবার খেলতে নামছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
ক্যারিবীয় অঞ্চলের মাঠগুলোতে বাতাসের ভালো ভূমিকা থাকলেও, এখানে সেটি অতটা তীব্র হবে না বলে জানা গেছে।

মোটামুটি ১৭০ রান যথেষ্ট হবে, এমনটাই মনে করছেন করছেন দ্রাবিড়। সাবেক এই ভারত অধিনায়কের মতে, নিউইয়র্ক, সেন্ট লুসিয়া এবং বার্বাডোজের উইকেট একটু ধীর ছিল। তিনি বলেন, ‘ফাইনাল ম্যাচে আমরা কী ধরনের উইকেট পাব সে বিষয়ে এখনও কিছু বলতে পারছি না। তবে আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি যে ধরনের কন্ডিশনই পাই না কেন, আমরা সেখানে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করব। এখানে উইকেট খারাপ না, তবে গতি অবশ্যই ধীর এবং আপনি ১৭০ রান করলেও এটি ২০০ রানের সমান হবে।’

আজ (শনিবার) বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে ফাইনাল ম্যাচের লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। অপরাজিত থেকে শিরোপা তুলে ধরার কীর্তি গড়ে কোন দল তা দেখতে ক্রিকেটবিশ্বকে অপেক্ষা করতে হবে আরও কয়েক প্রহর।

বিপিএল প্লেয়ার ড্রাফটের সম্ভাব্য সময় প্রকাশ করল বিসিবি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৫ সালের জানুয়ারিতে বিপিএলের ১১তম আসরের পর্দা ওঠার কথা আছে। সেভাবেই সকল প্রস্তুতি নিচ্ছে ম্যানেজমেন্ট, বোর্ড এবং খেলোয়াড়রাও। তবে তার আগে টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া দলগুলোকে নিয়ে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই প্লেয়ার্স ড্রাফট সারতে চায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আজ (সোমবার) মিরপুরে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী।

বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট নিয়ে নিজাম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘বিপিএলের গত আসরে যারা খেলেছে, তাদের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছি। বেশির ভাগ দল (আগামী আসরে) অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছে। দু-একটা দল এখনো সিদ্ধান্ত জানায়নি। তারা জানালে পরের পদক্ষেপ ঠিক করব। আমরা এরই মধ্যে একটা সময় নির্ধারণ করেছি প্লেয়ার্স ড্রাফটের। এরপর ধাপে ধাপে এগিয়ে যাব। প্লেয়ার্স ড্রাফট সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে হতে পারে।’

ডিসেম্বরে পূর্নাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যেতে হবে বাংলাদেশ দলকে। যেই সফল শেষ হবে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে। এরপর ফেব্রুয়ারিতে মাঠে গড়ানোর কথা আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। এবার যেই টুর্নামেন্টের আয়োজক পাকিস্তান। সেই টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া দলগুলোর মধ্যে একটি বাংলাদেশও। তাই বিপিএলের সূচি কোনোভাবে প্রভাব ফেলবে কিনা বাংলাদেশ জাতীয় দলের সঙ্গে তা নিয়েও আছে প্রশ্ন।

এক্ষেত্রে বিপিএলের সময়সূচি নিয়ে বিসিবির ভাবনা, ‘এফটিপিতে (ভবিষ্যৎ সফর পরিকল্পনা) আমাদের যে কমিটমেন্ট থাকে বা আইসিসির মেজর ইভেন্টে আমাদের যে কমিটমেন্ট থাকে, তার সঙ্গেই আমরা এডজাস্ট করে নিই। যদি কোনো ক্ষেত্রে ফাইন টিউনিং প্রয়োজন হয়, সেটা আমরা করে নেব।’

;

ব্যাট হাতে 'শূন্য', বল হাতে 'সেরা'

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত শিরোপা তুলে নেওয়ার মাধ্যমে পর্দা নেমেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসরের। এবারের সেরা খেলোয়াড়ের খেতাব নিজের নামে করে নিয়েছেন জসপ্রীত বুমরাহ। বুমরাহর এই অর্জন তো কাঙ্ক্ষিতই ছিল। ৮ ম্যাচে তিনি উইকেট শিকার করেছেন ১৫টি। অবশ্য এই আসরের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি হিসেবে যৌথভাবে আছে ফজলহক ফারুকি ও আর্শদীপ সিংয়ের নাম, তাদের উইকেট সংখ্যা ১৭টি করে। তবে কেন বুমরাহর হাতেই উঠল টুর্নামেন্ট সেরার খেতাব?

মজার বিষয় হলো বুমরাহ এই আসরে ব্যাট হাতে এক রানও করেননি। আট ম্যাচের একটি ম্যাচেই কেবল ব্যাট হাতে মাঠে নেমেছিলেন তিনি, সেটি হলো গ্রুপপর্বে পাকিস্তানের বিপক্ষে। সেই ম্যাচে সাজঘরে ফিরেছিলেন শূন্য রানে। এতে পুরো আসরে তার ব্যাটিংয়ের খাতায় নেই কোনো রান। আর এতেই গড়ে ফেলেছেন রেকর্ড। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসের প্রথম কোনো ক্রিকেটার ব্যাট হাতে কোনো রান না করেই জিতলেন টুর্নামেন্ট সেরার খেতাব! 

বুমরাহকে টুর্নামেন্ট সেরা নির্বাচিত করার পেছনে মূলত তার কিপটে ইকোনমি, গড় এবং ম্যাচের ইম্প্যাক্ট বিবেচনায়। আসরজুড়ে ৪.১৭ ইকোনমিতে বল করেছেন, গড় ছিল ৮.২৬। প্রতি ১১.৮৬ বলে নিয়েছেন একটা করে উইকেট; ইম্প্যাক্ট রেখেছেন সব জয়ে। আর এতেই টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় এই ৩০ বছর বয়সী পেসার।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পুরুষ বা নারী যেকোনো আসরেই এমন কীর্তি এখন কেবল বুমরাহের। তবে ওয়ানডে বিশ্বকাপে এমন নজর আছে দু’বার। ২০০৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপের টুর্নামেন্টসেরা গ্লেন ম্যাকগ্রা ১১ ম্যাচের একটিতেও ব্যাট করেছিলেন না। পরে ২০১৫ আসরে মিচেল স্টার্ক তিনবার ব্যাটিং নেমে তিনটি বল খেললেও তার রানের খাতা ছিল শূন্য।

বুমরাহ সাদা বলের এই ফরম্যাটে এখন পর্যন্ত ভারতের হয়ে খেলেছেন ৭০ ম্যাচ। যেখানে উইকেট নিয়েছেন ৮৯টি। তবে এখানেও একটি মজার বিষয় পুরো আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ৮ ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে তিনি করেছেন কেবল ৮ রান।

;

নিষেধাজ্ঞার শঙ্কায় বেলিংহাম



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উয়েফা ইউরোর শেষ ষোলোর ম্যাচে স্লোভাকিয়ার বিপক্ষে ১-০ গোলে পিছিয়ে ছিল ইংল্যান্ড। বিদায়ের শঙ্কা ক্রমেই তীব্র হচ্ছিল ইংলিশদের। যেকোনো সময় বাঁশি বাজিয়ে দিবেন রেফারি এবং হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হবে ইংল্যান্ডকে, এমনটা মেনেই নিয়েছিলেন দর্শক ও সমর্থকরা। গ্যালারিতে খেলা দেখতে আসা ইংলিশ সমর্থকরাও দুয়ো ধ্বনি দিচ্ছেন খোদ ইংলিশ ফুটবলারদেরই, কারণ তুলনামূলক কম শক্তিশালী দলের বিপক্ষে হেরে যাচ্ছে দল তা কোনোভাবেই মানতে পারছেন না তারা!

ঠিক এমন অবস্থায় বাইসাইকেল ক্লিকে দারুণ এক গোল করে ম্যাচটা সেই মুহুর্তে বাঁচিয়ে তোলেন রিয়াল মাদ্রিদের মিডফিল্ডার জুড বেলিংহাম। ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে হ্যারি কেইনের গোলে ২-১ গোলের জয় তুলে কোয়ার্টার ফাইনালে পা রাখে ইংল্যান্ড।

এমন জয়ের রাতে মূল নায়ক ধরা হয় বেলিংহামকেই। একটি গোল বাদেও বেশ কয়েকটি ভাল সুযোগ তৈরিতেও ছিল তার ভূমিকা। তবে এবার নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে হতে পারে তাকে। বেলিংহামকে ছাড়ায় ইংল্যান্ডকে নামতে হতে পারে কোয়ার্টার ফাইনালে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষের ম্যাচে। কারণ?

বেলিংহামের নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাওয়ার কারণ হলো গোলের পর স্লোভাকিয়ার বেঞ্চের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় অশোভন অঙ্গভঙ্গি করা। তাছাড়া গোলের পর চিৎকার করে বলতে শোনা গেছে রাবিশ, ‘হু এলস’। যা খেলোয়াড়ি সুলভ আচরণ নয় বলেই ভাবা হচ্ছে। যার কারণে তাকে অন্তত এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে বলেও খবর জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম ডেইলি মেইল। আর সেটি হলে কোয়ার্টার ফাইনালে বেলিংহামকে ছাড়ায় মাঠে নামতে হতে পারে ইংল্যান্ডকে।

বেলিংহাম অবশ্য তার অমন অঙ্গভঙ্গির বিষয়টিকে ম্যাচ শেষে ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন ‘গোপন মজার’ বিষয় হিসেবে। তার মতে, ম্যাচে তার বেশ কয়েকজন কাছের বন্ধুরা ছিল, যাদেরকে দেখাতেই এমন গোপন মজার উদযাপন করেছেন তিনি। সেই সঙ্গে বেলিংহাম বলেছেন, এটা তেমন কিছুই নয়, তারা আজ রাতে যা খেলেছে আমি তাদের সম্মান জানাই।’ বেলিংহাম এসব কথা বললেও অশোভন অঙ্গভঙ্গির কারণে শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে তাকে।

শুধু এই অঙ্গভঙ্গিই নয় ম্যাচে গোলের পর উদযাপনে ‘হু এলস’ বলে চিৎকার করেছিলেন, যা নিয়ে বেলিংহাম ম্যাচ শেষে বলেন, ‘আমরা প্রতিদিনই কঠোর পরিশ্রম করি সমর্থকদের এমন পারফরম্যান্স উপহার দেওয়ার জন্য। কখনো কখনো সেটা ভালো হয় না, কখনো মনে হয় অতি মাত্রায় সমালোচনা হচ্ছে। এটা (হুল এলস) শুনতে ভালো লাগবে না, কিন্তু এ ধরনের মুহূর্তের জন্য এটা সব সময়ই ব্যবহার করা যায়। কিছু মানুষকে এটা ফিরিয়ে দিতে পারাটা চমৎকার, আমার তা–ই মনে হয়।’

;

আমি দ্রাবিড়কে মেয়াদ বাড়াতে বাধ্য করিনি: জয় শাহ

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘ ১১ বছর পর আইসিসির কোনো শিরোপার দেখা পেয়েছে ভারত। এই শিরোপা জয়ের কৃতিত্ব যেমন খেলোয়াড়দের, তেমনি কোচ রাহুল দ্রাবিড়েরও আছে বড় অবদান। টি-টোয়েন্টির প্রথম আসরে ভারত তুলে নিয়েছিল ট্রফি, আবারও ১৭ বছর পর তারা পেল শিরোপার দেখা, তাদের উদযাপনটা তাই বাঁধভাঙ্গা হচ্ছে এটাই স্বাভাবিক।

তবে এত আনন্দের মাঝে, দলকে বিশ্বকাপ জিতিয়েও দায়িত্ব ছাড়তে হচ্ছে দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড়কে। দলকে সাফল্য এনে দিলে যেখানে মেয়াদ বাড়ানো কিংবা বোনাস পেয়ে থাকেন কোচরা, ঠিক এমন সময়ে চাকরি হারাচ্ছেন ভারতের সাবেক এই ক্রিকেটার।

এই ঘটনা নিয়ে বিসিসিআইকে পড়তে হচ্ছে ভিন্নধর্মী প্রশ্নের মুখে। এমনকি ভারতের ক্রিকেট সমর্থকরাও চান দ্রাবিড়ের কাছেই থাকুক টিম ইন্ডিয়ার দায়িত্ব। তবে সেটা আর সম্ভব নয় বলে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দিয়েছেন বিসিসিআই সেক্রেটারি জয় শাহ।

দ্রাবিড়ের কোচিংয়ের দায়িত্ব ছাড়ার ব্যাখ্যা দিয়ে জয় শাহ বলেন, ‘তিনি আমাকে বলেছিলেন যে পারিবারিক প্রতিশ্রুতির কারণে তিনি পদত্যাগ করতে চান। আমরা তার সিদ্ধান্তকে সম্মান করি। আমি তাকে মেয়াদ বাড়াতে বাধ্য করিনি।’

ভারতীয় ক্রিকেটে দ্রাবিড়ের অবদানের কথা তুলে ধরে জয় শাহ বলেন, ‘রাহুল ভাই গত সাড়ে পাঁচ বছর ধরে ভারতীয় ক্রিকেটকে সেবা দিয়েছেন। তিনি তিন বছর জাতীয় ক্রিকেট একাডেমির পরিচালক ছিলেন এবং তারপরে গত আড়াই বছর ধরে তিনি টিম ইন্ডিয়ার প্রধান কোচ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শিরোপা জয়ে রোহিত শর্মার মতোই গুরুত্বপূর্ণ রাহুল দ্রাবিড়ের ভূমিকা। তিনি এমন একজন মানুষ, যিনি দলকে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে নিয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু কাজটি শেষ হয়নি বলে চলে যাননি।’

এরইমধ্যে কোচের বিজ্ঞপ্তি শেষে সাক্ষাৎকারও নিয়ে ফেলেছে বিসিসিআই। সেখান থেকে দু’জনকে শর্টলিস্ট করে আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই একজনকে প্রধান কোচ হিসেবে ঘোষণা করা হবে বলেও জানিয়েছেন জয় শাহ। নতুন কোচ নিয়োগ নিয়ে জয় শাহ বলেন, ‘সিএসি সাক্ষাৎকার নিয়েছে এবং দুটি নাম শর্টলিস্ট করেছে। আমরা মুম্বাই পৌঁছানোর পরে তারা যা সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমরা সে অনুযায়ী এগোব। ভিভিএস লক্ষ্মণ জিম্বাবুয়ে যাচ্ছেন তবে শ্রীলঙ্কা সিরিজ থেকে একজন নতুন কোচ যোগ দেবেন।’

;