ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সেরা বিশ্বকাপ একাদশে রিশাদ

  ক্রিকেট কার্নিভাল


স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৪ আসরের পর্দা এখনো নামেনি। আজ ফাইনাল ম্যাচে মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। যেকোনো বিশ্বকাপ টুর্নামেন্ট শেষ হলেই সেই আসরের সেরা একাদশ সাজিয়ে প্রকাশ করা হয় একটি দল। কিন্তু অবাক বিষয় যে, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া এবার সে কাজটি করল বিশ্বকাপ আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হওয়ার আগেই।

ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার এই একাদশে জায়গা পেয়েছেন টাইগার স্পিনার রিশাদ হোসেন। চলতি আসরে বল হাতে দুর্দান্ত ছিলেন রিশাদ, তার বোলিং নজর কেড়েছে ক্রিকেট বিশ্বের বড় বড় বিশ্লেষকদেরও। নিজের যোগ্যতা এবং পারফরম্যান্স দিয়েই তিনি জায়গা করে নিয়েছেন এই দলে।

এই একাদশে সর্বোচ্চ তিনজন ক্রিকেটার আছেন ফাইনালিস্ট ভারত দল থেকে। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তানের দুজন করে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ, দক্ষিণ আফ্রিকা, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের একজন করে জায়গা পেয়েছেন। তবে কিছুটা অবাক হওয়ার মতো ব্যাপার হলো, এই দলের অধিনায়ক হিসেবে আছে আফগান তারকা রশিদ খানের নাম।

ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ একাদশঃ

ট্র্যাভিস হেড, রোহিত শর্মা, নিকোলাস পুরান (উইকেটরক্ষক), অ্যারন জোন্স, মার্কাস স্টয়নিস, হার্দিক পান্ডিয়া, রশিদ খান (অধিনায়ক), রিশাদ হোসেন, ফজলহক ফারুকী, জসপ্রীত বুমরাহ ও এনরিখ নর্কিয়া।

ফিরে এলেন টাইগারদের বিশ্বকাপ জেতানো কোচ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রিকেটে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সাফল্যটা এসেছিল ২০২০ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ পর্যায়ে। সেবার আকবর আলীর নেতৃত্বে বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুলেছিল বাংলাদেশের যুবারা। সেই দলের অনেকেই এখন বাংলাদেশ জাতীয় দলের নিয়মিত একাদশেও খেলছে। যার হাত ধরে ক্রিকেটে এতবড় সাফল্যটা পেয়েছিল বাংলাদেশ, সেই নাভিদ নেওয়াজকে আবারও অনূর্ধ্ব-১৯ দলের দায়িত্ব দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

এই লঙ্কান কোচ ঢাকায় পা রেখেছেন আজ। বিসিবির কাছ থেকে নিজের দায়িত্ব বুঝে নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলেছেন। দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশের যুবাদের দায়িত্ব পেয়ে রোমাঞ্চিত নাভিদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ দলকে নিয়ে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথাও।

তিনি বলেছেন, ‘ঘরে ফিরতে পেরে ভালো লাগছে। বাংলাদেশে প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের মধ্যে যথেষ্ট গভীরতা আছে। আমি বাংলাদেশের সব জায়গায় যেতে চাই, প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের খুঁজে বের করতে চাই। দু-তিন বছর পর আবার বাংলাদেশে কাজ করতে পারছি, ভালো লাগছে।’

নাভিদের হাত ধরেই অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটে সেরা সাফল্য পেয়েছিল বাংলাদেশ। এরপর অবশ্য আর তেমন কোনো সাফল্য নেই। তাই নাভিদকে নতুন করে ফেরানোর মানে ফের বিশ্বমঞ্চে সাফল্য চায় বাংলাদেশ। স্বাভাবিকভাবেই তাই এবার বাড়তি চাপ থাকবে নাভিদের ওপর। তিনি অবশ্য বিষয়টাকে চাপ হিসেবে না নিয়ে চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিচ্ছেন।

যা নিয়ে এই লঙ্কান কোচ বলেন, ‘আমি বর্তমানে মনোযোগ দিতে চাইব, চার বছর আগে যা হয়েছে, তা অতীত। অতীতে ভালো করেছি, তাই সামনেও ভালো করব, বিষয়টা তেমন নয়। বরাবরের মতো বিসিবি এবারও দারুণ কিছু পরিকল্পনা সাজিয়েছে, যা অতীতে সাফল্য এনে দিয়েছে। আশা করছি, এবারও তা কাজে দেবে।’

বাংলাদেশের অনেক ক্রিকেটারই বয়সভিত্তিক পর্যায়ে দারুণ ক্রিকেট খেলে নজরে আসলেও পরে জাতীয় দলে গিয়ে সেই অর্থে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চাপে ভেঙে পড়ে। একটা সময় হারিয়েও যায়।

যা নিয়ে নাভিদ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চ্যালেঞ্জটা অন্য রকম। আপনি ১৮-১৯ বছর বয়সে ভালো ক্রিকেটার হলেও ২৫-২৬–এ গিয়ে যে তারকা বনে যাবেন, বিষয়টি তেমন নয়। কতটা পরিশ্রম করছেন, তার ওপর সব নির্ভর করে। ক্রিকেট খেলাটা এখন অনেকটাই বিশ্লেষণনির্ভর। খেলোয়াড়দের নিজের ভুল ধরতে হয়, শোধরাতে হয়। সে জন্য বয়সভিত্তিকের পর বিসিবির এইচপি ও অন্য বয়সভিত্তিক পর্যায়ের কার্যক্রম আছে। যেন বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপের মতো জায়গায় ছেলেরা আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলতে পারে, নিজেদের ঘাটতি মেটাতে পারে।’

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

বিপিএল প্লেয়ার ড্রাফটের সম্ভাব্য সময় প্রকাশ করল বিসিবি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৫ সালের জানুয়ারিতে বিপিএলের ১১তম আসরের পর্দা ওঠার কথা আছে। সেভাবেই সকল প্রস্তুতি নিচ্ছে ম্যানেজমেন্ট, বোর্ড এবং খেলোয়াড়রাও। তবে তার আগে টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া দলগুলোকে নিয়ে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই প্লেয়ার্স ড্রাফট সারতে চায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আজ (সোমবার) মিরপুরে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী।

বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট নিয়ে নিজাম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘বিপিএলের গত আসরে যারা খেলেছে, তাদের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছি। বেশির ভাগ দল (আগামী আসরে) অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছে। দু-একটা দল এখনো সিদ্ধান্ত জানায়নি। তারা জানালে পরের পদক্ষেপ ঠিক করব। আমরা এরই মধ্যে একটা সময় নির্ধারণ করেছি প্লেয়ার্স ড্রাফটের। এরপর ধাপে ধাপে এগিয়ে যাব। প্লেয়ার্স ড্রাফট সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে হতে পারে।’

ডিসেম্বরে পূর্নাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যেতে হবে বাংলাদেশ দলকে। যেই সফল শেষ হবে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে। এরপর ফেব্রুয়ারিতে মাঠে গড়ানোর কথা আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। এবার যেই টুর্নামেন্টের আয়োজক পাকিস্তান। সেই টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া দলগুলোর মধ্যে একটি বাংলাদেশও। তাই বিপিএলের সূচি কোনোভাবে প্রভাব ফেলবে কিনা বাংলাদেশ জাতীয় দলের সঙ্গে তা নিয়েও আছে প্রশ্ন।

এক্ষেত্রে বিপিএলের সময়সূচি নিয়ে বিসিবির ভাবনা, ‘এফটিপিতে (ভবিষ্যৎ সফর পরিকল্পনা) আমাদের যে কমিটমেন্ট থাকে বা আইসিসির মেজর ইভেন্টে আমাদের যে কমিটমেন্ট থাকে, তার সঙ্গেই আমরা এডজাস্ট করে নিই। যদি কোনো ক্ষেত্রে ফাইন টিউনিং প্রয়োজন হয়, সেটা আমরা করে নেব।’

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

ব্যাট হাতে 'শূন্য', বল হাতে 'সেরা'

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত শিরোপা তুলে নেওয়ার মাধ্যমে পর্দা নেমেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসরের। এবারের সেরা খেলোয়াড়ের খেতাব নিজের নামে করে নিয়েছেন জসপ্রীত বুমরাহ। বুমরাহর এই অর্জন তো কাঙ্ক্ষিতই ছিল। ৮ ম্যাচে তিনি উইকেট শিকার করেছেন ১৫টি। অবশ্য এই আসরের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি হিসেবে যৌথভাবে আছে ফজলহক ফারুকি ও আর্শদীপ সিংয়ের নাম, তাদের উইকেট সংখ্যা ১৭টি করে। তবে কেন বুমরাহর হাতেই উঠল টুর্নামেন্ট সেরার খেতাব?

মজার বিষয় হলো বুমরাহ এই আসরে ব্যাট হাতে এক রানও করেননি। আট ম্যাচের একটি ম্যাচেই কেবল ব্যাট হাতে মাঠে নেমেছিলেন তিনি, সেটি হলো গ্রুপপর্বে পাকিস্তানের বিপক্ষে। সেই ম্যাচে সাজঘরে ফিরেছিলেন শূন্য রানে। এতে পুরো আসরে তার ব্যাটিংয়ের খাতায় নেই কোনো রান। আর এতেই গড়ে ফেলেছেন রেকর্ড। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসের প্রথম কোনো ক্রিকেটার ব্যাট হাতে কোনো রান না করেই জিতলেন টুর্নামেন্ট সেরার খেতাব! 

বুমরাহকে টুর্নামেন্ট সেরা নির্বাচিত করার পেছনে মূলত তার কিপটে ইকোনমি, গড় এবং ম্যাচের ইম্প্যাক্ট বিবেচনায়। আসরজুড়ে ৪.১৭ ইকোনমিতে বল করেছেন, গড় ছিল ৮.২৬। প্রতি ১১.৮৬ বলে নিয়েছেন একটা করে উইকেট; ইম্প্যাক্ট রেখেছেন সব জয়ে। আর এতেই টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় এই ৩০ বছর বয়সী পেসার।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পুরুষ বা নারী যেকোনো আসরেই এমন কীর্তি এখন কেবল বুমরাহের। তবে ওয়ানডে বিশ্বকাপে এমন নজর আছে দু’বার। ২০০৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপের টুর্নামেন্টসেরা গ্লেন ম্যাকগ্রা ১১ ম্যাচের একটিতেও ব্যাট করেছিলেন না। পরে ২০১৫ আসরে মিচেল স্টার্ক তিনবার ব্যাটিং নেমে তিনটি বল খেললেও তার রানের খাতা ছিল শূন্য।

বুমরাহ সাদা বলের এই ফরম্যাটে এখন পর্যন্ত ভারতের হয়ে খেলেছেন ৭০ ম্যাচ। যেখানে উইকেট নিয়েছেন ৮৯টি। তবে এখানেও একটি মজার বিষয় পুরো আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ৮ ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে তিনি করেছেন কেবল ৮ রান।

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

নিষেধাজ্ঞার শঙ্কায় বেলিংহাম



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উয়েফা ইউরোর শেষ ষোলোর ম্যাচে স্লোভাকিয়ার বিপক্ষে ১-০ গোলে পিছিয়ে ছিল ইংল্যান্ড। বিদায়ের শঙ্কা ক্রমেই তীব্র হচ্ছিল ইংলিশদের। যেকোনো সময় বাঁশি বাজিয়ে দিবেন রেফারি এবং হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হবে ইংল্যান্ডকে, এমনটা মেনেই নিয়েছিলেন দর্শক ও সমর্থকরা। গ্যালারিতে খেলা দেখতে আসা ইংলিশ সমর্থকরাও দুয়ো ধ্বনি দিচ্ছেন খোদ ইংলিশ ফুটবলারদেরই, কারণ তুলনামূলক কম শক্তিশালী দলের বিপক্ষে হেরে যাচ্ছে দল তা কোনোভাবেই মানতে পারছেন না তারা!

ঠিক এমন অবস্থায় বাইসাইকেল ক্লিকে দারুণ এক গোল করে ম্যাচটা সেই মুহুর্তে বাঁচিয়ে তোলেন রিয়াল মাদ্রিদের মিডফিল্ডার জুড বেলিংহাম। ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে হ্যারি কেইনের গোলে ২-১ গোলের জয় তুলে কোয়ার্টার ফাইনালে পা রাখে ইংল্যান্ড।

এমন জয়ের রাতে মূল নায়ক ধরা হয় বেলিংহামকেই। একটি গোল বাদেও বেশ কয়েকটি ভাল সুযোগ তৈরিতেও ছিল তার ভূমিকা। তবে এবার নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে হতে পারে তাকে। বেলিংহামকে ছাড়ায় ইংল্যান্ডকে নামতে হতে পারে কোয়ার্টার ফাইনালে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষের ম্যাচে। কারণ?

বেলিংহামের নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাওয়ার কারণ হলো গোলের পর স্লোভাকিয়ার বেঞ্চের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় অশোভন অঙ্গভঙ্গি করা। তাছাড়া গোলের পর চিৎকার করে বলতে শোনা গেছে রাবিশ, ‘হু এলস’। যা খেলোয়াড়ি সুলভ আচরণ নয় বলেই ভাবা হচ্ছে। যার কারণে তাকে অন্তত এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে বলেও খবর জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম ডেইলি মেইল। আর সেটি হলে কোয়ার্টার ফাইনালে বেলিংহামকে ছাড়ায় মাঠে নামতে হতে পারে ইংল্যান্ডকে।

বেলিংহাম অবশ্য তার অমন অঙ্গভঙ্গির বিষয়টিকে ম্যাচ শেষে ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন ‘গোপন মজার’ বিষয় হিসেবে। তার মতে, ম্যাচে তার বেশ কয়েকজন কাছের বন্ধুরা ছিল, যাদেরকে দেখাতেই এমন গোপন মজার উদযাপন করেছেন তিনি। সেই সঙ্গে বেলিংহাম বলেছেন, এটা তেমন কিছুই নয়, তারা আজ রাতে যা খেলেছে আমি তাদের সম্মান জানাই।’ বেলিংহাম এসব কথা বললেও অশোভন অঙ্গভঙ্গির কারণে শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে তাকে।

শুধু এই অঙ্গভঙ্গিই নয় ম্যাচে গোলের পর উদযাপনে ‘হু এলস’ বলে চিৎকার করেছিলেন, যা নিয়ে বেলিংহাম ম্যাচ শেষে বলেন, ‘আমরা প্রতিদিনই কঠোর পরিশ্রম করি সমর্থকদের এমন পারফরম্যান্স উপহার দেওয়ার জন্য। কখনো কখনো সেটা ভালো হয় না, কখনো মনে হয় অতি মাত্রায় সমালোচনা হচ্ছে। এটা (হুল এলস) শুনতে ভালো লাগবে না, কিন্তু এ ধরনের মুহূর্তের জন্য এটা সব সময়ই ব্যবহার করা যায়। কিছু মানুষকে এটা ফিরিয়ে দিতে পারাটা চমৎকার, আমার তা–ই মনে হয়।’

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;