নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক থাকছেন না উইলিয়ামসন

  ক্রিকেট কার্নিভাল


স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিস্মরণযোগ্য এক বিশ্বকাপ ক্যাম্পেইন শেষে নিউজিল্যান্ডের অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিলেন কেন উইলিয়ামসন। এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট। সঙ্গে তিনি আগামী মৌসুমে ব্ল্যাকক্যাপদের কেন্দ্রীয় চুক্তিতেও থাকছেন না, জানিয়েছেন উইলিয়ামসন। 

উইলিয়ামসন নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের ইতিহাসের সফলতম অধিনায়ক। তার হাত ধরে প্রথম আইসিসির ট্রফি জিতেছে দলটা। ২০২১ সালে আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছিল কিউইরা। তবে তার আগে পরে ওয়ানডে আর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে না হারলে বিশ্ব ক্রিকেটেরই অনন্য এক চরিত্র বনে যেতে পারতেন তিনি। বনে যেতে পারতেন আইসিসির তিনটি বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপই জেতা প্রথম অধিনায়ক।

সেটা হওয়ার সুযোগটা আর রাখছেন না তিনি। অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন এবার। লাল বলের অধিনায়কত্বটা আগেই ছেড়েছিলেন। এবার সাদা বলের নেতৃত্বও ছেড়ে দিলেন। মূলত ক্যারিয়ারকে আরও লম্বা করতেই এই সিদ্ধান্তটা নিয়েছেন তিনি। 

সঙ্গে কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকেও সরে দাঁড়িয়েছেন উইলিয়ামসন। ৩৩ বছর বয়সী এই তারকা নিউজিল্যান্ডের গ্রীষ্মে বাইরের লিগগুলোয় খেলে বেড়াতে চাইছেন, মূলত সে কারণেই নিলেন এই সিদ্ধান্ত। সেই গ্রীষ্মের বাইরের সময়টা ফাঁকা আছে তার। সে সময় নিউজিল্যান্ডের হয়ে খেলবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। 

তিনি বলেন, ‘তিন ফরম্যাটে দলকে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে মুখিয়ে আছি। তবে বাইরের দেশে সুযোগগুলো নিয়ে দেখতে চাই আমি। আর সেটা হবে নিউজিল্যান্ডের গ্রীষ্মে। যার ফলে আমি কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি।’

নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট সাধারণত কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকা খেলোয়াড়দেরই দলে টানতে পছন্দ করে। কিন্তু উইলিয়ামসন চুক্তিতে না থাকায় তার দলে খেলা নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকবে না। বিষয়টা নিয়ে পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন ব্ল্যাকক্যাপদের সিইও স্কট উইনিঙ্ক। 

দক্ষিণ আফ্রিকা-আফগানিস্তান সেমিফাইনালে যত রেকর্ড

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনাল ম্যাচটিই ছিল ঐতিহাসিক। কারণ আফগানিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকা, দুই দলই আইসিসি ইভেন্টে প্রথমবারের মতো ফাইনালের মঞ্চে জায়গা করে নেওয়ার পথে ছিল। যেই পথে আফগানদের ছিটকে দিয়ে ৯ উইকেটের বিশাল জয় তুলে নিয়ে ইতিহাস গড়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।

এদিন টসে হেরে আগে ফিল্ডিংয়ে নেমে বোলারদের দলীয় নৈপুণ্যে মাত্র ৫৬ রানেই আফগানদের গুটিয়ে দেয় প্রোটিয়া বোলাররা। পরে মামুলি সেই লক্ষ্য ৬৭ বল ও ৯ উইকেট হাতে রেখেই তুলে নেয় এইডেন মার্করামের দল। এদিন দল দুটি মিলে গড়েছে একাধিক রেকর্ড। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সেই রেকর্ডগুলো।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ‘সংক্ষিপ্ত’ ম্যাচ

ম্যাচটি দুই ইনিংস মিলিয়ে মোট বল হয়েছে ১২৪টি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বলে হিসেবে যা সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত ম্যাচ। এর আগে ২০১৪ বাংলাদেশ আসরে শ্রীলঙ্কা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার ম্যাচটি শেষ হয়েছিল ২০৩ বলে। এতে এই ম্যাচটি শেষ হলো আরও ৭৯ বল আগেই।

বিশ্বকাপের ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার ‘প্রথম’

এর আগে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মিলিয়ে সাতবার সেমিতে পৌঁছেও একবারও ফাইনাল খেলা হয়নি দক্ষিণ আফ্রিকার। অবশেষে অষ্টমবারে এসে সেমি-জুজু কাটিয়ে ফাইনালে পৌঁছাল প্রোটিয়ারা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এর আগে ২০০৯ ও ২০১৪ আসরে সেমিতে খেলেছিল তারা। এছাড়া ওয়ানডে বিশ্বকাপের ১৯৯২, ১৯৯৯, ২০০৭, ২০১৫ ও সবশেষ ২০২৩ আসরেও সেমিতে হেরে বিদায় নিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।

বিশ্বকাপের নকআউটে ‘সর্বনিম্ন’ সংগ্রহ

আফগানদের ৫৬ রানের এই সংগ্রহ কেবল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমি নয়, টুর্নামেন্টের যেকোনো নক-আউট পর্বের সর্বনিম্ন সংগ্রহ। এদিকে এটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও আফগানদের সর্বনিম্ন সংগ্রহ। এর আগে পুরো এক দশক আগে ২০১৪ আসরে স্বাগতিক বাংলাদেশের বিপক্ষে গ্রুপপর্বের ম্যাচে ৭২ রানে অলআউট হয়েছিল তৎকালের মোহাম্মদ নবীর নেতৃত্বাধীন দলটি। পরে সেই ম্যাচটি ৯ উইকেটে জিতেছিল বাংলাদেশ।

‘৬৭’ বল বাকি রেখে জয় 

আফগানদের ৫৭ রানের লক্ষ্য ৮ ওভার ৫ বলে, অর্থাৎ ৬৭ বল হাতে রেখেই তুলে ফেলে প্রোটিয়ারা। যা আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে তাদের সবচেয়ে বেশি বল বাকি থাকতে জয়ের রেকর্ড। এর আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০০৭ সালে ৫১ বল বাকি থাকতে জিতেছিল তারা।

এক বিশ্বকাপে কোনো বোলারের ‘সর্বোচ্চ’ উইকেট 

বিশ্বকাপের এই আসরে ৮ ম্যাচে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট নিয়েছেন আফগান পেসার ফজলহক ফারুকি। যা বিশ্বকাপের এক আসরে কোনো বোলারের সর্বোচ্চ। এতে ফারুকি ছাড়িয়ে গেছেন লঙ্কান লেগ স্পিনার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার রেকর্ডকে। এর আগে ২০২১ আসরে এক বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ১৬ উইকেট নিয়েছেন হাসারাঙ্গা। সেই রেকর্ড এখন ফারুকির দখলে। 

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টানা ‘অষ্টম’ জয়

চলতি আসরে এখন পর্যন্ত অপরাজিত যাত্রা ধরে রেখেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এখন পর্যন্ত আট ম্যাচের আটটিতেই জিতেছে তারা। যা যৌথভাবে বিশ্বকাপে টানা সবচেয়ে বেশি ম্যাচে জয়ের রেকর্ড। ২০২২ ও এবারের ২০২৪ আসর মিলিয়ে টানা আট ম্যাচে জিতেছে অজিরাও। এতে প্রোটিয়ারা ফাইনাল জিতলেই রেকর্ডটি করে নিবে এককভাবে। 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

এখান থেকেই শুরু করতে চান রশিদ

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল উঠেছিল আফগানরা। স্বপ্ন দেখছিল ফাইনালে উঠার। তবে সেই পথে বেশ বড়সড় ধাক্কা খেয়েছে দলটি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কোনোরকম প্রতিদ্বন্দ্বিতাই করতে পারেনি আফগানরা। ব্যাটিং বিপর্যয়ে মাত্র ১১.৫ ওভারে ৫৬ রানে গুটিয়ে গেছে। এরপর হেরেছে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে।

এমন হারের পর হৃদয় ভেঙেছে অধিনায়ক রশিদ খানের। তবে এখান থেকেও ভালো কিছু নিতে চান তিনি। প্রথমবারের মতো সেমিফাইনালের মঞ্চে খেলার অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চান আগামীতে। যা নিয়ে ম্যাচ শেষে জোর গলায় রশিদ বলেন এটা আমাদের জন্য কেবল শুরু।

ম্যাচে হারের অনুভূতি জানাতে গিয়ে রশিদ বলেন, ‘দল হিসেবে এটা আমাদের জন্য কঠিন রাত ছিল। আমরা হয়তো আরও ভালো করতে পারতাম কিন্তু আমরা যা চেয়েছি কন্ডিশনের জন্য পারিনি। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট এমনই, আপনাকে সব কন্ডিশনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আমি মনে করি তারা (দক্ষিণ আফ্রিকা) সত্যিই ভালো বোলিং করেছে।’

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সেমি ফাইনালের মঞ্চে এই হার আগামীতে কাজে লাগবে জানিয়ে রশিদ বলেন, ‘আমরা আসরজুড়ে উপভোগ করেছি। সেমিফাইনালে আফ্রিকার মতো শীর্ষ দলের কাছে হার মেনে নিচ্ছি। এটা আমাদের জন্য মাত্র শুরু, যে কোনো প্রতিপক্ষকে হারানোর আত্মবিশ্বাস আমাদের আছে। শুধু আমাদের প্রক্রিয়া ধরে রাখা প্রয়োজন, এটা আমাদের জন্য দারুণ শেখার অভিজ্ঞতা। ’

আসরজুড়েই আফগানদের ভুগিয়েছে দলের মিডল অর্ডার। টুর্নামেন্টে আফগানদের ওপেনিং জুটি অন্যতম সফল হলেও বাকিরা দায়িত্ব নিতে পারেনি সেই অর্থে। সেমিফাইনালে হারের কারণ হিসেবেও তাই দায়টা তাদের। যা আগামী আসরের আগেই সমাধান করে বিশ্বমঞ্চে পরিণত হয়ে পা রাখার অঙ্গিকার করেছেন রশিদ।

যা নিয়ে রশিদ বলেন, ‘ব্যাটিংয়ে কিছু কাজ করতে হবে, বিশেষ করে মিডল অর্ডার ব্যাটারদের ইনিংসটাকে শেষ পর্যন্ত নিয়ে যেতে হবে। এটা আমাদের দলের জন্য সবসময়ই শেখার বিষয় এবং আমরা এখন পর্যন্ত ভালো ফল অর্জন করেছি কিন্তু আমরা আরও কঠোর পরিশ্রম করে ফিরে আসব, বিশেষ করে ব্যাটিং বিভাগে।’

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

চাকরি ছাড়লেন লঙ্কানদের এশিয়া কাপ জেতানো কোচ

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২২ সালে শ্রীলঙ্কার প্রধান কোচের দায়িত্ব নিয়েই চমক দেখিয়েছিলেন ক্রিস সিলভারউড। এই ইংলিশ কোচের অধীনে সে বছরই টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে হওয়া এশিয়া কাপ জিতে শ্রীলঙ্কা। তবে এরপরের গল্পটা কেবলই হতাশার। এরপরও তার ওপর ভরসা রেখেছিল লঙ্কান বোর্ড। তবে শেষ পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্রুপপর্ব থেকে বিদায়ের পর শঙ্কায় পড়ে গিয়েছিল তার চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়টি। যা বুঝতে পেরে নিজে থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন সিলভারউড। প্রধান কোচের ভূমিকা থেকে পদত্যাগ করেছেন এই সাবেক ইংলিশ পেসার।

পদত্যাগের কারণ হিসেবে তিনি নিজের পরিবারকে সময় দেওয়ার কথা বললেও বিষয়টা সবার কাছেই পরিষ্কার যে লঙ্কানদের বিশ্বকাপ ব্যর্থতার কারণেই দায়িত্ব ছেড়েছেন তিনি। কেননা, তার অধীনে সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপেও ব্যর্থ হয়েছে লঙ্কানরা। এমনকি নিশ্চিত করতে পারেনি ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলাও। সেই ব্যর্থতা ঘোচানোর সুযোগ ছিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সিলভারউড পারেননি সেটিও। তাই সরে দাঁড়িয়েছেন আগেভাগেই।

পদত্যাগের ঘোষণায় সিলভারউড বলেন, ‘আন্তর্জাতিক কোচ হওয়া মানে প্রিয়জনদের থেকে দীর্ঘ সময় দূরে থাকা। পরিবারের সাথে দীর্ঘ আলোচনার পর মনে করছি এখনই আমার বাড়ি ফেরার সময় এবং পরিবারের সান্নিধ্যে সময় কাটানো প্রয়োজন।’

লঙ্কান ক্রিকেটের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ করে দেওয়ায় বোর্ডকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন সিলভারউড। তিনি বলেন, ‘আমি খেলোয়াড়, কোচ, ব্যাকরুম স্টাফ এবং এসএলসির (শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট) ম্যানেজমেন্টকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। শ্রীলঙ্কায় থাকার সময়ে তাদের সমর্থন ছিল অসাধারণ। সমর্থন ছাড়া, কোনো সাফল্য সম্ভব হতো না।’

ক্রিস সিলভারউড ২০২২ সালের এপ্রিলে লঙ্কানদের প্রধান কোচের দায়িত্ব নেন। ক্রিকেটার জীবনে ক্রিস সিলভারউড ছিলেন একজন পেসার। যার প্রভাব দেখা গেছে লঙ্কানদের পেস বিভাগেও। তার অধীনে দিলশান মাদুশঙ্কা, অসিথা ফার্নান্দো, মাথিশা পাথিরানা এবং নুয়ান থুশারাদের দেখা গেছে নজর করতে। তার অধীনে বিশ্বকাপে ব্যর্থ হলেও ২০২২ এশিয়া কাপ জিতেছিল লঙ্কানরা। এছাড়াও সবশেষ ওয়ানডে ফরম্যাটে হওয়া এশিয়া কাপেও ফাইনাল খেলেছে লঙ্কানরা।

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

ইউরোর শেষ ষোলোতে কে কার মুখোমুখি 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরোর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় অঘটন দিয়ে গত রাতে শেষ হয়েছে ইউরোপীয় ফুটবলের সবচেয়ে বড় এই টুর্নামেন্টের গ্রুপপর্বের লড়াই। আসরের ২৪ দলের মধ্যে ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে সবচেয়ে পিছিয়ে ৭৪তম থাকা জর্জিয়া গত রাতে গ্রুপ ‘এফ’-এর ম্যাচে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে দিয়েছে র‍্যাঙ্কিংয়ে ষষ্ঠ অবস্থানে থাকা পর্তুগালকে। এই জয়ে প্রথমবারের মতো ইউরো খেলতেই এসেই নক-আউট পর্বে পৌঁছে যায় জর্জিয়া। এদিকে পর্তুগাল শেষ ষোলোর টিকিট কেটে রেখেছিল আরও আগেই। 

এদিকে রাতের আরেক ম্যাচে চেক প্রজাতন্ত্রকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে গ্রুপ ‘এফ’ থেকে রানার্স-আপ হয়ে শেষ ষোলোতে উঠেছে তুরস্ক। এতেই ইউরোর এবারের আসর পেয়ে গেছে নক-আউট পর্বের ১৬ দল। শেষ ষোলোর দলগুলো হলো জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, স্পেন, ইতালি, ইংল্যান্ড, ডেনমার্ক, স্লোভেনিয়া, অস্ট্রিয়া, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, রোমানিয়া, বেলজিয়াম, স্লোভাকিয়া, পর্তুগাল, তুরস্ক এবং জর্জিয়া। 

গ্রুপপর্ব থেকেই ছিটকে গেছে শক্তিশালী ক্রোয়েশিয়া। গত ২৫ জুন তাদের বিপক্ষে যোগ করা সময়ের একদম শেষ মুহূর্তে গোল করে গ্রুপ ‘বি’ থেকে রানার্স-আপ হয়ে শেষ ষোলোর টিকিট কেটেছে ইউরোর বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ইতালি। ২৯ জুন থেকে শুরু হবে কোয়ার্টার-ফাইনালের লড়াই। সেখানে শেষ ষোলোর প্রথম ম্যাচে বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি হবে সুইজারল্যান্ড। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ১০টায়। এদিকে স্বাগতিক জার্মানি লড়বে ডেনমার্কের বিপক্ষে। 

এক নজরে শেষ ষোলোর পূর্ণাঙ্গ সূচি। 

তারিখ

সময়

ম্যাচ

ভেন্যু

২৯ জুন

রাত ১০টা

সুইজারল্যান্ড-ইতালি

বার্লিন

৩০ জুন

রাত ১টা

জার্মানি-ডেনমার্ক

ডর্টমুন্ড

৩০ জুন

রাত ১০টা

ইংল্যান্ড-স্লোভাকিয়া

গেলসেন         

১ জুলাই

রাত ১টা

স্পেন-জর্জিয়া

কোলন

১ জুলাই

রাত ১০টা

ফ্রান্স-বেলজিয়াম        

ডুসেলডর্ফ

২ জুলাই

রাত ১টা

পর্তুগাল-স্লোভেনিয়া     

ফ্রাঙ্কফুর্ট          

২ জুলাই

রাত ১০টা

রোমানিয়া-নেদারল্যান্ডস  

মিউনিখ

৩ জুলাই

রাত ১টা

অস্ট্রিয়া-তুরস্ক

লাইপজিগ       

 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;