শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হল ভোট, এবার ফলের অপেক্ষা

  নাসিক নির্বাচন


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হল ভোটগ্রহণ

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হল ভোটগ্রহণ

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রযুক্তিগত কিছুটা ত্রুটির কথা জানা গেলেও পুরোপুরি সংঘর্ষ ও সহিংসতার ঘটনা ছাড়াই নাসিক নির্বাচনে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করলো নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনবাসী। সকালের দিকে উৎসবমুখর পরিবেশ দেখা গেলেও দুপুর থেকে কিছুটা স্তবিরতা দেখা দিচ্ছে ভোটকেন্দ্র গুলোতে। সেই সাথে স্বাস্থ্যবিধি না মানায় বাড়ছে করোনার ঝুঁকি।

রোববার (১৬ জানুয়ারি) পূর্বঘোষিত সময়ে সকাল আটটা থে শুরু হয় ভোটগ্রহণ। প্রতিনিধির পাঠানো সর্বশেষ তথ্য বলছে, সকালের দিকে ভোটারে রমরমা ছিল ভোটকেন্দ্র গুলো। দুপুর গড়াতেই আস্তে আস্তে কমে আসছে ভোটার সংখ্যা।

জরিপ অনুযায়ী, ২০১৩ সালের নাসিক নির্বাচনের পর থেকে ওই এলাকায় সহিংসতাবিহীন নির্বাচন দিতে পারে নি নির্বাচন কমিশন। পূর্ব ঘোষিত ইশতেহার অনুযায়ী, পর্যাপ্ত শান্তি রক্ষাবাহিনী, পুলিশ ও সংশ্লিষ্টদের সর্বোচ্চ সহযোগীতায় সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন হতে যাচ্ছে এবারের নির্বাচন। নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা বলছে, নারায়ণগঞ্জবাসীর জন্য এটি একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।

তবে বরাবরের মত এবারও ইভিএম বিড়ম্ববনায় পড়েছেন ভোটারগণ। ৯৩ বছরের দিলজান পারছেন না ভোটার রোবটের সাথে তাল মিলাতে; আবার মোকলেসের মিলছে না আঙুলের ছাপ। মাঝে মাঝে যান্ত্রিক ত্রুটি থাকায় কিছু সময়ের জন্য বন্ধও রাখতে হচ্ছে ভোটগ্রহন। তবে সব বিড়ম্বনা ছাপিয়েও সহিংসতা আর মারকাটের ঘটনা ছাড়াই নির্বাচন সম্পন্ন হতে যাচ্ছে অভিজাত চুনকা-ওসমানের এলাকায়।

তবে দিনশেষে কে ক্রস করবে লেভেল লাইন! আর কে চলে যাবেন মাঠের বাইরে; আঁচ করা যাচ্ছে না এখনও। সম্ভাবনা আর আশার নাসিক মেয়রের মুখ দেখতে ফুলের মালা নিয়ে অপেক্ষা করছেন নাসিকবাসী।

নির্বাচন শেষ পর্যন্ত অবাধ ও সুষ্ঠু হলে তৃতীয় মেয়াদেও মেয়র পদে জয়ী হবেন বলে আশাপ্রকাশ করেছেন সরকার দলীয় প্রার্থী ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। আলী আহমেদ চুনকা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে সকাল ১১টার দিকে এনসিসি নির্বাচনে ভোট দেওয়ার পর বর্তমান এ মেয়র বলেন, “আমি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। তবে, নির্বাচনের ফলাফল যাই হোক আমি মেনে নেব”।

একই দিন সকাল ৮টা ২৫ মিনিটে নারায়ণগঞ্জ জামতলা কেন্দ্রীয় ঈদগাহ সংলগ্ন ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা ভোট কেন্দ্রে ভোট দেন আইভীর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার।

পরিবেশ এখনও পর্যন্ত অনুকূল এবং শান্তিপূর্ণ বলে মনে করছেন হাতি মার্কার এ জায়ান্ট প্রার্থী। তিনি বলেন, “পরিস্থিতি এখন পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ বলে মনে হচ্ছে, আমরা ভোট গণনার পর পুরোপুরি বলতে পারবো”।

সকালে ১৩ নম্বর ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে ভোটার ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহফুজা আক্তার। তিনি জানান, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে ভোট হচ্ছে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে; গোলযোগবিহীন এ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতিও তুলনামুলক ভালো।

দুপুর ১২টায় আদর্শ স্কুল কেন্দ্র পরিদর্শন করেন নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোস্তাইন বিল্লাহ। পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা বেশ কয়েকটি কেন্দ্র পরিদর্শন করেছি। মানুষ অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে ভোট দিচ্ছেন। এখন পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। ভোটের ফলাফল প্রকাশের পরেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মাঠে থাকবেন”।

সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন আজ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সজীব ওয়াজেদ জয়

সজীব ওয়াজেদ জয়

  • Font increase
  • Font Decrease

ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আজ। 

সজীব ওয়াজেদ জয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। তিনি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ঐ বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেওয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।

তিনি ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।

বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।

দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

  নাসিক নির্বাচন

;

কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে উদ্ভুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সারাদেশে কারফিউ জারি করে সরকার। যদিও প্রতিদিনই কয়েক ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হচ্ছে।

তবে কারফিউ কবে উঠানো হবে সে বিষয়ে আজ শনিবার (২৭ জুলাই) সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা আমরা দেখছি। পুলিশ বিজিবি, সেনাবাহিনী কাজ করছে। জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জনগণকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। এ বিষয়ে শনিবার (২৭ জুলাই) আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারাদেশে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। এসময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।

পরবর্তীতে নির্ধারিত সময়ের জন্য কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো পুরোপুরি এখন তুলে নেয়া হয়নি।

  নাসিক নির্বাচন

;

আজও বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: নূর এ আলম/বার্তা২৪.কম

ছবি: নূর এ আলম/বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীসহ সারাদেশে কারফিউ জারি করে সরকার। যা এখনও দেশের বিভিন্ন জেলায় চলমান রয়েছে। যদিও প্রতিদিনই কয়েক ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হচ্ছে।

আজও শনিবার (২৭ জুলাই) ঢাকাসহ চার জেলায় সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত শিথিল থাকবে কারফিউ।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

তিনি বলেন, শনিবার ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীতে কারফিউ চলবে। তবে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে। এছাড়া বাকি জেলাগুলোর কারফিউয়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জেলা প্রশাসন।

  নাসিক নির্বাচন

;

বিজিবির পাহারায় সারাদেশে চলছে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিজিবির পাহারায় সারাদেশে চলছে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন

বিজিবির পাহারায় সারাদেশে চলছে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সারাদেশে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর পাহারায় চট্টগ্রাম, খুলনা ও ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকাল থেকে বিজিবির চট্টগ্রাম রিজিয়ন ও চট্টগ্রাম ব্যাটালিয়নের (৮ বিজিবি) নিরাপত্তায় চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন হতে তেলবাহী ট্রেন ঢাকা ও সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে তেল পৌঁছে দিচ্ছে।

বিজিবি সদরদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টায় ২৪টি তেলবাহী বগিসহ একটি ট্রেন ঢাকার উদ্দেশ্যে, সকাল সাড়ে ৬টায় ১৬টি তেলবাহী বগিসহ আরও একটি ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে, সকাল ১০টায় ১২টি তেলবাহী বগিসহ একটি ট্রেন দোহাজারীর উদ্দেশ্যে এবং বেলা ১১টায় ১২টি তেলবাহী বগিসহ আরেকটি ট্রেন হাটহাজারীর উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম রেলস্টেশন ছেড়ে যায়।

এছাড়া বিজিবির নিরাপত্তায় খুলনা ও ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন থেকে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে এবং শ্রীমঙ্গল থেকে সিলেটে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল করে।

সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন পৌঁছে দিতেও বিজিবি সদস্যরা নিরাপত্তা সহায়তা দেবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

  নাসিক নির্বাচন

;