ঘূর্ণিঝড় বুলবুল: ফসল ও মৎস্য ঘেরে ক্ষতির শঙ্কা

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল


মানজারুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, খুলনা
বাঁধ রক্ষার চেষ্টা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

বাঁধ রক্ষার চেষ্টা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে খুলনার উপকূলীয় অঞ্চলে আমন, শীতকালীন সবজি ও মৎস্য ঘেরে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

রোববার (১০ নভেম্বর) ভোরে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দমকা বাতাসে উপকূলীয় অঞ্চলের ফসল নুয়ে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আগাম শীতকালীন সবজির ক্ষেতও। একই সঙ্গে অতিবৃষ্টিতে বেশ কিছু মৎস্য ঘের ভেসে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে খুলনাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকায় আমন ফসল নুয়ে পড়েছে, শীতকালীন শাক-সবজিসহ মৌসুমী ফসল‌ের ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া মৎস্য ঘেরের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ের প্রভাবে বেড়িবাঁধ‌ে ভাঙন ও অতি বৃষ্টিপাতের কারণে বিপর্যস্ত হতে পারে এ অঞ্চলের মৎস্য ঘেরও। যে কারণে উপকূলীয় অঞ্চলের কৃষক ও মৎস্য খামারিরা দুশ্চিন্তায় আছেন।

ঝড়ের প্রভাবে থমথমে পরিবেশ, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

ডুমুরিয়া উপজেলার কৃষক আজিজ শেখ জানান, গত শনিবার থেকে অঝোরে বৃষ্টি হওয়ায় তার আমন ধানের ক্ষেতে পানি জমেছে। ঝড়ের খবরে কিছু ফসল কাটলেও বেশিরভাগ ফসলই মাঠে রয়ে গেছে। অন্য উপজেলার কৃষকদেরও একই অবস্থা।

বটিয়াঘাটার শীতকালীন সবজি চাষি শাহজাহান মোল্লা বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, আগাম শীতকালীন সবজির চাষ করেছিলাম। ঝড়ের কারণে সবজি ক্ষেত‌ে পানি জমেছে। এখন লাভের পরিবর্তে লোকসান গুণতে হয় কিনা সেই দুশ্চিন্তায় আছি।

উপকূলীয় কয়রার একটি মৎস্য ঘেরের কর্মচারী জামাল ভূঁইয়া বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, রাতের বৃষ্টিতে বেশ কিছু বাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে। যে কোনো মুহূর্তে শাকবাড়িয়া নদীতে ভাঙন দেখা দিতে পারে। বাঁধ ভাঙলে এ অঞ্চলের সব ঘের ভেসে যাবে। এমনিতেই ঘেরে পানি বাড়ায় কিছু মাছ ভেসে যাচ্ছে।

এ অবস্থায় মাঠ পর্যায়ের কৃষক ও খামারিদের সঙ্গে কৃষি ও মৎস্য বিভাগও আশঙ্কা করছে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতির।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর খুলনার উপ-পরিচালক পঙ্কজ কান্তি মজুমদার বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে জানান, খুলনায় ৯১ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে আমনের চাষাবাদ হয়েছে। ধানের ক্ষেতে বৃষ্টির পানি জমলে ক্ষতিগ্রস্ত হবার শঙ্কা রয়েছে।

তিনি আরো জানান, খুলনাঞ্চলে সর্বাধিক ঝুঁকিপূর্ণ কয়রা, দাকোপ ও পাইকগাছা উপজেলার আমন ফসল। এসব এলাকায় তিন হাজার হেক্টর জমিতে শীতকালীন শাক-সবজি ও ৪৫৫ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হচ্ছে। অতিবৃষ্টির কারণে এসব ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এছাড়া ৭৫০ হেক্টর জমিতে পানের বরজ রয়েছে, যা নষ্ট হতে পারে প্রবল ঝড়ের কারণে।

কৃষকদের মধ্যে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে কৃষি বুলেটিন প্রচার করা হয়েছে। বিশেষ করে পানি জমতে দেওয়া যাবে না ফসলের ক্ষেতে। পড়ে যাওয়া ধান গাছ যত দ্রুত সম্ভব সোজা করে রাখার জন্য কাঠি বেঁধে দিতে হবে। এখনো যারা শীতকালীন শাক-সবজির চারা, সরিষা রোপণ করেননি, তাদের কিছুদিন অপেক্ষায় থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

বাঁধ রক্ষার চেষ্টা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

মৎস্য অধিদফতর খুলনার উপ-পরিচালক রণজিৎ কুমার পাল বলেন, খুলনার উপকূলীয় অঞ্চলে এ বছর এক লাখ ১৪ হাজার গলদা ও এক লাখ ৪৭ হাজার বাগদা চিংড়ির ঘের করা হয়েছে। মৎস্য ঘের এলাকা সর্বাধিক ঝূঁকিপূর্ণ হওয়ায় অতিবৃষ্টি ও ঘূর্ণিঝড়ে বেড়িবাঁধ ভেঙে বা উপচে পানি প্রবাহিত হলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে।

তবে, এখনই সম্ভাব্য পরিসংখ্যান বলা যাচ্ছে না। ঝড়ের প্রকোপ যত বেশি হবে, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও ততো বেশি হবার শঙ্কা রয়েছে। খুলনার কয়রা, দাকোপ ও পাইকগাছা এলাকার মৎস্য খামারিরা সর্বাধিক ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন।

উল্লেখ্য, ভাঙন কবলিত এলাকায় নদীর পানি বিপদসীমার কাছাকাছি দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃষ্টিপাতের কারণে নদীতে দ্রুত পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এতে উপকূল পাড়ের মানুষের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন এলাকার কয়েকটি স্থানে প্রতিরক্ষা বাঁধে ফাটল দেখা দিলে স্থানীয়রা রাত জেগে পাহারা দিয়ে বস্তা ফেলে কোনো মতে ভাঙন ঠেকিয়েছে। তবে বাঁধ ভেঙে গেলে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

   

ধানমন্ডির সীমান্ত স্কয়ারে আগুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার শপিং মল সীমান্ত স্কয়ারে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। পরে ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

শুক্রবার (২৭ এপ্রিল) রাত ১টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়। 

ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, রাত ১টা ১৫ মিনিটের দিকে আগুনের তথ্য পাওয়া যায়। ৬তলা শপিং মলের তৃতীয় তলার আর কে ইলেকট্রনিকস নামের একটি মোবাইলের দোকানে আগুন লাগে। আগুনে দোকানটি পুড়ে গেছে। তবে অন্যকোনো দোকানের ক্ষতি হয়নি। ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ২টা ১৬ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। আর ৩টা ২২ মিনিটে আগুন সম্পূর্ণ নির্বাপণ করা হয়।

মোহাম্মদপুর ও পলাশী স্টেশনের ৫টি ইউনিট আগুন নেভাতে কাজ করে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে আগুনের সূত্রপাত। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত সাপেক্ষে বলা যাবে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। 

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

;

ভালুকায় ছেলের হাতে বাবা খুন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ভালুকায় ছেলের হাতে মজিবুর রহমান পান্না (৫৫) নামে এক শিক্ষক খুন হয়েছে। এ ঘটনা ছেলে মারুফ আহমেদ রাব্বীকে (১৮) আটক করছে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাতে উপজেলার পূর্ব ভালুকা কোনাপাড়া এলাকায় এ ঘটনায় ঘটে। 

নিহত মজিবুর রহমান পান্না ওই এলাকার মৃত সালামত সরকারের ছেলে এবং সে একই এলাকার মিরকা হাসিনা বানু উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক।

ভালুকা মডেল থানা ইনচার্জ (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেন।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানায়, নিহত মজিবুর রহমান পান্না পরিবারকে না জানিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। কিন্তু পারিবারিক অশান্তি কারণে কিছুদিন পূর্বে তালাক দেন। এর পর থেকেই পরিবারে কলহ বাঁধে। এ ঘটনায় প্রথম স্ত্রীর ছেলে কলেজ পড়ুয়া মারুফ আহমেদ রাব্বির সাথে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতে থাকা কলম দিয়ে এলোপাথাড়ি আঘাত করে, এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে স্থানীয়রা আহত অবস্থায় ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক মজিবুর রহমান পান্নাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে ভালুকা মডেল থানার পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে এবং ঘাতক ছেলে রাব্বীকে আটক করেন।

ভালুকা মডেল থানার ইনচার্জ (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ জানান, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং এ ঘটনার পর ছেলে রাব্বিকে আটক করা হয়েছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে ।

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

;

তাপদাহে পুড়ছে দেশ, সিলেটে মুষলধারে বৃষ্টি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে যখন তীব্র তাপদাহ চলছে তখন সিলেটে বারবার দেখা যাচ্ছে ব্যতিক্রম চিত্র। টানা কয়েকদিন গরমের কারণে হাঁসফাঁস করছিল লোকজন। এর মধ্যে মুষলধারে বৃষ্টিতে ভিজলো সিলেট।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১১টা থেকে সিলেটে শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টিপাত। রাত সোয়া ১টায় পর্যন্ত বৃষ্টি অব্যাহত ছিল। বৃষ্টির সাথে ছিল ঝড়ো হাওয়া। এতে কমে গরমের অস্বস্তি ভাব।

সিলেট নগরীর শেখঘাট এলাকার গৃহবধূ ঝর্ণা আক্তার বলেন, সারাদিন অনেক গরম ছিল।বাচ্চাদের নিয়ে অনেক কষ্টে দিন পার করতে হয়েছে। রাতের বৃষ্টি হওয়া শীতল হাওয়া লাগছে।

গোলাপগঞ্জের সাকিব আল-মামুন বলেন, ছুটির দিন হওয়াতে অনেকেই বাইরে ঘুরতে বের হন।কিন্তু প্রচুর গরম হওয়ার কারণে অনেকেই অস্বস্তি বোধ করতে দেখা যায়।আমাদের এখানে দেশের অন্যান্য স্থান থেকে গরম অনেক কম।

এর আগে গত ২১ এপ্রিলও সারাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে সিলেটে স্বস্তির বৃষ্টি দেখা মিলে।

এদিকে আবহাওয়া সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সারাদেশে একই তাপমাত্রা থাকলেও বিপরীত চিত্র সিলেটে। সিলেটের তাপমাত্রা দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে একটু সহনশীল। যার কারণে নাগরিক জীবনে কোনো অস্বস্তিকর প্রভাব পড়েনি। মেঘালয়ের পাদদেশে অবস্থান ও বৃষ্টি প্রবণ এলাকা হওয়ায় সিলেটে এখনো তাপমাত্রা কম রয়েছে।

সিলেট আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা শাহ মোহাম্মদ সজিব হোসেন বলেন, ‘কালবৈশাখি মৌসুমে আবহাওয়া এমনই থাকবে। কখনো বৃষ্টি হবে, কখনো ঝড় হবে আবার কখনো তীব্র তাপপ্রবাহ হবে। বৃষ্টি হবে যে সেটার পূর্বাভাস আগেই ছিল। তবে ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে সিলেটে দেশের অন্যান্য জায়গার চেয়ে গরম অনেক কম অনুভূত হচ্ছে।’ 

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

;

অস্থির রাখাইনের উত্তাপ বাংলাদেশ সীমান্তে: ঢাকায় সিবিআইএফের আন্তর্জাতিক সংলাপ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান গৃহযুদ্ধের উত্তাপ ছড়িয়েছে বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায়। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের নিরাপত্তা সংকট ও প্রতিবেশী রাষ্ট্রে অস্থিতিশীলতার প্রভাব নিয়ে ঢাকায় বিভিন্ন দেশের বিশ্লেষকদের অংশগ্রহণে আয়োজন করা হচ্ছে আন্তর্জাতিক সংলাপ।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম (সিবিআইএফ) এর উদ্যোগে বাংলাদেশ সেন্টার ফর ইন্দো-প্যাসিফিক অ্যাফেয়ার্স’ (বিসিআইপিএ) এর সহযোগিতায় রাজধানীর ইএমকে সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে এই আয়োজন।

"সম্প্রীতির সেতু নির্মাণ: গৃহযুদ্ধ পরবর্তী আরাকান/রাখাইনে সামাজিক সংহতি, শান্তি এবং স্থিতিশীলতার জন্য সামগ্রিক কৌশল" শিরোনামে অনুষ্ঠাতব্য এই সংলাপে মডারেটর ও আলোচক হিসেবে বাংলাদেশ, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, নেদারল্যান্ডস, জাপান ও মিয়ানমারের অভিজ্ঞ এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ অংশ নিচ্ছেন।

আলোচনায় বাংলাদেশ থেকে রয়েছেন, আর্মড ফোর্সেস ডিভিশনের সাবেক প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহফুজুর রহমান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ মেজর জেনারেল (অব.) শাহিদুল হক, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাখাওয়াত হোসেন, বিসিআইপিএ এর নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক শাহাব ইনাম খান, গবেষক ও লেখক আলতাফ পারভেজ সহ অনেকে।

মিয়ানমার থেকে ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট- এনইউজির ফেডারেল ইউনিয়ন বিষয়কমন্ত্রী

লিয়াং মং সাখং, মানবাধিকার বিষয়ক উপমন্ত্রী অং ক্য ম, পররাষ্ট্র বিষয়ক উপমন্ত্রী মু জৌ উ, এনইউজি প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের মুখপাত্র জ ক্য, সাবেক সংসদ সদস্য ইউ সুয়ে মং, আরাকান রোহিঙ্গা ন্যাশনাল এল্যায়েন্স এর চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম প্রমুখ বক্তা হিসেবে থাকছেন।

এছাড়াও জাতিসংঘ, বিভিন্ন দেশের দূতাবাস থেকে আসা প্রতিনিধি, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিনিধিসহ অনেকেই বক্তব্য রাখবেন আলোচনায়।

সংলাপে বাংলাদেশ সীমান্তের পরিস্থিতি নিয়ে অভিজ্ঞতা তুলে ধরবেন কক্সবাজারের স্থানীয়রা বলে জানান সিবিআইএফ এর যুগ্ম আহ্বায়ক সুজন শর্মা।

সিবিআইএফ এর যুগ্ম আহ্বায়ক মোহিব্বুল মোক্তাদীর তানিম বলেন, "কক্সবাজারের বিভিন্ন সম্প্রদায়কে অন্তর্ভুক্ত করে বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের নিমিত্তে ও টেকসই এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ভবিষ্যতের জন্য কাজ করে থাকে সিবিআইএফ, যার অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক এই সংলাপের আয়োজন।"

এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশের পর "নেভিগেটিং দ্য রিপল অ্যাফেক্ট : এক্সামিনিং দ্য ইম্প্যাক্ট অব দ্য রোহিঙ্গা ক্রাইসিস অন হোস্ট কমিউনিটি অ্যান্ড চার্টিং পাথস টু ডিউরেবল সলিউশনস" শিরোনামে ওয়েবিনারের আয়োজন করে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম। 

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

;