সাকিবদের নৈপুণ্যে চাপে ভারত

  ক্রিকেট কার্নিভাল


স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘বড়’ সাকিব তথা, সাকিব আল হাসানের ঘূর্ণিতে খুলল ইনিংসের উইকেটের খাতা। এবার ‘ছোট’ সাকিব, অর্থাৎ তানজিম হাসান সাকিব সেটিকে বাড়ালেন। রোহিতের উইকেট তুলে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে প্রথম কোনো বোলার হিসেবে ৫০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেন সাকিব। পরে ইনিংসের নবম ওভারে তিন বলের মধ্যে কোহলি ও সূর্যকুমারকে ফেরান তানজিম সাকিব। 

শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ১০ ওভার শেষে ৩ উইকেটে ৮৩ রান তুলেছে ভারত। ২২ গজে এখন ব্যাট করছেন রিশাভ পান্ত ও অক্ষর প্যাটেল। 

অ্যান্টিগায় টসে জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। তাসকিনের বদলে এদিন একাদশে ফিরেছেন জাকের। ব্যাটিং এবং স্পিন আক্রমণ বাড়াতেই দলের এমন সিদ্ধান্ত। সেই সিদ্ধান্তে অনেকটাই সফল শান্ত-সাকিবরা। 

ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই বেশ ঝোড়ো গতিতেই রান তুলছিলেন দুই ওপেনার রোহিত ও কোহলি। তবে ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ৩৯ রানের মাথায় সাকিবের লোয়ার লেন্থের এক ডেলিভারি উড়িয়ে মারতে গেলে কভার অঞ্চলে জাকের আলীর হাতে ক্যাচ দেন রোহিত। আর এতেই রেকর্ড বনে যান সাকিব। 

এদিকে রিশাভ পান্তকে নিয়ে আসরে রানে ফেরার দিনে দারুণ ছন্দে এগোচ্ছিলেন কোহলি। তবে নবম ওভারের প্রথম বলে তানজিমের এক স্লোয়ার ডেলিভারিতে বোল্ড হন এই ডানহাতি ব্যাটার। এর আগে করেন ২৮ বলে ৩৭ রান। পরে পিচে নেমে প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকান সূর্যকুমার। তবে জবাব দিতে একদমই সময় নেননি তানজিম। পরের বলেই স্কাইকে দেখান সাজঘরের রাস্তা। 

ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে ১০ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারত  

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাংলাদেশ আসরে ঠিক ১০ বছর আগে ২০১৪ সালে ফাইনালে উঠেছিল ভারত। সেই ম্যাচটি অবশ্য শ্রীলঙ্কার কাছে ৬ উইকেটে হেরেছিল তৎকালের মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বাধীন দলটি। এরপর আরও দুই আসরের সেমিতে পৌঁছালেও ফাইনাল খেলা হয়নি ভারতের। অবশেষে তৃতীয়বারের প্রচেষ্টায় এক দশক পর সাদা বলের এই ফরম্যাটের বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছাল রোহিত শর্মার দল। এর আগের ২০২২ আসরে ইংল্যান্ডের কাছে ১০ উইকেটে হেরে সেমি থেকে বিদায় নিয়েছিল ভারত। এতে বছর দুয়েক পর টুর্নামেন্টের এই নবম আসরে ‘প্রতিশোধ’ নিয়ে ইংলিশদের ৬৮ রানে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কাটল রোহিত-কোহলিরা। 

অ্যাডিলেইডের সেই ম্যাচে ভারতের দেওয়া ১৬৯ রানের লক্ষ্য কোনো উইকেট না হারিয়েই তুলে ফেলেছিল ইংলিশরা। এবারের সেমিতেও লক্ষ্যটা ছিল অনেকটা কাছাকাছিই, ১৭২ রানের। তবে এবার ভারতীয় স্পিনারদের সামনে টিকতেই পারল না বাটলার-সল্টরা। ১৬ ওভার ৪ বলে ১০৩ রানেই গুটিয়ে যায় তারা। আর এতেই আগের আসরের চ্যাম্পিয়নদের বিদায় করে টুর্নামেন্টে তৃতীয়বারের মতো ফাইনালে পৌঁছাল ভারত। 

গায়ানা প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় সেমি-ফাইনাল ম্যাচটি শুরু হয়েছে বৃষ্টি বাঁধা দিয়ে। এতে ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট বিলম্বে শুরু হয় ম্যাচ। টস জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ইংলিশ অধিনায়ক জশ বাটলার। সেখানে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৭১ রান তোলে ভারত। 

চ্যালেঞ্জিং সেই লক্ষ্য তাড়ায় বাটলারের ব্যাটিং তাণ্ডবে শুরুটা বেশ ঝোড়ো পেয়েছিল ইংলিশরা। ৩ ওভারের তাদের স্কোরবোর্ডে উঠেছিল ২৬ রান, যার মধ্যে ২৩ রান বাটলারের। পরের চতুর্থ ওভারের প্রথম বলেই ইনিংসের প্রথম ধাক্কা খায় তারা। অক্ষর প্যাটেলের বল রিভার্স সুইপ মারতে গিয়ে বাটলারের ব্যাটের কানায় লেগে উঠে যায় পান্তের কাছে। সেখানে সহজ এক ক্যাচ নেন ভারতীয় উইকেটরক্ষক। 

উইকেট হারানোর সেই শুরু, এরপর থেকে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে ইংলিশ ব্যাটাররা। ৪৯ রানেই সাজঘরে পাড়ি জমায় অর্ধেক দল। পরে হ্যারি ব্রুকের ২৫ এবং জোফরা আর্চারের ২১ রান কেবলই কমিয়েছে হারের ব্যবধান এবং ইংলিশরা গুটিয়ে যায় ১০৩ রানেই। সেখানে ৪ ওভার বল করে ২৩ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন অক্ষর এবং জেতেন ম্যাচসেরার খেতাবও। এদিকে কুলদীপ যাদবও নেন ৩ উইকেট এবং বুমরাহ নেন ২টি। 

এদিকে এর আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা আশাজাগানিয়া হলেও দিনও টিকতে পারলেন না বিরাট কোহলি। দলীয় ১৯ রানের মাথায় ফিরেছেন ৯ রান করে। এদিকে দ্রুতই ফেরেন রিশাভ পান্তও। স্কোরবোর্ডে তখন ৫ ওভার ২ বলে ৪০ রান। তবে আগের ম্যাচের ছন্দে এ ম্যাচেও ধরে রেখে এগোতে থাকেন রোহিত শর্মা। চারে নেমে দলের অধিনায়ককে যোগ্য সঙ্গ দিতে থাকেন সূর্যকুমার যাদবও। তবে ইনিংসের অষ্টম ওভার শেষে ফের নামে বৃষ্টি এবং আবারো খেলা বন্ধ থাকে প্রায় ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট।

দ্বিতীয় দফার বৃষ্টি শেষে খেলা শুরুর পর উইকেট সামলে রানের গতি সচল রেখে এগোতে থাকেন রোহিত-সূর্যকুমার। তাদের তৃতীয় জুটি থেকে আসে ৭৩ রান। সেখানে দলীয় সর্বোচ্চ ৩৯ বলে ৫৭ রান করে ফেরেন অধিনায়ক রোহিত। সেখানে থেকে ১২ বলের মাথায় একই রাস্তা মাপেন আরেক সেট ব্যাটার স্কাইও। ৩৬ বলে তিনি করেন ৫৭ রান। স্কোরবোর্ডে তখন ১৫ ওভার ৪ বলে ৪ উইকেটে ১২৪ রান। পরে সেখান থেকে হার্দিক পান্ডিয়ার ২৩ এবং শেষে রবীন্দ্র জাদেজার ৯ বলে ১৭ রানের ক্যামিওতে ১৭১ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজিতে পৌঁছে যায় ভারত। ইংল্যান্ডের হয়ে ৩ ওভার বল করে ৩৭ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন ক্রিস জর্ডান। 

চলতি মাসের শুরুর দিন থেকে শুরু হওয়া বিশ্বকাপের নবম এই আসর বিদায়ের দুয়ারে। এর আগে প্রথম সেমিতে আফগানদের উড়িয়ে ফাইনালে উঠেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাদের বিপক্ষেই আগামী শনিবার শিরোপার লড়াইয়ে নামবে রোহিত শর্মার দল। কেনসিংটন ওভালে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে। 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

ফাইনালে যেতে বাটলারদের চাই ১৭২ রান 

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ভারতের স্মৃতি মোটেও সুখকর নয়। আগের আসরের ২০২২ সালে সেমিতে লড়েছিল দল দুটি। সেখানে ভারতের দেওয়া ১৬৯ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য কোনো উইকেট না হারিয়েই তুলে ফেলেছিল জশ বাটলারের দল। এবারও তাই আসরের দ্বিতীয় সেমিতে বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে টসে জিতে ভারতকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছে ইংলিশরা। সেখানে ৭ উইকেটে ১৭১ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি পেয়েছে রোহিত শর্মার দল। 

অ্যাডিলেইডের সেই স্মৃতি এবার গায়ানাতেও ফেরাতে তাই ইংল্যান্ডের দরকার ১৭২ রান। এদিকে ২০১৪ সালের বাংলাদেশ আসরের পর দু’বার সেমিতে গেলেও ফাইনাল খেলা হয়নি ভারতের। তাই পুরো এক দশকের সেই খরা কাটিয়ে ১৭ বছর পর দ্বিতীয় শিরোপায় নজর রেখে বাটলার-বেয়ারস্টোতে কঠিন চ্যালেঞ্জ জানাতে চাইবে কুলদীপ-বুমরাহরা। 

গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে প্রথম দফার বৃষ্টি শেষে ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট পর শুরু হয় খেলা। সেখানে ব্যাত হাতে শুরুটা আশাজাগানিয়া হলেও দিনও টিকতে পারলেন না বিরাট কোহলি। দলীয় ১৯ রানের মাথায় ফিরেছেন ৯ রান করে। এদিকে দ্রুতই ফেরেন রিশাভ পান্তও। স্কোরবোর্ডে তখন ৫ ওভার ২ বলে ৪০ রান। তবে আগের ম্যাচের ছন্দে এ ম্যাচেও ধরে রেখে এগোতে থাকেন রোহিত শর্মা। চারে নেমে দলের অধিনায়ককে যোগ্য সঙ্গ দিতে থাকেন সূর্যকুমার যাদবও। তবে ইনিংসের অষ্টম ওভার শেষে ফের নামে বৃষ্টি এবং আবারো খেলা বন্ধ থাকে প্রায় ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট।

দ্বিতীয় দফার বৃষ্টি শেষে খেলা শুরুর পর উইকেট সামলে রানের গতি সচল রেখে এগোতে থাকেন রোহিত-সূর্যকুমার। তাদের তৃতীয় জুটি থেকে আসে ৭৩ রান। সেখানে দলীয় সর্বোচ্চ ৩৯ বলে ৫৭ রান করে ফেরেন অধিনায়ক রোহিত। সেখানে থেকে ১২ বলের মাথায় একই রাস্তা মাপেন আরেক সেট ব্যাটার স্কাইও। ৩৬ বলে তিনি করেন ৫৭ রান। স্কোরবোর্ডে তখন ১৫ ওভার ৪ বলে ৪ উইকেটে ১২৪ রান। পরে সেখান থেকে হার্দিক পান্ডিয়ার ২৩ এবং শেষে রবীন্দ্র জাদেজার ৯ বলে ১৭ রানের ক্যামিওতে ১৭১ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজিতে পৌঁছে যায় ভারত। 

ইংল্যান্ডের হয়ে ৩ ওভার বল করে ৩৭ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন ক্রিস জর্ডান।  

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

৮ ওভার পর গায়ানায় ফের বৃষ্টি, বন্ধ খেলা

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গায়ানায় দ্বিতীয় সেমির টসের নির্ধারিত সময়ের আগ থেকেই শুরু হয় বৃষ্টি। পরে তা থামলে ম্যাচের নির্ধারিত সময় থেকে ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট পর শুরু হয় খেলা। টস জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ইংল্যান্ড। সেখানে শুরুটা খুব একটা ভালো হ্য়নি ভারতের। পাওয়ারপ্লেতেই তারা হারিয়েছে ২ উইকেট। সেই চাপ অবশ্য অনেকটা সামলে নিয়েছিলেন রোহিত ও সূর্যকুমার। তবে ফের বাঁধা হানল বৃষ্টি। দ্বিতীয় দফায় বৃষ্টি বাঁধার আগে ৮ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৬৫ রান তুলেছে রোহিত শর্মার দল। 

ম্যাচ শুরুর আগের বৃষ্টি ম্যাচের সময় অনেকটা নষ্ট করলেও ওভার না কমিয়েই শুরু হয় ম্যাচ। কেননা দ্বিতীয় সেমির জন্য নেই কোনো রিজার্ভ ডে। তবে বৃষ্টির কথা মাথায় রেখে ম্যাচের জন্য রাখা হয়েছে অতিরিক্ত ২৫০ মিনিট সময়। 

এদিকে ব্যাট করতে শুরুটা ভালো হলেও এদিনও টিকতে পারলেন না বিরাট কোহলি। দলীয় ১৯ রানের মাথায় ফিরেছেন ৯ রান করে। এদিকে দ্রুতই ফিরলেন রিশাভ পান্তও। স্কোরবোর্ডে তখন ৫ ওভার ২ বলে ৪০ রান।

তবে আগের ম্যাচের ছন্দে এ ম্যাচেও ধরে রেখে এগোতে থাকেন রোহিত শর্মা। চারে নেমে দলের অধিনায়ককে যোগ্য সঙ্গ দিতে থাকেন সূর্যকুমার যাদবও। তবে গায়ানার ফের ছেয়ে গেল বৃষ্টিতে। ২৬ বলে ৩৭ রানে অপরাজিত আছেন রোহিত। 

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;

টস জিতে বোলিংয়ে ইংল্যান্ড

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অবশেষে থেমেছে গায়ানার বৃষ্টি। দেরিতে হলেও মাঠে গড়িয়েছে টস। যেখানে টসে জিতে ভারতকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছেন ইংলিশ অধিনায়ক জশ বাটলার। ম্যাচ মাঠে গড়ানোয় আশার আলো দেখছে ইংল্যান্ড। কেননা, বৃষ্টির কারণে ম্যাচটা না হলে যে না খেলেই সেমি থেকেই বিদায় নিতে হতো ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের। তবে বৃষ্টির শঙ্কা এখনও কাটেনি পুরোপুরি।

এবারের বিশ্বকাপে প্রথম সেমিফাইনাল ও ফাইনালের জন্য রিজার্ভ ডে থাকলেও নেই দ্বিতীয় সেমিফাইনালের জন্য। এই ম্যাচের জন্য কেবল অতিরিক্ত ২৫০ মিনিট সময় রেখেছে আইসিসি। আর কোনো কারণে এই সময়ের মধ্যেও খেলা শেষ না করা গেলে সুপার এইটে সর্বোচ্চ পয়েন্ট পাওয়া ভারত উঠে যাবে ফাইনালে। যেখানে আগামী ২৯ জুন ব্রিজটাউনের ফাইনালে তাদের অপেক্ষায় দক্ষিণ আফ্রিকা।

ইংল্যান্ড-ভারত দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ভেন্যু গায়ানায় বৃষ্টি থামলেও শঙ্কা থাকছেই। কেননা, একটু পরপরই চলছে বৃষ্টি। টসের জন্য নির্ধারিত সময় ৮ টায় হয়নি টস। বৃষ্টির কারণে মাঠের পরিস্থিতিও বেশ নাজুক। এই অবস্থায় ফের নতুন করে বৃষ্টি শুরু হলে ম্যাচ শেষ করা বেশ কঠিনই হয়ে যাবে। যদিও গায়ানার আবহাওয়ার পূর্বাভাস জানাচ্ছে সেই শঙ্কার কথায়। ম্যাচে ফের বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ইংল্যান্ড অন্তত চাইবে বৃষ্টি আর না আসুক।

তবে বৃষ্টি আসলেও ম্যাচটি মাঠে গড়ানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাবে আইসিসি। তবে সেক্ষেত্রে ন্যূনতম ১০ ওভার করে খেলতে হবে দল দুটিকে। গ্রুপপর্বের ম্যাচের জন্য এটা ৫ ওভার করে নির্ধারিত থাকলেও সেমি ও ফাইনালেও জন্য নিয়মটা ১০ ওভারের। তবে এই ওভারও যদি মাঠে না গড়ানো সম্ভব হয় আর অন্যদিকে ম্যাচের জন্য অতিরিক্ত বরাদ্দকৃত ২৫০ মিনিট সময়ও যদি পেরিয়ে যায় তখন জিতে যাবে ভারত।

ইংল্যান্ড একাদশঃ ফিল সল্ট, জশ বাটলার (অধিনায়ক), জনি বেয়ারস্টো, হ্যারি ব্রুক, মইন আলি, লিয়াম লিভিংস্টোন, স্যাম কারান, জোফরা আর্চার, আদিল রশিদ, ক্রিস জর্ডান, রিস টোপলি।

ভারত একাদশঃ রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, রিশভ পান্ত, সূর্যকুমার যাদব, শিভম দুবে, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, জাসপ্রিত বুমরাহ, আর্শদীপ সিং।

  ক্রিকেট কার্নিভাল

;