পদ্মা সেতু: উন্নয়নে নতুন দিগন্তের অপেক্ষায় ফরিদপুরবাসী

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার


এহসান রানা, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফরিদপুর
পদ্মা সেতু: উন্নয়নে নতুন দিগন্ত, অপেক্ষা ফরিদপুরবাসীর

পদ্মা সেতু: উন্নয়নে নতুন দিগন্ত, অপেক্ষা ফরিদপুরবাসীর

  • Font increase
  • Font Decrease

ফরিদপুর জেলাকে দেশের মূল ভূখণ্ডের থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে প্রমত্তা পদ্মা নদী। দক্ষিণ বঙ্গের ১৬ জেলার মানুষ ফরিদপুর হয়ে দৌলতদিয়া ও কাঁঠালবাড়ী ঘাট দিয়ে পার হয়ে রাজধানীতে যেত। আর এই দুটি ঘাট পারাপারে নৌযান সংকটসহ প্রাকৃতিক দূর্যোগের কারণে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় মানুষকে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে পার হতে হতো নদী।

নানা প্রতিকূলতা কাটিয়ে সরকার পদ্মার বুকে গড়ে তুলেছে দক্ষিণ বঙ্গ তথা দেশের কোটি কোটি মানুষের স্বপ্নের পদ্মা সেতু। যা জনসাধারণের জন্য খুলে দেয়া হবে আগামী ২৫ জুন। ২৬ জুন থেকে টোল দিয়ে যানবাহন চলাচল শুরু হবে। এমন খবরে বাঁধ ভাঙা আনন্দ, উচ্ছাসে উচ্ছ্বসিত তারা। আশায় বুক বাঁধছেন কৃষি প্রধান এ জেলার কৃষকরাও।

ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, যোগাযোগের সমস্যার কারণে এতোদিন এ অঞ্চলে গড়ে ওঠেনি শিল্প কল কারখানা, তবে এবার সে দুয়ার উন্মোচিত হলো, যা ভূমিকা রাখবে অর্থনৈতিক উন্নয়নে। সেই সাথে সার্বিক অবকাঠামোতেও।

জাতির বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থানের তকমা থাকায় আওয়ামী লীগ ব্যতিত অন্যান্য সরকারের সময়ে ফরিদপুর অনেকটা অবহেলিত ছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর উন্নয়নের দৃশ্যমান ছোঁয়া লাগতে শুরু করেছে ফরিদপুরে। এবার পদ্মা সেতুতে ভর করে পুরোপুরি ঘুরে দাড়াবে প্রাচীন এ জেলা, এমনটাই দাবি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের।

ফরিদপুরের সফল কৃষি উদ্যোক্তা সাহিদা বেগম জানান, আমি প্রায় ৬০ একর জমিতে বিভিন্ন ফসল উৎপাদন করে থাকি। এর মধ্যে পেঁয়াজ, পেঁয়াজের বীজ, গম, ধান ও আম বাগানও আছে। পদ্মা সেতু হওয়ায় আমিসহ সকল কৃষক তাদের উৎপাদিত ফসল দ্রুত সময়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাঠাতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়াই। ঘাটে জ্যামের জন্য অনেক সময় দ্রুত পচনশীল পণ্য পচে যেত। এই সেতু হওয়াতে এই ভোগান্তি আর পোহাতে হবে না। 

ফরিদপুর বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুল আলম জানান, এই সেতুর মাধ্যমে আমাদের স্বপ্ন পূরণ হলো। এতে আমাদের জীবনযাপনের মান বৃদ্ধি পাবে এবং ভোগান্তি লাঘব হবে।

ফরিদপুর চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক মো. মহসিন শরীফ জানান, পদ্মা সেতু উদ্বোধন হলে আমাদের ব্যবসায়ীদের ব্যবসার প্রসার, সেবা ও সুবিধা আরো বাড়বে। সেই সাথে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান, কারখানা তৈরি হবে ফলে দূর হবে বেকারত্ব। 

ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক জানান, অনেক বাধা বিপত্তি, দেশি বিদেশি ষড়যন্ত্র থাকা সত্ত্বেও স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন দৃশ্যমান। এই অসম্ভবকে সম্ভব করেছে আমাদের দেশরত্ন ও জাতির জনকের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। পদ্মা সেতু তৈরি হওয়াতে দক্ষিণাঞ্চলসহ ২১ জেলা উপকৃত হবে।  

কানাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান ফকির মো. বেলায়েত হোসেন জানান, পদ্মা সেতুর তৈরি হওয়াতে আমাদের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও শিক্ষাখাতের অনেক উন্নয়ন হবে ।  

আর প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান, পদ্মা সেতু দেশের বৃহত উন্নয়নের মাইলফলক, যার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে গোটা দেশে। অলিম্পিক ভিলেজ ও শেখ হাসিনা তাঁত পল্লী নির্মিত হলে এ অঞ্চলের মানুষের অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা চেয়ারম্যান মো. হাবিবুর রহমান জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমাদের নেই। তিনি যদি প্রধানমন্ত্রী না হতেন তাহলে আজীবন দক্ষিণাঞ্চল অবহেলিত থাকতো।

বিশিষ্ট সমাজসেবক ও ব্যবসায়ী এনটিকবিডি এর ম্যানেজিং পার্টনার মো মাহবুব আলম মনির জানান , পদ্মা সেতুর কল্যাণে  ফরিদপুরের মানুষ স্বপ্ন দেখছে শিল্পসমৃদ্ধ এক জেলার। ফরিদপুরে ইতিমধ্যে এর দৃশ্যমান অনেক কর্মকাণ্ড লক্ষ্য করা যাচ্ছে।  অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান জমি কিনে স্থাপনা নির্মাণ শুরু করেছে।  ফেরিঘাটের দেরি হওয়াতে আগে সময় লাগতো ২/৩ দিন কিন্তু এখন  তা সল্প সময়ে  চলে আসবে। প্রাকৃতিক গ্যাসের সংযোগ সুবিধা পেলে জনগণ এর সুফল ভোগ করবে।  এছাড়া কর্ম সংস্থানের সুযোগ বাড়বে। এতে সবাই  ব্যবসায়ীক, সামাজিক ও আর্থিকভাবে লাভবান হবেন। আর  এসব বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য।

ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার জানান, সেতুকে কেন্দ্র করে এ জেলায় অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের উম্মোচন হবে। পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নের পর ১ দশমিক ২৩ শতাংশ হারে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জিডিপি বাড়বে ২ দশমিক ৩ শতাংশ।

তিনি বলেন, ইতিমধ্যে সেতুকে কেন্দ্র করে ফরিদপুর-মাদারীপুর সীমান্তবর্তী এলাকায় অলিম্পিক ভিলেজ, শেখ হাসিনা তাঁত পল্লী তৈরি হচ্ছে, ভাঙ্গায় বঙ্গবন্ধু মহাকাশ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র তৈরি হচ্ছে। এ জেলার প্রতিটি এ জেলার প্রতিটি জায়গায় অর্থনৈতিক উন্নয়নের ছোঁয়া লাগছে। 

   

হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

 

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে তেলবাহী ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার হাটহাজারী পৌরসভার আবুল কালামের মাদ্রাসার সামনে রেললাইনে এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম।

স্থানীয়রা জানান, হাটহাজারীর ১১ মাইল এলাকায় ১০০ মেগাওয়ার্ড পিকিং পাওয়ার পয়েন্টের জন্য ফার্নেশ ওয়েল বহনকারী একটি ট্রেনে কাটা পড়ে লোকটি। এসময় তার শরীর থেকে পুরো মাথা বিছিন্ন হয়ে যায়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছে। নিহত ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।

ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা খবর পাওয়ার পর একটি টিম পাঠিয়েছি। এখনো ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।’

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

;

কালীগঞ্জে হিট স্ট্রোকে অটোচালকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কালীগঞ্জে হিট স্ট্রোকে রাশেদুল ইসলাম (৫৪) নামে এক অটোচালকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে কালিগঞ্জ উপজেলার উপজেলার মদাতী ইউনিয়নের চামটার হাট বাজারে তার মৃত্যু হয়। 

মৃত রাশেদুল ইসলাম লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের খোর্দ্দ বিছনদই গ্রামের মৃত বদর উদ্দিনের ছেলে। তিনি আগে পেপার বিক্রেতা ছিলেন। 

স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার সকালে অটোরিক্সা নিয়ে ভোটমারী গোলাম মৃর্তজা ক্লিনিকের মাইকিং করতে করতে চামটার হাট বাজারে যান। সেখানে একটি হোটেলে খাবার খেয়ে বের হওয়ার সময় অসুস্থা হয়ে পড়েন। পরে অসুস্থ হওয়ার পর স্থানীয়রা উদ্ধার করার সময় ঘটনাস্থলে তিনি মারা যান। 

ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভেকেট মশিউর রহমান বার্তা ২৪ কমকে জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। পরে সেখানে তিনি হিট স্ট্রোক করে মারা যান।



  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

;

প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনার জন্য সরকারের প্রচেষ্টা আছে: দীপু মনি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি বলেছেন, সকল প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মূল ধারায় আনার জন্য একটা বড় প্রচেষ্টা রয়েছে। সেই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে নীতিমালা তৈরি করা ও আইন তৈরি করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকালে শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় প্রথম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী শিল্প উৎসব ঢাকা-২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, যারা প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত তারা শারীরিক মানসিক নানা ধরনের শিকার হলেও বুদ্ধি ও মননশীলতায় স্বাভাবিক মানু্ষদের মত যে তাই নয়, বরং সৃজনশীলতায় অনেক ক্ষেত্রে বেশিও। তিনি বলেন, আমরা সবসময় কথা বলি বৈষম্য হীনতার সেই স্বপ্নের কথা, সেই সমাজ তৈর করার কথা বলি। আমরা যখন জাতির পিতার কথা বলি তখনো বলি তার বৈষম্যহীনতার জন্য সংগ্রাম করেছিলেন সে কথা।

আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের নীতি অনুসরণ করছি উল্লেখ করে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বলেন, আইসিটি, অর্থনীতি থেকে শুরু করে সকল পর্যায়ে আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের নীতি অনুসরণ করছি। আমাদের অনেক কিছু আছে আবার অনেক কিছু নেই সেটাও সত্যি। তবে যেটা সবচেয়ে বেশি যেটা দরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা সেটা আছে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে। সেটা অনেক জায়গায় থাকে না। আমার সর্বস্তরে সচেতনতা তৈরি করাটা এখন প্রয়োজন। আমাদের সরকারি ভবন, কর্মস্থল, পাবলিক স্পেস সব পর্যায়ে আমরা যেন অভিগমনতা নিশ্চিত করতে পারি এটা করা আমাদের জন্য জরুরি।

দীপু মনি বলেন, আমরা চাই বিভিন্নভাবে প্রতিবন্ধকতার শিকার যে শিশুরা রয়েছে তারা যেন সাধারণ সবার সাথে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে সে ব্যবস্থা তৈরি করা। আর যাদের পক্ষে একেবারেই সম্ভব নয় তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো। সবার মতই তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য ক্রীড়া চর্চা, সাংস্কৃতিক চর্চা ব্যবস্থা করা। এটা সবার মতই তাদের জন্যও অপরিহার্য। 

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

;

মানিকগঞ্জে সেলফি তুলতে গিয়ে আগুনে পুড়ে নারীর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মানিকগঞ্জে বাসন্তী দেবীর কপালে সিদুর দেওয়ার সময় সেলফি তুলতে গিয়ে শাড়িতে আগুন লেগে দগ্ধ হয় মলি রানী (৪৬) নামের এক নারী। এক সপ্তাহ চিকিৎসাধীন থাকার পর মারা যান তিনি।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান মলি রানী। মানিকগঞ্জ জেলা শহরের গঙ্গাধর পট্টি এলাকার অশোক্নসাহার স্ত্রী মলি রানী।

নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, বাসন্তী পূজার দশমীর দিন গত ১৮ এপ্রিল শহরের কালীবাড়ী মন্দিরে বাসন্তী দেবীর কপালে সিদুর দেয়ার সময় দেবীর সাথে সেলফি তুলছিলেন মলি। এ সময় পাশে থাকা প্রদীপের আগুন শাড়িতে লেগে দেহের ৩০ ভাগেরও বেশি পুড়ে যায়।

পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে ভর্তি করা হয়। প্রায় ১ সপ্তাহ চিকিৎসা শেষে শুক্রবার সকাল ১০টায় চিকিৎসাধীন মারা যান তিনি।

বাংলাদেশ পূজা উদযাপন কমিটির মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অনির্বাণ পাল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বাসন্তি পূজার সময় অগ্নিদগ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি ছিলো মলি। এরপর সেখানেই চিকিৎসাদীন তার মৃত্যু হয়।

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

;