‘শান্তদের শেষ আটে স্বাগতম’, বললেন মাশরাফি

  ক্রিকেট কার্নিভাল


স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতিটা মোটেও ভালো ছিল না বাংলাদেশের। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ হার ছাড়াও প্রস্তুতি ম্যাচে ভারতের বিপক্ষেও হেরেছিল শান্ত-সাকিবরা। তবে মূলপর্বে নিজেদের দারুণভাবে প্রমাণ করে চলেছেন নাজমুল হোসেন শান্তর দল। ডালাস থ্রিলারে লঙ্কানদের ২ উইকেটে হারানোর পর প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ম্যাচেও জয়ের একদম দুয়ারে চলে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে এবার ডাচদের হারিয়ে সুপার এইটে এক পা রেখেই দিল শান্তর দল। কাগজে-কলমের হিসেবে কার্যত এখনো পরের রাউন্ডে নিশ্চিত না হলেও অনেকটাই কাছে চলে গেল তারা। তবে দেশের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা তো এখনই বাংলাদেশকে দেখছেন সুপার এইটে। দলকে জানিয়ে দিয়েছেন শুভেচ্ছাও। 

গত রাতে আর্নস ভ্যালেতে ডাচদের বিপক্ষে ২৫ রানে জেতে বাংলাদেশ। এই মাঠে পুরো এক দশক পর মাঠটিতে গড়াল কোনো ম্যাচ। এর আগে ২০১৪ সালে সবশেষ ম্যাচটিও খেলেছিল বাংলাদেশ, স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। সেই ম্যাচ থেকে বিশ্বকাপ দলে আছেন কেবল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তবে সেন্ট ভিনসেন্টের স্টেডিয়ামটি ঘিরে অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে মাশরাফির। দলের জয় উৎসবের দিনে সেই স্মৃতিই তুলে ধরলেন ফেসবুকের এক পোস্টে। 

এই মাঠে অধিনায়ক হয়ে প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলেছিলেন মাশরাফি। তবে সেটি শেষ করে যেতে পারেননি। সাকিবের অধিনায়কত্বে পরে বাংলাদেশ ম্যাচটা জেতে। সেই স্মৃতি ফিরিয়ে পোস্টটিতে মাশরাফি বলেন, ‘‘বাংলাদেশের অধিনায়ক হয়ে সেন্ট কিটসের (আসলে সেইন্ট ভিনসেন্ট) এই মাঠে প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলেছিলাম। প্রথম ইনিংসে সম্ভবত ৩৮ বা ৪০ রান করেছিলাম। প্রথম ইনিংসে ৬ ওভার বল করে ইনজুরিতে পড়ি এবং পরে আর বল করা হয়নি। যদিও টেস্ট ম্যাচ আমরা জিতি এবং রিয়াদ সেকেন্ড ইনিংসে ৬ (৫) উইকেট পায়। এটাই আমার শেষ টেস্ট ম্যাচ ছিলো এবং আমি এরপর অপারেশন করে আবার প্রায় আট মাস পর দলে ফিরি। সেটা ছিলো ২০০৮ (২০০৯) সাল, এবং সেই ম্যাচে সাকিব পরে ক্যাপ্টেন হিসাবে দলের দায়িত্ব নেয়।’ 

মাশরাফি এরপরই আসেন ম্যাচ প্রসঙ্গে। ম্যাচে বোলাররা ছিলেন দারুণ ছন্দে। তবে নজর কেড়েছেন সাকিব। ফর্মহীন সময়কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ৪৬ বলে ৬৪ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেন এই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। সঙ্গে রিয়াদ ও জাকেরের ক্যামিওর প্রশংসাও করেছেন মাশরাফি। ‘আজ সাকিব আবার পুরো দলের দায়িত্ব নিয়ে দারুণ একটা ইনিংস খেলেছে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো শেষ ওভার পর্যন্ত ব্যাটিং করেছে। যার কারণে একটা বড় রান করা সম্ভব হয়েছে, সেই সাথে রিয়াদ এবং জাকিরের কথা বলতেই হবে। তারা দুজনও সিচুয়েশন অনুযায়ী যা দরকার ছিলো সেটাই করেছে।’

ম্যাচটিতে বরাবরের মতোনই বোলাররা ছিলেন দারুণ ছন্দে। এতে তাদের আলদা করে কৃতিত্ব দিতে ভোলেননি মাশরাফি। সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বোলিংয়ে পুরো দল হিসাবে আবার ও দারুণ পারফর্ম্যান্স। দিন দিন  রিশাদ স্বস্তির জায়গা হয়ে উঠছে, মুস্তাফিজ, সাকিব (তানজিম সাকিব) অসাধারণ। তাসকিনের কথা আসলেই আলাদা করে বলা উচিত, বিগত দুই বছরে এই ফরম্যাটে বুমরাহর পর সম্ভবত সে বিশ্বের সেরাদের কাতারে।’

মাশরাফি বাংলাদেশকে দেখছেন সুপার এইটেই। তার মতে আর নেই কোনো বাঁধা। তাই তো জানিয়ে দিয়েছেন শুভেচ্ছাও। ‘এই বিশ্বকাপ সত্যিই আমাদের জন্য বিশাল সুযোগ। এতো স্লো উইকেটে খেলা যেটা আমরা সবসময় আশা করি। সেরা আটে স্বাগতম। এবার শুরু হবে আমাদের আসল বিশ্বকাপ। এই উইকেটে কেউ সেরা দল নয়, আমরা বিশ্বাস রাখতে পারলে দারুণ কিছু করা সম্ভব।’

শেষে আরও একবার সাকিব বন্দনায় মাতলেন মাতলেন। সঙ্গে অভিনন্দন জানালেন পুরো দলকে। ‘সাকিব কে টুপি খোলা সালাম,সেই সাথে পুরো দলকে অভিনন্দন। বিগ বিগ রিলিফ। অভিনন্দন বাংলাদেশ!’

   

রাজার মূল্যায়ন পত্রে ১০-এ ৫ বাবর

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ভরাডুবি দেখতে হয়েছে পাকিস্তানকে। গ্রুপপর্বের বৈতরণী পেরোতে পারেনি দলটি। তাদের হারিয়ে সুপার এইটে জায়গা পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মতো আইসিসি সহযোগী দল। স্বাভাবিকভাবেই তাই বাবর-রিজওয়ানরা পড়েছে ব্যাপক সমালোচনার মুখে।

পাকিস্তান দলের সমালোচনা করতে ছাড়ছেন না দেশটির সাবেক ক্রিকেটাররা। পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার ও সাবেক বোর্ড প্রধান রমিজ রাজা তো ক্রিকেটারদের নিয়ে মূল্যায়নও করেছেন। মার্কিং করেছেন ১০ এর মধ্যে কে কত পাবেন। আর সেই মার্কিং করতে গিয়েই অধিনায়ক বাবরকে ৫ এর বেশি দিতে পারেননি তিনি। স্টারস্পোর্টসের আলাপচারিতায় এমনটিই জানিয়েছেন রাজা।

বাবরের নেতৃত্ব নিয়ে রাজা বলেন, ‘ব্যাটিংয়ে সম্ভবত একটি বা দুটি নাম্বার দেওয়া যেতে পারে এবং বোলিং সম্ভবত ছয়। আমি তাকে (বাবরকে) পাঁচ নম্বর দেব কারণ অধিনায়ক হিসেবে সে দলের মতোই করেছে। কেননা, যখন দল বোলিং করে তখনই অধিনায়কত্ব আসে। আর আমার কাছে মনে হয় বোলিং বিভাগে পাকিস্তান, খুব খারাপ করেনি। সে তার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে কিন্তু অন্যদেরও চেষ্টা করতে হয়েছে।’

পাকিস্তানের এই ভরাডুবির পেছনে নির্বাচকদেরও দায় দেখেন রাজা। বলেন, ‘দল নির্বাচনে কোনো ধারাবাহিকতা ছিল না। তাদের প্রস্তুতি ছিল অগোছালো কারণ তারা জানত না কে ইনিংস ওপেন করতে যাচ্ছে। তারা পরীক্ষামূলক মোডে ছিল অনেক দিন। এছাড়াও তাদের অবসর নেওয়া খেলোয়াড়দের ফিরিয়ে আনা হয়েছিল। যদিও তারা ভাল করেছে। তবে এটা সিস্টেম সম্পর্কে কী বার্তা দেয়?’

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

‘সময় নষ্ট করবেন না গ্যারি, ভারতের কোচ হয়ে ফিরে আসুন’

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে ভারতের সাবেক বিশ্বকাপ জয়ী কোচ গ্যারি কারস্টেনকে নিয়োগ দিয়েছিল পাকিস্তান। প্রত্যাশা করা হচ্ছিল দলকে সেরা সাফল্য এনে দেবেন কারস্টেন। তবে সেটি হয়নি। গত আসরের ফাইনাল খেলা পাকিস্তান দল এবার পেরতে পারেনি গ্রুপপর্বের বৈতরণী। স্বাভাবিকভাবেই ব্যাপক সমালোচনার মুখে গড়তে হয়েছে দলটির ক্রিকেটার ও কোচিং স্টাফদের। আর এই অবস্থায় কারস্টেনকে নতুন পথ দেখালেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার হরভজন সিং। এক মুহূর্ত সময় নষ্ট না করে পুনরায় ভারতীয় দলের কোচের চেয়ারে বসতে বলেছেন তাকে।

পাকিস্তানের বিশ্বকাপ ভরাডুবির কারণ হিসেবে সংবাদ মাধ্যম পিটিআইয়ের এক প্রতিবেদন ও সিনিয়র সাংবাদিক ফরিদ খান, কারস্টেনের বরাত দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘পাকিস্তান দলে কোনো ঐক্য নেই। তারা দল বললেও আসলে এটি কোনে দল নয়। কেউই একে অপরকে সমর্থন করে না। সবাই আলাদা, বাম এবং ডান। আমি অনেক দলের সঙ্গে কাজ করেছি। কিন্তু কোথাও এমন পরিস্থিতি কখনো দেখিনি।’

ফরিদ খানের এমন পোস্ট নিজের এক্সে শেয়ার করেছেন কারস্টেনের অধীনে ২০১১ বিশ্বকাপ জয়ী দলের অন্যতম সদস্য হরভজন সিং। নিজের সাবেক কোচের এমন পরিস্থিতি দেখে ভারতের কোচ হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি। এক্সে হরভজন বলেন, ‘সেখানে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না গ্যারি .. টিম ইন্ডিয়ার কোচ হিসেবে ফিরে আসুন .. গ্যারি কারস্টেন বিরল হিরা। সে সেরা কোচ, মেন্টর ও সৎ; যার সঙ্গে ২০১১ বিশ্বকাপ জয়ী দলের প্রত্যেক ক্রিকেটারের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। গ্যারি একজন বিশেষ মানুষ।’

হরভজন ঠিক এমন সময়ে এসে কারস্টেনকে কোচ হিসেবে ফিরে আসার প্রস্তাব দিলেন যখন ভারতও তাদের কোচ খুঁজছে। অন্যদিকে পাকিস্তানে বেশ সমালোচিত হতে হচ্ছে কারস্টেনকে। তবে কি, কারস্টেনকে দেখা যেতে পারে ভারতের প্রধান কোচের চেয়ারে? সেই প্রশ্নটা না হয় তোলা থাক সময়ের জন্যই।

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

১ ওভারে ৩৬, পুরান ভাঙলেন যত রেকর্ড

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটাররা বলে বলে চার ছক্কা হাঁকাতে, দর্শক মাতাবে এমনটাই তো প্রত্যাশিত। তবে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দেখা মিলছিল না তেমনটি। বরং ম্যাড়ম্যাড়ে লো স্কোরিং ম্যাচের সাক্ষী হতে হচ্ছিল সমর্থকদের। তবে অবশেষে দেখা মিলেছে ব্যাটসম্যানদের তাণ্ডব। সবশেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ব্যাট হাতে রানের ফোয়ারা ছুটিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা। এমন ম্যাচে ১৭ বছর আগের পুরনো একটা রেকর্ডও নিজের নামের পাশে বসিয়েছেন ক্যারিবীয় ব্যাটার নিকোলাস পুরান। সঙ্গে নিজের করেছেন আরও বেশ কিছু রেকর্ড।

আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচে ইনিংসের ৪র্থ ওভারটি করতে আসেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। তার ওপরই তাণ্ডব চালিয়েছেন পুরান। এক ওভারে তুলেছেন ৩৬ রান। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যা সবচেয়ে ব্যয়বহুল ওভারগুলোর মধ্যে একটি। এর আগে ২০০৭ সালে এক ওভারে ৩৬ রান দেখেছিল ক্রিকেট বিশ্ব। সেবার এই রেকর্ড গড়েছিলেন ভারতের সাবেক তারকা যুবরাজ সিং। তিনি অবশ্য ৬ বলে ৬টি ছক্কা হাঁকিয়ে এই কীর্তি গড়েছিলেন।

নিকোলাস পুরান অবশ্য ৬টি ছক্কা হাঁকাননি। প্রথম বলে ছক্কা হাঁকিয়ে শুরু করলেও পরের বলটি ছিল নো বল। যেখানেও চার হাঁকিয়েছেন পুরান। পরের বল ফ্রি হিট হলে সেটা ওয়াইড হয়। এবং বাউন্ডারি হওয়ায় আরও অতিরিক্ত চার রান আসে। তাই পরের বলটাও ছিল ফ্রি হিট, সেবার বোল্ড হন পুরান। আউট হওয়া থেকে বাঁচার পর পরের দুই বলে চার আর শেষ দুই বলে ছক্কা হাঁকিয়ে বসেন পুরান। সব মিলিয়ে এই ওভার থেকে আসে ৩৬ রান। তবে পুরানের ব্যাট থেকে এসেছে ৩০ রান।

পুরানের এমন ব্যাটিং তাণ্ডবে পাওয়ারপ্লেতে বিশ্বকাপের রেকর্ড ৯২ রান যোগ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এদিন অবশ্য সেঞ্চুরি না পাওয়ার আক্ষেপে পুরতে হয়েছে পুরানকে। ৫৩ বলে ৯৮ রানে শেষ পর্যন্ত রান আউটে থামতে হয়েছে তাকে। যদিও ততক্ষণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ২১৮ রান। অবশ্য তার আগে আরও একটি রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন পুরান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সবচেয়ে বেশি টি-টোয়েন্টিতে ছক্কা এখন তার। ইনিংসে ৮টি ছক্কা হাঁকিয়ে ক্রিস গেইলের ১২৪ টি ছক্কার রেকর্ডকে ছাড়িয়ে ১২৮ ছক্কা এখন পুরানের।

জবাবে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট খুইয়ে আফগানরা অলআউট হয় ১১৪ রান তুলে। ফলে গ্রুপ পর্বে চার ম্যাচের চারটিতেই জয় তুলে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে সুপার এইটে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

নতুন চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে অ্যান্টিগায় বাংলাদেশ

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সেই ২০০৭। দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেবার বাংলাদেশ খেলেছিল সুপার এইটে। এরপর থেকে বাংলাদেশ আর কখনও সুপার এইট পর্বে খেলতে পারেনি। প্রায় ১৭ বছর পর এসে সে বৃত্তটা ভাঙল নাজমুল হোসেন শান্তর দল। তিন জয় নিয়ে চলে এসেছে সুপার এইটে। এবার নতুন চ্যালেঞ্জ সামনে। সে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে আজই বাংলাদেশ পৌঁছে গেছে অ্যান্টিগায়। 

সুপার এইট পর্বটা একটা চ্যালেঞ্জ অবশ্যই। বাংলাদেশের সামনে আরও একটা চ্যালেঞ্জ আছে। সুপার এইট পর্বে প্রথম জয়টা তুলে নেওয়ার চ্যালেঞ্জ। সেটা জয়ের সুযোগ বাংলাদেশ পাচ্ছে আগামী ২১ জুনই। সেদিন অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হবে দল।

পরের ম্যাচটা ভারতের বিপক্ষ। ২২ জুন মাঠে গড়াবে ম্যাচটা। সে ম্যাচ দুটো মাঠে গড়াবে স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে। ম্যাচগুলো খেলতে বাংলাদেশ আজ পৌঁছে গেছে অ্যান্টিগায়।

আজ অবশ্য কোনো অনুশীলন নেই দলের। কাল থেকে শুরু হবে সে ম্যাচদুটোর প্রস্তুতি। 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;