রাজশাহীতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন

  বিজয়ের ৫০ বছর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহীতে যথাযোগ্য মর্যাদায় স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি ও মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হচ্ছে। এদিন সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জেলা পুলিশ লাইনসে ৫০ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির কার্যক্রম শুরু হয়।

সকাল সাড়ে ৭ টায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে শহিদ স্মৃতিস্তম্ভে বিভাগীয় কমিশনার ড.  হুমায়ুন কবীর, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আব্দুল বাতেন, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক, জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিল, পুলিশ সুপার এ বি এম মাসুদ হোসেনসহ বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগণ, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। 

সকাল ৯ টায় মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বিভাগীয় কমিশনার ড. হুমায়ুন কবীর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও বর্ণাঢ্য অভিবাদন গ্রহন করেন।

প্রধান অতিথি বলেন, আমি স্মরণ করছি ইতিহাসের মহানায়ক স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যিনি এনে দিয়েছিলেন মহান স্বাধীনতা। তিনি বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাড়াবার সুযোগ করে দিয়েছেন। আমি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি জাতীয় চার নেতা ও সকল শহিদদের প্রতি। যাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে মহান স্বাধীনতা।

তিনি বলেন, আজকের এ বিজয় শাসকের বিরুদ্ধে শহিদদের, অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের, বঞ্চনার বিরুদ্ধে অধিকার আদায়ের এবং মিথ্যার বিরুদ্ধে সত্যের। তিনি আরো বলেন, দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছি এবং ২০৪১ সালে আমরা উন্নত দেশের মর্যাদায় পৌঁছে যাব। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে আমরা সকলে একসাথে কাজ করে যাব। আজ শপথের দিন, অঙ্গীকারের দিন, যে বিজয়টা জাতির পিতা এনে দিয়েছিল তা আমরা রক্ষা করবোই করব।

বিজয় দিবস-২০২১ উপলক্ষ্যে সরকারি-বেসরকারি, স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহ, প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপসমূহে আলোকসজ্জা এবং জাতীয় পতাকাসহ বিভিন্ন পতাকা দ্বারা সজ্জিত করা হয়েছে। এদিন পার্ক, যাদুঘর বিনা টিকেটে শিশুদের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেওয়া হচ্ছে।

  বিজয়ের ৫০ বছর

বুধবার থেকে মেট্রোরেল চলবে ১২ ঘণ্টা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যাত্রীদের সুবিধার্থে বুধবার থেকে মেট্রোরেল নতুন সময়সূচিতে চলবে। এদিন থেকে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে মেট্রোরেল।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম এ এন সিদ্দিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এখন মেট্রোর সাপ্তাহিক ছুটি মঙ্গলবার হলেও নতুন সময়সূচিতে শুক্রবারে বন্ধ থাকবে।

মেট্রোরেলের উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত এ সময়সূচি কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।

নতুন সময় অনুযায়ী সকাল ৮টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত ‘পিক আওয়ার’ হিসেবে বিবেচনা করে প্রতি ১০ মিনিট পর পর মেট্রো ছাড়বে। বেলা ১১টার পর থেকে ১৫ মিনিটের ব্যবধানে মেট্রো ছাড়বে বিকেল ৩টা পর্যন্ত। পরবর্তী ৩ ঘণ্টা আবারও ১০ মিনিট পর পর স্টেশন ছাড়বে মেট্রো রেল। সন্ধ্যা ৬টা এক মিনিট থেকে ‘নন পিক আওয়ার’ ধরে ১৫ মিনিট পরপর মেট্রো চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত।

গত বছর ২৮ ডিসেম্বর ঢাকার প্রথম মেট্রোরেল চালু হয়েছে। শুরু থেকে সীমিত সময় চলাচল করছে। ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী জুলাইয়ে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশে পরীক্ষামূলকভাবে মেট্রোরেল চালানো হবে। ডিসেম্বর নাগাদ পুরো পথে যাত্রী নিয়ে চলাচল শুরু হতে পারে। তখন হয়তো দিনে ১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল করবে। পর্যায়ক্রমে তা ২৪ ঘণ্টায় সম্প্রসারণ করা হবে।

  বিজয়ের ৫০ বছর

;

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের খসড়া অবিলম্বে পাসের দাবি



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের খসড়া অবিলম্বে পাসের দাবি

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের খসড়া অবিলম্বে পাসের দাবি

  • Font increase
  • Font Decrease

তামাক চাষ বাংলাদেশে টেকসই খাদ্য নিরাপত্তার জন্য একটি বড় হুমকি স্বরূপ। তাই দেশের জনসাধারণের খাদ্য নিরাপত্তার স্বার্থে তামাক চাষের পরিবর্তে খাদ্য ফসল ফলানোর উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনীর খসড়া দ্রত পাস করার দাবি জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ মে ) সকালে ধানমন্ডিস্থ ঢাকা আহছানিয়া মিশন অডিটোরিয়ামে বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত ‘তামাক নয়, খাদ্য ফলান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ দাবি জানিয়েছেন বক্তারা।

আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মিশনের তামাক নিয়ন্ত্রণ প্রকল্প সমন্বয়কারী শরিফুল ইসলাম।

এতে বলা হয়, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার মতে বিশ্বে ৭৯টি দেশে ৩ কোটি ৪৯ লাখ মানুষ চরম মাত্রায় খাদ্য অনিরাপত্তায় ভূগছে। এমন অবস্থায় খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ অগ্রাধিকার হিসাবে বিবেচনায় আনা অতীব জরুরি। তাই খাদ্য নিরাপত্তার স্বার্থে তামাক চাষের পরিবর্তে খাদ্য ফসল ফলানোর উদ্যোগ নিতে হবে। তামাক চাষ মূলত রবি ফসলের মৌসুমেই হয় এবং সে সময় নানা রকম সবজি, ডাল, তৈলবীজ, ধান এসব ফসল না করে এ জমিতে ক্ষতিকর একটি ফসল উৎপাদিত হচ্ছে। যা দিয়ে সিগারেট, বিড়ি, জর্দার মত নিকোটিনযুক্ত পণ্য উতপাদন করে জনস্বাস্থ্যকে হুমকির মুখে ফেলে দেওয়া হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে এসডিএফ-এর চেয়ারপার্সন আবদুস সামাদ বলেন, বাংলাদেশে আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ মাত্র ৩ কোটি ৭৬ লাখ ৭ হাজার একর। অথচ তামাক চাষে ব্যবহৃত মোট জমির পরিমাণের দিক থেকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩তম। আগামীতে দেশে তামাক চাষ বন্ধ করতে হলে, প্রয়োজন তামাকের ব্যবহার কমানো। এমন পরিস্থিতিতে আসন্ন সংসদ অধিবেশনে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনীর খসড়া দ্রুত পাস জরুরী। পাশাপাশি ই-সিগারেটকে বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।

আলোচনা সভায় বক্তারা জানান, তামাক চাষে ব্যবহৃত রাসায়নিক সার ও কীটনাশক নদীর পানিতে মিশে যাওয়ার কারণে হুমকির মুখে পড়েছে মৎস্য প্রজনন, ব্যাহত হচ্ছে স্বাস্থ্য সুরুক্ষা। তাই জনস্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দিয়ে সংশোধিত আইনটি পাশ এখন সময়ের দাবি।

ঢাকা আহছানিয়া মিশনের সভাপতি কাজী রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেলের সমন্বয়কারী ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব অতিরিক্ত হোসেন আলী খোন্দকার, সিটিএফকে-বাংলাদেশের লিড পলিসি এডভাইজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটির প্রেসিডেন্ট গোলাম মহিউদ্দিন ফারুক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ন্যাশনাল প্রফেশনাল অফিসার ডা. সৈয়দ মাহফুজুল হকসহ অনেকে।

প্রোগ্রাম অফিসার শারমিন আক্তার রিনি’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ঢাকা আহছানিয়া মিশনের স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ।

  বিজয়ের ৫০ বছর

;

‘ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক মতভেদ নিয়ে অবাধে বিতর্ক করার সুযোগ দিয়েছে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম

  • Font increase
  • Font Decrease

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বলেছেন, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বন্ধুত্ব গভীর ও বিস্তৃত হয়েছে, যা তাদেরকে মতভেদ নিয়ে খোলামেলা বিতর্ক করার সুযোগ দিয়েছে।

তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যকার এই ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততা তাদেরকে পরিপূরক ও প্রান্তিককরণভাবে পারস্পরিক লাভবান হওয়ার জন্য ঘনিষ্ঠভাবে একসঙ্গে কাজ করার সুযোগ দেয়।

মঙ্গলবার (৩০ মে) যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে ৫০ বছরেরও বেশি সময়ের দীর্ঘস্থায়ী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও দু’দেশের মানুষের মেলবন্ধনের স্মারক হিসেবে 'রুটস অব ফ্রেন্ডশিপ: ৫০ ইয়ারস অব ইউএস-বাংলাদেশ রিলেশনস'- শীর্ষক এক আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে তিনি এ কথা বলেন।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় আমরা দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং জনগণের মুক্তির লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বন্ধুদের কাছে অংশীদারিত্বের অনুসন্ধান করেছি এবং (ভবিষ্যতেও) চালিয়ে যাব।

প্রতিমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশের এ ধরনের আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততাকে সংকীর্ণ প্রিজম থেকে না দেখে, বরং উন্নয়নের জন্য তাদের বাস্তবসম্মত অনুসন্ধান হিসেবে দেখা হবে।

এডওয়ার্ড এম কেনেডি সেন্টার ফর পাবলিক সার্ভিস অ্যান্ড দ্য আর্টস (ইএমকে) এ আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসও বক্তব্য রাখেন।

শাহরিয়ার বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের অংশীদারিত্বে আমরা একসঙ্গে কী করতে পারি তার একটি প্রকৃত উদাহরণ কোভিড-১৯ মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই। আমরা বাংলাদেশে অস্থায়ীভাবে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের প্রতি মার্কিন সরকারের অব্যাহত সমর্থনের প্রশংসা করি।

তিনি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত ও দণ্ডিত খুনি রাশেদ চৌধুরীর দীর্ঘদিনের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি বন্ধুত্বপূর্ণ দেশে প্রত্যাবাসন গভীর অনুশোচনার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত ও স্মার্ট দেশ হওয়ার আশা ও আকাঙ্খা নিয়ে মধ্যম আয়ের মর্যাদা অর্জন করেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৪ বছরে টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের বিষয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের ৪ কোটির বেশি মানুষকে দারিদ্র্য থেকে বের করে আনা হয়েছে।

রাষ্ট্রদূত হাস বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র সফরের ঐতিহাসিক ছবি দেখে আপনারা মুগ্ধ হবেন। এই প্রথম কোনো বাংলাদেশি রাষ্ট্রপ্রধান কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

তিনি বলেন, প্রদর্শনীতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্বকারী সব বাংলাদেশি রাষ্ট্রপ্রধানের ঐতিহাসিক ছবি প্রদর্শিত হয়, যখন তারা যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন।

মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, এই ছবিগুলো সুশাসনের প্রতি মার্কিন প্রতিশ্রুতি, বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের প্রতি শ্রদ্ধা এবং একটি কার্যকরী গণতন্ত্রের স্তম্ভ হিসেবে মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে বোঝায়।

৫০ বছরের বেশি বন্ধুত্বের প্রতিনিধিত্বকারী ঐতিহাসিক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনকালে তিনি বলেন, আমি সুশাসন এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা অর্জনে বাংলাদেশকে সমর্থন করার প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছি।

  বিজয়ের ৫০ বছর

;

বুধবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে করোনার বুস্টার ডোজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রায় দেড় মাস বন্ধ থাকার পর বুধবার (৩১ মে) থেকে সারা দেশে আবারও শুরু হচ্ছে করোনা টিকার তৃতীয় ও চতুর্থ ডোজের কার্যক্রম।

মঙ্গলবার (৩০ মে) কোভিড-১৯ ফাইজার ভ্যারিয়েন্ট কনটেইনিং ভ্যাকসিন (ভিসিভি) কার্যক্রম সংক্রান্ত দিকনির্দেশনা বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে দেওয়া এক নির্দেশনায় এসব তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদফতর।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমএনসিএএইচ’র লাইন ডিরেক্টর ডা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন।

বলা হয়েছে, বুধবার থেকে কোভিড-১৯ ফাইজার ভ্যারিয়েন্ট কনটেইনিং ড্যাকসিন কার্যক্রম শুরু হবে। বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনামন্ত্রী গত ২৫ মে এ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন। পরবর্তীতে এ কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে দেশব্যপী প্রদান নিশ্চিতকল্পে নিম্নবর্ণিত অবশ্য পালনীয় নির্দেশনাসমূহ বাস্তবায়নের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা যাচ্ছে।

দ্বিতীয় ডোজ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানের কমপক্ষে ৪ মাস তৃতীয় ডোজ (বুস্টার) ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে। তৃতীয় ডোজ প্রদানের কমপক্ষে ৪ মাস পর চতুর্থ ডোজ (বুস্টার) ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে।

৪র্থ ডোজ (বুস্টার) ভ্যাকসিন অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ৬০ বছর বা ঊর্ধ্ব জনগোষ্ঠী, দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত ১৮ বছর বয়সী জনগোষ্ঠী, স্বল্প রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন জনগোষ্ঠী (ইম্যুনোকম্প্রোমাইজ), গর্ভবর্তী মা এবং ফ্রন্ট লাইনারদের ভিসিডি ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে।

  বিজয়ের ৫০ বছর

;