ভারতকে আটকানোর উপায় বললেন ডি ভিলিয়ার্স

  ক্রিকেট কার্নিভাল


স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জমজমাট এক ফাইনাল দেখার অপেক্ষায় আছে ক্রিকেটবিশ্ব। শিরোপা যেই জিতুক, আজ ফুরাবে দীর্ঘ সময়ের ক্ষণ। এবারই প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকা জায়গা করে নিয়েছে বিশ্বকাপের ফাইনালে। অপরদিকে ভারত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরের শিরোপা জেতার পর আজ ১৭ বছর পর শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশনে নামছে।

রোমাঞ্চকর এই লড়াই দেখতে তাই মুখিয়ে আছেন সাবেক ক্রিকেটাররাও। যাদের মধ্যে প্রোটিয়াদের সাবেক ক্রিকেটার এবি ডি ভিলিয়ার্সও আছেন। তিনি তো ভারতকে হারানোর টোটকাই জানিয়ে দিলেন। তার মতে, রোহিতদের থামাতে ৩০ থেকে ৪০ রানের মধ্যেই ফেরাতে হবে তাদের শুরুর চার ব্যাটারকে। 

চলতি আসরে দক্ষিণ আফ্রিকা-ভারতের লড়াইটা যেন চলছে সমানে-সমান। এখন পর্যন্ত আসরে একটি ম্যাচও হারেনি দল দুটি। এতে প্রোটিয়াদের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ হিসেবে থাকবে রোহিত শর্মার দল। তবে প্রোটিয়াদের সম্ভাবনাও কম দেখছেন না ডি ভিলিয়ার্স। তবে ম্যাচকে সহজ করতে দ্রুতই সাজঘরে ফেরাতে হবে ভারতীয় টপ-অর্ডারদের।

নিজের ইউটিউব চ্যানেলে এক ভিডিওবার্তায় ডি ভিলিয়ার্স বলেন, ‘শুরুতেই রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার ও ঋষভ পান্তকে আউট করতে হবে। ৩০ থেকে ৪০ রানের মধ্যেই ভারতের ৩–৪ উইকেট তুলে নিতে হবে। তবে ভারত যদি ব্যাটিং ইউনিট হিসেবে ভালো করে, দক্ষিণ আফ্রিকা চাপে পড়ে যাবে। আমার বিশ্বাস প্রোটিয়ারা অতীতের দলগুলোর ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েছে। তাই তারা এখন ফাইনালে।’

ফাইনাল ম্যাচটি বার্বাডোজে। এর আগে ত্রিনিদাদে প্রথম সেমিতে আফগানদের ভুগিয়েছিল প্রোটিয়া পেসাররা। এতে বিশ্বকাপের বেশিরভাগ পিচ মন্থর এবং স্পিন সহায়ক থাকলেও বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে রাবাদা-নর্কিয়া সুবিধা পাবে বলে মনে করেন ডি ভিলিয়ার্স, ‘এই টুর্নামেন্টের বেশির ভাগ উইকেট ফ্ল্যাট, মন্থর এবং পেসারদের জন্য খুব বেশি কিছু নেই। তবে আমি জানতাম, ত্রিনিদাদের উইকেটে নতুন বলে পেসারদের জন্য কিছু সুবিধা থাকবে। এই কথা বার্বাডোজকে নিয়েও বলা যায়। এখানেও ত্রিনিদাদের মতো বল দুদিকে খুব বেশি সুইং করবে না। তবে কিছুটা বাড়তি বাউন্স পাওয়া যাবে। আর এখানেই দক্ষিণ আফ্রিকার সুযোগ আছে।’

১৪ বছরের বর্ণিল ক্রিকেটীয় ক্যারিয়ার শেষে ২০১৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলেছেন ডি ভিলিয়ার্স। এর মাঝে প্রোটিয়ারা একাধিকবার সেমিতে উঠলেও ফাইনালে পৌঁছাতে পারেনি একবারও। ফাইনালে খেলার স্বাদ কখনো নেওয়া হয়নি ডি ভিলিয়ার্সের। তবে জাতীয় দল ছাড়ার ৬ বছর পর এইডেম মার্করামের হাত ধরে যখন প্রোটিয়ারা ফাইনালের মঞ্চে, তখন সেই আবেগে পুরো থমকে গিয়েছিলেন তিনি।

‘দক্ষিণ আফ্রিকা দলটি এই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফাইনাল নিশ্চিত করার পর বেশ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলাম। আমার স্ত্রী জিজ্ঞাসা করছিল, কেমন লাগছে? আমি চুপচাপ বসে ছিলাম, স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। এতই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম যে আমার চোখে কয়েক ফোঁটা পানিও চলে এসেছিল। খেলোয়াড়দের জন্য অনেক অনেক খুশি লাগছিল।’

কোপা আমেরিকায় নিষিদ্ধ হলেন আরেক আর্জেন্টাইন



Apon tariq
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাজিল যদি ফুটবলার তৈরির কারখানা হয় তবে আর্জেন্টিনা কোচ তৈরির। যার প্রমাণ মিলে কোপা আমেরিকায় অংশ নেওয়া দলগুলোর কোচিং প্যানেলের দিকে তাকালেই। কোপায় অংশ নেওয়া ১৬টি দলের মধ্যে ৭টি দলের প্রধান কোচের ভূমিকাতেই আছে আর্জেন্টাইন কোচ। বিপরীতে ব্রাজিলের কোচ মাত্র ২ জন। যাতে প্রমাণ হয় কোচ তৈরির ক্ষেত্রে কতটা এগিয়ে আর্জেন্টিনা। তবে এবার কোপায় নিষেধাজ্ঞায় পড়েই বেশি আলোচনায় আসতে হচ্ছে আর্জেন্টাইন কোচদের।

এখন পর্যন্ত কোপায় মোট ৪ জন কোচ নিষিদ্ধ হয়েছেন। শাস্তি পেয়েছেন লাতিন আমেরিকার ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থার (কনমেবল)। সেই চারজন কোচই আবার আর্জেন্টাইন। সবশেষ এই নিষেধাজ্ঞার তালিকায় নাম উঠেছে উরুগুয়ের কোচ মার্সেলো বিয়েলসার। উরুগুয়ের গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে ডাগআউটে দাঁড়াতে পারবেন না তিনি। এমন কি ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনেও আসতে পারবেন না তিনি।

তাকে এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কারণ, সবশেষ বলিভিয়ার বিপক্ষে ৫-০ গোলের জয়ের ম্যাচে প্রথমার্ধের বিরতির পর দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর আগে দেরিতে মাঠে এসেছেন তিনি। যার কারণেই তাকে এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে ১৫ হাজার ডলার জরিমানা করা হয়েছে উরুগুয়ে ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনকে।

নিষেধাজ্ঞার কারণে গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে তাকে পাচ্ছে না উরুগুয়ে। অবশ্য এতে খুব বেশি প্রভাব পড়ার কথা নয়। কেননা, প্রথম দুই ম্যাচ দাপুটে জয়ে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করে ফেলেছে দলটি। তবে ম্যাচটি অবশ্য গুরুত্বপূর্ণ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য। কেননা, কোয়ার্টারে যেতে এই ম্যাচে জিততেই হবে তাদের। আর সেটি না পারলেও অন্তত উরুগুয়ের সঙ্গে পয়েন্ট ভাগ করতে হবে। তবে সেক্ষেত্রে তাকিয়ে থাকতে হবে শেষ ম্যাচে পানামার দিকে। কেননা, যুক্তরাষ্ট্রের সমান ৩ পয়েন্ট পানামারও।

বিয়েলসা অবশ্য প্রথম এই শাস্তি পাননি। এর আগে একই কারণে শাস্তি পেতে হয়েছে আর্জেন্টিনার কোচ লিওনেল স্কালোনিকে। সঙ্গে শাস্তি পেয়েছেন চিলির কোচ রিকার্দো কারেগা ও ভেনেজুয়েলার কোচ ফের্নান্দো বাতিস্তা। যারা কিনা সবাই আর্জেন্টাইন।

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

হতাশায় শুরু তাওহিদ হৃদয়ের এলপিএল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লঙ্কান প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল) ডাম্বুলা সিক্সার্স দলে এবার ডাক পেয়েছেন দুই টাইগার ক্রিকেটার তাওহিদ হৃদয় ও মুস্তাফিজুর রহমান। গতকাল রবিবার এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলতে দেশ ছেড়েছিলেন তাসকিন আহমেদ সহ মোট তিনজন টাইগার ক্রিকেটার।

আজ বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় হৃদয়-মুস্তাফিজের ডাম্বুলা সিক্সার্স মাঠে নেমেছে কান্ডি ফ্যাল্কন্সের বিপক্ষে। যেখানে টসে হেরে শুরুতে ব্যাট হাতে বেশ হিমশিম খাচ্ছে ডাম্বুলা সিক্সার্স। ব্যাট হাতে নিষ্প্রভ ছিলেন টাইগার অলরাউন্ডার তাওহিদ হৃদয়ও। ২ বলে ১ রান করে দাশুন শানাকার ওভারে এলবিডাব্লিউর শিকার হয়েছেন তিনি।

শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ৯ ওভার শেষে ডাম্বুলার সংগ্রহ ৪ উইকেট হারিয়ে ৫৬ রান।

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

ফিরে এলেন টাইগারদের বিশ্বকাপ জেতানো কোচ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রিকেটে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সাফল্যটা এসেছিল ২০২০ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ পর্যায়ে। সেবার আকবর আলীর নেতৃত্বে বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তুলেছিল বাংলাদেশের যুবারা। সেই দলের অনেকেই এখন বাংলাদেশ জাতীয় দলের নিয়মিত একাদশেও খেলছে। যার হাত ধরে ক্রিকেটে এতবড় সাফল্যটা পেয়েছিল বাংলাদেশ, সেই নাভিদ নেওয়াজকে আবারও অনূর্ধ্ব-১৯ দলের দায়িত্ব দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

এই লঙ্কান কোচ ঢাকায় পা রেখেছেন আজ। বিসিবির কাছ থেকে নিজের দায়িত্ব বুঝে নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলেছেন। দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশের যুবাদের দায়িত্ব পেয়ে রোমাঞ্চিত নাভিদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ দলকে নিয়ে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথাও।

তিনি বলেছেন, ‘ঘরে ফিরতে পেরে ভালো লাগছে। বাংলাদেশে প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের মধ্যে যথেষ্ট গভীরতা আছে। আমি বাংলাদেশের সব জায়গায় যেতে চাই, প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের খুঁজে বের করতে চাই। দু-তিন বছর পর আবার বাংলাদেশে কাজ করতে পারছি, ভালো লাগছে।’

নাভিদের হাত ধরেই অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটে সেরা সাফল্য পেয়েছিল বাংলাদেশ। এরপর অবশ্য আর তেমন কোনো সাফল্য নেই। তাই নাভিদকে নতুন করে ফেরানোর মানে ফের বিশ্বমঞ্চে সাফল্য চায় বাংলাদেশ। স্বাভাবিকভাবেই তাই এবার বাড়তি চাপ থাকবে নাভিদের ওপর। তিনি অবশ্য বিষয়টাকে চাপ হিসেবে না নিয়ে চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিচ্ছেন।

যা নিয়ে এই লঙ্কান কোচ বলেন, ‘আমি বর্তমানে মনোযোগ দিতে চাইব, চার বছর আগে যা হয়েছে, তা অতীত। অতীতে ভালো করেছি, তাই সামনেও ভালো করব, বিষয়টা তেমন নয়। বরাবরের মতো বিসিবি এবারও দারুণ কিছু পরিকল্পনা সাজিয়েছে, যা অতীতে সাফল্য এনে দিয়েছে। আশা করছি, এবারও তা কাজে দেবে।’

বাংলাদেশের অনেক ক্রিকেটারই বয়সভিত্তিক পর্যায়ে দারুণ ক্রিকেট খেলে নজরে আসলেও পরে জাতীয় দলে গিয়ে সেই অর্থে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চাপে ভেঙে পড়ে। একটা সময় হারিয়েও যায়।

যা নিয়ে নাভিদ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চ্যালেঞ্জটা অন্য রকম। আপনি ১৮-১৯ বছর বয়সে ভালো ক্রিকেটার হলেও ২৫-২৬–এ গিয়ে যে তারকা বনে যাবেন, বিষয়টি তেমন নয়। কতটা পরিশ্রম করছেন, তার ওপর সব নির্ভর করে। ক্রিকেট খেলাটা এখন অনেকটাই বিশ্লেষণনির্ভর। খেলোয়াড়দের নিজের ভুল ধরতে হয়, শোধরাতে হয়। সে জন্য বয়সভিত্তিকের পর বিসিবির এইচপি ও অন্য বয়সভিত্তিক পর্যায়ের কার্যক্রম আছে। যেন বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপের মতো জায়গায় ছেলেরা আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলতে পারে, নিজেদের ঘাটতি মেটাতে পারে।’

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

বিপিএল প্লেয়ার ড্রাফটের সম্ভাব্য সময় প্রকাশ করল বিসিবি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৫ সালের জানুয়ারিতে বিপিএলের ১১তম আসরের পর্দা ওঠার কথা আছে। সেভাবেই সকল প্রস্তুতি নিচ্ছে ম্যানেজমেন্ট, বোর্ড এবং খেলোয়াড়রাও। তবে তার আগে টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া দলগুলোকে নিয়ে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই প্লেয়ার্স ড্রাফট সারতে চায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আজ (সোমবার) মিরপুরে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী।

বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট নিয়ে নিজাম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘বিপিএলের গত আসরে যারা খেলেছে, তাদের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছি। বেশির ভাগ দল (আগামী আসরে) অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছে। দু-একটা দল এখনো সিদ্ধান্ত জানায়নি। তারা জানালে পরের পদক্ষেপ ঠিক করব। আমরা এরই মধ্যে একটা সময় নির্ধারণ করেছি প্লেয়ার্স ড্রাফটের। এরপর ধাপে ধাপে এগিয়ে যাব। প্লেয়ার্স ড্রাফট সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে হতে পারে।’

ডিসেম্বরে পূর্নাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যেতে হবে বাংলাদেশ দলকে। যেই সফল শেষ হবে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে। এরপর ফেব্রুয়ারিতে মাঠে গড়ানোর কথা আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। এবার যেই টুর্নামেন্টের আয়োজক পাকিস্তান। সেই টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া দলগুলোর মধ্যে একটি বাংলাদেশও। তাই বিপিএলের সূচি কোনোভাবে প্রভাব ফেলবে কিনা বাংলাদেশ জাতীয় দলের সঙ্গে তা নিয়েও আছে প্রশ্ন।

এক্ষেত্রে বিপিএলের সময়সূচি নিয়ে বিসিবির ভাবনা, ‘এফটিপিতে (ভবিষ্যৎ সফর পরিকল্পনা) আমাদের যে কমিটমেন্ট থাকে বা আইসিসির মেজর ইভেন্টে আমাদের যে কমিটমেন্ট থাকে, তার সঙ্গেই আমরা এডজাস্ট করে নিই। যদি কোনো ক্ষেত্রে ফাইন টিউনিং প্রয়োজন হয়, সেটা আমরা করে নেব।’

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;