ফাইনালে যেতে বাটলারদের চাই ১৭২ রান 

  ক্রিকেট কার্নিভাল


স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ভারতের স্মৃতি মোটেও সুখকর নয়। আগের আসরের ২০২২ সালে সেমিতে লড়েছিল দল দুটি। সেখানে ভারতের দেওয়া ১৬৯ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য কোনো উইকেট না হারিয়েই তুলে ফেলেছিল জশ বাটলারের দল। এবারও তাই আসরের দ্বিতীয় সেমিতে বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে টসে জিতে ভারতকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছে ইংলিশরা। সেখানে ৭ উইকেটে ১৭১ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি পেয়েছে রোহিত শর্মার দল। 

অ্যাডিলেইডের সেই স্মৃতি এবার গায়ানাতেও ফেরাতে তাই ইংল্যান্ডের দরকার ১৭২ রান। এদিকে ২০১৪ সালের বাংলাদেশ আসরের পর দু’বার সেমিতে গেলেও ফাইনাল খেলা হয়নি ভারতের। তাই পুরো এক দশকের সেই খরা কাটিয়ে ১৭ বছর পর দ্বিতীয় শিরোপায় নজর রেখে বাটলার-বেয়ারস্টোতে কঠিন চ্যালেঞ্জ জানাতে চাইবে কুলদীপ-বুমরাহরা। 

গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে প্রথম দফার বৃষ্টি শেষে ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট পর শুরু হয় খেলা। সেখানে ব্যাত হাতে শুরুটা আশাজাগানিয়া হলেও দিনও টিকতে পারলেন না বিরাট কোহলি। দলীয় ১৯ রানের মাথায় ফিরেছেন ৯ রান করে। এদিকে দ্রুতই ফেরেন রিশাভ পান্তও। স্কোরবোর্ডে তখন ৫ ওভার ২ বলে ৪০ রান। তবে আগের ম্যাচের ছন্দে এ ম্যাচেও ধরে রেখে এগোতে থাকেন রোহিত শর্মা। চারে নেমে দলের অধিনায়ককে যোগ্য সঙ্গ দিতে থাকেন সূর্যকুমার যাদবও। তবে ইনিংসের অষ্টম ওভার শেষে ফের নামে বৃষ্টি এবং আবারো খেলা বন্ধ থাকে প্রায় ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট।

দ্বিতীয় দফার বৃষ্টি শেষে খেলা শুরুর পর উইকেট সামলে রানের গতি সচল রেখে এগোতে থাকেন রোহিত-সূর্যকুমার। তাদের তৃতীয় জুটি থেকে আসে ৭৩ রান। সেখানে দলীয় সর্বোচ্চ ৩৯ বলে ৫৭ রান করে ফেরেন অধিনায়ক রোহিত। সেখানে থেকে ১২ বলের মাথায় একই রাস্তা মাপেন আরেক সেট ব্যাটার স্কাইও। ৩৬ বলে তিনি করেন ৫৭ রান। স্কোরবোর্ডে তখন ১৫ ওভার ৪ বলে ৪ উইকেটে ১২৪ রান। পরে সেখান থেকে হার্দিক পান্ডিয়ার ২৩ এবং শেষে রবীন্দ্র জাদেজার ৯ বলে ১৭ রানের ক্যামিওতে ১৭১ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজিতে পৌঁছে যায় ভারত। 

ইংল্যান্ডের হয়ে ৩ ওভার বল করে ৩৭ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন ক্রিস জর্ডান।  

শেষ আটে উঠে মুসিয়ালাকে প্রশংসায় ভাসালেন জার্মান কোচ 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের মাঠে ইউরোর এবারে আসরে দারুণ ছন্দে আছে জার্মানি। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে শেষ ষোলোতে উঠে নক-আউটেও সেই দাপট ধরে রেখেছে জার্মানরা। গত রাতের শেষ ষোলোতে ডেনমার্ককে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে স্বাগতিকরা উঠে গেছে কোয়ার্টার-ফাইনালে। 

আসরে এখন পর্যন্ত অপরাজিত যাত্রা ধরে রেখেছে ইউলিয়ান নাগলসম্যানের দল। কেবল গ্রুপপর্বে সুইসদের সঙ্গে ১-১ ব্যবধানের ড্রয়ে ম্যাচ শেষ করে জার্মানি। এছাড়া শেষ ষোলোর ম্যাচ মিলিয়ে বাকি তিনটিতেই দাপটের সঙ্গেই জিতেছে তারা। এবং সেই তিন ম্যাচেই গোল পেয়েছে তাদের তরুণ তারকা জামাল মুসিয়ালা। তিন ম্যাচে ৩টি গোল করেছেন ২১ বছর বয়সী এই তরুণ। এতেই বায়ার্ন মিউনিখের এই তরুণ তারকার জাদুতে বেশ মুগ্ধ জার্মান কোচ নাগলসম্যান। ম্যাচ শেষে তাই আলাদাভাবেই মুসিয়ালাকে প্রশংসায় ভাসালেন তিনি। 

স্কটল্যান্ডের পর হাঙ্গেরি এবং শেষ ষোলোতে ডেনমার্ক, তিন দলের বিপক্ষেই একটি করে গোল করেছেন মুসিয়ালা। এছাড়া প্লে-মেকিংয়েও দারুণ কার্যকরী তিনি। সব মিলিয়ে ম্যাচ শেষে তাকে নিয়ে নাগলসম্যান বলেন, ‘আমি চাই জামাল মুসিয়ালা এই জাদুতেই খেলতে থাকুক। যেমন সে জার্মানি বা ইংল্যান্ডের যেকোনো জায়গায় ছোট মাঠগুলোতে খেলেছে...এটা কোনো ব্যাপারই না।’ 

মুসিয়ালার জন্য বিষয়গুলো সহজ করে দিতে চান নাগলসম্যান। এগোতে বললেন নির্ভয়ে। ‘তাকে এমনভাবে খেলতে হবে যেন তার বন্ধুদের সঙ্গে ফুটবল খেলছে। চাপের কথা ভাবার দরকার নেই। ফুটবলে সে দারুণ মেধাবী।’ 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

আইসিসির বিশ্বকাপ সেরা একাদশে রিশাদ 

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার ফাইনাল দিয়েই গত রাতে পর্দা নামল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম এই আসরের। সেখানে প্রোটিয়াদের ৭ রানে হারিয়ে টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় শিরোপা জেতে রোহিত শর্মার দল। এদিকে আসরটা বাংলাদেশের কেটেছে মন্দের ভালো। সুপার এইট থেকেই বিদায় নিয়েছে নাজমুল হোসেন শান্তর দলটি। পুরো আসরেই ব্যাট হাতে শান্ত-লিটনরা একের পর এক ব্যর্থতার ইনিংস উপহার দিলেও বোলাররা ছিলেন দারুণ ছন্দে। যার ফলে আসর থেকে বিদায়ের পরও এলো বাংলাদেশের নাম। কেননা আইসিসির বিশ্বকাপ সেরা একাদশে জায়গা করে নিয়েছেন রিশাদ হোসেন। 

কেবল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপই না, আইসিসির যেকোনো ধরণের ইভেন্টে এটি ছিল রিশাদের প্রথমবারের অংশগ্রহণ। এবং নিজের জাত চেনালেন প্রথমবারেই। ৭ উইকেটে নিয়েছেন ১৪ উইকেট, যেখানে ইকোনমি ছিল ৭.৭৬ এবং যৌথভাবে আছেন আসরের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারির তালিকার পঞ্চমে। আর এতেই জায়গা করে নেন আইসিসির টুর্নামেন্ট সেরা ফ্যান্টাসি একাদশেও। 

৪৭৮ পয়েন্ট নিয়ে সেরা একাদশে বাংলাদেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে আছেন রিশাদ। বোলারদের সেই তালিকার পয়েন্ট বিচারে সবার ওপরে আছেন রশিদ খান। তার পয়েন্ট ৫৭৮ এবং এই দলের অধিনায়কও তিনিই। বোলারদের বাকি তিন জায়গা পেসারদের। সেখানে আছেন আরেক আফগান তারকা ফজলহক ফারুকি। বাকি দুই পেসারই ভারতের। টুর্নামেন্ট সেরা যশপ্রীত বুমরাহ ছাড়াও সেখানে আছেন আর্শদীপ সিং। 

এদিকে একাদশে আছেন দু’জন পেসার অলরাউন্ডার। দল সুপার এইটে বাদ পড়লেও আসরে দারুণ পারফর্ম করা অজি তারকা মার্কাস স্টয়নিস আছেন এই একাদশে। এছাড়া ফাইনালে ভারতের জয়ের নায়ক হার্দিক পান্ডিয়াও আছেন। 

একাদশের মূল ব্যাটার চারজন। আছেন দুই অজি ওপেনার ট্রাভিস হেড ও ডেভিড ওয়ার্নার। উইকেটরক্ষক ব্যাটার হিসেবে আছেন আফগানিস্তানের রহমানউল্লাহ গুরবাজ এবং ফাইনালিস্ট দক্ষিণ আফ্রিকার একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে আছেন ট্রিস্টান স্টাবস। 

আইসিসির টুর্নামেন্ট সেরা ফ্যান্টাসি একাদশ: রহমানউল্লাহ গুরবাজ (উইকেটরক্ষক), ট্র্যাভিস হেড, ডেভিড ওয়ার্নার, ট্রিস্টান স্টাবস, হার্দিক পান্ডিয়া, মার্কাস স্টয়নিস, রশিদ খান (অধিনায়ক), ফজলহক ফারুকি, যশপ্রীত বুমরাহ, আর্শদীপ সিং, রিশাদ হোসেন। 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

শেষ ষোলোতেই বিদায় চ্যাম্পিয়ন ইতালির



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরোর এর আগের ২০২০ আসরে গ্রুপপর্বেই সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে লড়েছিল ইতালি। সেই ম্যাচে সুইসদের ৩-০ ব্যবধানে উড়িয়েছিল আজ্জুরিরা। শেষ পর্যন্ত জিতেছিল শিরোপাটাও। আসর ঘুরে এবার জার্মানিতে গ্রুপপর্বের বাঁধা পেরিয়ে শেষ ষোলোতে সুইসদের বিপক্ষে নামে লুইস স্পালেত্তির দলটি। তবে এবার আর সেই দাপট ধরে রাখতে পারল না ইতালি। সুইজারল্যান্ডের কাছে ২-০ ব্যবধানে হেরে এবারের আসরে শেষ ষোলো থেকেই বিদায় নিল ২০২০ আসরের চ্যাম্পিয়নরা। 

গ্রুপপর্বে পেরোতেই কঠিন পরীক্ষা দিতে হয়েছিল ইতালিকে। সেখানে তিন ম্যাচের মধ্যে তারা জিতেছে কেবল একটতে। পরে গ্রুপপর্বে শেষ ম্যাচে ম্যাচের যোগ করা একদম শেষ মুহূর্তে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে গোল করে ১-১ সমতা এনে শেষ ষোলোতে পৌঁছায় আজ্জুরিরা। তবে শেষ ষোলোতে তাদের বিদায়ের ঘণ্টা বাজিয়ে দেয় সুইসরা। 

বার্লিনের গত রাতে ম্যাচের শুরু থেকেই দাপুটে ফুটবল খেলতে থাকে সুইসরা। ফল পেতেও অপেক্ষা করতে হয়নি লম্বা সময়। ৩৭তম মিনিটে রুবেন ভারগাসের বাড়িয়ে দেওয়া বলকে জালের ঠিকানায় পৌঁছে দিয়ে দলকে এগিয়ে নেন রেমো ফ্রয়লার। প্রথমার্ধ শেষ হয় সেই ১-০ ব্যবধানেই। 

পরে দ্বিতীয়ার্ধের একদম শুরুতে প্রথম গোলে অ্যাসিস্টের পর নিজের গোলের খাতাটাও খুললেন ভারগাস। এতে ৪৬তম মিনিটেই সুইসরা এগিয়ে যায় ২-০ ব্যবধানে। সেখান থেকে একাধিক চেষ্টা করেও শেষ পর্যন্ত সুইসদের রক্ষণে খুব একটা চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেনি স্পালেত্তির দলটি। আর এতেই আসরের প্রথম দল হিসেবে কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছে যায় সুইজারল্যান্ড। 

কোয়ার্টার ফাইনালে এবার ইংল্যান্ড-স্লোভাকিয়া ম্যাচের জয়ী দলের সঙ্গে লড়বে সুইজারল্যান্ড। সেই ম্যাচটি হবে আগামী ৬ জুলাই বাংলাদেশ সময় রাত ১০টায়। 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

কোহলির পর টি-টোয়েন্টিকে বিদায় বললেন রোহিতও 

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

১১ বছর ও পাঁচ ফাইনাল হারের পর শিরোপার আক্ষেপ ঘুচিয়ে অবশেষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিতল ভারত। টুর্নামেন্টের নবম আসরের ফাইনালে গত রাতে বার্বাডোজে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ রানে হারিয়ে ১৭ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দ্বিতীয় শিরোপা উল্লাসে মাতে রোহিত শর্মার দল। সেখানে রানে ফেরার দিনে ৭৬ রান করে ম্যাচসেরার খেতাব পান বিরাট কোহলি। পরে পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ঘোষণা দেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিকে বিদায়ের।

দলের সঙ্গে শিরোপা উল্লাসের পর সংবাদ সম্মেলনে যান ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। কোহলি পর তিনিও একই রাতে ঘোষণা দিলেন বিদায়ের। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচটা হয়ে থাকল শিরোপা জয়ের, সেটিও আবার দলকে নেতৃত্ব দিয়ে। এমন বিদায়টাই যে চেয়েছিলেন রোহিত। আট মাস আগে আহমেদাবাদে ওয়ানডে বিশ্বকাপ ফাইনাল হারের দুঃস্মৃতি ভুলে সাদা বলে এই ফরম্যাটে রাজার বেশে বিদায় নিলেন হিটম্যান খ্যাত এই তারকা ক্রিকেটার। 

‘ভারতের হয়ে এটিই ছিল আমার শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ।’ ম্যাচশেষে এই কথাটি ছিল বিরাট কোহলির। লম্বা সময় ধরে একই সঙ্গে ড্রেসিংরুম ভাগাভাগি করা রোহিতও খানিক বাদে মেলালেন একই সুর। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘এটা আমারও শেষ টি-টোয়েন্টি ছিল। এই সংস্করণ থেকে বিদায় নেওয়ার জন্য এর চেয়ে ভালো সময় আর হতে পারে না। প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করেছি। এই সংস্করণ দিয়েই ভারতের হয়ে খেলা শুরু করেছিলাম। এটাই চেয়েছিলাম, ট্রফিটা জিততে চেয়েছিলাম।’ 

টি-টোয়েন্টির এই ক্যারিয়ার নিয়ে রোহিত গর্ব করতেই পারেন। ডারবানে ২০০৭ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আগমন ঘটে তার। সেখান থেকে এই ১৭ বছরে জাতীয় দলের হয়ে এই ফরম্যাটে খেলেন ১৫৯টি ম্যাচ। সেখানে ৩২.০৫ গড় এবং ১৪০-ঊর্ধ্ব স্ট্রাইক রেটে করেন ৪ হাজার ২৩১ রান, যা এই ফরম্যাটের ক্রিকেটে কোনো ব্যাটারের করা সর্বোচ্চ। 

এদিকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুরু থেকে সবগুলো আসর খেলে ৪৭ ম্যাচ রোহিত করেন ১ হাজার ২২০ রান। যা টুর্নামেন্টের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এই জায়গায় শীর্ষে আছেন তারই সতীর্থ একই দিনে টি-টোয়েন্টিকে বিদায় বলা বিরাট কোহলি। 



  ক্রিকেট কার্নিভাল

;