‘তৈমুর আলমের এজেন্ট বের করে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই’

  নাসিক নির্বাচন



সুলতান মাহমুদ আরিফ, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
‘তৈমুর আলমের এজেন্ট বের করে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই’

‘তৈমুর আলমের এজেন্ট বের করে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই’

  • Font increase
  • Font Decrease

নারায়ণগঞ্জ থেকে: সব কেন্দ্রে আমার এজেন্ট রয়েছে। আমার এজেন্ট বের করে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই বলে মন্তব্য করেছেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার।

রোববার (১৬ জানুয়ারি) কেন্দ্রে পরিদর্শনে বের হয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, দুই একটি ঘটনা ছাড়া এখন পর্যন্ত নির্বাচন সুষ্ঠু হচ্ছে। ভোটারদের কারো কারো মধ্যে ইভিএম নিয়ে অভিযোগ রয়েছে। তারা বলছে ত্রুটিপূর্ণ।
তৈমুর আলম আরো বলেন, পুলিশী প্রভাব খাটিয়ে আমার যুবদলের নেতা মনোয়ার হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া কোন ঘটনা নেই। আশা করব, শেষ পর্যন্ত সুষ্ঠু নির্বাচন হবে।

এ সময় তিনি নির্বাচনে জেতা ব্যাপারে আশাবাদি জানিয়ে বলেন, লক্ষাধিক ভোটের ব্যবধানে আমরা জিতব।

এর আগে সকাল সোয়া আটটার দিকে ইসলামিয়া কামিল (এমএ) মাদরাসার ৭ নং বুথে ভোট দেন তিনি। এটি ৯৫ নং কেন্দ্রে। এ কেন্দ্রে মোট ভোটার রয়েছে ৩ হাজার ২৮৭টি।

তৈমুর আলম খন্দকার বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদে ছিলেন। দলের সিদ্ধান্তের বাইরে এসে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদসহ বিএনপির একাধিক পথ হারান তিনি।

  নাসিক নির্বাচন

দুর্নীতি প্রতিরোধে দুদকের সর্বাত্মক প্রয়াস চালানোর নির্দেশ রাষ্ট্রপতির



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে উন্নয়নের প্রতিটি খাতে দুর্নীতি প্রতিরোধে দুর্নীতি দমন কমিশনকে সর্বাত্মক প্রয়াস চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।

সোমবার (২০ মার্চ) সন্ধ্যায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির নিকট কমিশনের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২২ পেশ করলে রাষ্ট্রপতি এ নির্দেশ দেন।

দুদক কমিশনার ড. মো. মোজাম্মেল হক খান এবং মো. জহুরুল হক ও সচিব মোহাম্মদ মাহবুব হোসেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

রাষ্টপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন ব্রিফিংয়ে জানান সাক্ষাৎকালে দুদক চেয়ারম্যান প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক এবং কমিশনের সার্বিক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেন, উন্নয়ন ও অগ্রগতির প্রধান অন্তরায় দুর্নীতি। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার ওপর জোর দেন ।

দুর্নীতি দমন করতে গিয়ে কমিশনের কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী যাতে দুর্নীতির সাথে জড়িত না হয় সেটা নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ।

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম এবং সচিব সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

  নাসিক নির্বাচন

;

আপন জুয়েলার্সের মালিকের ছেলে পরিচয়ে কেয়াকে বিয়ে করেন আরাভ



মাজেদুল হক মানিক, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আপন জুয়েলার্সের মালিকের ছেলে পরিচয়ে মেহেরপুরের এক তরুণীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিল দুবাইয়ের আলোচিত স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরাভ খান। নিজেকে আপন নাম পরিচয়ে ওই তরুণীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলেছিল আরাভ ওরফে আপন। শেষ পর্যন্ত তরুণীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়ে তার। তবে পুলিশ পরিদর্শক হত্যা মামলার আসামি হতে হয়েছে ওই তরুণীকে।

আরাভের বিষয়টি সামনে আসার পর অনুসন্ধানে এই সম্পর্কের বিষয়টি জানা গেছে।

জানাযায়, সুরাইয়া আক্তার কেয়া নামের ওই তরুণীর বাড়ি মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার গাড়াডোব গ্রামে। মায়ের সঙ্গে ঢাকায় বসবাস করার সময় ২০১৩ সালে এসএসসি পাশ করে কেয়া। ভর্তি হয় ঢাকার একটি ম্যাটস কলেজে প্যাথলজি বিভাগে। কলেজে গিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে আপন ওরফে আরাভের সঙ্গে।

২০১৪ সালে কেয়া গ্রামে বেড়াতে আসে। এর একদিন পর আপন ওরফে আরাভ তার এক বন্ধুকে নিয়ে কেয়াদের বাড়িতে আসে। পরদিন কেয়ার মামার একটি ডিসকভার ১৫০ সিসি মোটরসাইকেল ও কেয়াকে নিয়ে পালিয়ে যায় আরাভ। পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে তারা ঢাকায় বসবাস শুরু করে। মোটরসাইকেল আর মেয়ে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় কেয়ার পরিবারের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়।

কেয়ার মামা গাড়াডোব গ্রামের কামরুজ্জামান বলেন, মেয়ের বন্ধু হিসেবে তাকে আমরা যথেষ্ট সম্মান করি। কিন্তু সে যে এতবড় প্রতারক তা আগে জানা ছিল না। সে নিজেকে আপন জুয়েলার্সের মালিক পরিচয় দিয়েছে। আবার আমার শখের মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে গেছে। তাকে অনুনয় করে যখন মোটরসাইকেল ফেরত দেয়নি তখন গাংনী থানায় একটি জিডি করেছিলাম। এই জিডি তুলে নিতে সে মেহেরপুরের কয়েকজন নেতাকে দিয়ে আমাকে চাপ দিয়েছিল। ওই নেতাদের কাছে আরাভ ওরফে আপন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি পরিচয় দিয়ে আমাকে চাপ দিতে বলেছিল।

ভাগ্নি কেয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, মেয়েটির জীবন তছনছ করে দিয়েছে আপন ওরফে আরাভ। আরাভের জিডি থাকার কারণে সে পুলিশ হত্যা মামলার আসামি। সঠিক তদন্তের মাধ্যমে কেয়াকে সুন্দর জীবনে ফেরার সুযোগ করে দিতে সংশ্লিষ্টদের সুদৃষ্টি কামনা করেন তিনি।

কেয়ার বাবা আবুল কালাম আজাদ জানান, কেয়ার মা তার খালাতো বোন। বাড়ি তার পাশের বাড়িতে। তার নাম মনোয়ারা বেগম। ১৯৯৬ সালে মনোয়ারার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এরপর থেকেই তাদের সংসার জীবন ভালোই চলছিলো। কিন্তু ২০০০ সালে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে আপন ভাই হত্যা মামলায় জেল হয় আবুল কালাম আজাদের। তখন কেয়ার বয়স মাত্র ৩ বছর। মাঝে মাঝে মেয়েকে নিয়ে তাকে দেখতে যেতেন তার স্ত্রী। কিন্তু দীর্ঘদিন জেলে থাকার কারণে তাদের সংসারে ফাটল ধরে। এরই মাঝে বড় হতে থাকে কেয়া। ২০১১ সালে জেল থেকে বের হয়ে আসেন আবুল কালাম। এসে শোনেন তার স্ত্রী তাকে তালাক দিয়েছে। মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলেও পারেননি। স্ত্রী মনোয়ারা খাতুন বিয়ে করেন উজলপুর গ্রামের একজনকে। পরে তারা ঢাকায় চলে যান। ২০১৩ সালে এসএসসি পাশ করে কেয়া। তার মা তাকে বাবার অমতে ভর্তি করে দেন ঢাকার একটি ম্যাটস কলেজে। তারপর থেকেই মেয়ের সঙ্গে তার আর কোন যোগাযোগ নেই বলে জানান তিনি।

তিনি আরও জানান, ঢাকায় ভর্তি হবার কিছুদিন পরই শুনতে পান তার মেয়ে সম্পর্কে জড়িয়েছেন আপন নামের এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে। সে নাকি আপন জুয়েলার্সের মালিক। বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় তার সঙ্গে। ২০১৪ ও ১৫ সালে স্বামী আপনকে নিয়ে দু্ইবার গাড়াডোব গ্রামে তার খালার বাড়িতে বেড়াতে আসেন দু’জনে। তখন বিলাসবহুল জীবনযাপন করতো তারা। কিন্তু বিভিন্ন মারফত সে জানতে পারে তার জামাই সন্ত্রাসীকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।

এর কিছুদিন যেতে না যেতেই খবর আসে কেয়া একটি পুলিশ হত্যা মামলার আসামি। পরে জেলেও যেতে হয় কেয়াকে। জামিনের পর তাদের বিচ্ছেদ হয়। দীর্ঘ কয়েক বছর হাজত বাস করার পর ২০২২ সালে জামিনে মুক্তি পায় কেয়া। পরে সদর উপজেলার আমঝুপি গ্রামের শাহিন নামের এক যুবককে বিয়ে করে কেয়া। তারপর সে স্বামীর সাথে মালয়েশিয়ায় চলে যায়।

গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সুরাইয়া আক্তার কেয়া সম্পর্কে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। পুলিশ হত্যা মামলায় সে জামিনে ছিল বলে জানতে পেরেছি। তবে সে সত্যিকার অর্থে কোথায় আছে তা এখনও পরিষ্কার নই।

  নাসিক নির্বাচন

;

‘বিএনপির রাজনীতি চায়ের দোকানের মধ্যে সীমাবদ্ধ’



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
রাজবাড়ী-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিম

রাজবাড়ী-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজবাড়ী-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিম বলেছেন, বিএনপি জনগণের ভাগ্য নিয়ে খেলা করে। তাই তো আজ বিএনপির এই পরিণতি। বিএনপির রাজনীতি এখন চায়ের দোকানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। জনগণকে সাথে নিয়ে বিএনপির চায়ের দোকানের রাজনীতিকেও প্রতিহত করা হবো।

সোমবার (২০ মার্চ) বিকালে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির বহরপুর রেলওয়ে মাঠে উপজেলার নবাবপুর, বহরপুর ও ইসলামপুর ইউনিয়নের যৌথ আয়োজনের বিশাল জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি একথা বলেন।

বৈরি আবহাওয়া উপেক্ষা করে হাজার হাজার দলীয় নেতাকর্মী জনসভায় যোগদান করায় তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, আজ আপনারা বৈরি আবহাওয়া উপেক্ষা করেও জনসভায় যোগদান করায় এটাই প্রমাণিত হয়েছে আপনারা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ভালোবাসেন।

আপনাদের ভালোবাসার প্রতিদান বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা সব সময় স্মরণ করেন। তাই তো তিনি দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে তার জীবন বাজি রেখেও কাজ করে যাচ্ছেন। দেশের আরও উন্নয়ন চাইলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও নৌকা মার্কায় ভোট দিবেন।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আ. হান্নান মোল্ল্যার সভাপতিত্বে জনসভায় সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য সালমা চৌধুরী রুমা, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম শফিকুল মোরশেদ আরুজ, আওয়ামী লীগের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. রেজাউল হক রেজাসহ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

জনসভায় বালিয়াকান্দি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ, আব্দুস সাত্তার খান, এ কে এম ফরিদ হোসেন বাবু, সাধারণ সম্পাদক সামসুল আলম সুফি, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক এসহসানুল হাকিম সাধন, জেলা যুবলীগের সভাপতি মো. শওকত হাসান, উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি মো. ইদ্রিস আলী ফকিরসহ উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

  নাসিক নির্বাচন

;

টিউবওয়েলের পানিতে নেশাদ্রব্য মিশিয়ে চুরি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে টিউবওয়েলের পানিতে নেশা জাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে দুই পরিবারের ৯ সদস্যকে অচেতন করে নগদ প্রায় ৫০-৬০ হাজার টাকা, কাপড় ও চাউলসহ সর্বস্ব লুটে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সেই সঙ্গে ফ্রিজ থেকে মাছ-মাংস এমনকি ফল ও সবজিও নিয়ে গেছে বলে জানা যায়।

সোমবার (২০ মার্চ) বিকেলে মহেড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিভাস সরকার নুপুর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রোববার (১৯ মার্চ) রাতে উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের দেওভোগ গ্রামে হাতেম আলী খানের দুই ছেলের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, গত রোববার দুপুরের দিকে সাহায্য চাওয়ার জন্য দুই মহিলা ওই বাড়িতে যান। হাত-মুখ ধোয়ার কথা বলে তারা দুইটি টিউবওয়েল ব্যবহার করেন। সকলের আড়ালে তারা টিউবওয়েলের ভেতরে পানিতে নেশা জাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে দেন। পরবর্তীতে সেই টিউবওয়েলের পানি ব্যবহার করে দুই বাড়িতে দুপুরের রান্না ও পান করে।

এদিকে নেশামিশ্রিত পানি পান করায় বিকালে মো. মিলন খান, মোমিন খান, জিসান, মেহেদী, নিলুফা, ঝুমা, লিমা, মিথিলা, মিনাসহ দুই পরিবারের ৯ সদস্য অসুস্থ অনুভব করে। পরে রাতে অচেতন হয়। এ সুযোগে চোরচক্র সিঁধ কেটে তাদের ঘরে প্রবেশ করে নগদ প্রায় ৫০-৬০ হাজার টাকা, কাপড়, চাউলসহ সর্বস্ব লুটে নেয়াসহ ফ্রিজ থেকে মাছ-মাংস এমনকি ফল ও সবজিও নিয়ে যায়।

এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ আবু সালেহ মাসুদ করিম বলেন, এ ঘটনার বিষয়ে কেউ থানায় অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক আইগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

  নাসিক নির্বাচন

;